নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন সাধারন মানুষ

কিছু বলার নাই।তবে বলতে চাই, আমি আমার ভাগ্যের সাথে লড়াই করছি। আমি বিদ্ধস্ত, ক্লান্ত কিন্তু দুর্বল নই। আমি জিতবই, কেউ আমাকে আমার লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারবেনা। আর যদি পরাজিত হই ,তবুও থেমে যাব না। বিজয়ের জন্য লড়ে যাবো, কারন পরাজয়ে ডরে না বীর।

কগচডড

আমি সাধারন একটি ছেলে। কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রী নেয়ার পর একটি চাকুরী করছি। আল্লাহর অসীম করুনায় ভালোই আছি। বাবা-মা আর আমার ছোট ভাই এই আমার পরিবার। জীবনের অনেক চাওয়ার মধ্যে পেয়েছি অনেক, আবার হারিয়েছি অনেক। যা হারিয়েছি তা কখনো পুরন হবার নয়। তার পরও ভালো আছি সুখে ও শান্তিতে আছি। ব্লগে এসেছি আপনাদের সাথে কিছু ভালো সময় শেয়ার করার জন্য।

কগচডড › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিয়ানমার এর আক্রমন ও আমাদের প্রতিরক্ষা।

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:০২

মিয়ানমার নিয়ে অনেকে ব্লগ এ লিখেছেন, কেও পলায়েনপর মানসিকতা আবার কেও সাহসিকতা পূরন কথা লিখেছেন। আমি বাস্তবিক ভাবে বলতে চাই মিয়ান্মার আমাদের কে পরাজিত করতে সক্ষম নয়।না এইটা বানানো কথা নয়। আমি নিজে ঐ দেশ পর‌্যবেক্ষন করেছি। মিয়ান্মার সেনাবাহিনি একটি জন বিচ্ছিন্ন সেনা বাহিনি। ওই দেশ এর জনগন তাদের military জান্তাকে একদম এ দেখতে পারেনা।একটি দেশ এর সেনাবাহিনির মুল ভিত্তি হল ওই দেশ এর জনগন এর সমরথন। যা ওই জান্তা সরকার এর নাই। ওই সেনাবাহিনির বহু সংখ্যক সদস্য শিশু (child soldier). ওই সব শিশু দেরকে জোর করে সেনাবাহিনি তে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সুজোগ পেলেই ওরা arms ফেলে পালিয়ে যায়। যা দিন দিন প্রকট আকার ধারন করেছে। আমাদের সেনা বাহিনির মতন সুযোগ সুবিধা ওদের সেনা বাহিনির একদমই নাই। কোন কোন যায়গায় দেখা যায় তাদের সান্ড্যেল(বা খালি পায়ে)পরে duty করতে।ওদের দেশ এ নাগরিক সুবিধা বলতে গেলে কিছুই নাই।Yangon এর অবস্তা আমাদের মফসল শহর এর মতন(যদিও আকার এ বড়)।হাতে গোনা অল্প কয়েকটি ব্যাংক বানিজ্যিক লেনদেন করে, অবস্তা খুবি করুন।নাগরিকদের কস্তের শেস নাই।নাই কোনো ভারী শিল্প কারখানা। ওদের সেনা বাহিনী তে বিভিন্ন কাজে সাধারন লোকদের জোর করে কাজ করানো হয় কিন্তু কোন পারিশ্রমীক দেয়া হয় না। ওদের দেশ এ insurgency চলছে। kokang rebels রা প্রায় ৮০০০০ squire kilometer area দখল করে রেখেছে। ওই এলেকার উপর জান্তা সরকার এর কোন নিয়ন্ত্রন নাই। বেশ কয়েক বার বড় সামরিক অভিযান চালিয়েও ফল পায়নি তারা। কারেন insurgents প্রায় ৭৫০০০ squire km. দখল করে রেখেছে।ওই এলাকার উপর ও তাদের নিয়ন্ত্রন নাই। প্রায়েই অনেক soldier মারা পরে। যুদ্ধাহত soldier দের চিকিতশা দেয়ার মতন ভাল medical facility নাই। ওদের soldier বেতন অনেক কম(কখনো আমাদের ট্রাফিক পুলিশ হইতেও কম)।আমাদের কিছু কিছু বুদ্ধি জীবি চান মিয়ান্মার ঢাকা আক্রমন করুক(কল্পনা করেন)।



কিন্তু আমি ভাল ভাবে জেনে বলছি, মিয়ান্মার নিজেই তার দেশ সামলাতে সক্ষম নয়।already অনেক এলেকার উপর তাদের নিয়ন্ত্রন নাই।আর সমরাস্ত্র??? অরা অনেক পিছিয়ে। বেশির ভাগ arms ৯০’র দশক এর।কখনো কখনো তাদের ট্যাঙ্ক গুলা বিকল হয়ে বছর এর পর বছর পরে থাকে। repair করার টাকা বরাদ্দ থাকে না।সামরিক যান গূলো টহল দিতে পারে না, পরযাপ্ত জ়ালানী তেল না থাকার কারনে।পশ্চিমা নিসেধাজ্ঞা ওদের আরথিক মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিয়েছে।আর সেনাদের মনোবল??? একদম নাই। কনো সেনা ছুটিতে এলাকায় যেতে পারে না।পাবলিক এর তোপ মুখে পরে, কারন সবাই কনো না কনো ভাবে নিরযাতন এর শিকার।জানিনা বাংলাদেশ আর্মি আক্রমন করলে উনারা কথায় পালাবেন।বন জঙ্গল এ রয়েছে গেরিলা আর চোরাচালানি রা।(বন জঙ্গল এ ও যায়গা নাই শহরেও জায়গা নাই)।রয়েছে নিত্ত্য অভাব অনটন..............................(চলবে)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.