নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নন্দীত নরকে

যে-পুরুষ ক্ষুধা, মৃত্যু আর বেদনার সাথে লড়ছে এখনো, লড়ছে বৈষম্য আর শ্রেনীর বিরুদ্ধে – সে আমি । আমি একা । এই ব্রক্ষ্মান্ডের ভিতর একটি বিন্দুর মতো আমি একা । আমার অন্তর রক্তাক্ত । আমার মস্তিষ্ক জর্জরিত । আমার স্বপ্ন নিয়ন্ত্রিত । আমার শবীর লাবন্যহীন । আমার

নন্দীত নরকে

মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর রণ-তূর্য !

নন্দীত নরকে › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ মুজিব যা করেছিল শেখ হাসিনা তাই করছে, শেখ হাসিনার জন্যও কি শেখ মুজিবের পরিনতি অপেক্ষা করছ?

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৫

আওয়ামী লীগের নেতারা আজ প্রকাশ্যে ঘোষনা দিচ্ছে, ১৯৭২ সালের সংবিধানে ফিরিয়ে নেয়া হচ্ছে দেশকে। ১৯৭২ সালের ভয়ংকর দুঃশাষন এর কথা জাতী ভুলে যায় নি। শেখ মুজিবের শাষনকাল কি দুর্ভাগ্যজনক কলংক জাতীর কপালে ল্যাপ্টে দিয়েছে তার কালিমা বাংলার জনগন এখনও ভুলতে পারেনি। অথচ সেই ৭২ সালে সাংবিধানিক ভাবে ফিরিয়ে নেয়া যে কত বড় কলংক তিলক, এই দুর্ভাগা জাতী তা আঁছ করতে পারছে না। একটা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রকে ৪৩ বছর পেছনে ঠেলে দেয়া যে কত বড় অপরাধ তা আম্লীগের নেতারা বুঝেও না বুঝার ভং ধরেছে।



শেখ মুজিব যত বড় নেতাই হোক না কেন, তিনি শাষক হিসেবে যে একজন ব্যার্থ শাষক ছিল সে কথা সবাই জানেন। তারপরও সেই শেখ মুজিবকে রাষ্ট্রিয় ভাবে প্রতিষ্টার জন্য একটা পুরো জাতীকে ৪৩ বছর পিছনে ঠেলে দেয়া কি গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ- আল্লাই ভাল জানেন।



স্বৈরাচারী খুনি শেখ হাসিনা এবারে জোর করে ক্ষমতা জবর দখল করার আগে ২০০৭ সালে আরেক অবৈধ সরকারে অধীনে অনুষ্টিত একটি বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশের বিরুদ্ধে এক গভীর যড়যন্ত্রের উৎসবে মেতেছে। বিনিময়ে নিজেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা করার খায়েসে ১৯্৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত শেখ মুজিব যেভাবে হত্যা-খুন-গুমের রাজনীতি আর সংবাদ মাধ্যম স্বাধীনতা হরন ও দেশের সকল ক্ষমতা নিজের হাতে একক কর্তৃত্বে নিয়েছিল, যার পরিনতি শেখ মুজিব কে নিজের জীবন দিয়ে শোধ করতে হয়েছে, ঠিক সেই একই পথে হাঁটছে মুজিব কন্যা শেখ হাসিনা।



আজ সংবিধানের ১৬তম সংশোধনী অবৈধ সংসদে উত্তাপন করে আওয়ামী লীগ নেতা দম্ভের সাথে ঘোষনা দিচ্ছে - "এই সংশোধনীর মাধ্যমে দেশ পুরোপুরি ভাবে ১৯৭২ সালে সংবিধানে ফিরে যাবে। সত্যিই শেইম এই জাতীর ভাগ্য। একবিংশ শতাব্দির এই প্রযুক্তিময় বিশ্বে বাস করেও একটা দেশকে, একটা জাতীকে ৪২ বছর পিছনে ঠেলে দেয়ার কলংক না আর কত যুগ যুগ ধরে বয়ে বেড়াতে হয় !



এতদিন জাতী শুধু আঁছ করত, এই অবৈধ সরকার দেশকে পিছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ আজ আওয়ামী লীগের নেতারাই প্রকাশ্যে ঘোষনা দিচ্ছে দম্ভভরে, তারা এই দেশকে ৪২ বছর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ! অর্থাৎ প্রকাশ্য ঘোষনা দিয়ে শেখ হাসিনা ও তার জারজগুলা ঠিক তাই তাই করছে যা যা করেছিল আজ থেকে ৪২ বছর আগে শেখ মুজিব ও তার দোসররা।



মনে বড় ভয় হয়, শেখ মুজিবকে তার কু-কৃত্তির দায় শোধ করতে হয়েছিল- গোটা পরিবার সহ জীবন দিয়, সেই একই পথের পথিক শেখ হাসিনা'র জন্যও সেই একই পরিনতি অপেক্ষা করছে? ইতিহাসের নির্মম বাস্তবতা হলো, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহন করে না। কিন্তু ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না, প্রত্যেককে তার প্রাপ্য সঠিক ভাবে পৌঁছিয়ে দেয়।

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৪

মোঃ আল-আমিন1641 বলেছেন: ঠিক বলছেন

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩১

নন্দীত নরকে বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৪

কলাবাগান১ বলেছেন: ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল এবং তার আলোকেই ১৯৭২ এর সংবিধান যেটা রাজাকারের দল জীবনেও মেনে নেয়নি.........১৯৭৫ এর পর গর্ত থেকে বের হয়ে এখন শ্বাপদের মত বিষ ফোনা তুলে ফোস ফোস করছে কিভাবে ১৯৭১ এর পরাজিত শক্তিকে আবার ক্ষমতায় পুনপ্রতিস্টা করার জন্য।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৭

নন্দীত নরকে বলেছেন: ৭১ এর পরাজীত শক্তি কারা? বঙ্গালীরা নাকি পাকিস্তানীরা নাকি ইন্ডিয়ানরা ?

৭১ এর প্রক্ষাপট ছিল একটা দেশ ভেঙ্গে যাওয়া আর না যাওয়া নিয়ে, যার কারনে শেখ মুজিব ১৬ ই ডিসেম্বর ৭১ এর আগ পর্যন্ত স্বাধীনতার ঘোষনা দেন নি। অন্যভাবে বলতে গেলে, শেখ মুজিব কখনোই বাংলাদেশ বা বাংলাদেশের স্বাধীনতা চান নি, উনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন ১৬ ডিসেম্বর এর আগ পর্যন্ত। সো পরাজিত কারা একবার ভেবে বলুন।

আর পরাজিত বা বিজিত বুঝিনা, বাংলাদেশী মাত্রই বাংলাদেশের ক্ষমতাই যাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু স্বৈরাচারী খুনি শেখ হাসিনার মতো অবৈধভাবে জবর দখল করে নয়।

৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৬

কলাবাগান১ বলেছেন: বংগবন্ধুর হত্যার বেনেফিসিয়ারী যারা তারা তো চাইবেই শেখ হাসিনারঈ সেই পরিনিতি হোক..........

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৯

নন্দীত নরকে বলেছেন: শেখ মুজিবের হত্যার বেনিফিসিযারি তো পুরো বাংলাদেশ। সেই দিন যদি শেখ মুজিব ও তার ছেলেদের হত্যা করা না হতো তা হলে আজকে বাংলাদেশ বলে কোন কিছু থাকত না, কাশ্মীর বা সিকিম এর মতো একটা কলোনী বলে ই পরিচিত হতো।

৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫১

কলাবাগান১ বলেছেন: আর আপনাদের মত ১৯৭১ এর পরাজিত শক্তিদের দোসরা আর বের হতে পারতেন না

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৭

নন্দীত নরকে বলেছেন: আমরা আবার একাত্তর চুদলাম কখন, রাসকেল? যারা একাত্তর চুদেছিল তারা মুখে শুনে নিন, শেখ মুজিব কি বাইনচুত ছিলেন।

শেখ মুজিব ও তার সোনার পোলাদের সম্পর্কে বিস্তাতিত জানতে এক আম্লী লেখক "আহমদ ছফা"র -"মুজিবের শাসন: একজন লেখকের অনুভব" বইটি পড়ে দেখতে পারেন।

৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৫

রাফা বলেছেন: হায়রে বাঙ্গালী -এই আমাদের ক্বতজ্ঞতা বোধ।
নিক-র মত নরক থেকেই মনে হয় বাংলাদেশকে দেখতেছেন।
বঙ্গবন্ধুকে কত প্রতিকুল অবস্থায় দেশ পরিচালনা করতে হোয়েছিলো তার বিন্দুমাত্র ধারনা কি আছে?

যে লোকটা দেশ পরিচালনা করার মত বিন্দুমাত্র সুযোগ পেলোনা তাকে আমরা কি অবলীলায় ব্যার্থ রাস্ট্রনেতা সার্টিফিকেট দিয়ে দেই।

মনে রাখবেন অন্ধ হোলেই প্রলয় বন্ধ হয়না।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৪

নন্দীত নরকে বলেছেন: Click This Link

Click This Link

এই দুইটি লিংকে যান, শেখ মুজিবের শাষন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। শেখ মুজিবকে কত প্রতিকুলতা নাকি অনুকুলতায় ক্ষমতা চালাতে হয়েছিল তার বিস্তারীত বিবরন পাবেন।

একটা কথা মনে রাখবেন, যে শেখ মুজিবের মুক্তির জন্য এদেশে জনগন রোজা রেখেছিল সেই শেখ মুজিবের মরার পর জানাযা পড়ার লোক পাওয়া যায়নি এই দেশে ।

৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০১

মফিজ বলেছেন: আওয়ামী বিরোধী মানেই ৭১ এর পরাজিত শক্তি!! জিয়া আর এ কে খন্দকার পাকিস্তানের চর!!হাস্যকর।
মুজিব সহ আওয়ামী নেতাদের বৈশিষ্ট গলাবাজি আর পেশীশক্তি।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৮

নন্দীত নরকে বলেছেন: তাই নাকি, বাংলাদেশী মানেই কিন্তু সে কথা মানে। বাঙ্গালীদের বাড়ি নাকি পশ্চিম বাংলা?

৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৮

মফিজ বলেছেন: যারা ভোর এনেছিলো--আনিসুল হক,মুজিব তার বিরোধিতাকারীকে কিভাবে দমন করেছিলেন লেখা আছে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১১

নন্দীত নরকে বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ঐ বইয়ের কোন লিংক থাকলে দেন।

৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৪

রাফা বলেছেন: http://www.bd-pratidin.com/2014/09/08/2894

এই নিকে যান কিছুটা হোলেও ধারনা পাবেন...শেখ মুজিবের অবদান।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৩

নন্দীত নরকে বলেছেন: শেখ মুজিবের অবদান সম্পর্কে ধারনা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ প্রতিদিনের মতো একটা হলুদ পত্রিকার আশ্রয় নিতে হবে কেন? আমি তো আপনার মতো বুদাই না, শেখ মুজিব কি জিনিস তা বাঙ্গালী মাত্রই জানে।

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৪

কলাবাগান১ বলেছেন: শেখ মুজিবের জন্ম হয়েছিল বলেই এখন কথা বলতে পারছেন

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩১

নন্দীত নরকে বলেছেন: শেখ মুজিবের মৃত্যু দিবসে কেউ যেমন জন্মদিন পালন করতে পারবে না, ভবিষ্যতে ১৫ আগষ্ট সব প্রসুতি মায়েদের জরায়ু মুখ সেলাই করে রাখা হবে, ঠিক তেমনি কি শেখ মুজিবের জন্ম না হলে, বাঙ্গালী মায়েরা সব বোবা কালা ছেলে প্রসব করত? নাকি সন্তান জন্মের পর জিহ্বা কেটে দেয়া হতো !

১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৯

াহো বলেছেন:
টাইম সাময়িকী USA /নিউ ইয়র্ক টাইমস /The Times London
বিনামূল্যে বা এক ডলার আপনি সংবাদপত্র আর্কাইভ এক্সেস পেতে পারেন*.
1971 থেকে আমাদের ইতিহাসের অনেক প্রশ্নের উত্তর

*credit/debit card required
============================
বাকশাল ---প্রেসিডেন্ট সরাসরি নির্বাচিত হবে
বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ
According to Time Magazine USA--Feb. 10, 1975,
Under the new system, executive powers are vested in the President, who will be elected directly every five years, and in a Council of Ministers appointed by him. Although an elected Parliament can pass legislation, the President has veto power and can dissolve Parliament indefinitely.

Parliament may remove the President, however, by a three-fourths vote "for violating the constitution or grave misconduct" as well as for physical or mental Incapacity. The amendment also empowers Mujib to set up a single "national party," thus shutting off any political opposition.



Click This Link


===========================================
শেখ মুজিব মৃত্যুর 10 দিন পরে, বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ শেখ মুজিবের নেতৃত্বের প্রশংসা করা হয়েছে.পুরো বাংলা পড়ুন. লিঙ্ক শেষে.




মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু ---টাইম সাময়িকী USA
আগষ্ট ২৫,১৯৭৫

তাঁর প্রশংসনীয় উদ্যোগঃ
স্বাধীনতার পরের তিনবছরে ৬০০০ হাজারের ও বেশী রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ঘটে । সহিংসতা সারাদেশব্যাপি ছড়িয়ে পরার আশংকা তৈরী হলে মুজিব রাষ্ট্রীয় জরুরী অবস্থা ঘোষনা করেন । চরমবাম ও চরম ডানপন্থী সংগঠনগুলো নিষিদ্ধ করা হয়, পত্রিকাগুলোকে নিয়ে আসা হয় সরকারী নিয়ন্ত্রনে এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয় ।
এ উদ্যোগগুলো বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে গৃহীত হলেও অনেকেই সমালোচনামুখর হয়ে উঠেন । সমালোচকদের উদ্দেশ্যে মুজিব তার স্বভাবসুলভ ভংগীতে বলেনঃ-'ভুলে যেওনা আমি মাত্র তিনবছর সময় পেয়েছি । এই সময়ের মধ্যে তোমরা কোনো দৈব পরিবর্তন আশা করতে পারোনা' ।
যদি ও শেষ সময়ে তিনি নিজেই হতাশ ও বিরক্ত হয়ে কোন দৈব পরিবর্তন ঘটানোর জন্য অধৈর্য্য হয়ে পড়েছিলেন ।
সন্দেহাতীতভাবেই মুজিবের উদ্দেশ্য ছিলো তার দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়ন ঘটানো । শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত মুজিব একটা 'সোনার বাংলা' গড়তে চেয়েছিলেন, যে 'সোনার বাংলা'র উপমা তিনি পেয়েছিলেন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছ থেকে, ভালোবেসে মুজিব সেই 'সোনার বাংলা'র স্বপ্নকে তার দেশের জাতীয় সংগীত নির্বাচন করেছিলেন ।
Click This Link

পুরো বাংলা link
http://www.sachalayatan.com/hasan_murshed/7973

================

মুজিব রাষ্টনায়ক হিসেবে ব্যর্থ ছিলেন বলে যারা গ্যাজান শুধু তাদের জন্যে এই পোষ্ট
আপনাকে এমন একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দেয়া হল,
১। যে দেশী মাত্র যুদ্ধ বিধ্বস্থ- বিশ্ব ব্যাংকের রিপোর্ট অনুযায়ী,
ক) ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে ( ৬০ লক্ষ x ৫ জনের পরিবার= ৩ কোটি মানুষের আবাসস্থল)
খ) ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই
গ) পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন।
ঘ) লক্ষ মুক্তিযোদ্ধা আর হাজার দালালের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র অসংখ্য উপদল, বিপ্লবী
ঙ) দেশে পুলিশ, সেনা বা কোন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নেই।
চ) ফেরত আসা কোটি শরনার্থী
ছ) খাদ্যের ফাকা গুদাম, ব্যাংকে কোন রিজার্ভ নেই, যারা সরকারী চাকুরী করে তাদের বেতন দেবার মতো কোন তহবির আপনার হাতে নেই। (যুদ্ধের শেষদিকে পাকিস্তানি মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যত প্রতিটি ব্যবসা ক্ষেত্রই পাকিস্তানিদের দখলে ছিল তাদের সব অর্থ-সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেয়। যুদ্ধ শেষে চট্টগ্রামে পাকিস্তান বিমানের অ্যাকাউন্টে মাত্র ১১৭ রুপি জমা পাওয়া গিয়েছিল। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাংক নোট ও কয়েনগুলো ধ্বংস করে দেয়। ফলে সাধারণ মানুষ নগদ টাকার প্রকট সংকটে পড়ে। রাস্তা থেকে প্রাইভেটকারগুলো তুলে নেওয়া হয়, গাড়ির ডিলারদের কাছে থাকা গাড়িগুলো নিয়ে নেওয়া হয় এবং এগুলো নৌবন্দর বন্ধ হওয়ার আগমুহূর্তে পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেওয়া হয়।)
জ) মুদ্রা ছাপানোর মতো পর্যাপ্ত স্বর্ণ বা বিদেশী মুদ্রার তহবিল নেই।
ঝ) সামগ্রিক শিল্প উত্পাদন ব্যবস্থা শুণ্য
ঞ) নৌবন্দরে মাইন, বিমান বন্দর ধ্বংশপ্রাপ্ত
=============================
লন্ডনের টাইমস পত্রিকায়
25 Aug 1975

মুজিব অনুসারীদের হত্যার প্রতিশোধ করার শপথ



==============
আমি এ সব 1971/1972 সংবাদপত্রে জিয়ার নাম খুঁজে পাচ্ছি না.
নিউ ইয়র্ক টাইমস
নিউজউইক
টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ
টাইমস সংবাদপত্র ইউকে

============
More is coming
More is coming
More is comin


=============
টাইম সাময়িকী
USA
শেখ মুজিবুর রহমান : বন্দি থেকে বাদশা / ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২
মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু / ২৫ আগষ্ট ১৯৭৫

1971-1975 পর্যন্ত আমাদের ইতিহাসের অনেক প্রশ্নের উত্তর

==============




বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ

1) পাকিস্তান এখন শেষ --শেখ মুজিব---15 মার্চ 1971

2)শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন --Apr. 05, 1971
--The World: Pakistan: Toppling Over the Brink

3)গত মার্চে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর বিশ্বব্যাংকের পরিদর্শকদের একটি বিশেষ টিম কিছু শহর প্রদক্ষিণ করে বলেছিলেন, ওগুলোকে দেখতে ভুতুড়ে নগরী মনে হয়। এরপর থেকে যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত এহেন ধ্বংসলীলার ক্ষান্তি নেই। ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই। পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন। ---শেখ মুজিবুর রহমান : বন্দি থেকে বাদশা / টাইম সাময়িকী ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২

4)Bangladesh have suffered three consecutive years of natural or man-made disasters—a calamitous cyclone in 1970, the civil war in 1971, and a crop-crippling drought this year. Jan. 01, 1973

5)শেখ মুজিবের সময়কালে ৬০০০ হাজারের ও বেশী মানুষ সহিংসতা নিহত (মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু Time Magazine USA আগষ্ট ২৫,১৯৭৫).

6)বাংলাদেশ. "বাস্কেট কেস", নয়, Jan. 01, 1973

৭)বাকশাল ---প্রেসিডেন্ট সরাসরি নির্বাচিত হবে ,একটি নির্বাচিত সংসদ আইন পাস করতে পারেন,
According to Time Magazine USA--Feb. 10, 1975,
Under the new system, executive powers are vested in the President, who will be elected directly every five years, and in a Council of Ministers appointed by him. Although an elected Parliament can pass legislation, the President has veto power and can dissolve Parliament indefinitely.Parliament may remove the President, however, by a three-fourths vote "for violating the constitution or grave misconduct" as well as for physical or mental Incapacity. The amendment also empowers Mujib to set up a single "national party," thus shutting off any political opposition.
http://www.imagesup.net/?di=0140770259211






নিউ ইয়র্ক টাইমস -18-04-1971
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ গ্রহণ



==============
আপনাকে এমন একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দেয়া হল,
১। যে দেশী মাত্র যুদ্ধ বিধ্বস্থ- বিশ্ব ব্যাংকের রিপোর্ট অনুযায়ী,
ক) ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে ( ৬০ লক্ষ x ৫ জনের পরিবার= ৩ কোটি মানুষের আবাসস্থল)
খ) ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই
গ) পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন।
ঘ) লক্ষ মুক্তিযোদ্ধা আর হাজার দালালের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র অসংখ্য উপদল, বিপ্লবী
ঙ) দেশে পুলিশ, সেনা বা কোন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নেই।
চ) ফেরত আসা কোটি শরনার্থী
ছ) খাদ্যের ফাকা গুদাম, ব্যাংকে কোন রিজার্ভ নেই, যারা সরকারী চাকুরী করে তাদের বেতন দেবার মতো কোন তহবির আপনার হাতে নেই। (যুদ্ধের শেষদিকে পাকিস্তানি মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যত প্রতিটি ব্যবসা ক্ষেত্রই পাকিস্তানিদের দখলে ছিল তাদের সব অর্থ-সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেয়। যুদ্ধ শেষে চট্টগ্রামে পাকিস্তান বিমানের অ্যাকাউন্টে মাত্র ১১৭ রুপি জমা পাওয়া গিয়েছিল। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাংক নোট ও কয়েনগুলো ধ্বংস করে দেয়। ফলে সাধারণ মানুষ নগদ টাকার প্রকট সংকটে পড়ে। রাস্তা থেকে প্রাইভেটকারগুলো তুলে নেওয়া হয়, গাড়ির ডিলারদের কাছে থাকা গাড়িগুলো নিয়ে নেওয়া হয় এবং এগুলো নৌবন্দর বন্ধ হওয়ার আগমুহূর্তে পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেওয়া হয়।)
জ) মুদ্রা ছাপানোর মতো পর্যাপ্ত স্বর্ণ বা বিদেশী মুদ্রার তহবিল নেই।
ঝ) সামগ্রিক শিল্প উত্পাদন ব্যবস্থা শুণ্য
ঞ) নৌবন্দরে মাইন, বিমান বন্দর ধ্বংশপ্রাপ্ত



================



নিউ ইয়র্ক টাইমস -18-02-1972

শেখ মুজিবের সাক্ষাৎকার --- তার গ্রেপ্তার ,স্বাধীনতার বার্তা সম্পর্কে বলছেন ,

big image [/sb

Click This Link



১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪১

াহো বলেছেন:

বই / ভিডিও প্রয়োজন নেই .বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে, প্রথম রাষ্ট্রপতি কে এসবই বলা আছে .
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
মুজিবনগর, বাংলাদেশ ১০ এপ্রিল ১৯৭১
(কার্যকর ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে ১৯৭২ ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান)

১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিব নগর থেকে স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র জারি করা হয় এবং এর মাধ্যমে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়। শপথ গ্রহণ করেন ১৭ এপ্রিল।
স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে কার্যকর । যতদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলেছে ততদিন মুজিবনগর সরকার পরিচালনার অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান হিসেবে এই ঘোষণাপত্র কার্যকর ছিল। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পরও এই ঘোষণাপত্র সংবিধান হিসেবে কার্যকর ছিল। ১৯৭২ সালের ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান প্রণীত হয় তখন সংবিধান হিসেবে এর কার্যকারিতার সমাপ্তি ঘটে।

সেদিন মুজিবনগরে শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম সরকার। তবে পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে করা হয় অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি।

এপ্রিল ১৭ তারিখে গণপরিষদের সদস্য এম ইউসুফ আলী আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন.


========================

২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষনার বিষয়ে ১৯৭১ সালের অনেক আন্তর্জাতিক নিউজ-মিডিয়া, আমেরিকান বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের নানা রিপোর্ট রয়েছে। যা রিপোর্ট করা হয়েছিল সেটা অবিকৃতভাবে দেয়া হলো
এখানে ।

লিস্টের কয়েকটি নাম উল্লেখ করা হল রিপোর্টিং ডেইটসহ:

১. আমেরিকান ডিফেন্স ইনটেলিজেন্স এজেন্সী (২৬শে মার্চ, ১৯৭১)

২. আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব স্টেইট টেলিগ্রাম (৩১শে মার্চ, ১৯৭১)

৩. আমেরিকান সিনেট রিপোর্ট (জুলাই ২৭, ১৯৭১)

৪. নিউ ইয়র্ক টাইমস ,The Times UK(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)

৫. ওয়াল স্ট্রীট জার্নাল (২৯শে মার্চ, ১৯৭১)

৬. টাইম, নিউজউইক (৫ই এপ্রিল, ১৯৭১)

৭. বাল্টিমোর সান (৪ই এপ্রিল, ১৯৭১)

৮. আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব স্টেইট- রিসার্চ স্টাডি (ফেব্রুয়ারী ২,১৯৭২)
9-Times of India 27 March 1971


===========================

শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন,


যেহেতু উল্লিখিত বিশ্বাসঘাতকতামূলক কাজের জন্য উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান; এবং
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
মুজিবনগর, বাংলাদেশ
তারিখ: ১০ এপ্রিল ১৯৭১




=======================



তাজউদ্দীনের ভাষণ ও তার মেয়ের লেখায় গড়মিল

২৫শে মার্চ মাঝরাতে ইয়াহিয়া খান তার রক্তলোলুপ সাঁজোয়া বাহিনীকে বাংলাদেশের নিরস্থ মানুষের ওপর লেলিয়ে দিয়ে যে নরহত্যাযজ্ঞের শুরু করেন তা প্রতিরোধ করবার আহ্বান জানিয়ে আমাদের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের যুদ্ধকালীন প্রথম ভাষণ
জিয়া সহ পাঁচ সেনা কর্মকর্তার নাম উল্লেখ তাদের যুদ্ধের জন্য
তাজউদ্দীনের ভাষণ link---http://www.samakal.net/2013/07/23/7512
Click This Link
তাজউদ্দীনের ভাষণ ও তার মেয়ের লেখায় গড়মিল




=========================
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
(কার্যকর ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে ১৯৭২ ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান)


(১০ এপ্রিল, ১৯৭১)

যেহেতু ১৯৭০ সালের ০৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত একটি শাসনতন্ত্র রচনার অভিপ্রায়ে প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল

এবং

যেহেতু এই নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ তাদের ১৬৯ জন প্রতিনিধির মধ্যে ১৬৭ জনই আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত করেছিলেন

এবং

যেহেতু জেনারেল ইয়াহিয়া খান একটি শাসনতন্ত্র রচনার জন্য ১৯৭১ সালের ০৩ মার্চ জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের অধিবেশন আহ্বান করেন

এবং

যেহেতু আহূত এ পরিষদ স্বেচ্ছাচার ও বেআইনিভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করা হয়

এবং

যেহেতু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী তাদের প্রতিশ্রুতি পালনের পরিবর্তে বাংলাদেশের গণপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলাকালে একটি অন্যায় ও বিশ্বাসঘাতকতামূলক যুদ্ধ ঘোষণা করে

এবং

যেহেতু উল্লেখিত বিশ্বাসঘাতকতামূলক কাজের জন্যে উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্যে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান

এবং

যেহেতু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী একটি বর্বর ও নৃশংস যুদ্ধ পরিচালনাকালে বাংলাদেশের অসামরিক ও নিরস্ত্র জনসাধারণের বিরুদ্ধে অগুনতি গণহত্যা ও নজিরবিহীন নির্যাতন চালিয়েছে এবং এখনো চালাচ্ছে

এবং

যেহেতু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী অন্যায় যুদ্ধ, গণহত্যা ও নানাবিধ নৃশংস অত্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের একত্র হয়ে একটি শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করতে ও নিজেদের সরকার গঠন করতে সুযোগ করে দিয়েছে

এবং

যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ্লবী কার্যক্রমের দ্বারা বাংলাদেশের ভূ-খণ্ডের উপর তাদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে

সেহেতু

সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পক্ষে যে রায় দিয়েছে, সে মোতাবেক আমরা, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা আমাদের সমবায়ে গণপরিষদ গঠন করে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের জন্যে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা আমাদের পবিত্র কর্তব্য বিবেচনা করে আমরা বাংলাদেশকে সার্বভৌম গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি এবং এতদ্বারা পূর্বাহ্নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা অনুমোদন করছি

এবং

এতদ্বারা আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, শাসনতন্ত্র প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপ্রধান ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম উপ-রাষ্ট্রপ্রধান পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন

এবং

রাষ্ট্রপ্রধান প্রজাতন্ত্রের সশস্ত্র বাহিনীসমূহের সর্বাধিনায়ক হবেন,

রাষ্ট্রপ্রধানই ক্ষমা প্রদর্শনসহ সর্বপ্রকার প্রশাসনিক ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতার অধিকারী হবেন,

তিনি একজন প্রধানমন্ত্রী ও প্রয়োজনবোধে মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্য নিয়োগ করতে পারবেন,

রাষ্ট্রপ্রধানের কর ধার্য ও অর্থব্যয়ের এবং গণপরিষদের অধিবেশন আহ্বান ও মুলতবির ক্ষমতা থাকবে এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্যে আইনানুগ ও নিয়মতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য অন্যান্য সকল ক্ষমতারও তিনি অধিকারী হবেন।

বাংলাদেশের জনগণের দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি, যে কোনো কারণে যদি রাষ্ট্রপ্রধান না থাকেন অথবা কাজে যোগদান করতে না পারেন অথবা তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে যদি অক্ষম হন, তবে রাষ্ট্রপ্রধানকে প্রদত্ত সকল ক্ষমতা ও দায়িত্ব উপ-রাষ্ট্রপ্রধান পালন করবেন।

আমরা আরও ঘোষণা করছি যে, বিশ্বের একটি জাতি হিসেবে এবং জাতিসংঘের সনদ মোতাবেক আমাদের উপর যে দায়িত্ব ও কর্তব্য আরোপিত হয়েছে তা আমরা যথাযথভাবে পালন করব।

আমরা আরও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছি যে, আমাদের স্বাধীনতার এ ঘোষণা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে কার্যকরী বলে গণ্য হবে।

আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, আমাদের এই সিদ্ধান্ত কার্যকরী করার জন্যে আমরা অধ্যাপক ইউসুফ আলীকে ক্ষমতা দিলাম এবং রাষ্ট্রপ্রধান ও উপ-রাষ্ট্রপ্রধানের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করলাম।

==================================


নিউ ইয়র্ক টাইমস
(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)
Click this link for online archive of
নিউ ইয়র্ক টাইমস

Click This Link



LEADER OF REBELS IN EAST PAKISTAN REPORTED SEIZED; Sheik Mijib Arrested After a Broadcast Proclaiming Region's Independence DACCA CURFEW EASED Troops Said to Be Gaining in Fighting in Cities -Heavy Losses Seen

The Pakistan radio announced today that Sheik Mujibur Rahman, the nationalist leader of East Pakistan, had been arrested only hours after he had proclaimed his region independent and after open rebellion was reported in several cities in the East.
New York Times - Mar 27, 197


---------------------====================================================================================================================

1971/1972 সংবাদপত্রে
বিএনপি নেতার নাম খুঁজে পাচ্ছি না.
নিউ ইয়র্ক টাইমস
নিউজউইক
টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ
টাইমস সংবাদপত্র ইউকে

===================

বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ

1) পাকিস্তান এখন শেষ --শেখ মুজিব---15 মার্চ 1971

2)শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন --Apr. 05, 1971
--The World: Pakistan: Toppling Over the Brink

3)গত মার্চে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর বিশ্বব্যাংকের পরিদর্শকদের একটি বিশেষ টিম কিছু শহর প্রদক্ষিণ করে বলেছিলেন, ওগুলোকে দেখতে ভুতুড়ে নগরী মনে হয়। এরপর থেকে যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত এহেন ধ্বংসলীলার ক্ষান্তি নেই। ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই। পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন। ---শেখ মুজিবুর রহমান : বন্দি থেকে বাদশা / টাইম সাময়িকী ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২

4)Bangladesh have suffered three consecutive years of natural or man-made disasters—a calamitous cyclone in 1970, the civil war in 1971, and a crop-crippling drought this year. Jan. 01, 1973

5)শেখ মুজিবের সময়কালে ৬০০০ হাজারের ও বেশী মানুষ সহিংসতা নিহত (মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু Time Magazine USA আগষ্ট ২৫,১৯৭৫).

6)বাংলাদেশ. "বাস্কেট কেস", নয়, Jan. 01, 1973






লন্ডনের টাইমস পত্রিকায় ২৭শে মার্চ, ১৯৭১
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনার খবর




নিউ ইয়র্ক টাইমস
(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনার খবর





-Times of India 27 March 1971
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনার খবর






এটা 75 এর 07 November পত্রিকা.Where it said Zia announce 27 March 1971


এটা 75 এর 07 November পত্রিকা.Where it said Zia announce 27 March 1971



একে খন্দকার স্বীকার করছেন তিনি সঠিক তথ্য ব্যবহার করেননি।

দ্বিতীয় সংস্করণে নিজেই স্বীকার করছেন যে, প্রথম সংস্করণে তিনি সঠিক তথ্য ব্যবহার করেননি।
৩২ পৃষ্ঠার দ্বিতীয় স্তবকে আমি লিখেছিলাম– এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় পাকিস্তান’। আসলে তা হবে ‘এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান’।’’

যিনি জাতিকে ইতিহাসের বয়ান দেবেন তিনি ইতিহাসের ওই সময়টাতে ‘এমএলএ’ ছিল, নাকি এমপিএ ছিল সেটা জানবেন না, তা কী করে হয়? যদি না-ই জানেন, তাহলে তো স্পষ্টত বোঝা যায় তিনি রাজনীতির খবরাদি রাখতেন না, সেই সময়ের সরকারের অনুগত হিসেবে বিমানবাহিনীর চাকরিটিই ঠিকমতো করে গেছেন। তো, যিনি ইতিহাসের মাহেন্দ্রক্ষণের রাজনীতির গতিধারা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখতেন না, তিনি জাতিকে ইতিহাসের বয়ান দিতে আসেন কীভাবে? Click This Link




আব্দুল করিম খন্দকার
২৫ মার্চ ১৯৭১, রাতে পাকিস্তানি বাহিনীর পক্ষে তাদের ঢাকা বেইসের সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন।
১২ মে ১৯৭১ সালে তিনি পাকিস্তানের পক্ষ ত্যাগ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যু্দ্ধে যোগ দেন। মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় ১০ এপ্রিল ১৯৭১।

মুজিবনগর সরকার যে সরকারের প্রধান ছিলেন শেখ মুজিব, তাদের কাছ থেকেই মাসে মাসে মাইনে নিয়েছে জনাব আব্দুল করিম খন্দকার। কেন, কী কারণে আব্দুল করিমের ৪৭ দিন সময় লেগেছিলো পাকিস্তানের পক্ষ ত্যাগ করতে সে কারণটি অজানাই রয়ে গিয়েছে। পাকিস্তানের পক্ষে ছোট একটি পদে থেকে মার্চ-এপ্রিল, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কী ঘটেছে তা অনুমান করা নিঃসন্দেহে দূরহ কাজ এবং সেখানে সেই পাকিস্তানি দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুকে মূল্যায়ন করা অসম্ভব।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২৩

নন্দীত নরকে বলেছেন: ভালইতো জ্ঞান মশাই, ধন্যবাদ। ইতিহাস বিশারদ মনে হলো, তা আরও ভাল। আর্ন্তজাতীক গবেষনা করেন মনে হলো, অতি উত্তম কিন্তু মশাই ইতিহাস পিছনের গলি দিয়া হয় না ! ইতিহাস সব সময় সোজা পথেই চলে। কপি পেষ্ট -এ পুরো ইন্টারনেট ব্যবস্থাই দেয়া যায় কিন্তু যা দিছেন সেটা নিজে পড়েছেন বলে মনে হলো না।

এ কে খন্দকার কি বাল ছিঁড়েছে মুক্তিযুদ্ধে তা আমি জানতে চাইনা, কি লিখেছেন -তা জানারও প্রয়োজন অনুভব করি না। তিনি যে হাসিনার পা ছাঁটা গোলাম সেটা সবাই জানে। ঐ বই লিখে এ কে খন্দকার হাসিনার নেক নজরে আসার সহজ পন্থা অবলম্বন করেছেন বলেই আমি বিশ্বাস করি। এরশাদ যেমন আবুল তাবুল বলে বলে হাসিনার দুধ এর পদ বাগাইছে সেই রকম।

তবে ২য় সংস্করনে যদি লিখেনঃ দ্বিতীয় সংস্করণে নিজেই স্বীকার করছেন যে, প্রথম সংস্করণে তিনি সঠিক তথ্য ব্যবহার করেননি।
৩২ পৃষ্ঠার দ্বিতীয় স্তবকে আমি লিখেছিলাম– এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় পাকিস্তান’। আসলে তা হবে ‘এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান’।’’ তাহলে আগের কথাই ঠিক, শেখ মুজিবের বলা শেষ শব্দ ছিল জয় "পাকিস্তান"।

এই নিউইয়র্ক টাইম ই বাংলাদেশকে শেখ মুজিবের তৈরী একটি বিপর্যস্ত এলাকা আর তলা বিহীন জুড়ির উপাধী দিয়েছিল।

আমরা ৭১ এর সঠিক ইতিহাস যেমন জানতে চাই তেমনি ৭৫-এর ১৫ ই আগষ্ট সর্ম্পকেও জানতে চাই, ৭২ এর ১০ জানুয়ারী থেকে ৭৫ এর ১৫ আগষ্ট দেশে কি হয়েছিল তারও সঠিক ইতিহাস জানতে চাই। ঐ সময়ের প্রতিটি দিনের ঘটনা জানতে চাই সঠিক ভাবে। শেখ মুজিব মারা যাওয়ার ১০ দিন পরে নিউ ইয়র্ক টাইম কি লিখেছে শুধ সেটা জানলে হবে না - মারা যাওয়ার ১০ দিন আগে কি হয়েছিল তাও একটা সঠিক মূল্যায়ন দরকর।

একটা সদ্য স্বাধীন দেশে ৬০০০০ মানুষ মারা যাওয়াটা কি স্বাভাবিক ঘটনা? কেন মারা গিয়েছিল সেই ৬০০০০ মানুষ? জাসদের দাবী অনুযায়ী দেড় লাখ মারা গিয়েছিল, তারপরও আপনারটাই ধরে নিলাম।

রক্ষি বাহীনি কি? লাল বাহীনি কি? গন বাহিনী কি? মুজিববাদী ছাত্র লীগ কি? মুজিব বাদ কি? এই প্রশ্নগুলার উত্তর দিবেন সম্মানিত আম্লীগার সোনার পোলারা?

যেই দৈববানী ৭২ এর সংবিধান আজ ৪৩ বছর পরে আধুনীক-সভ্য-শিক্ষিত একটা জাতীর ঘাড়ে জগদ্দল পাথরের মতো তুলে একটা পুরো জাতিকে ৪৩ বছর পিছনে ঠেলে দিচ্ছেন, সেই সংবিদানতো সংবিদান প্রনেতা নিজেই স্থগিত করে এক নেতার এক দেশ সিস্টেম চালু করেছিল। শেখ মুজিব নিজেই ৭২ এর সংবিধান কে কবর দিয়ে ৭৪ এ বাকশাল করেছিল। নিজের দল (অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করে) কে নিজেই নিষিদ্ধ করেছিল।

ফিলিস্তিনে আজ ৬৫ বছর ধরে যুদ্ধ চলছে-সেখানে তো দুর্ভিক্ষ হয় না? গত কিছু দিন আগে দখলদাররা ফিলিস্তিনের পুরো দুই তৃতিয়াংশ ধ্বংস করে দিয়েছে, এর দুই বছর আগে একই ভাবে পুরো ফিলিস্তিন ধ্বংস করে দিয়েছিল, কৈ সেখানেতো দুর্ভিক্ষ হয় না, মহামারি হয় না, সন্ত্রাস হয় না, ভায়ের হাতে ৬০০০০ (প্রকৃত সংখ্যা দেড় লাখ) নিহত হয় না।

কাশ্মীরে আজ ৬০ বছর ধরে যুদ্ধ চলছে- সেখানেতো দুর্ভিক্ষ হয় না? পূর্ব তিমুর, সাউথ সুদান স্বাধীন হয়ে গেল ৫ ও ৩ বছর হয়ে গেল সেখানেতো দুর্ভিক্ষ হয় না, সেখানকার জনগনতো শেখ মুজিবের মতো এই রকম পাওয়াপুল নেতা পায় নি তারপরও কেন সেখানে ভ্রাতৃঘাতী হানাহানিতে ১ জন মানুষ মারা গেল না?

সেখানে কেন এখনো গনতন্ত্র কবর দিয়ে রাজতন্ত্র কায়েম হচ্ছেনা?

১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৩

াহো বলেছেন:

বিচারবহির্ভূত হত্যা -----এ ধরনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছিল বিএনপির আমলে

1)বিচারবহির্ভূত হত্যা
এ ধরনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছিল ২০০৫ ও ২০০৬ সালে বিএনপির আমলে। ২০০৫-এ ৩৭৭ এবং পরের বছর ৩৬২ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। তখন ‘ক্রসফায়ার’ নামে পরিচিত
Click This Link

2)অপহরণ, গুম ও নিখোঁজ
১২ বছরের মধ্যে ২০০২ সালে ১০৪০, ২০০৩ সালে ৮৯৬ জন, ২০০৪ সালে ৮৯৮ জন, ২০০৫ সালে ৭৬৫ জন, ২০০৬ সালে ৭২২ জন, ২০০৭ সালে ৭৭৪ জন, ২০০৮ সালে ৮১৭ জন, ২০০৯ সালে ৮৫৮ জন, ২০১০ সালে ৮৭০ জন, ২০১১ সালে ৭৯২ জন, ২০১২ সালে ৮৫০ জন ও ২০১৩ সালে ৮৭৯ জন অপহরণ, গুম ও নিখোঁজ হয়েছে।

৩)অপরেশন ক্লিন হার্ট( ২০০২ সালের ১৬ই অক্টোবর থেকে ২০০৩ সালের ৯ই জানুয়ারি )
ক্ষতিগ্রস্তরা যাতে আইনের আশ্রয় নিতে না পারে এজন্য তখন ‘যৌথ অভিযান দায়মুক্তি আইন
বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০২ সালের ১৬ই অক্টোবর থেকে ২০০৩ সালের ৯ই জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে যৌথবাহিনী ‘অপরেশন ক্লিন হার্ট' নামে সন্ত্রাস বিরোধী অভিযান চালায় ৷ এই অভিযানে হতাহতের ঘটনাও ঘটে৷ অভিযানে ক্ষতিগ্রস্তরা যাতে আইনের আশ্রয় নিতে না পারে এজন্য তখন ‘যৌথ অভিযান দায়মুক্তি আইন ২০০৩' পাশ হয়৷



Source
1)Prothom Alo ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৪
2)ITTEFAQ 30 April 2014

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৪০

নন্দীত নরকে বলেছেন: খুশিতে তালি বাজান মশাই, বিএনপির আমলে আকামগুলা আম্লীগারদের সময়ের থেকে বেশি হয়েছে-এটা আওয়ামী লীগের সফলতা !!

ছিঃ ! ধিক তুদের ! ধীক তুদের নষ্ট মানশিকতার ! ছিঃ !

বিছার বর্হিভুত হত্যা কান্ড প্রথম চালু করেছিল, তুদের নেতা শেখ মুজিব। লাল বাহিনী দিয়া সিরাজ সিকাদারকে বিভৎস ভাবে হত্যা করিয়ে শেখ মুজিব সংসদে দাঁড়িয়ে দম্ভ করে বলেছিল- সিরাজ শিকদার এখন কৈ?

১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৪

ওপেস্ট বলেছেন: হাসিনাকে বোন বা জয়কে ভাগ্নে বলবেন না । জেল হতে পারে ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৩৫

নন্দীত নরকে বলেছেন: ভাই গো, কইয়েন না-হাসি পায়। এক আম্লী সোনার পোলা- রাফা কইছেঃ শেখ হাসিনা রাস্ট্র ক্ষমতায় বলেই এখনও আপনারা এই দুঃসাহস দেখাইতে পারতেছেন।

১৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫২

রাফা বলেছেন: ছাগল আর কাহাকে বলে,না বলে পারলামনা।
বাংলাদেশ প্রতিদিন কে দেখতে বলছে-কে বলছে কথাগুলো সেগুলো দেখলেই চলবে।

লিংক দিলে পড়তে পড়তে আপনার জিবনের অন্তিম মুহুর্ত চলে আসবে তবুও শেখ মুজিবকে জানা শেষ হবেনা।

শেখ মুজিব হত্যার বেনিফিশিয়ারি যে আপনারা তা আর কতবার প্রমাণ করবেন।
শেখ হাসিনা রাস্ট্র ক্ষমতায় বলেই এখনও আপনারা এই দুঃসাহস দেখাইতে পারতেছেন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৩২

নন্দীত নরকে বলেছেন: হাসিনার পা ছাঁটলে যদি মুক্তিযোদ্ধা হয় আর বিরুদ্ধে গেলে যদি রাজাকার হয় তাহলে আমরা কেন আম্লীগার দের পক্ষে কথা বলা ছাগলগুলা (সে যত বড় মুক্তিযুদ্ধাই হোক না কেন)র কথা মেনে নেব।

আ স ম আবদুর রব, রাশেদ খান মেনন, মাগীর পোলা ইনু, প্রতিদিনের সহ সম্পাদক, খাইরুল্ল্যা ( হাসিনার শান্ত্রী কথিত বিচারপতি)- এই পা ছাঁটার দলরা কৈ ছিল সেই দিন যেই দিন শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছিল? মতিয়া, আমু, নাসিম, শেখ সেলিম কৈ ছিল সেদিন যে দিন একটা দেশের রাষ্ট্র প্রধানকে স্বপরিবারে হত্যার পর জানাযা পড়ার জন্য লোক পাচ্ছিল না?

১৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৫

াহো বলেছেন:

বঙ্গবন্ধুর নামেই মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে
৭ মার্চের ভাষণের পেছনেও রয়েছে এক ঐতিহাসিক ঘটনা
আ স ম আবদুর রব

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল রাজনৈতিক ‘জনযুদ্ধ’। মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি দীর্ঘ অথচ ধারাবাহিক আন্দোলনের ফসল। সংগ্রামের ধারাবাহিকতা-স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা এবং চূড়ান্ত লড়াই সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ এই দীর্ঘ পথপরিক্রমায় অসংখ্য ঘটনা, প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে দিক, গোপন পরিকল্পনা-সিদ্ধান্ত জানা সবার পক্ষে সম্ভব নয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে কত মানুষের অপরিসীম ত্যাগ-অসম সাহসিকতা-বীরত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে তা সবার জ্ঞাত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যে কাজের সঙ্গে যে যতটুকু সম্পৃক্ত, সে ততটুকুই জানে। সামগ্রিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যারা যুক্ত নয় তারা সবকিছু জানার কথা নয়।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে স্বাধীনতা-তার অনুপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর নামেই মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে। ‘প্রকাশ্যে’ ও ‘অপ্রকাশ্যে’ এই দুই ধরনের কর্মকাণ্ডের সমন্বয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। সুতরাং যারা এই দুই ধরনের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবহিত নয় বা সীমাবদ্ধতা রয়েছে, তারা মুক্তিযুদ্ধকে তথা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বদলে দিতে পারে না। - See more at: Click This Link





- See more at: Click This Link




০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৪৩

নন্দীত নরকে বলেছেন: হাসিনার পা ছাঁটলে যদি মুক্তিযোদ্ধা হয় আর বিরুদ্ধে গেলে যদি রাজাকার হয় তাহলে আমরা কেন আম্লীগার দের পক্ষে কথা বলা ছাগলগুলা (সে যত বড় মুক্তিযুদ্ধাই হোক না কেন)র কথা মেনে নেব।

আ স ম আবদুর রব, রাশেদ খান মেনন, মাগীর পোলা ইনু, প্রতিদিনের সহ সম্পাদক, খাইরুল্ল্যা ( হাসিনার শান্ত্রী কথিত বিচারপতি)- এই পা ছাঁটার দলরা কৈ ছিল সেই দিন যেই দিন শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছিল? মতিয়া, আমু, নাসিম, শেখ সেলিম কৈ ছিল সেদিন যে দিন একটা দেশের রাষ্ট্র প্রধানকে স্বপরিবারে হত্যার পর জানাযা পড়ার জন্য লোক পাচ্ছিল না?

১৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২০

নন্দীত নরকে বলেছেন: ভালইতো জ্ঞান মশাই, ধন্যবাদ। ইতিহাস বিশারদ মনে হলো, তা আরও ভাল। আর্ন্তজাতীক গবেষনা করেন মনে হলো, অতি উত্তম কিন্তু মশাই ইতিহাস পিছনের গলি দিয়া হয় না ! ইতিহাস সব সময় সোজা পথেই চলে। কপি পেষ্ট -এ পুরো ইন্টারনেট ব্যবস্থাই দেয়া যায় কিন্তু যা দিছেন সেটা নিজে পড়েছেন বলে মনে হলো না।

এ কে খন্দকার কি বাল ছিঁড়েছে মুক্তিযুদ্ধে তা আমি জানতে চাইনা, কি লিখেছেন -তা জানারও প্রয়োজন অনুভব করি না। তিনি যে হাসিনার পা ছাঁটা গোলাম সেটা সবাই জানে। ঐ বই লিখে এ কে খন্দকার হাসিনার নেক নজরে আসার সহজ পন্থা অবলম্বন করেছেন বলেই আমি বিশ্বাস করি। এরশাদ যেমন আবুল তাবুল বলে বলে হাসিনার দুধ এর পদ বাগাইছে সেই রকম।

তবে ২য় সংস্করনে যদি লিখেনঃ দ্বিতীয় সংস্করণে নিজেই স্বীকার করছেন যে, প্রথম সংস্করণে তিনি সঠিক তথ্য ব্যবহার করেননি।
৩২ পৃষ্ঠার দ্বিতীয় স্তবকে আমি লিখেছিলাম– এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় পাকিস্তান’। আসলে তা হবে ‘এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান’।’’ তাহলে আগের কথাই ঠিক, শেখ মুজিবের বলা শেষ শব্দ ছিল জয় "পাকিস্তান"।

এই নিউইয়র্ক টাইম ই বাংলাদেশকে শেখ মুজিবের তৈরী একটি বিপর্যস্ত এলাকা আর তলা বিহীন জুড়ির উপাধী দিয়েছিল।

আমরা ৭১ এর সঠিক ইতিহাস যেমন জানতে চাই তেমনি ৭৫-এর ১৫ ই আগষ্ট সর্ম্পকেও জানতে চাই, ৭২ এর ১০ জানুয়ারী থেকে ৭৫ এর ১৫ আগষ্ট দেশে কি হয়েছিল তারও সঠিক ইতিহাস জানতে চাই। ঐ সময়ের প্রতিটি দিনের ঘটনা জানতে চাই সঠিক ভাবে। শেখ মুজিব মারা যাওয়ার ১০ দিন পরে নিউ ইয়র্ক টাইম কি লিখেছে শুধ সেটা জানলে হবে না - মারা যাওয়ার ১০ দিন আগে কি হয়েছিল তাও একটা সঠিক মূল্যায়ন দরকর।

একটা সদ্য স্বাধীন দেশে ৬০০০০ মানুষ মারা যাওয়াটা কি স্বাভাবিক ঘটনা? কেন মারা গিয়েছিল সেই ৬০০০০ মানুষ? জাসদের দাবী অনুযায়ী দেড় লাখ মারা গিয়েছিল, তারপরও আপনারটাই ধরে নিলাম।

রক্ষি বাহীনি কি? লাল বাহীনি কি? গন বাহিনী কি? মুজিববাদী ছাত্র লীগ কি? মুজিব বাদ কি? এই প্রশ্নগুলার উত্তর দিবেন সম্মানিত আম্লীগার সোনার পোলারা?

যেই দৈববানী ৭২ এর সংবিধান আজ ৪৩ বছর পরে আধুনীক-সভ্য-শিক্ষিত একটা জাতীর ঘাড়ে জগদ্দল পাথরের মতো তুলে একটা পুরো জাতিকে ৪৩ বছর পিছনে ঠেলে দিচ্ছেন, সেই সংবিদানতো সংবিদান প্রনেতা নিজেই স্থগিত করে এক নেতার এক দেশ সিস্টেম চালু করেছিল। শেখ মুজিব নিজেই ৭২ এর সংবিধান কে কবর দিয়ে ৭৪ এ বাকশাল করেছিল। নিজের দল (অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করে) কে নিজেই নিষিদ্ধ করেছিল।

ফিলিস্তিনে আজ ৬৫ বছর ধরে যুদ্ধ চলছে-সেখানে তো দুর্ভিক্ষ হয় না? গত কিছু দিন আগে দখলদাররা ফিলিস্তিনের পুরো দুই তৃতিয়াংশ ধ্বংস করে দিয়েছে, এর দুই বছর আগে একই ভাবে পুরো ফিলিস্তিন ধ্বংস করে দিয়েছিল, কৈ সেখানেতো দুর্ভিক্ষ হয় না, মহামারি হয় না, সন্ত্রাস হয় না, ভায়ের হাতে ৬০০০০ (প্রকৃত সংখ্যা দেড় লাখ) নিহত হয় না।

কাশ্মীরে আজ ৬০ বছর ধরে যুদ্ধ চলছে- সেখানেতো দুর্ভিক্ষ হয় না? পূর্ব তিমুর, সাউথ সুদান স্বাধীন হয়ে গেল ৫ ও ৩ বছর হয়ে গেল সেখানেতো দুর্ভিক্ষ হয় না, সেখানকার জনগনতো শেখ মুজিবের মতো এই রকম পাওয়াপুল নেতা পায় নি তারপরও কেন সেখানে ভ্রাতৃঘাতী হানাহানিতে ১ জন মানুষ মারা গেল না?

সেখানে কেন এখনো গনতন্ত্র কবর দিয়ে রাজতন্ত্র কায়েম হচ্ছেনা?

১৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২৪

াহো বলেছেন:




5)শেখ মুজিবের সময়কালে ৬০০০ হাজারের ও বেশী মানুষ সহিংসতা নিহত (মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু Time Magazine USA আগষ্ট ২৫,১৯৭৫).


০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৯

নন্দীত নরকে বলেছেন: কিসের সহিংসতা? কেন এত সহিংসতা? একটা সদ্য স্বাধীন দেশে কি এমন ঘটেছিল যে জাসদের দাবী অনুযায়ী দেড় লাখ (আপনার কথায় ৬০০০) মানুষ মারা গেল? স্বাধীনতা প্রাপ্তির উৎসব ফুরাতেও কোন কোন দেশের ৫ বছর লাগে ! তাহলে কি ধরে নিব, ঐ সময় মুক্তিযোদ্ধারাই জনগনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল? নাকি শাষক শ্রেনীর অত্যাচার এত বেড়ে গিয়েছিল যে, জনগনই প্রতিরোধ যুদ্ধে নেমেছিল শাষক গোষ্টির বিরুদ্ধে?

১৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২৫

াহো বলেছেন:



মুজিব রাষ্টনায়ক হিসেবে ব্যর্থ ছিলেন বলে যারা গ্যাজান শুধু তাদের জন্যে এই পোষ্ট
আপনাকে এমন একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দেয়া হল,
১। যে দেশী মাত্র যুদ্ধ বিধ্বস্থ- বিশ্ব ব্যাংকের রিপোর্ট অনুযায়ী,
ক) ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে ( ৬০ লক্ষ x ৫ জনের পরিবার= ৩ কোটি মানুষের আবাসস্থল)
খ) ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই
গ) পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন।
ঘ) লক্ষ মুক্তিযোদ্ধা আর হাজার দালালের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র অসংখ্য উপদল, বিপ্লবী
ঙ) দেশে পুলিশ, সেনা বা কোন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নেই।
চ) ফেরত আসা কোটি শরনার্থী
ছ) খাদ্যের ফাকা গুদাম, ব্যাংকে কোন রিজার্ভ নেই, যারা সরকারী চাকুরী করে তাদের বেতন দেবার মতো কোন তহবির আপনার হাতে নেই। (যুদ্ধের শেষদিকে পাকিস্তানি মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যত প্রতিটি ব্যবসা ক্ষেত্রই পাকিস্তানিদের দখলে ছিল তাদের সব অর্থ-সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেয়। যুদ্ধ শেষে চট্টগ্রামে পাকিস্তান বিমানের অ্যাকাউন্টে মাত্র ১১৭ রুপি জমা পাওয়া গিয়েছিল। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাংক নোট ও কয়েনগুলো ধ্বংস করে দেয়। ফলে সাধারণ মানুষ নগদ টাকার প্রকট সংকটে পড়ে। রাস্তা থেকে প্রাইভেটকারগুলো তুলে নেওয়া হয়, গাড়ির ডিলারদের কাছে থাকা গাড়িগুলো নিয়ে নেওয়া হয় এবং এগুলো নৌবন্দর বন্ধ হওয়ার আগমুহূর্তে পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেওয়া হয়।)
জ) মুদ্রা ছাপানোর মতো পর্যাপ্ত স্বর্ণ বা বিদেশী মুদ্রার তহবিল নেই।
ঝ) সামগ্রিক শিল্প উত্পাদন ব্যবস্থা শুণ্য
ঞ) নৌবন্দরে মাইন, বিমান বন্দর ধ্বংশপ্রাপ্ত

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৪৬

নন্দীত নরকে বলেছেন: ফিলিস্তিনে আজ ৬৫ বছর ধরে যুদ্ধ চলছে-সেখানে তো দুর্ভিক্ষ হয় না? গত কিছু দিন আগে দখলদাররা ফিলিস্তিনের পুরো দুই তৃতিয়াংশ ধ্বংস করে দিয়েছে, এর দুই বছর আগে একই ভাবে পুরো ফিলিস্তিন ধ্বংস করে দিয়েছিল, কৈ সেখানেতো দুর্ভিক্ষ হয় না, মহামারি হয় না, সন্ত্রাস হয় না, ভায়ের হাতে ৬০০০০ (প্রকৃত সংখ্যা দেড় লাখ) নিহত হয় না।

কাশ্মীরে আজ ৬০ বছর ধরে যুদ্ধ চলছে- সেখানেতো দুর্ভিক্ষ হয় না? পূর্ব তিমুর, সাউথ সুদান স্বাধীন হয়ে গেল ৫ ও ৩ বছর হয়ে গেল সেখানেতো দুর্ভিক্ষ হয় না, সেখানকার জনগনতো শেখ মুজিবের মতো এই রকম পাওয়াপুল নেতা পায় নি তারপরও কেন সেখানে ভ্রাতৃঘাতী হানাহানিতে ১ জন মানুষ মারা গেল না?

সেখানে কেন এখনো গনতন্ত্র কবর দিয়ে রাজতন্ত্র কায়েম হচ্ছেনা?

১৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:০৩

কলাবাগান১ বলেছেন: ১৯৭১ শব্দটা শুনলেই কিছু লোকের আতে গা লাগে

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৫১

নন্দীত নরকে বলেছেন: আমি এই যুগের আধুনীক মানুষ। আমার সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে আমার ভালই আছে। এটা ব্যবহার করে ক্ষমতা জবর দখল করা ধর্মব্যবসায়িদের ঘৃণার। ধর্মিয় মৌলবাদীদের চাইতে ভয়ংকর হলো ৭১ ও মুক্তিযোদ্ধ মৌলবাদিরা !

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৫৩

নন্দীত নরকে বলেছেন: আমি এই যুগের আধুনীক মানুষ। আমার সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে আমার ভালই আছে। এটা ব্যবহার করে ক্ষমতা জবর দখল করা ধর্মব্যবসায়িদের ঘৃণার। ধর্মিয় মৌলবাদীদের চাইতে ভয়ংকর হলো ৭১ ও মুক্তিযোদ্ধ মৌলবাদিরা !

২০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:১৩

নিয়েল হিমু বলেছেন: শেখ মুজিব সম্পর্কে আরো দু এক লাইন লিখেন তো আমার রিপ্লাই অংশে । নামের আগে তার দুইটা উপাধী যোগ করা হয় সেগুলোর ব্যবহারও লক্ষ করব ।

২১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:২৬

দ্যা লায়ন বলেছেন: আপনাদের এসব পেচাল আজকের না,মুজিব জীবিত অবস্থায়ও কিছু দেখে গিয়েছিলেন, এসব ছাগলা বিনোদন আরো ২০ বছর চলবে তাই এসব পড়িনা, আসছি একটা কথা বলতে।

মজার বিষয় হলো ৮২ এর সংবিধান তৈরী করেছেন ডঃ কামাল। উনিও সেটার বিরুধিতা করছেন হাল সময়ে,ওনাকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলো আপনি এটা তৈরী করেছেন কিন্তু আপনি নিজেও এখন এটা বিরুধিতা করছেন কেন? উনি বিব্রত হয়ে কথা ঘুরিয়ে ফেলেছেন। মুর্খতা থেকে কেউ বের হতে পারেনি যারা আওয়ামী চিন্টা থেকে বাইরে।

আরেকটা কথা হলো- আগের দিন নাইরে নাতি খাবলায়া খাবলায়া চাতু খাতি, মুজিব কে জিয়ারা মেরে নিজে মরে বেচে গেছে,হাসিনাকে মেরে খালেদা মরতেও পারবেনা,কারণ এই সরকার অপরাধিকে জীবন মরন মাঝখানে ঝুলিয়ে রাখবে শেষ পর্যন্ত।

যান এবার নাকে তেল দিয়ে ঘুমান।

২২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:২৮

দ্যা লায়ন বলেছেন: আপনাদের এসব পেচাল আজকের না,মুজিব জীবিত অবস্থায়ও কিছু দেখে গিয়েছিলেন, এসব ছাগলা বিনোদন আরো ২০ বছর চলবে তাই এসব পড়িনা, আসছি একটা কথা বলতে।

মজার বিষয় হলো ৮২ এর সংবিধান তৈরী করেছেন ডঃ কামাল। উনিও সেটার বিরুধিতা করছেন হাল সময়ে,ওনাকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলো আপনি এটা তৈরী করেছেন কিন্তু আপনি নিজেও এখন এটা বিরুধিতা করছেন কেন? উনি বিব্রত হয়ে কথা ঘুরিয়ে ফেলেছেন। মুর্খতা থেকে কেউ বের হতে পারেনি যারা আওয়ামী চিন্টা থেকে বাইরে।

আরেকটা কথা হলো- আগের দিন নাইরে নাতি খাবলায়া খাবলায়া চাতু খাতি, মুজিব কে জিয়ারা মেরে নিজে মরে বেচে গেছে,হাসিনাকে মেরে খালেদা মরতেও পারবেনা,কারণ এই সরকার অপরাধিকে জীবন মরন মাঝখানে ঝুলিয়ে রাখবে শেষ পর্যন্ত।

যান এবার নাকে তেল দিয়ে ঘুমান।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৭

নন্দীত নরকে বলেছেন: আগের দিন নাইরে নাতি খাবলায়া খাবলায়া চাতু খাতি !!

২৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:২৯

দ্যা লায়ন বলেছেন: ৭২*হবে ।টাইপ মিসটাক

২৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:৪৮

দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: দেশ ও জাতির কল্যাণের জন্য জিয়া যে অন্ধকার পথে পা বাড়ান নি, জিয়াপুত্র তারেক সেই অন্ধকার পথেই চলছেন। তাহলে কি তারেকেরও পরিণতি জিয়ার চেয়েও ভয়াবহ?

শেখ মুজিবের পরিণতি শেখ হাসিনার হোক এটা যেমন চাই না, তারেক যে পথেই থাকুন, কখনও চাই না, জিয়া পরিণতি তারেকের হোক।

আপনার মত বর্বররাই হত্যাকান্ডকে সমর্থন করতে পারে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৪

নন্দীত নরকে বলেছেন: জিয়া পুত্র তারেক জিয়ার চাইতেও প্রাজ্ঞ একজন নেতা। আমাদের মিডিয়া আর হাম্বা লীগেরা পরিকল্পিত ভাবে তারেক চরিত্রে কংলক লেপন শুধুমাত্র হাসিনার মৃত্যুর পর মুজিব পরিবারের কাউকে রাজনীতিতে না আনতে পারার জন্য।

জিয়া পুত্র চুরি করলেও দেশে থেকে দেশের মানুষের জন্য চুরির টাকা খরছ করেছেন। শেখ মুজিবের ডিজিটাল নাতি আমেরিকাতে ইহুদি মেয়ে চুদার জন্য মায়ের কাছে থেকে প্রতি মাসে ২ কোটি ডলারের বেশি দেশি টাকা বিদেশে পাছার করছে, তথ্যবাবার বেতন বাবদ।

বাঙ্গালীর ছেলেরা বিদেশ থেকে মা-বাবার জন্য টাকা পাঠায় দেশে অথচ হাসিনা এমন এক কুলাংগার পায়দা করছে, যে দেশ থেকে আমেরিকাতে টাকা নিয়ে যাচ্ছে ইহুদী বৌ আর মদ খাওয়ার জন্য।

২৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৫৬

কলাবাগান১ বলেছেন: "আপনার মত বর্বররাই হত্যাকান্ডকে সমর্থন করতে পারে।"

১৯৭১ এত খুন করেও পিপাসা মিটে নাই

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১৫

নন্দীত নরকে বলেছেন: এভরিথিং ইজ ফেয়ার লাভ এন্ড ওয়ার ! ৭১ তো যুদ্ধ চলছিল, সেই সময় মানুষ মারা যাওয়াটা স্বাভাবিক (আমি ব্যাক্তিগত ভাবে যদ্ধ চললেও একজন নিরাপরাধ মানুষের মৃত্যু চাইনা) কিন্তু সোনার পোলারা, ৭২ থেকে ৭৫ সাল- এই তিন বছরে কেন দেড় লাখ মানুষ মারা গিয়েছিল ? ৭৪ এ দুর্ভিক্ষে আড়াই লাখ ছাড়াও কেন শেখ মুজিবের সোনার পোলা শেখ কামাল, শেখ জামালদের হাতে ঐ দেড় লাখ জাসদ কর্মির মারা গিয়েছিল -বলতে পারবা?

২৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩

চলতি নিয়ম বলেছেন: অনেক দিন পরে আসলেন, চালায় যান।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫

নন্দীত নরকে বলেছেন: ক্যাঠায় ?

২৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪

তারা চাঁন বলেছেন: @ কলাবাগান ১ - আপনি মনে হয় ৭১ এর পরাজিত শক্তি বা রাজাকার চিনতে পারছেন না। ৩ টা টিপস দেই।

১। তোফায়েল সহ কিছু নেতাদের প্রশ্ন করেন মুক্তিযুদ্ধের সময় তারা কি কাজে কোন গর্তে লুকিয়ে ছিল।

২। ইনু কে প্রশ্ন করেন কার মৃত্যুর দিনে সে আনন্দ মিছিল করেছিল।

৩। মতিয়া কে প্রশ্ন করেন কার শরীরের কোন অংশের চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বাঁজাতে চেয়েছিল।

@ হো - এতো ভিনদেশী দলিলের দরকার নাই। কল্পনা করুন, আপনি একজন বড় নেতা, কোটি কোটি অনুসারী আপনার। এখন এই বাংলাদেশের মাটিতে পল্টন ময়দানে যদি আলাদা কোন রাষ্ট্র গঠনের উদ্দেশে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, হাসিনা আপা আপনার কি খেদমত করবে ?
হয়ত এটা আপনি বুঝতে পারছেন না কিন্তু শেখ মুজিব ঠিকই বুঝেছিল।

@ নন্দীত নরকে - আপনি এইসব দলকানা গুলা রে যে ভাবে মোকাবেলা করছেন, আপনার প্রশংসা না করে পারছিনা।
আপনার পোস্টে +++++++++++++++++

২৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

বোকা মামা বলেছেন: ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিনিময়ে বাংলাদেশ আর পাকিস্তান কিছুই পায়নি....যা পেয়েছে সব ভারত পেয়েছে..

২৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬

জামান শেখ বলেছেন: এখানে বলা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর হত্যার বেনেফিসিয়ারী হচ্ছে, যারা আওয়ামীলিগ করে না। এ কথার তিব্র বিরোধীতা করছি।

আওয়ামীলিগের ভাইয়েরা নন-আওয়ামীলিগারদের সম্পর্কে গলাবাজি করেন, এভাবে-

১। রাজাকার
২। পাকিস্তানী দালাল
৩। স্বাধীনতা বিরোধী
৪। বঙ্গবন্ধুর খুনী।

আওয়ামীলিগারদের সম্মর্কে অন্যরা কি বলেন

১। ভারতীয় দালাল
২। বাকশাল
৩। বাংলার বাল (Bangladesh Awami League, সংক্ষেপে BAL)
৪। ৭১ এর চোর
৫। বিশ্ব বেহায়া।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.