নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
ইরাকের বেশ কয়েকটি শহর দখল করে নেয়ার পর ইসলামী সুন্নী যোদ্ধারা এখন রাজধানী বাগদাদ দখলের জন্য এগিয়ে যাচ্ছে। ডেইলি মেইল জানায়, ইসলামী জিহাদি গোষ্ঠী আইএসআইএসের এই দলে রয়েছে ১২,০০০ সশস্ত্র যোদ্ধা। তারা সোমবার আরো একটি শহর দখল করে নিয়েছে। তাল আফার শহরের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তীব্র এক লড়াইয়ের পর আইসিসের নেতৃত্বে সশস্ত্র সুন্নি জঙ্গিরা এই শহরে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে। এই পরিস্থিতিতে সরকারি সৈন্য ও স্থানীয় পুলিশ তাদের অস্ত্রশস্ত্র ফেলে পালিয়েছে। শহরের শিয়ারাও ভয়ে পালাতে শুরু করেছে। আর এই সংবাদে আমেরিকা তার বাগদাদের দূতাবাসে নিরাপত্তা জোরদার করেছে এবং দূতাবাসের ৫,৫০০ স্টাফদের অনেককে বিমানে করে পার্শ্ববর্তী এলাকার নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়েছে । দূতাবাসের নিরাপত্তার জন্য ১০০ মেরিনা সেনা ও সেনাসদস্যদের বাগদাদ পাঠানো হয়েছে। এদিকে ইরাক সংকটের মুখে মার্কিন রণতরী ইউএসএস জর্জ এইচডব্লিউ বুশ ইতোমধ্যেই উপসাগরীয় এলাকায় পৌঁছেছে। খবরে বলা হয়েছে, আইএসআইএস যোদ্ধারা ১৪০০ ইরাকি সৈন্যকে হত্যা করেছে যাদেরকে তারা বন্দি করেছিল। তাদের হাতে বন্দি ছিল ৪,০০০ ইরাকি সেনা। সুন্নী যোদ্ধারা তাদের এক ওয়েবসাইটে নিহত সৈনিকদের ভিডিও প্রকাশ করেছে।
২| ১৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আলকায়দা জিহাদি গোষ্ঠী আইএসআইএস, আফ্রিকার বোকো হারামজাদা, পাকিস্তানি ছাগু হাক্কানি, তালেবান, এই হারামজাদাগুলো আজপর্যন্ত যত লোক মেরেছে তারা সবাই মুসলিম। এরা নারী শিশুদেরও অপহরন করছে। এদের কাছে দামী গাড়ী, চকচকে নতুন অস্ত্র।
এদের ফান্ড দিচ্ছে সৌদি, কাতার সহ কয়েকটি দেশ, কয়েকটি ধনী গোষ্ঠি।
নির্দয় হত্যাকারিরা কখনো সফল হয় নি, হতে পারে না।
৩| ১৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
আয়রন ম্যান বলেছেন: ইরাকে আর শান্তি আসলো না রে...........। সব নষ্টের মূল আমেরিকা। কি এমন দোষ ছিল সাদ্দামের। তার সময়ে তো ইরাকের মানুষ এখকার চেয়ে ঢের ভাল অবস্থায় ছিল।
এক সময়ের সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যের শিল্প-সাহিত্যের সুতিকাগার বলে পরিচিত ইরাকে আমেরিকা নিজের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য সাদ্দামকে হটিয়ে আজ পুরো ইরাককে দোজখ বানিয়ে দিল।
৪| ১৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জহিরুলহকবাপি বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আলকায়দা জিহাদি গোষ্ঠী আইএসআইএস, আফ্রিকার বোকো হারামজাদা, পাকিস্তানি ছাগু হাক্কানি, তালেবান, এই হারামজাদাগুলো আজপর্যন্ত যত লোক মেরেছে তারা সবাই মুসলিম। এরা নারী শিশুদেরও অপহরন করছে। এদের কাছে দামী গাড়ী, চকচকে নতুন অস্ত্র।
এদের ফান্ড দিচ্ছে সৌদি, কাতার সহ কয়েকটি দেশ, কয়েকটি ধনী গোষ্ঠি।
নির্দয় হত্যাকারিরা কখনো সফল হয় নি, হতে পারে না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিজয়ীর বেশে হোক তোমাদের লক্ষ্যপূরণ....
সাম্রাজ্যবাদী কুকুরেরা তেলেবেগুনে জ্বলছে
মিথ্যাবাদী আম্রিকা মিথ্যা দিয়ে বাগদাদকে ধ্ভংস করে পুতুল সরকার রক্ষায় এখণ মায়া কান্না কাঁদছে!!!
অথচ তাদের অবৈধ মিথ্যা ধৌকাবাজি সন্ত্রাসী আক্রমনই ছিল মানবতার সবচে লজ্জাজনক অধ্যায়!
এগিয়ে যাও বীর যোদ্ধারা.. স্বকীয়তা আর স্বাতন্ত্য জঙ্গী হলে আম্রিকা সবচে বড় জঙ্গী!
আত্মমর্যাদা আর স্বাধীনতা উদ্ধারের লড়াই জঙ্গী হলে পৃথিবীর সকল বোধসম্পন্ন মানুষ জঙ্গী!!
তাদের প্রোপাগান্ডাকে ধূলিস্বাৎ করে বিজয় অর্জন কর বিজয়ের মতো।