নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

রাগ ইমন

রাগ ইমন।এক সময় দেশ নিয়ে, মানুষ নিয়ে লিখতাম। কবিতা লিখতাম। এখন কবিতা লিখতে বসলে দেশের সমস্যা গুলোর কথা লেখার কথা মনে পড়ে যায়। অনেক কিছু - যা নিয়ে কেউ লিখছে না। দুঃখ নেই। একটা সময় তো আজলা ভরে কাদামাটি , শীতলক্ষ্যার জল নিয়ে খেলেছি। সে খেলাও ছাড়তে হয়েছে। আছি । পেন্সিলে আঁকা ছবির মত।

রাগ ইমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা ইসলামের নামে হিন্দু আক্রমণ করলো, তারা সরাসরি আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) এর সরাসরি বিরোধিতা করলো (আস্তাগফিরুল্লাহ)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫

মানুষ যদি পড়ালেখা না করে, তাহলে সে আসল সত্যটা উপলব্ধি করতে পারে না । তাই কুরান নাযেলের সময় প্রথম শব্দ ছিল "ইকরা" - পাঠ করো।



মানুষ যদি জ্ঞান অর্জন না করে , তাহলে তাকে বিভ্রান্ত করা সবচেয়ে সহজ। তাই প্রত্যেক মুসলমান (নর এবং নারী) এর উপর কুরান পাঠ করা ফরয।



খেয়াল করুন, প্রতিটা মানুষের উপরে ফরয করা হয়েছে । ওয়াজিব নয় যে অন্য কেউ পড়লেই আপনারটা হয়ে যাবে। অথবা ৫০% পড়লেই চলবে , বাকি ৫০% এর পড়ার দরকার নেই। তাহলে, ঘুরিয়ে বললে এইটাই কি সত্য নয় যে পড়ালেখা করাটা ফরয?



আপনি জানেন, এই দুনিয়ার অনেকে দেশেরও অনেক আগে মদীনা নামক একটা রাষ্ট্র হয়েছিল? সেই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন হযরত মুহম্মদ (সাঃ) নিজে? সেই রাষ্ট্রের যে সংবিধান রচিত হয়েছিল, সেই সংবিধান হইলো মুসলিম শাসক দ্বারা শাসিত কোন রাষ্ট্রের প্রথম সংবিধান? সেই সংবিধান যা কিনা মদীনার সনদ বা মদীনার চুক্তি নামে পরিচিত, হলো পরবর্তীতে মুসলমান শাসকরা পৃথিবীর যত এলাকা তখন শাসন করেছেন, সেই সকল এলাকায় রাষ্ট্র পরিচালনার মূল ভিত্তি?



যারা ইসলামী সংবিধান, ইসলামী রাষ্ট্র, ইসলামী শরিয়ত বলে চিল্লা চিল্লি করেন তারা কি মদীনার সনদ পড়ে দেখেছেন?



যারা ধর্ম নিরপেক্ষতা কথাটা শুনলেই নাস্তিক নাস্তিক করে চিল্লান, তারা কি জানেন যে তারা নিজেদের অজান্তেই মুহম্মদ (সাঃ) কে নাস্তিক বলছেন? (আস্তাগফিরুল্লাহ)



কারণ হযরত মুহম্মদ (সাঃ) হলেন বিশ্বের সর্বপ্রথম মুসলিম ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র মদীনার প্রতিষ্ঠাতা এবং উনি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ধর্ম নিরপেক্ষতারও প্রতিষ্ঠাতা ।



কারণ মদীনার সনদেই স্পষ্ট উল্লেখ আছে যে , মদীনা রাষ্ট্রে মুসলমানের পাশাপাশি অন্যান্য সকল ধর্ম পালনে কোন প্রকার বাধা দেওয়া যাবে না। একজন নাগরিক সে যত নগন্যই হোক, রাষ্ট্রের সকল নাগরিক সুবিধা, নিরাপত্তা ও সুযোগ পাবে। এমন কি সে যদি ইহুদী হয়, তাও। অর্থাৎ , যে ধর্মেরই হোক না কেন, তার ধর্ম পালনসহ সর্ব প্রকার নাগরিক ক্রিয়া কলাপের নিরাপত্তা দেবে ওই মুসলমানরাই।



এখন বুঝতে পারছেন তো যারা বাংলাদেশে হিন্দু আক্রমণ করছে , তারা আসলে আল্লাহ রাসূলের প্রদর্শিত পথের সরাসরি বিরোধিতা করছে?

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

রাগ ইমন বলেছেন: ৬২২ খ্রীস্টাব্দের ২৪শে সেপ্টেম্বর ইসলাম ধর্মের নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মদিনা নগরীতে হিজরতের করেন। এসময় সেখানে বসবাসরত বিভিন্ন সম্প্রদায় গুলোর মধ্যে ছিল গোষ্ঠীগত হিংসা-বিদ্বেষ। তাই কলহে লিপ্ত বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতি স্থাপন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে হযরত মুহাম্মদ (সা:) ৪৭ ধারার একটি সনদ বা সংবিধান প্রণয়ন করেন যা পৃথিবীর ইতিহাসে মদিনার সনদ নামে পরিচিত। এর প্রথম ১০ ধারায় বলা হয় যে, মুহাজির (দেশত্যাগী বা যারা মক্কা থেকে মদীনায় হিজরত করেছিল), বনু আউফ, বনু সাইদা, বনু হারিস, বনু জুশাম, বনু নাজ্জার, বনু আমর, বনু নবীত ও বনু আউস পূর্বহারে মুসলমানদের মধ্যে প্রচলিত নিয়মনীতি এবং ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে পণের মাধ্যমে বন্দীদের মুক্ত করবে। ১১ থেকে ২০ ধারায় মুসলমানদের পারষ্পরিক সম্পর্ক সম্পর্কিত আইন বিধৃত হয়। ২১ থেকে ২৬ ধারায় হত্যাকারীর শাস্তি, কোনো মুসলমান কোনো অন্যায়কারীকে আশ্রয় দিলে তার শাস্তি, কোনো বিষয়ে মতবিরোধ দেখা দিলে তার মীমাংসা পদ্ধতি, ধর্মীয় স্বাধীনতা ইত্যাদী বিষয়ক আইন সন্নিবেশিত হয়। ২৭ থেকে ৩৬ ধারায় সন্নিবেশিত হয় বিভিন্ন গোত্রের স্বরুপ সম্পর্কিত বিধান। পরবর্তী ধারাসমূহে যুদ্ধনীতি, নাগরিকদের ক্ষতির ক্ষতিপূরণ, নিজ নিজ ব্যয় নির্বাহ, এ সনদে অংশগ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে কেউ যুদ্ধে লিপ্ত হলে তার ব্যাপারে ব্যবস্থা, বন্ধুর দুষ্কর্ম, যুদ্ধের ব্যয় নির্বাহ, নাগরিকের অধিকার, আশ্রয়দানকারী ও আশ্রিতের সম্পর্ক, নারীর আশ্রয়, সনদের স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে শান্তি ভঙ্গের আশন্কা দেখা দিলে করণীয়, কুরাইশদের ব্যাপারে ব্যবস্থা, মদীনার উপর অতর্কিত আক্রমণ হলে করণীয় ইত্যাদি সন্নিবেশিত হয়। বিশ্বের ইতিহাসে এটিই প্রথম লিখিত চুক্তি ও সংবিধান। ঐতিহাসিক পি.কে. হিট্টির মতে-" Out of the religious community of all Madinah the later and largest state of Islam arose" অর্থ্যাৎ মদীনা প্রজাতন্ত্রই পরবর্তীকালে ইসলামী সাম্রাজ্যের ভিত্তিমূল স্হাপন করে। উক্ত সংবিধানে সকল পক্ষ মেনে নিয়ে স্বাক্ষর দান করেছিল।
মদীনা সনদের মূল বিষয়বস্তু ছিল:
১) সনদপত্রে স্বাক্ষরকারী সম্প্রদায়সমূহ একটি জাতি গঠন করবে।
২. যুদ্ধ বা হানাহানি শুরু হবার মতো তীব্র বিরোধ তৈরি হলে বিষয়টি আল্লাহ এবং হযরত মুহাম্মদ (স)-এর কাছে ন্যস্ত হবে।
৩) কোন সম্প্রদায় গোপনে কুরাইশদের সাথে কোন প্রকার সন্ধি করতে পারবে না কিংবা মদীনা বা মদীনাবাসীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে কুরাইশদের কোনরুপ সাহায্য-সহযোগীতা করতে পারবে না।
৪) মুসলিম, খ্রীস্টান, ইহুদী, পৌত্তলিক ও অন্যান্য সম্প্রদায় ধর্মীয় ব্যাপারে পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করবে। কেউ কারো ধর্মীয় কাজে কোন রকম হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।
৫) মদিনার উপর যে কোন বহিরাক্রমণ কে রাষ্ট্রের জন্য বিপদ বলে গণ্য করতে হবে। এবং সেই আক্রমণ কে প্রতিরোধ করার জন্য সকল সম্প্রদায়কে এক জোট হয়ে অগ্রসর হতে হবে।
৬) রাষ্ট্রের প্রতি নাগরিকের অধিকার ও নিরাপত্তা রক্ষার ব্যবস্থা থাকবে।
৭) অসহায় ও দূর্বলকে সর্বাবস্থায় সাহায্য ও রক্ষা করতে হবে।
৮) সকল প্রকার রক্তক্ষয়, হত্যা ও বলাৎকার নিষিদ্ধ করতে হবে এবং মদীনাকে পবিত্র নগরী বলে ঘোষণা করা হবে।
৯) কোন লোক ব্যক্তিগত অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত অপরাধ হিসেবেই বিচার করা হবে। তজ্জন্য অপরাধীর সম্প্রদায় কে দায়ী করা যাবে না।
১০) মুসলমান, ইহুদী ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের লোকেরা পরষ্পর বন্ধুসুলভ আচরণ করবে।
১১) রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিরোধ নিষ্পত্তির অধিকার থাকবে রাষ্ট্রপ্রধানের এবং তিনি হবেন সর্বোচ্চ বিচারালয়ের সর্বোচ্চ বিচারক।
১২) মুহাম্মদ (সাঃ) এর অনুমতি ব্যতীত মদীনাবাসীগণ কারও বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে না।

১৩) মুসলমানদের কেউ যদি অন্যায় কিংবা বিশ্বাসঘাতকতা করে তবে সবাই মিলে তার বিরুদ্ধে যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। নিজ সন্তান বা আত্নীয় হলেও এ ব্যাপারে তাকে ক্ষমা করা যাবে না। পুরো সনদ: ১. Click This Link ২. Click This Link

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮

রাগ ইমন বলেছেন: সূত্রঃ

Click This Link

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সর্বদাবেলায়েত বলেছেন: ফার্স্ট কমেন্ট।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮

রাগ ইমন বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭

রাগ ইমন বলেছেন: সাঃ এর বিসর্গ চিহ্ন এরকম হাসিমুখ উঠলো কেন?

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

রাগ ইমন বলেছেন: Click This Link

কুরআনে শব্দ খোজার জন্য ব্যবহার করুন “জিকর” নামের অসাধারণ সফটওয়্যার

প্রযুক্তির কল্যাণে এখন অনেক কিছুই সহজ

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

রাগ ইমন বলেছেন: পোস্টটি কর্ণেল সামুরাই এর

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

কান্টি টুটুল বলেছেন:


রাগ ইমন বলেছেন: সাঃ এর বিসর্গ চিহ্ন এরকম হাসিমুখ উঠলো কেন?

ঐটা "হাসি মুখ" এর symbol থাকায় এটি এসেছে।
সাঃ .... এর উভয় পাশে স্পেস এর পর ব্রাকেট দিলে হাসিমুখ আসে না।

পোষ্ট পছন্দ হইছে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

রাগ ইমন বলেছেন: আচ্ছা , এই ব্যাপার। মন্তব্য এডিটের সুযোগ থাকা উচিত। :(

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
সাম্প্রতিক বাংলাদেশে সংখ্যালঘুর উপর হামলা ইসলামের নামে হয়েছে? না-কি রাজনৈতিক হীন স্বার্থের কারণে?


তিনটি কেস ষ্টাডিঃ সংখ্যালঘুদের উপর হামলাঃ মিডিয়ার প্রচার বনাম বাস্তবতা (আগের পোষ্টের আপডেটসহ)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৯

রাগ ইমন বলেছেন: আসুন আমরা এই সাম্প্রদায়িক হাঙ্গামার নিন্দা জানাই। দাবি জানাই দায়ী ব্যক্তি যে দলেরেই হোক প্রকৃত অপরাধীদের ধরা হোক। শাস্তি দেয়া হোক, বন্ধ হোক এই মিডিয়া সন্ত্রাস।-------

এইটা আপনার লেখা । আপনার নিজের কথা। কালকে জুম্মাবার।

জুম্মার নামায পড়তে যাবেন তো?

আপনি কি আপনার মসজিদের ঈমামকে বলবেন এই হিন্দু, বৌদ্ধ আক্রমণ , নির্যাতন যে আসলে ইসলাম বিরোধী কাজ, এইটা বলতে?

আপনি বলবেন মসজিদ থেকে মসজিদে এর আক্রমণের বিরুদ্ধে নিন্দা জানাতে?

আপনি কি উদ্যোগ নেবেন বাংলাদেশের ৩ লক্ষ মসজিদের মাইক থেকে ঘোষণা দিতে যাতে প্রকৃত মুসলমানেরা হিন্দু, বৌদ্ধ ভাই বোনদের নিরাপত্তা দিতে পাশে দাঁড়ায়?

আপনি কি উদ্যোগ নেবেন আক্রমণকারীরা মানে এই জালিমদের যেন পুলিশে ধরিয়ে দেয়, সেই জন্য ৩ লক্ষ মসজিদ থেকে ঘোষণা দিতে?

জানেন তো, জুলুম যারা করে আর জুলুম যারা সহ্য করে , তারা সমান দোষী?

হিন্দু, বৌদ্ধ আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রকৃত মুসলমানদের আন্দোলনটা মসজিদ থেকেই কেন শুরু করছেন না?

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৮

নিকষ বলেছেন: যাহারা রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য হিন্দুদের আক্রমন করল উহারা কাহার বিরোধিতা করিল?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

রাগ ইমন বলেছেন:

মসজিদে মসজিদে এর বিরুদ্ধে নিন্দা, প্রতিবাদের ব্যবস্থা করেন।

৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৯

হালি্ বলেছেন: যারা বাংলাদেশে হিন্দু আক্রমণ করছে , তারা আসলে আল্লাহ রাসূলের প্রদর্শিত পথের সরাসরি বিরোধিতা করছে
সহমত

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

রাগ ইমন বলেছেন: মসজিদে মসজিদে এর বিরুদ্ধে নিন্দা, প্রতিবাদের ব্যবস্থা করেন।

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৬

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা পবিত্র আল কোরআনের সুরা কাফিরুনে - বলেন লাকুম দীনুকুম ওয়ালিয়া দীন। ‘তোমাদের ধর্ম তোমাদের পালনের জন্য, আমার ধর্ম আমার পালনের জন্য।'


কথা হলো আলোচ্য আয়াতে সবাইকে নিজ নিজ ধর্ম পালন করার ব্যাপারে স্বাধিনতা প্রদান করা হয়েছে।

এখন প্রশ্ন হলো , কেন তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে???

তথা কথিত মুসলমান নামধারী জামাত-শিবিরেরা কি ইসলাম ধর্ম মানেন না?

আপনারা তাদেরকে ইসলামের দাওয়াত দেন , তাদের ইচ্চা হলে তারা ইসলাম গ্রহন করবে, না হলে না করবে। তাদের সেই স্বাধিনতা ইষলামই প্রদান করেছেন

কিন্তু চোরে শুনেনা ধর্মের কাহিনী, আপনারা ত ইসলামের অপব্যহার করছেন?? আপনারা নামে মাত্র ইসলামি দল। ইসলাম থেকে বহু দূরে সরে আছেন আপনারা।


কিন্তু তারপরও কিছুকথা না বললেই নয়



যারা মনে করছেন একটি বিশেষ রাজনৈতিক দল "সংখ্যালঘু" দের পক্ষে কাজ করে, তাদের জন্য বলি সেই বিশেষ দলটি সবচেয়ে বেশি সংখ্যালঘুদের ব্যবহার করেছে। কারণ ধর্মীয় সংখ্যালঘু যারা তারা অন্ধ বিশ্বাসের দরুন একদল অসুস্থ মস্তিস্ক রাজনীতিবিদদের খেলার পুতুলে রুপান্তর হয়েছেন।

একটু চিন্তা করলেই বুঝা যায় কারা সংখ্যালঘু নির্যাতনে সবচেয়ে বেশি লাভবান হন।

যারা সত্যিকারের গণমানুষের রাজনীতি করেন তাদের আজকে দায়িত্ব নেওয়ার সময় এসেছে নিজ পাড়া-মহল্লা-জেলায় সংখ্যালঘুদের জান-মাল রক্ষার।

আর আমার মুসলিম ভাইদের বলবো, চলেন আমরা নিজ নিজ এলাকার সংখ্যালঘুদের রক্ষার দায়িত্ব নিই। কারণ তারা নির্যাতিত হলে আমাদের বদনাম হয় বেশি।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৮

রাগ ইমন বলেছেন: আসেন আমরা সবাই মিলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে ফোন, মেইল, চিঠি, লেখার মাধ্যমে মসজিদ থেকে প্রতিবাদের দাবী জানাই।মূলত ৩টা দাবী জানাবেন। ১, বাংলাদেশের ৩ লক্ষ মসজিদ থেকে যে কোন অমুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে আক্রমণের প্রতিবাদ, নিন্দা করা হোক। ২, মুসলমানদেরকে আমাদের অমুসলিম ভাই বোনদের নিরাপত্তা দেওয়ার আহবান জানানো হোক । ৩, মদীনার সনদ যে রাসূল (সাঃ) এর নেতৃত্বে লেখা দুনিয়ার প্রথম ধর্ম নিরপেক্ষ সংবিধান, এই জ্ঞানটা প্রতিটা ঈমাম যেন নামাযীদের দেয়, সেইটার অফিশিয়াল নির্দেশ। মদীনার সনদে অমুসলিমদের অধিকার, ধর্ম পালন এবং তাদের অধিকার রক্ষায় প্রতিটা মুসলমানের কি দায়িত্ব রয়েছে, সেইটা যেন প্রতি জুম্মা বারে প্রত্যেক ঈমাম আলোচনা করেন, এইটা বাধ্যতামূলক করা।এই দাবী তিনটা ইসলামিক ফাউন্ডেশন বরাবর লিখুন, ফোন করে জানান। যত অনলাইন নিউজ মিডিয়া আছে তাদের ওয়েব সাইটে জানান। যত অনলাইন পত্রিকা আছে, তাদের মতামত মন্তব্য সেকশনে মন্তব্য করুন। এবং ফেসবুক, টুইটার, সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিন। প্লিজ প্লিজ প্লিজ, এই অমানবিক পৈশাচিক অত্যাচার বন্ধ করতে এইটুকু কষ্ট করুন। প্লিজ।

১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:০৯

এম মাসুদ বলেছেন: আরে ভাই আপনি এটাকে পুরোপুরি ধর্মীয় বলছেন কেন এটা যতটা না ধর্মীয় তার চেয়ে বেশী রাজনৈতিক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.