![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাভাররের আশুলিয়ায় আব্দুল আল মামুন নামে মসজিদের ইমাম কর্তৃক মাদ্রাসা ছাত্রী ধর্ষিত বিস্তারিত ।
বরগুনা সদর উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে তার মাদ্রাসার শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিস্তারিত।
গজবের ভয় দেখিয়ে কওমি শিক্ষকের ধর্ষণ , শিশু অন্তঃসত্ত্বা বিস্তারিত।
লাকসামে মাদ্রাসার শিক্ষকের হাতে ছাত্রী ধর্ষিত, ধর্ষক গ্রেপ্তার বিস্তারিত ।
মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ বিস্তারিত ।
রাজধানীর কদমতলীতে ৯ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে মুফতি আলাউদ্দিন পাটোয়ারী (৪০) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষক বিস্তারিত ।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪৭
সাদা-কালো মন বলেছেন: আপনার প্রশ্ন ১০০% যৌক্তিক। আমি শুধু হুজুরদের কথা কেন বলছি? আমি হুজুর এবং মাদ্রাসার কথা একারনেই বলছি , ইসলাম ই শ্রেষ্ঠ ধর্ম, ইসলামী শ্রেষ্ঠ ও সুন্দর জীবন বিধান। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে ই নৈতিক শিক্ষার শ্রেষ্ঠ স্থান বলে মনে করে মুসলিমেরা। সুতরাং যেখানে আমরা আমাদের ছেলে-মেয়েদের শ্রেষ্ঠ, সুন্দর জীবন, ও আলোকিত জীবন গড়া ও নৈতিক শিক্ষা গ্রহন করতে পাঠাই/যাদের কাছে পাঠাই তাদের কাছেই যদি আমাদের সন্তানের অনিরাপদ থাকে তাহলে সঠিক শিক্ষা কোথায় পাওয়া যাবে।
্আর এ রকম ধর্ম বা হুজুরদের দিয়ে কী হবে।
২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: মসজিদ, মন্দির, মাদ্রাসা.. কোন ট্যাগিং চলবে না। ধর্ষকের পরিচয় সে ধর্ষক, অপরাধী। অপরাধীর বিচার করতে হবে। নাকি হুজুর বলে আপনি তাদের বেকসুর খালাসের পক্ষে?
একে৪৭ এর মন্তব্যে সহমত।
[প্রথম পেজে চারটা পোস্ট। কোন প্রোপাগান্ডা নিয়ে আজ ব্লগিং করতে নেমেছিস নাকি?]
৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪২
বাংলার মেলা বলেছেন: মাদ্রাসা এবং মসজিদের ইমামদের ব্যাপারটা আলাদা ভাবে উল্লেখ করা দরকার কারণ এনারা ধর্ষণ বা ব্যাভিচারের পরিণতি সম্পর্কে ভালো করে জানে। আইন জানা একজনের অন্যায় করা আর না জানা কারো অন্যায় করার মধ্যে আকাশ পাতাল তফাৎ। একজন মূর্খ ব্যক্তির ধর্ষণ করার শাস্তি যদি হয় পুরুষাঙ্গ কর্তন, তবে একজন হুজুরের ধর্ষণ করার শাস্তি হওয়া উচিত এক এক করে অঙ্গচ্ছেদ করে কষ্ট দিয়ে তিলে তিলে মারা।
তবে ধর্মীয় ব্যক্তিরা কেন এত সংখ্যায় ধর্ষণে উৎসাহিত হচ্ছে - সেটা ভাববার বিষয়। বিশ্বের আর কোন দেশে ইমাম বা মাদ্রাসা শিক্ষকদেরকে ধর্ষণ করতে শোনা যায়না। এদেশে হচ্ছে - এর পেছনে নিশ্চয়ই 'চোরকে চুরি কর, গৃহস্তকে সজাগ থাকো' টাইপ কোন ষড়যন্ত্র জড়িত।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
সাদা-কালো মন বলেছেন: ইসলাম ধর্ম শুরুর আগ থেকেই আরবে ধর্ষনের একটা প্রথা গড়ে ওঠে, মুহাম্মদ এর ধর্ম প্রচার করার সময় যুদ্ধ জয়ের পর গনিমতের মাল হিসেবে পাওয়া মেয়েদের কে মুহাম্মদ ও তার সহযোগীরা ধর্ষন করতো।আধুনিক যুগেও আরবের মুসলমানেরা বাংলাদেশী সহ বিভিন্ন দেশের মেয়েকে কাজের কথা বলে নেওয়ার পর বাপ-ছেলে একত্রে ধর্ষন করে। কোথাও কোথাও মুসলমানেরা ও ধর্ষিত হয়, তবে ধর্ষকদের মৌন সম্মতি জানায় বাকি ধার্মিক ও মুসলিমেরা , তারা কোন প্রতিবাদ করেনা।
৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: হুজুর হয়ে যারা এসব করছে তারা হুজুর নয়, হুজুরের বেশধারি ধর্ষক। প্রকৃত হুজুররা কখনও এসব করতে পারে না। একশ'জন ভালো মানুষের মধ্যে দু'চারজন খারাপ লোক থাকাটা অসম্ভব নয়। শতভাগ খাঁটি মানুষ যেমন পাওয়া যায় না তেমনি হুজুরদের মধ্যেও কিছু কুলাঙ্গার আছে যাদের কারণে সব হুজুরদের বদনাম হচ্ছে। তাই বলে ঢালাওভাবে সব হুজুরদেরকে দোষী ভাবাটা ঠিক নয়। তুলনামূলকভাবে হুজুররা এখনও সমাজের জন্য থ্রেট নয় যতটা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিতরা। প্রকৃত হুজুররা কখনও সমাজের জন্য ক্ষতিকারক কর্মকান্ডে লিপ্ত হতে পারে না। জঙ্গিবাদ, হত্যা, ধর্ষণ, সুদ, ঘোষ, দুর্নীতি, ধর্মের নাম দিয়ে নিজের আখের গোছানো এসব কখনও তাঁদের দ্বারা সম্ভব নয়। তাঁদের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা দু'চারজন কুলাঙ্গারের ঘটনা উল্লেখ করে আমাদের মত স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিতদের অগণিত কুকর্মের কথা বেমালুম ভুলে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:১১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলাম ধর্ম শুরুর আগ থেকেই আরবে ধর্ষনের একটা প্রথা গড়ে ওঠে, মুহাম্মদ এর ধর্ম প্রচার করার সময় যুদ্ধ জয়ের পর গনিমতের মাল হিসেবে পাওয়া মেয়েদের কে মুহাম্মদ ও তার সহযোগীরা ধর্ষন করতো।আধুনিক যুগেও আরবের মুসলমানেরা বাংলাদেশী সহ বিভিন্ন দেশের মেয়েকে কাজের কথা বলে নেওয়ার পর বাপ-ছেলে একত্রে ধর্ষন করে। কোথাও কোথাও মুসলমানেরা ও ধর্ষিত হয়, তবে ধর্ষকদের মৌন সম্মতি জানায় বাকি ধার্মিক ও মুসলিমেরা , তারা কোন প্রতিবাদ করেনা।
এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে!
৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫
নাহিদ০৯ বলেছেন: ইসলামে কোথাও কি সহশিক্ষা বা মাদ্রাসা এর নামে পর পুরুষ (গায়রে মাহরাম) এর সংস্পর্শে গিয়ে শিক্ষা (এলেম) অর্জন এর কথা বলা আছে?
মুসলিম হলে তো সে তার স্বামী, আপন ভাই, বাবা, আপন চাচা, আপন নানা, আপন দাদা সহ মাহরাম পুরুষ ব্যতিত কারোর সামনে তার সৌন্দর্য প্রদর্শন করতো না।
মাদ্রাসা নাম দিয়ে সহ শিক্ষা, সালোয়ার কামিজ, টাইট ফিতা ড্রেস পরিয়ে যে জগাখিঁচুড়ি চলছে সেটা নামে মাত্র মুসলিম এর কাছে ধর্ম পালন হলেও এর মধ্যে ইসলামের কোন পরিচয় ই নাই।
গুটিকয়েক আরবি সাবজেক্ট, শিরোনামে মাদ্রাসা কখাটা যোগ করে এটাকে ধর্ম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রচারনা চালানো হলেও এরাম কিছু আদতেই নাই এসবের মধ্যে।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫
সাদা-কালো মন বলেছেন: আপনি সুন্দর বলেছেন, তবে ধর্মের পুরো ব্যাপরটিই এরকম। যদি ঈশ্বর থেকে থাকেন, তারপরও ঈশ্বর সরাসরি তো কিছু পরিচালনা করে না। যারা ঈশ্বরের রিপ্রেজেন্টিটিভ হয়ে কাজ করে তাদের মাধ্যমেই তো ধর্মের আসল রুপ প্রস্পুটিত হয়।
৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধর্ষককে ধর্ষক হিসাবেই দেখা উচিত।
৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৬
ইনাম আহমদ বলেছেন: যেহেতু ইহা ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় আলেমদের দ্বারা হওয়া ধর্ষণ, এটাকে ধর্মীয় ধর্ষণই বলা যায়।
ক্বওমী মাদ্রাসায় পড়ুয়া সবগুলো ছাত্রের ও সবগুলো শিক্ষকের লিঙ্গ অবিলম্বে কর্তন করে ফেলা হোক। নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে তাতে।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৯
সাদা-কালো মন বলেছেন: সহমত
৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: স্কুলে ধর্ষন হলে হাততালি?
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:২৭
সাদা-কালো মন বলেছেন: একজন অধার্মিক ২ টা ধর্ষন করলো আর আপনি ভাবলেন আমি /আমার ধর্মের লোক একটা ধর্ষন করলো । আপনারা কী ধর্ষন নিয়ে ও প্রতিযোগীতা করেন ?
১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২
রাজীব নুর বলেছেন: সুখে গান কর বুলবুলি
ধান পান ফুরিয়ে খাজনার সংকট ছিল
এখন ভাতের আকাল নেই
১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আপনি ধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানেন না।জানেন না নবী রাসুলদের সম্পর্কে।
মূর্খের কথায় দেয় যে জন আপনি তাহাদের একজন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:২৬
সাদা-কালো মন বলেছেন: আপনার কথা মেনে নিলাম , আমি ধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানি না। অথচ আপনি সবকিছু জানার পরও নিজের অস্তিত্ব এবং কমিউনিটিকে টিকিয়ে রাখার জন্য সব্য অসত্যগুলোকে নিজের অন্তরে ঠায় দিয়েছেন। ধরে নিন একজন অধার্মিক ২ টা ধর্ষন করলো আর আপনি ভাবলেন আমি /আমার ধর্মের লোক একটা ধর্ষন করলো । আপনারা কী ধর্ষন নিয়ে ও প্রতিযোগীতা করেন ?
১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২
ঢাকার লোক বলেছেন: ৩নং মন্তব্যের জবাবে আপনি যাঁর সম্বন্ধে খারাপ কথা লিখছেন অন্তর থেকে তাঁর শুভকামনা করে প্রতিদিন শত কোটি লোক এই পৃথিবী ছেড়ে তাঁর চলে যাওয়ার দেড় হাজার বছর পরও। এবার ভাবুন, আপনার জীবদ্দশায়ও আপনার জন্মদাতা মা - বাবা ছাড়া আর কয়জন মাসে বা বছরে একবার আপনার হিতকামনা করে ! থুতু উপরের দিকে দিলে তা নিজের উপরেই এসে পড়ে !
১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১১
অনেক কথা বলতে চাই বলেছেন: Germany-তে scholarship-এর চেষ্টা করতে বিশেষ কারও attention পেতে চাইছেন মনে হচ্ছে। আপনার মতন অনেকেই তো গেছে!
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১৭
সাদা-কালো মন বলেছেন: আপনার কাছে বিষয়টা এরকম মনে হলো কেন?
১৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার কথা মেনে নিলাম , আমি ধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানি না। অথচ আপনি সবকিছু জানার পরও নিজের অস্তিত্ব এবং কমিউনিটিকে টিকিয়ে রাখার জন্য সব্য অসত্যগুলোকে নিজের অন্তরে ঠায় দিয়েছেন। ধরে নিন একজন অধার্মিক ২ টা ধর্ষন করলো আর আপনি ভাবলেন আমি /আমার ধর্মের লোক একটা ধর্ষন করলো । আপনারা কী ধর্ষন নিয়ে ও প্রতিযোগীতা করেন ?
আপনি জানেন কাল কেয়ামতের ময়দানে সর্বপ্রথম কাদের বিচার হবে?যারা সব কিছু জেনেও অপরাধ করতো।প্রত্যেকটা স্থানে এমন কুলাঙ্গার থাকে আর তাঁদের কারনে ধর্মকে গালাগাল দেয়া মূর্খতা কিংবা ধূর্ততা।সুতরাং একজনের কারনে কেউ পুরো ধর্মকে গালাগাল করতে পারে না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৭
একে৪৭ বলেছেন: কেবলই মাদ্রাসা/হুজুরদেরগুলো কেন তুলে আনছেন?
বাকি সব ঘটনাগুলো বৈধ?
সবগুলো তুলে আনতে গেলে তার মাঝে হুজুরদের ঘটনা বিলিন হয়ে যাবে।
ধর্ষন একটা মহামারি আকার ধারন করেছে।
কেন হচ্ছে, কিভাবে হচ্ছে, কেন তা বেড়েই চলেছে, এবং এর প্রতিকার কি হতে পারে তাতে মনযোগী হওয়া উচিৎ।
ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাওয়ার মতো মানুষরা সর্বক্ষেত্রেই বিপদজনক।