![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Graphic Designer । Freelancer । SEO । Video Editor । Blogger । Writer
আজ শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে ওঠে ভাবছিলাম গোসল খাওয়া দাওয়া করে নাকে খাঁটি শরিষার তেল লাগিয়ে আমি নাক ডাকাতে পারিনা তবুও চেষ্টা করে ঘুমাব। আজ যে ছুটির দিন! যদিও ঘুরাঘুরি আমার রিতিমত একটা নেষার মত হয়ে গেছে। তাই ডিসিশন চেঞ্চ করে নতুন করে ভাবলাম, মিরপুর চিড়িয়াখানা দেখে আসলে ভাল হয়। তাই যেমন ভাবা তেমন কাজ। মাসউদ ভাইকে বললাম, ওঠেন গুসল খাওয়া দাওয়া করে রেডি হন। চিড়িয়াখানা দেখতে যাব
ছবি ইন্টারনেট
আমরা বাসা থেকে বের হয়ে সদরঘাট এসে মিরপুর-১ এর বাসে ওঠে পড়লাম। তার ঘন্টাখানিকের মধ্যে পৌঁছেগেলাম চিড়িয়াখানার গেইট সংলগ্নে। টিকেট কাউন্টার থেকে দুটি টিকেট ক্রয় করে ঢুকে পড়লাম চিড়িয়াখানার ভিতরের দিকে। বিশাল এরিয়া জুড়ে নানান প্রজাতির জীবজন্তু। তিনঘন্টা আমরা ঘুরাঘুরি করে দেখলাম। দেখার অভিজ্ঞতাটা আমার কাছে নতুন মনে হয়নি! কারন, এর আগেও সিলেট-চট্টগ্রামের অনেকগুলো চিড়িয়াখানা দেখেছি। তবে মাসউদ ভাইয়ের কাছে বেশ উপভোগ্য মনে হয়েছে।
আসার সময় মাসউদ ভাইয়ের সিদ্ধান্তে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের বাতিঘরে ওঠলাম।
ছবি ইন্টারনেট
এই জায়গাটা আমাদের বিশেষ ভাবে মন কেড়েছে। ৫০০০ স্কয়ার ফিটের এই বিস্তৃত জায়গা জুরে বই আর বই। দেখে আমার মনে হল পৃথিবীর সমস্ত বই এখানে এনে জমা করা।
উজ্জ্বল আহমেদ
ফ্রিল্যান্সার গ্রাফিক্স ডিজাইনার
©somewhere in net ltd.