নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
ইসরাইল হামাসের শর্ত মেনে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি মেনে নিতে রাজি না হলে হামাস ভবিষ্যতের যুদ্ধে ইহুদিদের বিরুদ্ধে হামলায় আরও উন্নত অস্ত্র ব্যবহার করবে। জার্মানি সফরের সময় এ কথা বলেছেন ইরানের অন্যতম উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান। জার্মান কর্মকর্তাদেরকে তিনি হামাসের দাবি ও বক্তব্য উদ্ধৃত করে বলেছেন, মিসরের দেয়া প্রস্তাবনার আওতায় ইসরাইল যদি হামাসের দাবি না মানে তাহলে এ পরিণতি হতে বাধ্য। গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন অব্যাহত থাকলে এ অঞ্চলের পরিস্থিতি আরও জটিল হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। ইরানের এ মন্ত্রী আরও বলেন, গাজায় হামলা করে ইহুদি-বাদী ইসরাইল কৌশলগত ভুল করেছে এবং তাদের কাছে হামাসের সক্ষমতা সম্পর্কে ভুল তথ্য ছিল। ইসরাইল প্রমাণ করেছে- গাজা পরিস্থিতি ও হামাসের অস্ত্র এবং সরঞ্জামাদির বিষয়ে তাদের কাছে দুর্বল, ভুল ও অসত্য তথ্য ছিল। আমির আব্দুল্লাহিয়ান জানিয়েছেন, জার্মানি সফরের সময় দেশটির কর্মকর্তাদের সঙ্গে তিনি ইরাক ও সিরিয়া পরিস্থিতি নিয়েও কথা বলেছেন। উল্লেখ্য, এর আগে ফিলিস্তিনি অবরুদ্ধ ভুখন্ড গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর বর্বর হামলা চলার সময় তেহরান ঘোষণা করে যে তারা হামাসকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি দিয়েছে। প্রয়োজনে আরও উন্নত ধরনের অস্ত্র তাদেরকে দেয়া হবে বলেও সতর্ক করে দেয়া হয়। উল্লেখ্য, এবার গাজায় ইসরাইলের আগ্রাসী হামলা নারী ও শিশু হত্যার ক্ষেত্রে অনেকটা একতরফা হলেও হামাসের পাল্টা হামলায় তাদের পক্ষেও ক্ষয়ক্ষতি কম হয়নি। এর ফলে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই অনবরত চাপের মুখে পড়ে যুদ্ধ-বাদী নেতানিয়াহু সরকার।
©somewhere in net ltd.