নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
ইসকন হিন্দু আর মূল ধারার সনাতন হিন্দুরা কখন একদল নয়। দুটি দল সম্পূর্ণ বিপরীত। ইসকন হিন্দুরা সর্বদা কূটকৌশলী এবং মূল হিন্দুদের উপর নিপীড়ন করে এদেশে প্রভাব বিস্তার করে আছে।স্বামীবাগে বর্তমানে যে ইসকন মন্দির রয়েছে, সেখানে কিন্তু আগে ইসকন মন্দির ছিলো না। সেখানে ছিলো মূল ধারার সনাতন হিন্দুদের আশ্রম-মন্দির ও বসতবাড়ি । কিন্তু সেখানেই চক্রান্ত করে মূল হিন্দুদের ঘড়বাড়ি ছাড়া করে ইসকনরা এবং দখল করে বিশাল এলাকায় নির্মাণ করে ইসকন মন্দির। মূলত: উপর দিয়ে অতিধার্মিক সেজে থাকা ইসকনরা প্রকৃতঅর্থেই হিন্দু ধর্মের এক নম্বর শত্রু। তাদের মূল টার্গেট সবগুলো মন্দির অতিকৌশলে দখল করে নেয়া এবং বর্তমান হিন্দু নেতাদের দেশ থেকে বিতারণ করা।গত ২০১২ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে ঠাকুরগাও জেলায় মূল ধারার হিন্দুদের মন্দির দখল করে নিতে চায় ইসকনরা, এজন্য তারা এক হিন্দুকেও খুনও করে। (Click This Link)গত বছর শেষের দিকে রমনাকালী মন্দিরে কথিত গণশ্রাদ্ধ নামক অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে মূল ধারার হিন্দুদের সাথে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পরে ইসকনের সহাযোগী সংগঠন হিন্দু মহাজোট। সে সময় ঢাকেশ্বরী মন্দিরে মূল ধারার হিন্দু সংগঠন হিন্দু খ্রিস্টান বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদ সংবাদ সম্মেলন করে গণশ্রাদ্ধ বন্ধ করতে বলে। (সূত্র: http://www.samakal.com.bd/print_edition/details.php?news=17&view=archiev&y=2013&m=09&d=24&action=main&menu_type&option=single&news_id=368876&pub_no=1537&type)রমনাকালী মন্দিরের আদিবাসীদের সাথে যোগাযোগ করে জানা যায়, মন্দিরের মূল আদিবাসীদের হটিযে সংগঠনটি মন্দিরের নেতৃত্ব নেয়ার চেষ্টা করছে। তাদের মূল উদ্দেশ্য, মন্দিরের বিশাল আয় হস্তগত করা এবং মন্দিরের পুরাতনদের সরিয়ে নিজেদের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত করা।উল্লেখ্য, সে সময় একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ গোপন তদন্ত রিপোর্ট দিয়ে জানায় যে, এরা মূল ধারা হিন্দু নয় এবং দেশে অরাজকতা তৈরী করাই উক্ত উগ্রাবাদী সংগঠনটির উদ্দেশ্য। যেকোন উপায়ে যেন গণশ্রাদ্ধ বন্ধ করা হয়। এ রিপোর্ট পেয়ে সরকার দ্রুত গণশ্রাদ্ধ বন্ধ করে দেয়। সৌভাগ্যের বিষয়, পুলিশের উক্ত গোপন রিপোর্টের এক কপি আমার হাতে পৌছেছ, যা স্ক্যান করে দেয়া হলো।সর্বশেষ বলেতে চাই, ইসকন হচ্ছে মূল হিন্দু ধর্মকে বিভক্ত করার পশ্চিমা খ্রিস্টানদের কৌশল (এ কারণে ইসকনরা কখন ভারতীয় হিন্দুদের ছবি ব্যবহার করে না, পশ্চিমা শেতাঙ্গ হিন্দুদের ছবি দেয়)।এ ইসকন গোষ্ঠী চক্রান্ত করে বহু হিন্দুদের বাড়িঘর ছাড়া করেছে, আরো করবে। বাংলাদেশে মূল ধারার সনাতন হিন্দুদের হটিয়ে নিজেদের দখল প্রতিষ্ঠা করাই ইসকনদের উদ্দেশ্য। তাই এখনো সময় আছে ইসকন সম্পর্কে মূল ধারার হিন্দুদের সচেতন হওয়ার.....................
২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: হয়তো। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে তাদের সমস্যা যেন আমাদের উপর চাপিয়ে দেয়ার সুযোগ সৃষ্টি না হয়।
তাই সতর্কতা মুলক এই লেখা।
৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
গাধা গরু বলেছেন: মৌলবাদী হিন্দুদের কেউ সন্ত্রাসী বলে না কেন? গুজরাট দাঙ্গার মূলহোতা সে দেশের প্রধান হয় ক্যামনে?
৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১২
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: গাধা গরু@ আমাদের মাঝে কিছু আবাল আছে যারা নিজেকে সাম্যবাদী মানবতাবাদী বলে পরিচয় দিয়ে ইসলামের বিরুদ্ধাচরণ করে নিজেদের পাপকে যায়েজ করার জন্যসেই লেজ কাটা শিয়ালে মতো। আর আমরা ম্যাংগো পাবলিক তাদের পিছনে জিন্দাবাদ বলে স্লোগান তুলি।
৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
অভিজিত প্রতাপ রায় বলেছেন: আমি একজন সন্তন ধর্মালম্বি এবং খুব ধার্মিক একটি পরিবারের সন্তান। আমি আপনার সাথে পুরো পুরি একমত। এরা উগ্রবাদী আর মুল হিন্দু ধর্ম থেকে ১০০ হাত দূরে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই লেখার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৩
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: যত যাই বলেন হিন্দুরা কিন্তু বহি শক্তির মোকাবেলায় সর্বদা ঐক্যবদ্ধ! মুসলমানদেরকে বাঁশ দেবার প্রশ্ন এলে মূলধারা আর ইস্কন বলে আলাদা কিছু থাকবেনা। সব অভিন্ন হিন্দুতে রূপান্তরিত হয়ে যাবে।
অথচ কি গাধা এই মুসলমান জাতটা। ইহুদিরা কত কৌশল করে মধ্যপ্রাচ্যে ইরান - সৌদি বিবাদ বাধিয়ে দিল, তার ফল ভোগ করছে এখন ইরাক আর সিরিয়া। ভারত কত কায়দা করে বিএনপি আর জামায়তের মধ্যে বিবাদ বাঁধিয়ে দিল - যার ফায়দা নেবে এখন আওয়ামী লীগ!
ঐসব ইস্কন মিস্কন আপনার কাছেই। হিন্দুদের কাছে গিয়ে দেখেন ওরা সকলেই ইস্কন মন্দিরে যায়।