নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য সদা সুন্দর চিরন্তন

অসত্যের কাছে নত নাহি হবে শির ভয়ে কাপে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর। -নজরুল

ওয়েলকামজুয়েল

লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।

ওয়েলকামজুয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাজা আক্রমণে ইসরাইলের একযোগে কাজ করছে সৌদি আরব এবং মিশর!

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯

অনেকের মনেই প্রশ্ন- যেখানে ল্যাতিন আমেরিকার ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে, ভেনিজুয়েলার মত অমুসলিম দেশগুলো গাজায় অমানবিক আক্রমণের কারণে ইসরাইলের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করেছে, সেখানে আরব দেশগুলো চুপ কেন? ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থার মূখপত্র DEBKA এই বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য ফাঁস করেছে। সম্ভবত বিভিন্ন দেশে বর্জন এবং কুটনৈতিক চাপ নিজেদের ওপর থেকে সহযোগীদের ওপর ঠেলে দিতেই তারা তাদের এই গোপন চুক্তিটি ফাঁস করে থাকবে।এতে দেখা যায় আরব দেশগুলোর অগনতান্ত্রিক শাসকরা হামাস, বিশেষ করে কাসসাম ব্রিগেডের কর্মকাণ্ড এবং এর ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তায় প্রচণ্ড ভীত। এইসব শাসকরা চায় না হামাসের এই সাহসী কর্মকাণ্ড, তাদের রকেট প্রযুক্তি, তাদের গ্রেনেড প্রযুক্তি ঐ সব আরব দেশে গনতান্ত্রিক বিপ্লবীদের রোল মডেল হয়ে উঠুক। এমন কী তারা এটাও আশঙ্কা করে যে হামাস হয়তো এক সময় আরব বিপ্লবের নেতৃত্ব দিতে চাইবে। তারা তাই হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার ইসরাইলী পরিকল্পনায় অর্থনৈতিক ও রাজনীতিক সহযোগী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।গাজায় হামলা বিষয়ে ইসরাইল, সৌদি আরব এবং মিশর যে সাতটি গাইডলাইন নির্ধারণ করে কাজ করছে,

সেগুলো হচ্ছে-



১/ ইসরাইল এবং IDF (Israel Defense Forces) হামাসের সামরিক শক্তি ও রাজনৈতিক প্রভাবকে নিশ্চিহ্ন করবে;

২/ এই লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত সামরিক অভিযান চলবে;



৩/ যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর অন্য কোন রাষ্ট্র যেন যুদ্ধের গতি-প্রকৃতি পরিবর্তন না করতে পারে তার জন্য এই তিনদেশ ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে;



৪/ তেল সমৃদ্ধ সৌদি আরব ইসরায়েলের যুদ্ধ খরচের একটি অংশ বহন করবে;



৫/ যুদ্ধ শেষ হবার পর সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েতসহ অগনতান্ত্রিক আরব দেশগুলো গাজায় ক্ষতিগ্রস্থ অবকাঠামোসমূহ পুনর্নির্মাণে আর্থিক সহায়তা দেবে;



৬/ ইসরাইল, সৌদি আরব এবং মিশর এই বিষয়ে একমত পোষন করে যে, রকেট নিক্ষেপ ও ট্যানেলের মাধ্যমে বাংকার নেটওয়ার্কসহ হামাসের সামরিক শক্তি নিশ্চিহ্ন করা প্রয়োজন;



৭/ ইসরাইল 'সন্ত্রাসী সংগঠন' হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার পর সৌদি আরব, মিশর এবং প্যালেস্টাইন কর্তৃপক্ষ একসাথে বসে হামাসের শূন্যস্থান পূরণে একটি সরকার ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা গঠন করে দেবে।



খবরের উৎস:



 http://goo.gl/ZIdH7q

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসম্ভব কিছু নয়!!!!!!!!!!!!

রাজতন্ত্রের কথিত সউদরাতো আর ইসলামের মডেল নয়! যদিও চোর সাধূর লেবাস পরে আছে!!

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েসন বলেছেন: সৌদি বাদশার গালে গালে
জুতা মার তালে তালে

ইসলামের নাম নিয়ে কতবর বাটপারি করে যাচ্ছে

৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

মুহাই বলেছেন: সৌদি বাদশার
গালে গালে
জুতা মার তালে তালে

৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২১

নীলমেঘ আমি বলেছেন: সৌদি আরব সব সময় সুবিধাবাদী দেশ।

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২২

নীলমেঘ আমি বলেছেন: সৌদি আরব সব সময় সুবিধাবাদী দেশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.