নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য সদা সুন্দর চিরন্তন

অসত্যের কাছে নত নাহি হবে শির ভয়ে কাপে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর। -নজরুল

ওয়েলকামজুয়েল

লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।

ওয়েলকামজুয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

লাল সবুজের একটি পতাকা

২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩

একটি পতাকা মানে একটি দেশ। লাল সবুজ মানেই বাংলাদেশ। এই একটি পতাকার জন্য টানা নয় মাস যুদ্ধ করতে হয়েছিল, রক্ত দিতে হয়েছিল, ইজ্জতের বিসর্জন দিতে হয়েছিল। তারপর অর্জিত হয়েছে স্বাধীনত। এই পতাকার মর্যাদা ধরে রাখার জন্য ১৯৭২ সালে সংবিধানের ৪(২) অনুচ্ছেদে রক্ষাকবচ দেওয়া হয়েছিল। ঐ রক্ষা কবচে বলা হয়েছে, গাঢ় সবুজের মাঝে রক্ত বর্ণের লাল বৃত্ত হবে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। একই অনুচ্ছেদে আরও বলা হয়েছে, পতাকার মর্য়াদা রক্ষার জন্য সরকার আইন প্রণয়ন করবে। ১৯৭২ সালে পতাকা আইন করা হয়। আইনের ৪(ক) ধারায় উল্লেখ করা হয়, যে ব্যক্তি পতাকার অবমাননা করবে বা যথাযথ সম্মান করবে না সে ব্যাক্তি এক বছর কারাদণ্ডসহ পাঁচ হাজার টাকার অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে। একই বছর ‘পতাকা বিধিমালা ১৯৭২’ প্রণয়ন করা হয়। যেখানে জাতীয় পতাকার মর্যাদা রক্ষার জন্য কিছু বিধি বিধান বর্ণনা করা হয়।বিধি মোতাবেক জাতীয় পতাকা গায়ে জড়ানো যাবে না, পতাকার উপর কিছু লেখা যাবে না বা অঙ্কন করা যাবে না, এটা নিয়ে ব্যাবসা করা যাবেনা। অথচ গভীর উদ্বেগের ব্যাপার হল, গত বুধবার ধানমন্ডির একটি আর্ট গ্যালারিতে এফডিসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পীযুষ বন্ধোপাধ্যায়ের স্ত্রী জয়শ্রী পরিকল্পিকভাবে তার কুকুরকে আমাদের দেশের পবিত্র এবং সন্মানের পতাকাকে অবমাননা করে ক্যামেরার সামনে পোজ দিতে দেখা যায়, তাও আবার এই স্বাধীনতার মাসে। এমন ধৃষ্টতার শাস্তি সরূপ ওর ফাঁসি হওয়া উচিত দেশীয় আইনেই।কিছুদিন পূর্বে উগ্র সাম্প্রদায়িক পীযুষও তার স্ত্রীর মত একটি কবিতার মাধ্যমে তার বেঈমানির প্রমাণ দেয়! [ শুনুন- https://soundcloud.com/faatihun/kobita]অতি সত্তর পীযূষ সাম্প্রদায়িক কীটকে চাকরী থেকে বরখাস্ত করা প্রয়োজন। এবং দেশদ্রোহী এই দম্পতির বিরুদ্ধে সরকারের উচিত অবিলম্বে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া। তার প্রতি তীব্র ক্ষোভ ও ঘৃণা প্রকাশ করে একজন দেশপ্রেমিকের কবিতা শুনতে লিংকে ক্লিক করুন। [ লিংক- http://youtu.be/ItHfOs1_wX8 ]

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.