নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাকিস্তান বর্তমান বিশ্বের অন্যতম একটি বর্বর রাষ্ট্র । যেখানে প্রতিনিয়তই ঘটছে মানব ইতিহাসের নিকৃষ্টতম বর্বর ঘটানা । পাকিস্তান এমন একটি রাষ্ট্র যেখানে তথাকথিত ধর্মিক নাম ধরী মানুষ রুপী জানোয়ার গুলি প্রতিনিয়তই ধর্মের নাম করে ধর্মের দোহায় দিয়ে চালাচ্ছে বিভিন্ন অপকর্ম । যেখানকার মানুষ নাম ধারি জানোয়ার গুলি তথাকথিত ধর্ম রক্ষার না করে মালালা মত ছোট্ট শিশুকে হত্যার জন্য চেষ্টা করেছে ।এই বর্বর রাষ্ট্রটিতে মুসলিম শিয়া, আহামদিয়া ও ভিন্নমতাবলম্বি মুসলিম গোত্র এমনকি শহরকেন্দ্রিক সংস্কৃতিমনা উদারপন্থিরাও রাষ্ট্রীয় ও মোল্লাদের আক্রোশের শিকার হচ্ছে অহরহ। এরা এতটাই উগ্র ও ধর্মান্ধ যে ধর্ম ( ইসলাম ধর্ম ) রক্ষার নাম করে জীবন্ত মানুষ কে ও জলন্ত আগুনে পুড়ে হত্যা করতে মোটে ও কুন্ঠা বোধ করে না বরং এটা কে তারা জাহান্নামের আগুন থেকে মূক্তির পথ হিসেবে ভাবছে । এমনি একটি ঘটনা ঘটেছে মঙ্গলবার পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের ছোট শহর কোট রাধাকৃষ্ণে। কোরান অবমাননার কথিত অভিযোগে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে শামা ও শেহজাদ নামের এক খ্রিস্টান দম্পতিকে পিটিয়ে হত্যার পর তাদের লাশ ইটখোলার আগুনে পুড়িয়েছে উত্তেজিত মানুষ।নিহতদের শামা মেসিহ ও শেহজাদ মেসিহ ঘটনাস্থলের ওই ইটভাটাতে শ্রমিকের কাজ করতো। বাস্তব সত্য ঘটনা হলো ইটভাটার মালিক ইউসুফ গুজ্জর সঙ্গে নিহত দম্পতির ধারের টাকা নিয়ে বিবাদ চলছিল। পাওনা টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করার পর ইউসুফ তাদের বিরুদ্ধে কোরান পোড়ানোর অভিযোগ আনেন আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে স্থানীয় মোল্লারা তথা ইসলামিক আলেমরা এই ঘটনা প্রচার করে লোকজনকে জড়ো হতে বলেন এতে ওই ইটভাটায় কয়েকশ’ লোক জড়ো হয়ে শামা ও শেহজাদ নামের এক খ্রিস্টান দম্পতিকে পিটিয়ে হত্যা করে ভাটার আগুনে পুড়িয়ে ফেলে । পাকিস্তানে নিকৃষ্টতম ধর্মাবমাননা আইন (ব্ল্যাসফেমি আইন ) চালু রয়েছে আর সেই আইনের সুবাদে প্রায় ই ব্যক্তিগত শত্রুতা ও সম্পদের লোভে ধর্মাবমাননার অভিযোগ তোলে হত্যা অথবা মিথ্যা বিচারের সম্মুখীন করা হয় ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ।
২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:৫৯
কাহাফ বলেছেন:
আপনিও তো কম মিথ্যাচার করলেন না! আপনার লেখনীও মিথ্যা!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৯
খেলাঘর বলেছেন:
জামাত ওখান থেকেই আমদানী করা।