নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

রাগ ইমন

রাগ ইমন।এক সময় দেশ নিয়ে, মানুষ নিয়ে লিখতাম। কবিতা লিখতাম। এখন কবিতা লিখতে বসলে দেশের সমস্যা গুলোর কথা লেখার কথা মনে পড়ে যায়। অনেক কিছু - যা নিয়ে কেউ লিখছে না। দুঃখ নেই। একটা সময় তো আজলা ভরে কাদামাটি , শীতলক্ষ্যার জল নিয়ে খেলেছি। সে খেলাও ছাড়তে হয়েছে। আছি । পেন্সিলে আঁকা ছবির মত।

রাগ ইমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৌদি আরবে নারী শ্রমিক পাঠানো নিয়ে আরেকবার ভাবুন সবাই

০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৩১

(ফাতেমা আবেদীন নাজলা। সুপরিচিত ব্লগার। তারচেয়েও বড় কথা , বহু বছর মধ্যপ্রাচ্যে ছিলেন। সম্প্রতি নারী শ্রমিক পাঠানো নিয়ে তার নিজস্ব মত এবং ভয়াবহ অভিগ্গতাকে তুলে ধরেছেন ফেসবুকে । আমি হুবুহু তুলে দিলাম।)



আমি দীর্ঘ ৫ বছর সৌদি আরবে ছিলাম ।আমার নিজের চোখে দেখা নারী শ্রমিকদের কষ্টের কথা লিখছি।ভয়াবহ সব দিন কাটানো মানুষগুলোর অনেক গল্পের কয়েকটা গল্প তুলে দিলাম ।এটা খুব সামান্য এর চেয়েও ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পরতে হয় ওদের কে। আমি নারী শ্রমিক রপ্তানীর বিরোধী নয়। তবে সে ক্ষেত্রে দক্ষ, শিক্ষিত ও ভাষা জ্ঞান সম্পন্ন নারী শ্রমিক পাঠানোর দাবী করি। যারা নিজেদের অধিকার চাহিদা নিয়ে সচেতন। আরবরা ব্যাক্তিগত ভাবে কাজের লোক বা খাদ্দামাদের প্রতি নির্দয়। সদয় পাওয়াও যায় তবে সেটা লাখে একটা। এ ক্ষেত্রে আমাদের দায়িত্ব নিতে হবে আমরা কি আমাদের বোনদের একটি হাইলি একোমডেট কারাগারে পাঠাবো যেখানে সে নিপীড়িত হবে।







দ্‌শ্য-১



১৭/৪২০০৬



ভোর -৬টা



স্থান: গুলশান সউদি দূতাবাস এর প্রধান ফটকের বাইরে।



সবাই লাইনে দাড়ানো। একজন মহিলা একটা দুধের শিশু কোলে নিয়ে দাড়িয়েছেন, বাচ্চাটা কাদছে অবিরত। একেতো ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠে লাইনে এর পরে সামনে একটা বাচ্চার আবিরাম কান্না। মেজাজ খারাপ হলেও করতে পারছিনা মহিলার দারিদ্রমাখা মলিন চেহারা দেখে। অবাক হলাম আপনি এখানে কেন দাড়িয়েছেন এইটা তো ভিসার লাইন। উত্তর দিলেন ভিসার জন্য। কি????????????/ মাথা ঘুরে যাওার দশা। ঘুম পুরা উধাও।কি করবেন সউদি গিয়ে? খাদ্দামার কামে যাইমু। খাদ্দামা শব্দটার সাথে পরিচয় ছিলো না কিনতু বোঝার চেষ্টা করলাম, বুঝলাম কাজের লোক। কিন্তু আপনি কি কাজ করবেন? যে কাম দেয় হেইডা করমু। বিস্ময়ের চুড়ান্ত। আরবী বলতে পারেন? না পারি না। কিভাবে কথা বলবেন? হিগগা ফালামু। বাংলা বা ইংরেজী লিখতে পড়তে পারেন? না পড়া লিখা জানি না। কেনো যাচ্ছেন? বইন বড় অভাব গেনদার বাপের কোনো কাম নাই। স্বামীকে দেখালেন। লাইনের বাইরে পার্কের গেটের সামনে বিড়ি ফুকছেন। ভাদাইম্যা শব্দটা তার জন্য যথাযথ। বললাম কিভাবে ভিসা পেলেন? আমার দুলাভাই যোগাড় করছে। কত টাকা লাগছে? ৩লাখ টেকা। টাকা কে দিল? আমার মায়ের যা আছিল বেইচা দিছে। যে বাড়িতে কাজ করবেন ওরা কত টাকা দিবে? জানি না, দুলাভাই জানে। হেরেও টেকা দিতে হইবো।হে ভিসা কিনছে ৪০হাজার টাকা দিয়ে।



তখন ও সেই মহিলার প্রবাস জীবনের ভয়াভতা আচ করতে পারি নাই। তবে সন্দিহান ছিলাম আদৌ তার জন্য ভালো কিছু অপেক্ষা করছে কিনা।







দ্‌শ্য-২



১৮/০৭/০৬



স্থান : আমার ক্লাশরুম



সকাল-৮টা



আমাদের স্কুলের আয়া এসে বলল আপা ২টা কাম কইরা দিবেন? বললাম কি? একটা ক্যামেরা আর একটা মোবাইল কিননা দিবেন ফোডো তুলন যায় এমন মোবাইল। বাজেট কত ? আপা ৬০০রিয়াল। ওকে , কি জন্য কিনবেন? আপা আমার পোলাডার লাইগগা কিনমু। পাঠাবেন কি করে? আপারা বাড়ি যাইতেছে ওদের কাছে দিমু। আপার বাসা থেইককা আমার পোলা লইয়া যাব। গুড, ২য় কাজটা কি। আপা একটা চিঠি লিখা দিবেন? মোবাইলে মেলা পয়শা কাটে।ওকে করে দিব।



আপাতত নাটকের বিরতি। আসেন আমাদের আয়ার ফ্লাশবেক এ যাই।



মোটামুটি সম্ভ্রান্ত ঘরের এতিম মেয়ে। অনেক কস্ট করে বড় হয়েছে। বিয়ের পর ২সন্তান রেখে স্বামী মারা যায়। অভাবের তারনায় আর প্রতারকের খপ্পরে পরে সউদি আরব আসা। যাদের আন্ডারে ভিসা নিয়ে এসেছিলেন তাদের চুড়ান্ত অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে পালিয়ে আসেন বাংলাদেশ কনসুলেটে। ছেলেদের ব্যাপারে যতটা নির্দয় হননা কেন মহিলাদের প্রতি আমাদের কর্মকর্তাদের একটা ভালোবাসা আছে। এক কারণ উনাদের বৌদের সোনার বরন কালো হয়ে যাচ্ছে কাজের লোকের অভাবে।সুতরাং বাংলাদেশি একটা কাজের মহিলা হাত ছাড়া করা যায় না। তাদেরকে রাখা হয় কনসুলেটের বিভিন্ন কর্মচারির বাসায়। মোটামুটি নিরাপদ একটা আবাস। এটা তাদের ই কপালে জোটে যারা পালিয়ে আসতে পারেন। আর যারা পারেন না তাদের কথা ধারাবাহিক ভাবে বলছি।











দ্‌শ্য-৩



তারিখ মনে নাই



স্থান : আমার বাসা



বিকাল



মোটামুটি সেচ্চাসেবক হিসাবে একটা সুনাম আছে। তার সুবাদে একজন সিনিয়র কলিগ ফোন করে বললেন একটু উপকার করবা ? আমি বললাম কি আপা বলেন।আমার বুয়াটাকে তোমার বাসায় পাঠাচ্ছি একটু কি কোনো মহিলা ড: এর কাছে নিয়ে যাবা। প্রথমেই প্রশ্ন করলাম আপনি বুআ কোথায় পেলেন? বললেন কনসুলেটের এক ভাই যোগাড় করে দিয়েছেন। কিন্তু খুব অসুস্থ। আমি বললাম পাঠিয়ে দিন। যে মহিলাটা আসলেন খুব বিধ্বস্ত চেহারার একজন মানুষ বয়স আনুমানিক ৩৫। যেতে যেতে অনেক কথা হল । কি করে আসলেন কি করেন। পুরানো ঘটনা দালাল নিয়ে এসেছে।ভাষা জানেন না বলে কাজ করতে পারতেন না। মুনিব অত্যাচার করত। সারাদিন ঘরে বন্দি কারোর সাথে যোগাযোগ করতে পারতেন না। ওদের যে খাবার গুলো দিত সেগুলো খেতে পারতেন না। সবচেয়ে বড় যে কষ্ট পেয়েছেন সেটার বেপারে উনি কিছু না বললেও ডঃ জানালেন। পরিক্ষা নিরীক্ষা শেষে বললেন। যে রোগ একটা সময় পর্যন্ত ভালো থাকবেন চিকিৎসা পেয়ে। কিন্তু জের টানতে হবে সারাজীবন। কিছুটা আচ করতে পারলেও প্রশ্ন করলাম নিশ্চিত হওয়ার জন্য। রোগ টা কি? উত্তরে যা জানলাম তার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। উনি যৌন হয়রানির শিকার। একবার না অনেকবার ধর্ষিত হয়েছেন , একজন না অনেকজন দারা। পা থেকে মাথা কেপে উঠল। এখন হয়তো কিছুদিন ভালো থাকবেন কিন্তু ভবিষ্যতে এটি গনরিয়া নামক ভয়াবহ যৌন রোগে পরিণত হবে আপাত দ্‌ষ্টে লক্ষন তাই বলে। ভাষা হারিয়ে ফেললাম। প্রয়োজন মাফিক ঔষধ কিনে দিলাম। বললাম কেন আসছিলেন এখানে ....বইন ভাবছিলাম সুখে থাকমু কাম করমু পোলার বাপের টেকা পাঠামু জমি জিরাত করমু। টাকা পাঠাতে পেরেছেন?নাগো বইন পালাইয়া আসাতে কাগজ ও রাইখা আইসা পড়ছি যামু কই কি করমু কিছুই জানি না। যদি আপাগো বাড়িতে কাম কইরা কিছু টেকা জমাইতে পারি ধার দেনা শোধ দিয়া বাড়ি যামুগা। এইখানে থাকুম না। খুব মায়া লাগল কিন্তু কিছুই করতে পারছিনা। একবার প্রশ্ন করতে চাইলাম কি অসুখ জানেন কি? করলাম না। ঘরে ফিরে যাবার আশা ভংগ করতে মন চাইলো না। স্বপ্ন তো আমরা সবাই দেখি। কারো স্বপ্ন ভাংগার অধিকার নাইবা নিলাম। ধার শোধ করে বাড়ি ফিরে যাবেন। সংগে এই দেশের কদর্যতা নিয়ে যাবেন। আর তাদের টাকা দিয়েই আমাদের রেমিটেন্স বাড়বে। আমরা গর্ব করে বলব আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে। জানবো ও না এর মধ্যে এমন সব মানুষের পাঠানো টাকা আছে জীবন যাদের কাছে বিভাষিকাময়। এর পর এরা যখন দেশে ফিরে আসবে বিমানবন্দরে কাস্টমস কর্মকর্তারা তাদের মাল রেখে দিবেন । সব হারিয়ে কাদবেন অসহা্য় একজন মহিলা। এমন ছবি সহ খবর ছাপিয়ে বাহবা কুড়াব।







দ্‌শ্য-৪



তারিখ : মনে নাই



স্থান : আমার বাসা



আমি হঠাত করে খুব অসুস্থ হয়ে পড়ি। একলা মানুষ খাবার দাবার রান্না করা খুব কস্টের ঘরের কাজ করা অসম্ভব হয়ে পড়ায় সকলের পরামর্শ মোতাবেক একজন কাজের লোক রাখি ।এমন ই একজন পালিয়ে আসা বাংলাদেশী মহিলা। বয়স আনুমানিক ৩৩ হবে। আমার কাজের ব্যাপারে খুব খুতখুতানি আছে । নিজের কাজ নিজেই করি । তাই বুআকে আদ্যপোন্ত দেখার সময় দেখলাম হাত ভরা ইনফেকশন। জিজ্ঞাসা করলাম কি হয়েছে। বলল আপা জানি না চুলকাতে চুলকাতে হয়েছে। এখানকার আবহাওয়া এত শুস্ক যে এই ধরনের খুজলী পাচড়া টাইপের রোগ নেই। বললাম আর কারো দেখেছেন? এরকম হয়েছে? বলল যে সউদি বাড়িতে কাম করতাম হেই বাড়ির একজনের ছিল। কার প্রশ্ন করায় উত্তরে অনিহা দেখে আমি আর প্রশ্ন করলাম না। আমি বললাম ঠিক আছে আমি রাতে ডঃ এর কাছে যাব আপনাকে নিয়ে যাব। যথারিতী একি ঘটনা অভাব মোচনে এ পথে পা বাড়িয়েছেন। বাড়িতে টাকা পাঠানোই একমাত্র উদ্দেশ্য। তাই করে চলছেন ৪বছর ধরে। বেশ কিছুদিন হল পালিয়ে এসেছেন। কারণ অনেক অত্যাচার সহ্য করেছেন আর পারছেন না তাই এই পালানো। মাঝখানে একবার মালিকএর বউ মেরে মাথা ফাটিয়েও দিয়েছিলেন। ঋন মোটামুটি শেষ । আমি বললাম তো বাড়ি ফিরে যাচছেন না কেন? যেটা বলল সেটা আরো বেদনার। গেনদার বাপের আমার পাঠানি টেকা দিয়া বাড়ি তুলছে পোলা আর মাইয়ারে বাড়ি থেইকা বের করে দিছে। হে নয়া বিয়া করছে। মানুষ নাকি তাকে বুঝিয়েছে তোমার বউ আর ভালো নাই। বইন দেশে গেলে আর কি করমু। পোলাগো কি খাওয়ামু। তাই মেলা কস্ট কইরা থাকতেছি। পোলারা আমার ভাইয়ের কাছে টেকা তারেই পাঠাই। ওরা মানুষ হইলে আমি বাড়িত ফিরা যামু। রাতে ডঃ এর কাছে নিয়ে গেলাম । আমি মোটামুটি প্রস্তুত ছিলাম কি রোগ জানার জন্য । আবার পুনারাব্‌ত্তি । বহু মানুষ দাড়া যৌন নির্যাতনের শিকার। যার কারনে শরীরে নানাবিধ রোগ বাসা বেধেছে। নারী হিসাবে লজ্জা পেলাম। কি লাভ এত ত্যাগের। কেও কি এর মুল্য দিবে। দেশে ফিরে গেলে তাকে মানুষ নস্টা বলে অপবাদ দিবে। এক ঘরে করে রাখবে। আর বেশি কিছু কি আশা করতে পারি?

মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৩৬

আবু সালেহ বলেছেন: অবশ্যই ভাবার দরকার আছে.............

২৯ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩০

রাগ ইমন বলেছেন: প্রবাসী বাঙ্গালীদের নিয়ে এর সমাধান কি হতে পারে?

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৪৫

এম আর ইকবাল বলেছেন: আমিনী রা কি বলেন ?

২৯ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৭

রাগ ইমন বলেছেন: আমিনী কিছু বলেছে এই ব্যাপারে?

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৪৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: খুবই গুরুত্বপুর্ণ একটি পোস্ট। বছর দুয়েক আগেও বিভিন্ন পত্র পত্রিকা মারফতে এ ধরনের ঘটনা প্রকাশ পেয়েছিলো। গৃহপরিচারিকার কাজ নিয়ে যাওয়া মানেই ঐ সব নরপশুদের যৌন-লালসার শিকার হওয়া। সৌদি পরিবারে বেশীরভাগ পরিচারিকা রাখে শ্রিলংকান, মালোয়েশিয়ান, ইন্দোনেশিয়ান, ইন্ডিয়ান ও বাংলাদেশী। আর দুঃখ-জনক ভাবে এটাও জেনেছিলাম, যে অন্যন্যদের তাদের দেশের দুতাবাস খোঁজ-খবর করে। কিন্তু বাংলাদেশের......।

এতো কিছু জানার পরেও কি করে আবার খাদেমা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, সেটাই তো বুঝতে পারছিনা?

অসংখ্য ধন্যবাদ রাগ ইমন এমন একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য। এই পোস্টটি স্টিকি হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৪৮

আহমদ মোতেয়দ বলেছেন: Totally agree, we have to rethink & should be send educated personals only. Ahmed from Kuwait.

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৪৯

মিসকল বলেছেন: যদিও কিছুটা জানতাম, আপনার কাছে শুনে খুবই খারাপ লাগতাছে।

আপনিতো শুধু নারীদের কথা বলেছেন।

আমি পুরুষ নির্যাতনের কথাও শুনেছি। যারা বাসা-বাড়িতে / হোম ড্রাইভার হিসাবে কাজ করেছে, তাদের অবস্থাও ভয়াবহ।

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৫২

রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: কিছু বলার নেই.... আরব দেশে আগেও যৌন দাসী রাখতো, এখনো শ্রমিকের নামে আমাদের দেশ থেকে যৌন দাসী নেয়া হচ্ছে।


কে না জানে ইসলামে দাসীর সাথে....হালাল!

থাক বলতে চাইনা, কল্লা কাটা যেতে পারে। :(

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০০

ডাসট ইন দা উইনড বলেছেন: স্টিকি করা হোক

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৩

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: চিন্তার বিষয়।

৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৪

লাল দরজা বলেছেন: বাংলাদেশ হতে এমন ব্যাপক হারে সৌদি আরবে নারী গৃহ কর্মী নেয়ার সংবাদটি নিয়ে ভাবনা এসে যায়

১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৭

ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: আরব বিশ্বের ধনী দেশগুলো কর্মক্ষেত্র হিসেবে আমাদের শ্রমশক্তির জন্য লোভনীয়। এমনকি দেশের উচ্চশিক্ষিত ইঞ্জিনিয়াররাও সৌদী আরবে যায় কাজ করার জন্য। আর দরিদ্র জনগোষ্ঠী তো রয়েছেই।

সৌদী আরব বিশ্বের একটি অনন্য দেশ। এই দেশটি অর্থনীতি পুরোপুরি দাঁড়িয়ে আছে তেল বেচার টাকার ওপর। আর নৈতিকতা, মানবিকতা, মানবাধিকারের দিক থেকে দেশটি পার্শ্ববর্তী দেশসমূহ, এমনকি যুদ্ধবিদ্ধ্বস্ত ফিলিস্তিনের চেয়েও হাজার বছর পিছিয়ে। আমার সহপাঠী ইঞ্জিনিয়াররা যারা সৌদী আরবের স্বেতহস্তী প্রকল্পগুলোতে কাজ করতে গিয়েছিল, তারা প্রায় সকলেই সৌদীদের বর্ণবাদী আচরণের শিকার। একই পদে কর্মরত ইউরোপীয় বা আরবদের তুলনায় দক্ষিণ এশীয় মিসকিনদের বেতন-ভাতা-সম্মান সবই কম।

সৌদী আরবে কর্মরত বাংলাদেশী, ইন্দোনেশীয় বা ফিলিপিনো নারীদের জন্য বৈষম্যের চেয়েও বড় সমস্যা যৌন নির্যাতন। সৌদী সমাজ ঘোরতরভাবে পুরুষতান্ত্রিক। তাদের পরিবারে এমনকি প্রতিদিন কি রান্না হবে সেই সিদ্ধান্তও দেয় পুরুষেরা। নারীদের জন্য চিন্তা করাই নিষিদ্ধ। আর গৃহকর্মী ধর্ষণ সৌদি সমাজে গ্রহনযোগ্য বিষয়। তারা মনে করে গৃহকর্মীরা চুক্তিবদ্ধ সময়ের জন্য তাদের দাসী এবং তাদের সাথে যা খুশি করার অধিকার গৃহকর্তার রয়েছে। আইন ব্যাপারটি সমর্থন না করলেও আইনের আশ্রয় পাওয়া আরো দুরুহ ব্যাপার। নারীরা ধর্ষিত হয়ে আইনের আশ্রয় চাইলে তাকে চারজন পুরুষ সাক্ষী যোগাড় করতে হবে যে সে বাঁধা দিয়েছিল, যেটা কার্যত অসম্ভব একটা ব্যাপার। আর তা করতে না পারলে ব্যাভিচারের অভিযোগে বেত্রাঘাত, আর পুরুষ গৃহকর্তা জরিমানা দিয়েই খালাস। তাদের এই মানসিকতার পেছনে রয়েছে তাদের শিক্ষাব্যবস্থা।

সৌদী আরবে নারী গৃহকর্মী পাঠানোর আগে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহবান জানাচ্ছি। জেনেশুনে তাদের বর্বর অত্যাচারের দিকে ঠেলে দেয়ার কোন মানে হয় না।

১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কিন্তু কথিত রাজনৈতিক কিছু অন্ধ অনুসারীরা এই বাজে ক্ষতিকর শ্রম চুক্তির পরই বাজার মাতিয়ে তুলছে এই সরকার বিদেশের শ্রম বাজার খোলায়.. ব্লা ব্লা..

যে ভয়ংকর বাস্তবতা ফুটে উঠেছে এর নিয়ে নারী নেত্রী আর মানবাধিকার সংগঠন গুলোর জেগে উঠা উচিত।

কিন্তু তাদের নিরবতা খুব পীড়া দেয়, দেয় নাকি???

১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৮

বাদ দেন বলেছেন: স্টিকি করা হোক

১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৮

মনুমনু বলেছেন: যৌন দাসী সরবরাহ করা ভিন্ন অন্য কোন উদ্দেশ্য আমি দেখি না ওদের মাঝে।
যা হবার তা হলো বৈধভাবে গেল। ---- আহ কেউ কি নেই এদের থামাবার।

১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩০

অনিরূদ্ধ বলেছেন:
অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। এ ব্যাপারে কার্যকর কোনও ব্যবস্থা কেবল দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তাব্যক্তিরাই নিতে পারেন। তবে আমরা সতর্ক হতে পারি। আমাদের আশেপাশের মানুষদের সতর্ক করতে পারি।

পোস্ট টি শেয়ার করলাম।

আন্তরিক ধন্যবাদ

১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩১

Neelpoddo বলেছেন: এই ব্যপারটি নতুন কিছু নই।সৌদি আরবে জেদ্দা কনস্যুলেটে কর্মরত এক বাংলাদেশী কর্মকর্তার সাথে পরিচয়ের সুবাদে এরচেয়ে আরো মর্মস্পর্শী ঘটনা শোনার অভিজ্ঞতা রয়েছে। যেখানে সৌদিদের বৌ-বাচ্চারাই নিয়মিত ভায়োলেন্সের শিকার হয় গৃহকর্তা দ্বারা ,সেখানে আমাদের দেশের দরিদ্র মহিলাদের গৃহকর্মী হিসেবে পাঠানোর আগে আমাদের দ্বিতীয়বার চিন্তা করা উচিৎ।

সময়োপযোগী একটি পোস্ট।

+++++++++++

১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৩

জহিরুল ইসলাম তাহা বলেছেন: সৌদির পাশেই থাকি,লেখক সত্য বলেছেন,তবে লক্ষ ঘটনার মধ্য থেকে ৩টি মর্মান্তিক ঘটনা উল্লেখ করেছেন, মিডল ইষ্টে যেসব নারীদের পাঠানো হয় তার ৬০ ভাগ যৌন নির্যাতনের শিকার হয়,বাকীরা ও কোননা কোনভাবে নির্যাতনের শিকার হয়,দিনের পর নির্যাতনের শিকার হয়েও মনের কথাটি কারো সাথে শেয়ার করার লোক খুজে পায়না,এ যেন একটি নরক,সরকার শুধু বিদেশের টাকা গুনছে, আর লুটপাট করছে,কিন্তু টাকাটা কিভাবে আসে তা কি জানে???
একবারও কি প্রবাসীদের নিয়ে ভাবে??
বাহরাইনে পৌনে ২লাখ বাংলাদেশীদের মধ্যে প্রায় ৫০হাজার লোক বেকার,গত ১৫-২০ দিনে কমপক্ষে ১৫-২০ হাজার লোক দেশে চলে গেছে,ডেইলি এ্যাম্বাসীতে আউটপাসের জন্য শত শত লোককে দাড়িয়ে থাকতে দেখা যায়,মধ্যপ্রাচ্যে বিষেশ করে সৌদি-বাহরাইনে লক্ষ লক্ষ যুবক বেকার,সরকার তাদের কোন গতি করছেনা,বরং

১৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৭

অলস ছেলে বলেছেন: লেখিকাকে জেদ্দায় আমি চেনতাম। শিক্ষিকা ভদ্রমহিলা, যা লিখেছেন তা তো শিশুতোষ ঘটনা, ১-৩ বছর বাচ্চাদের শোনার উপযোগী করে লেখা। বাস্তব অবস্থা না দেখলে কল্পনা্ও করতে পারবে না কেউ। মূল দোষী বাংলাদেশীরাই, আমাদের ভিসা ব্যাবসায়ী, সরকারী কর্মকর্তা আর বেসরকারী সুবিধাভোগীরা। আর এসবের কোন সমাধান হবে না সম্ভবত। বাংলাদেশে জন্ম নেয়াই অভিশাপ। আজকে আমার দেশে লিবিয়া থেকে নির্যাতিত হয়ে আসা এক বাংলাদেশী মহিলার ঘটনার কথা পড়লাম। একবার ভাবলাম কিছু লিখি। তারপর ভাবলাম, যাকগে চুলায় বাংলাদেশ। না লিখেই ভালো আছি। নিজের কাজ করি। লিখে এই জঙ্গলে কিছু হবে না। মন্তব্যগুলো পড়ল্ওে দেখা যায় আলুপোড়া দেবার জাতির অবস্থা। যে যার সুবিধা মতো ঝোল টানতে চায়। এগুলোর জন্য চিন্তা করেই সময় নষ্ট। আর কপালের বিপাকে যেসব হতভাগা নিম্নবিত্ত ঘরে জন্মায়, তাদের হতে হয় যৌনদাসী, গুলী খা্ওয়া মাদ্রাসা ছাত্র অথবা পা হারানো লিমন। অথবা কপালের ফেরে ঢাকা শহরে কাটাতারে গলা কেটে মরা মহিলা। এইটা একটা দেশ? যারা বেঁচে আছে তারা কি মানুষ?

১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৭

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

এই ব্যাপারে আমার একটা লেখা আছে
Click This Link

আমাদের দেশ থেকে যারা যান গৃহকর্মী হিসাবে, তারা ও দেশে যেয়ে হয়ে যান দাসী। ফলে তাদের দুর্দশা পোহাতেই হয়।

১৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫০

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এঁদের অর্জিত টাকাতেই আমাদের মত নিচুশ্রেণীর লোকেরা গাড়ী দৌড়াই। নষ্ট সময়ের সুবিধাগ্রহনকারীদের একজন হিসেবে আমি নিজেকে কোনদিনই ক্ষমা করতে পারি না।

কারা ফরেন কারেন্সি দেশে আনে আর কারা অর্থহীন বিলাসের জন্য সেই কারেন্সী বিদেশে পাঠায় প্রতিদিন চোখের সামনে দেখি আর নিজের ভেতরটা হু-হু করে উঠে............... । যখন আমার হাত দিয়ে এই ফরেন কারেন্সি বাইরে চলে যায় তখনই এই মুখগুলি চোখে ভেসে উঠে !

পোস্টটা স্টিকি করা হোক !

২০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫০

মনুমনু বলেছেন: নারী নেত্রী আর মানবাধিকার সংগঠন গুলোর জেগে উঠা উচিত।-------------------- ইনারা যে কি বিষয়ে জেগে উঠেন, তা বুঝা কষ্টকর।

২১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৩

কিরিটি রায় বলেছেন: সহমত @ সুরঞ্জনা...

অলস ছেলের তিক্ত সত্য আমাদের ঘুম কি ভাঙাবে????

আমরা না বদলালে কেউ এসে আমাদের বদলে দেবে না।
এই বদল যেমন ভোক্তা পর্যায়ে আদম! তেমনি যারা যারা সংশ্লিষ্ট সকলেই। সবাইকেই বদলাতে হবে।
নূন্যতম সভ্যতা, বিবেক আর মানবতার হাতছানি থাকলে ্মনে ঘটতে পারে না।
নিরন্তর লোভ আর খামখেয়ালী প্রশাসন একটু নাড়াচাড়া দিলে অনেক অবৈধ কর্মকান্ড বন্ধ হয়ে যায়।

সর্বোপরি আর আমরা সচেতন হলেই জগে উঠলেই তারা বদলাতে বাধ্য হবে।

২২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৯

আমি নবীন বলেছেন: আমাদের উচিৎ দেশে প্রচুর কর্মসংস্থান তৈরি করা।

২৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১৪

নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: ফেসবুকে শেয়ার দিলাম।

স্টিকি করার দাবি জানালাম।

২৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩২

অনিক আহসান বলেছেন: এরা স্রেফ মুখবুজে দিনের পর দিন ধর্ষিত হয়ে যাবে আর নিরবে চোখের পানি ফেলবে....

২৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩৭

হিমু ব্রাউন বলেছেন: স্টিকি করা হোক

২৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩৯

অহিদুজ্জামান অহিদ বলেছেন: স্টিকি করা হোক

২৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২২

দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: স্টিকি করা হোক।

২৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:০৪

প্রতিবাদী কন্ঠস্বর বলেছেন: রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: কিছু বলার নেই.... আরব দেশে আগেও যৌন দাসী রাখতো, এখনো শ্রমিকের নামে আমাদের দেশ থেকে যৌন দাসী নেয়া হচ্ছে।

সহমত।

স্টিকি করা হোক।

২৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:০৩

কথক পলাশ বলেছেন: স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি।

৩০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:০২

আহসান হাবিব শিমুল বলেছেন: স্টিকি করার জোর আবেদন জানাচ্ছি।সেই সাথে ব্লগারদের প্রতি আবেদন যে যেভাবে যতটা পারুন, প্রতিবাদ করুন।

সৌদি পশুরা যে কতটা বর্বর, নৃশংস হতে পারে, তার নমুনা দেখুন


গৃহকর্মীদের উপর সৌদি কুকুরদের নির্যাতনের প্রতিবাদে, ইন্দোনেশিয় মহিলাদের বিক্ষোভ।
Growing calls within the country to stop sending migrant workers to Saudi Arabia after two cases of alleged torture


৩১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:০৫

আহসান হাবিব শিমুল বলেছেন:

৩২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:১৬

ফটো পাগল বলেছেন: Sticky kora hok ....

৩৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:৩১

বায়োবোট বলেছেন: আসলে সৌদিরা এখনো প্রাক - ইসলামিক যুগে রয়ে গেছে।

আজকে যদি এদের এই অবস্থা হয়, তাহলে ২৫০০ বছর আগে কিরকম ছিল তা তো সহজেই অনুমান করা যায়।
তবে ইসলাম ও এদেরকে ভালো করতে পারে নি।

অই দেশে কুরআন অবতীর্ন হতে পারে, কিন্তু মানবিকতা অবতীর্ন হয়নি।

৩৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:২৭

অগ্নিলা বলেছেন: ষ্টিকি করা হোক।

ভাত চাই না মা, কুত্তা সামলা

৩৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৪

নাজনীন১ বলেছেন: ঠিক এ মুহূর্তে যখন আরবে গণজাগরণ উঠছে, তখন এই বিপুল সংখ্যক নারী শ্রমিক নেয়া রাজনৈতিক দূরভিসন্ধি ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না। কিছুদিন আগেও সৌদিআরব আমাদের দেশ থেকে শ্রমিক নিতে চায়নি। তাদের দেশেও বেকার সমস্যা আছে। আর আমাদের নারীদের তো মূল শ্রমের বাজারে নয়, গৃহকর্মে নিতে চাচ্ছে। এতে করে সৌদি রাজতন্ত্রের আসন্ন বিপদের মুখে একটি মুসলিম দেশের সমর্থনও পাওয়া যাবে, এ দেশের সরকারী ও বিরোধী দলীয় নেতারা দরিদ্রদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করার নাম করে ক্ষমতা রক্ষা বা দখলের ক্ষেত্রে সৌদি সাপোর্ট পাবেন......সবদিকে উইন উইন অবস্থা আর কি! মাঝখানে গিনিপিগ দরিদ্র কিছু নারী। মানবতা, নারী নির্যাতন এসব আবার কি! একদিকে নারীনীতি সাক্ষর, আরেকদিকে নারীদের নির্যাতনের দিকে ঠেলে দেয়া --- রঙ্গ বৈকি!

এর চেয়ে পারলে সরকার সৌদিতে পুরুষ শ্রমিকদের পাঠানোর চেষ্টা করুক। আর নারীদের জন্য দেশেই সম্মানজনক কর্মসংস্থান গড়ে তুলুক। এটাই সবার দাবী করা উচিত।

৩৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৫১

মনুমনু বলেছেন: একমত @ নাজনীন১

৩৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৩

নিমা বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট...........


কিন্ত জনসাধারনের কাছে কে বলবে
মানুষ গুলা জানবে কি করে এই সব.....

৩৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৯

হাইপেশিয়া বলেছেন: আচ্ছা সৌদি আরব দেশটা এমন কেন? পুরুষ নারী এমনকি নিজের সন্তানকেও এখানে রেহাই দেয়া হয়না!

স্টিকি করা হোক, এ ব্যাপারে আরো দুঃখজনক চিত্রগুলিও প্রচার করা উচিত বলে আমি মনে করি, এই সত্যিগুলো ছড়িয়ে পড়া দরকার

৩৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৪

এ এক অন্য আই বলেছেন: আমিও লিখেছিলাম

আমাদের কয়েকবার ভাবা ফরজ।

৪০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৩২

খারেজি বলেছেন: পোস্টটা আশা করি স্টিকি হৈছিল।

৪১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৫০

সুহাস শিমন বলেছেন: এমন অমানবিক উপায়ে রেমিটেন্স আয়ের উদ্যোগ বাতিল হওয়া উচিত।

পোস্ট স্টিকি করা হোক।

৪২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৪৯

সমাধানদাতা বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করা হোক। জোর দাবী জানাচ্ছি

৪৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৪৫

সাইমনরকস বলেছেন: স্টিকি করা হোক।

৪৪| ১৯ শে মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৫

অদ্ভুত ভালবাসা বলেছেন: ..........।

৪৫| ২৮ শে মে, ২০১১ সকাল ১০:৩৩

গরম কফি বলেছেন:
আরবের উচ্চ বিত্ত জাতটা কুত্তার জাতের চেয়ে ও নিচে বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি ।

৪৬| ২৯ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:৫৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: এখনই সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত... কিন্তু কে নেবে সেই সিদ্ধান্ত??

মেয়েদের মান সম্মান নাকি সৌদি রিয়াল ??? :| :| :|

৪৭| ২৯ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:১২

রাজীব বলেছেন: যখন মিডিয়াতে আমাদের আমলাগন বড় মুখ করে রেমিটেন্সের কথা বলে তখন আমার মনের মাঝে আমাদের আধুনিক সমাজের দাস কামলাদের ছবি ভেসে উঠে!!!

৪৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৯

কাঙাল বলেছেন: একজন ব্লগার বলেছেন সৌদিদের আয়ের উৎস কেবল তেল বেচা।

মোটেও সত্য নয়। আরেকটি ইনকাম ক্র্রমাগত বেড়েই চলেছে। তা হচ্ছে হ্জ্জ্ব।

বাংলাদেশ থেকেই এবছর প্রায় দুই লাখ মানুষ হজে গেছে। সমপরিমান ভারত ও পাকিস্তান থেকে। এখন প্রতি বছর প্রায় অর্ধকোটি মানুষ যাচ্ছে।

এবার বলেন, তারা কামাচ্ছে কেমন?

৪৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:১০

শেখ মিজান বলেছেন: "পর্দা বা হিজাব" করো নইলে ধর্ষন? নৈতিক মানদন্ডটি অনৈতিকতার চর্চা !
বাংলাদেশী এই নারী শ্রমিকের উপর এমন র্ববরোচিত নির্যাতনের
কেমন আছে সৌদি প্রবাসী বাংলাদেশী নারী শ্রমিকেরা?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.