নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
ইসরাইলি সামরিক বিশ্লেষক রন বেন-ইয়িশাই বলেছেন,চলমান যুদ্ধে ইসরাইলের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস ও ইসলামি জিহাদ যে সাফল্য পেয়েছে, অতীতে তিনটি আরব সেনাবাহিনীও তা পারেনি। ইসরাইলি রেডিও রাশেত বেতে ওই বিশ্লেষক বলেন, ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে মিসরীয়, জর্দানি ও সিরীয় সেনাবাহিনী যা করতে পারেনি, হামাস ও ইসলামিক জিহাদ তা করেছে। বেন-ইয়িশাই বলেন, ওই তিনটি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধটা ইসরাইলের অভ্যন্তরে না হওয়ায় ইহুদি রাষ্ট্রটিকে শক্তিক্ষয়ের মুখে পড়তে হয়নি। কিন্তু ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন যুদ্ধকে ইসরাইলের অভ্যন্তরে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন, হামাস ও ইসলামি জিহাদ প্রথমে ইসরাইলি সেনাবাহিনীকে এবং তারপর ইসরাইলি জনগণকে পরিশ্রান্ত করে ফেলতে সক্ষম হয়েছে। আগের যুদ্ধগুলোতে কোনো ইসরাইলিকে ঘর ছাড়তে হয়নি। অথচ এবার গাজা যুদ্ধে হাজার হাজার লোককে বাড়ি ছাড়তে হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ফিলিস্তিনি ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেট বিরতিহীনভাবে আঘাত হানায় গাজা উপত্যাকার আশপাশের সব কিবুতজিমকে তাদের বাড়িঘর খালি করতে হয়েছে। ওই ইসরাইলি বিশ্লেষক বলেন, এই যুদ্ধ ইসরাইলি নেতাদের বাগাম্বড়তা ঝেঁটিয়ে দিয়ে নতুন সামরিক ও রাজনৈতিক সমীক্ষার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪২
ওপেস্ট বলেছেন: ইসরাইলের ধ্বংস অনিবার্য