নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
গাজায় বেসামরিক লোকজনের ওপর ইসরাইলের বর্বরোচিত হামলা অব্যাহত রয়েছে। এখন হাসপাতাল ও স্কুলগুলোতে হামলা চালানো হচ্ছে। উদ্দেশ্য খুবই স্পষ্ট, যতটা সংখ্যক ফিলিস্তিনির সংখ্যা কমিয়ে আনা যায়। বেসমারিক হোক বা প্রতিরোধ যোদ্ধা, ফিলিস্তিনি নাগরিকদের যেকোনো উপায়ে হত্যা ইসরাইলের অঘোষিত কোনো নীতি নয়। ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে কিছু দিন পরপর এভাবে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছে। ফলে এবারের হত্যাকাণ্ড নতুন নয়। বরং এবারের যুদ্ধের নতুন দিকটি হচ্ছে হামাসের যুদ্ধ কৌশল। স্থলযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর সৈন্য নিহত হওয়ার পর ইসরাইল আরো বেপরোয়া হয়ে বেসামরিক নাগরিক হত্যায় মেতে উঠেছে। এর পরই হামলা করা হয়েছে আল আকসা হাসপাতালে। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র আলজাজিরার সাথে সাক্ষাৎকারে বলছেন এই হাসপাতালগুলো হামাসের কমান্ড ও কন্ট্রোল সেন্টার। এ কারণে হামলা করা হয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলছিলেন, গাজার সব চেয়ে বড় হাসপাতাল শিফা হাসপাতালের কথা। ধারণা করা হচ্ছে, এই হাসপাতালটি এখন ইসরাইলের হামলার টার্গেটে পরিণত হবে।যে কোনো ফিলিস্তিনি নাগরিককে হত্যা করতে হবে এই মানসিকতা দিয়ে ইসরাইল নাগরিকদের গড়ে তুলছে। হামাসের হামলায় নিহত ইসরাইলি সৈন্য মোশে মালকুর লাশ দাফনের পর তার এক বন্ধু গার্ডিয়ানকে বলছে
Hamas killed my friend; we need to kill them – not just the Hamas militants but all the people in Gaza,"
গাজার সাধারন নাগরিকদের হত্যা প্রকৃতপক্ষে এই মানসিকতার বহি:প্রকাশ। হাসপাতালে হামলার পরও আমরা পশ্চিমা বিশ্ব ও জাতিসঙ্ঘের নীরবতা দেখছি। সাড়ে পাচশর বেশি নারী শিশুসহ বেসামরিক লোক হত্যার পর নিরাপত্তা পরিষদে দায়সারা গোছের একটি আলোচনা হয়েছে। শান্তি প্রতিষ্টার জন্য জন কেরি গেছেন মিসরে। অথচ মিসরের আত্নসমর্পন মুলক শান্তি প্রস্তাব আগেই হামাস প্রত্যাখান করেছে। নেতানিয়াহুর সাথে সুর মিলিয়ে জন কেরি বলেছেন, হামাস বেসামরিক নাগরিকদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। যেসব নারী, শিশু ও বৃদ্ধ মারা যাচ্ছে, তারা হামাস যোদ্ধাদের ভাই-বোন, স্ত্রী-পুত্র। তাদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। কী অসাধারণ যুক্তি! প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেছেন ইসরাইলের অবশ্যই আত্নরক্ষার অধিকার আছে। কিন্তু হামাসের আগ্রাসন মোকাবিলার অধিকার নেই। আসল প্রশ্ন হলো, হামাসের এই প্রতিরোধের লড়াই কার সাথে? শুধুই কী ইসরাইলের সাথে? না, আসলে তো পরোক্ষভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। এফ - ১৬ যুদ্ধবিমানগুলো তো মার্কিন যুদ্ধবিমান। ইসরাইলের সামরিক ব্যয়ের,বেশির ভাগ দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যে জনগোষ্ঠী ইসরাইলের সাথে লড়াই করছে, তাদের জন্য পশ্চিমা বিবেক কাঁদবে এমন আশা করা যায় না।বাস্তবতা হচ্ছে, এভাবে লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে ফিলিস্তিনিদের বেঁচে থাকতে হবে, সেটাই আত্মরক্ষার পথ। মধ্যপ্রাচ্য শান্তির নামে একাধিক চুক্তি হয়েছে। এর বিনিময়ে ফিলিস্তিনিরা হারিয়েছে স্বজন আর ভূখণ্ড। ১৯৯৩ ও ১৯৯৫ সালে অসলোতে চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তি বাস্তবায়নে ২০০০ সালে ক্যাম্প ডেভিডে, ২০০৩ সালে তাবায়, ২০০৭ সালে আনাপোলিসে এবং ২০১০ সালে ওয়াশিংটনে আলোচনা হয়েছে কিন্তু ফলাফল শূন্য। না, শূন্য বলা ঠিক হবে না। ২০ বছরের আলোচনার নামে যা হয়েছে তাতে সবই ইসরাইলের অর্জন। এর মধ্যে ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড ধীরে ধীরে কমে এসেছে। দখলদারিত্ব বেড়েছে। জবরদখল করা জমিতে ৫৩ হাজার ইসরাইলি সেটেলারের বাড়ি তৈরি করা হয়েছে। ১৫ হাজার ফিলিস্তিনিকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। আরো সাড়ে চার হাজার বাড়ি ধ্বংস করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।ফিলিস্তিনিদের এই জমি দখলের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিলে ১৯৪৮ সালে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্টার পর থেকে। যার ধারবাহিকতা এক দিনের জন্য থামেনি।অসলো চুক্তির পর ফাতাহ গেরিলা যুদ্ধ পরিত্যাগ করেছে। কিন্তু স্বপ্নের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের সীমানা নির্ধারণ করা যায়নি। কারণ ইসরাইল রাষ্ট্রের কোনো সীমানা নেই। যেখানে ফিলিস্তিনি বসতি সেখানে ইসরাইলের সীমানা। শান্তিচুক্তির পর ফাতাহর প্রতিষ্ঠাতা কিংবদন্তিতুল্য গেরিলা যোদ্ধা ইয়াসির আরাফাত রহস্যজনকভাবে মারা গেছেন। পরে তদন্তে দেখা গেছে, বিষ প্রয়োগে তাকে হত্যা করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের সন্দেহের তীর এখনো ইসরাইলের দিকে।ফিলিস্তিন নামক ভূখণ্ড এখন চার দিক দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে। সমুদ্রে যাতে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য ইসরাইলি গানবোট সারাক্ষণ পাহারায় থাকছে। গাজার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ইসরাইলি কারাগারে আটক রাখা হয়েছে। নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে হামাস সরকার গঠনের পর, ২০০৬ সাল থেকে চলছে গাজার ওপর অবরোধ। গাজার মানুষের নিত্যদিনের চাহিদা পূরল হয় সুড়ঙ্গ পথে। চোরাচালানের মাধ্যমে আনা-নেয়া মালামালের মাধ্যমে। এভাবে একটি জনবসতি কত দিন টিকে থাকবে। হয় তাদের ইসরাইলের কাছে আত্মসমর্পণ করে মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হবে অথবা প্রতিরোধ লড়াইয়ের মাধ্যমে টিকে থাকতে হবে। হামাস এই বাস্তবতা উপলদ্ধি করে যুদ্ধবিরতির জন্য কতগুলো শর্ত দিয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে গাজায় ইসরাইলি হামলা বন্ধ করা। অবরোধ তুলে নেয়া, সমুদ্রের ১২ মাইল পর্যন্ত সীমানায় মাছ ধরার নিশ্চয়তা দেয়া, আটক নেতাকর্মীদের ছেড়ে দেয়া। এসব দাবি মেনে নেয়া না হলে যুদ্ধ চলবে । সর্বশেষ ফিলিস্তিনের সাবেক নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ইসমাইল হানিয়া যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দিয়েছেন। হামাস এই দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে কারন তারা জানে স্থলযুদ্ধে ইসরাইলের বিজয় অর্জন করা সম্ভব হবে না। ২০০৬ সালের জুলাইয়ে লেবানন যুদ্ধের মতো তাদের পরাজিত হতে হবে।ফিলিস্তিনিরা বিশেষ করে গাজার অধিবাসীরা এই লড়াইয়ের পথ থেকে সরে আসেনি। অপর দিকে এই লড়াইকে শুধু ভয় পায় ইসরাইল। এ কারণেই হামাসকে নির্মূল করতে চায় ইসরাইল। নারী ও শিশুদের হত্যা কিংবা হাসপাতালে হামলা করে ইসরাইল যেমন ফিলিস্তিনি জনসংখ্যা কমিয়ে আনতে চায়, তেমনি হামাস যোদ্ধাদের মনোবল ধ্বংস করতে চায়। কিন্তু এতে ইসরাইলের অর্জন খুব সামান্যই। কারণ হামাসের সামরিক শাখা গড়ে উঠেছে প্রতিরোধের মধ্য দিয়ে। যার নামের সাথে ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে।১৯৩৫ সালে ব্রিটিশ সৈন্যদের গুলিতে নিহত সিরিয়ান মুক্তি আন্দোলনের নেতা শহীদ ‘এজ্জেদিন-আল-কাসসাম’-এর নাম অনুসারে এ সামরিক শাখার নাম দেয়া হয় ‘আল কাসসাম’ বিগ্রেড। আরব দেশগুলোর রাজনৈতিক সংগঠন মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতারা এই মুক্তি আন্দোলন শুরু করেন। ১৯৯২ সাল থেকে এই ব্রিগেড অপারেশন শুরু করে। শুধু গাজাতেই হামাসের অন্তত ১০ হাজারের বেশি যোদ্ধা রয়েছে। প্রথাগত সেনাবাহিনীর মতো কোম্পানি, ব্যাটালিয়ন ও ব্রিগেড বিভক্ত রয়েছে। নর্দার্ন গাজা বিগ্রেড, গাজা বিগ্রেড, সেন্ট্রাল গাজা বিগ্রেড এবং সাউর্দার্ন গাজা বিগ্রেড নামে আল-কাসসামের চারটি বিগ্রেড আছে।আল কাসসাম বিগ্রেড ২০০১ সালের ২৬ অক্টোবর স্থানীয়ভাবে তৈরি রকেট দিয়ে ইসরাইলের স্থাপনায় হামলা চালায়। এই রকেটের নাম ছিল ‘কাসসাম-১’। এই রকেট তৈরির পর টাইম ম্যাগাজিনের শিরোনাম ছিল ‘একটি পুরনো রকেট, যেটি মধ্যপ্রাচ্যকে বদলে দিতে পারে।’ সত্যিই হামাসের এই রকেট এখন ইসরাইলের মাথাব্যথার কারণ। এই রকেটের মাধ্যমে হামাস ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নতুন রূপ দিতে সক্ষম হয়। অল্প দিনের মধ্যেই এই রকেটের নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়। ‘কাসসাম-২’ উদ্ভাবিত হয়, যেটি ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যবহার করা হয়। কাসসাম ব্রিগেড এখন ৮০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রমে সম রকেট তৈরি করেছে। এর মধ্যে ২০১২ সালের গাজার সাথে যুদ্ধে এম-৭৫ ব্যবহার করে। এ মাসের যুদ্ধে তারা ইসরাইলের হাইফা শহরকে লক্ষ্য করে আর-১৬৯ রকেট ব্যবহার করেছে। বিস্ময়করভাবে আল কাসসাম ১৪ জুলাই ইসরাইলের ভেতরের বিশেষ অপারেশনে অংশ নিতে সম এরকম তিনটি ড্রোন নির্মাণের ঘোষণা দেয়।বিশ্বের অন্যান্য দেশের সেনাবাহিনীর মতো আল কাসসাম বিগ্রেডের ইঞ্জিনিয়ারিং, এরিয়াল, আর্টিলারি এবং আত্মঘাতী স্কোয়াড রয়েছে। চলমান যুদ্ধে তাদের নৌসেনাদের একটি দল ইসরাইলের আস্কেলন শহরে অবস্থিত সুরতি জাকিম সামরিক ঘাঁটিতে হামলা করে প্রথম অপারেশনের ঘোষণা দিয়েছে। ইসরাইলের সামরিক আগ্রাসনের মোকাবেলার জন্য আল কাসসাম বিভিন্ন প্রযুক্তিগত উন্নতি সাধন করেছে। মিলিটারি শাখা ‘আল-বাত্তার’, ‘আল-ইয়াসিন’ নামে কামান বিধ্বংসী গোলা তৈরি করেছে, যেটি ইসরাইলের প্রবাদতুল্য মেরকাভা কামান ধ্বংস করতে সক্ষম।কাসসাম ব্রিগেড ইসরাইলের কিছু সেনাকে আটক করতে সক্ষম হয়। যার মধ্যে একজন ছিল গিলাত শালিত। ২০০৫ সালে কর্তব্যরত তাকে আটক করে। ২০১১ সালে এক হাজার ৫০ বন্দী ফিলিস্তিনির বিনিময়ে তাকে মুক্তি দেয়।অপরাপর মুক্তি রাজনৈতিক আন্দোলনের সাথে হামাসের যথেষ্ট পার্থক্য আছে। এই দলের নেতারা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন। ইসরাইলি সেনাবাহিনী দলের আধ্যাত্মিক নেতা শেখ আহমদ ইয়াসিনকে হত্যা করেছে। আবদুল আজিজ রানতিসির মতো দক্ষ সংগঠক ও প্রভাবশালী নেতা নিহত হয়েছেন। খালেদ মিশাল একাধিকবার ইসরাইলি গুপ্ত হামলার শিকার হয়েছেন। হামাসের একজন কর্মী জানেন, তার এই লড়াই কোনো স্বার্থ অর্জনের জন্য নয়, এই লড়াই মাতৃভূমি রক্ষার লড়াই। ফলে এই লড়াইয়ের যেমন শেষ নেই তেমনি নেই পরাজয়।প্রশ্ন হলো ইসরাইলি নজরদারির মধ্যে হামাস যোদ্ধারা কোথায় থাকে আর কিভাবেইবা চলাফেরা করে? অপরাপর মুক্তিযুদ্ধে যোদ্ধারা যেভাবে শার্কের মুখের সামনে পাইলট ফিসের মতো ঘুরে বেড়ায়। ফিলিস্তিনি যোদ্ধারাও সাধারণ মানুষের মাঝে অবস্থান করে। ইসরাইলের অভিযোগ গাজায় টানেলের মধ্যে হামাস যোদ্ধারা অবস্থান করে। কিন্তু ইসরাইলের গোয়েন্দা ব্যর্থতা হচ্ছে এই টানেলের কোনো কূলকিনারা করতে পারছে না। প্রকৃতপক্ষে হামাস যোদ্ধারা গাজায় এতটাই জনপ্রিয় যে, গাজায় ইসরাইলের গোয়েন্দা কার্যক্রম কার্যত ব্যর্থ হয়েছে।গাজায় এবারের হামলার পর হামাস রাজনৈতিক সাফল্য অর্জন করেছে। কাতারে হামাস নেতা খালেদ মিশালের সাথে বৈঠক করেছেন ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ অব্বাস। দুই নেতা আগেই ঐকমত্যের সরকার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে একমত হয়েছেন। বাস্তবতা হচ্ছে যখন মাহমুদ আব্বাস হামাসকে বাদ দিয়ে ইসরাইলের সাথে আলোচনায় বসতে চেয়েছেন তখন ইসরাইল বলেছে আপনি তো হামাসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না, আলোচনা তো ফলপ্রসূ হবে না। আবার যখন তিনি হামাসকে সাথে নিয়ে আলোচনায় গিয়েছেন, তখন ইসরাইল বলছে হামাসকে সাথে রাখলে কোনো আলোচনা হবে না। এমন পরিস্থিতি ফিলিস্তিনি নেতৃত্ব ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছে জাতীয় ঐক্য ছাড়া ইসরাইলের জবরদখল থেকে তারা মুক্তি পাবেন না। এমনকি ইসরাইল আলোচনায় বসবে না। ফলে গাজার মানুষের রক্তের ওপর দিয়ে ফিলিস্তিনিদের জন্য নতুন এক সংগ্রামের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। এমন প্রচেষ্টায় ইসরাইল আরো বেশি মরিয়া হয়ে উঠেছে। বেপরোয়া হত্যাযজ্ঞ মানুষের মুক্তির আকাক্সা কখনো দমন করতে পারে না।
২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ
৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৫
মাহমুদুল করিম লিংকন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পোস্টটির জন্য!!!
৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: কষ্ট করে পডার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:১৯
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, অনেক প্রশ্নের উত্তর পেলাম।