নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
জুলাই মাসের ৮ তারিখ হতে অবরুদ্ধ গাজার নিরস্ত্র নারী-শিশু ও বৃদ্ধদের উপর চলছে পৃথিবীর ক্যান্সার, মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া অভিশপ্ত ইহুদি জারজ রাষ্ট্র ইসরাইলের বোমা, ক্ষেপণাস্ত্র ও নিষিদ্ধ অস্ত্রের ত্রিমুখী হামলা। মাসাধিককালের এই অন্যায় যুদ্ধে ফিলিস্তিনের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ৫০০ শিশুসহ ২০০০ মানুষ শহীদ হয়েছেন এবং গাজার বহু মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, হাসপাতাল, হাজার হাজার স্থাপনাসহ কৃষিক্ষেত্র ধ্বংস করেছে মানবতার শত্রু ইহুদীরা। এই অন্যায় যুদ্ধের প্রধান শরিক হচ্ছে বিশ্ব বেহায়া কথিত মোড়ল, গুহার দিকে ধাবিত দন্তনখরহীন বুড়ো সিংহ নির্লজ্জ আমেরিকা।
সিরিয়া, ইরাক ও ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে সংঘটিত ৩টি যুদ্ধই মূলত আমেরিকা ও ইসরাইলের যুদ্ধ।
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো- এই যুদ্ধে ওদের প্রধান দোসর ও মিত্র হচ্ছে আব্দুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের যোগ্য উত্তরসূরী নব্য ইহুদী সৌদি রাজা আব্দুল্লাহ। সিরিয়ায় হামলা করার জন্য আমেরিকাকে যুদ্ধ ব্যয় বাবদ অগ্রিম অর্থ পরিশোধ, মিসরের সেনা শাসক আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি’র সামরিক অভ্যুত্থানের অর্থ যোগানদাতা, ইরাক ও সিরিয়ায় তৎপর জঙ্গী সংগঠন আইএসআইএল-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে এই মুনাফিক সর্দারের কুখ্যাতি বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়েছে। মসনদ টিকিয়ে রাখার জন্য যত অপচেষ্টায় ওরা করুক না কেন ইসরাইল ধ্বংসের সাথে সাথে ওদেরও বিদায়ের ঘণ্টা বেজে যাবে এবং পবিত্র কাবাঘর মুনাফিকদের রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত হবে।
বড় আক্ষেপ হয় বিশ্ব সংস্থা জাতিসংঘের প্রতি। যায়নবাদী ইসরাইলের হাজারও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য আজ পর্যন্ত একটিও সামান্য নিন্দা প্রস্তাব পর্যন্ত পাস করার ক্ষমতা রাখে না। শত ধিক আরবলীগের প্রতি। সিরিয়ায় সন্ত্রাসীদের পক্ষ নিয়ে সিরিয়াকে আরবলীগের সদস্যপদ হতে বাতিল করার মত বিরাট ক্ষমতা দেখাতে পারলেও ইসরাইলের অসন্তুষ্ট করার মত দুঃসাহস পশ্চিমাদের দালাল এই ঠুটো জগন্নাথ সংস্থাটির নেই। আর ওআইসি’র অস্তিত্ব আছে কিনা তা বুঝায় যায় না। আমি হলফ করে বলতে পারি- পৃথিবীর একমাত্র রাষ্ট্র ইসলামী ইরান যদি মজলুম ফিলিস্তিনিদের সাহায্যার্থে বহুমুখী ভূমিকা না রাখত তাহলে অনেক আগেই ইহুদি, নাছারা ও মুনাফিকরা ফিলিস্তিনিদেরকে নিশ্চিহ্ন করে ছাড়ত। ইসলামী ইরান যদি ওদের কুকীর্তি বিশ্বময় প্রচার না করত তাহলে মজলুম ফিলিস্তিনিদের নিদারুণ আর্তনাদ ফিলিস্তিনেই মিলিয়ে যেত। একমাত্র ইরানের কারণেই মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে তেল আবিবের বৃহৎ ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা দুঃস্বপ্নই রয়ে গেল।
২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
জামান শেখ বলেছেন: +++++++
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
মুদ্দাকির বলেছেন: কখনো অন্যভাবেও চিন্তা করবেন।
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩
মুদ্দাকির বলেছেন: কখনো অন্যভাবেও চিন্তা করবেন।
৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬
মুদ্দাকির বলেছেন: কখনো অন্যভাবেও চিন্তা করবেন।
৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত ভুলও হতে পারে। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে তাই মনে হয়েছে।কিন্তু আমি সবার মতামতকে প্রাধান্য দেই।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
সরদার হারুন বলেছেন: হ্যাঁ । ++++++++++++++++++++++++++++++