![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত দেড় দশক বাংলাদেশে জঙ্গি শব্দটি কেবল একটি নিরাপত্তা ইস্যু নয় এটি হয়ে উঠেছিল একটি রাজনৈতিক বয়ান, রাষ্ট্রীয় প্রচারণা, সেই সাথে আন্তর্জাতিক স্বার্থরক্ষার কৌশল। ঐ সময়টায় জঙ্গি শব্দের এমন অপব্যবহার ঘটেছে যে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী সাধারণ মানুষও এক ধরনের মানসিক অপরাধবোধে আক্রান্ত হয়েছে। প্রশ্ন জাগে এই বয়ান কার তৈরি কারা এর মাধ্যমে লাভবান আর কাদের ক্ষতি হয়েছে সেটাই একটা বড় প্রশ্ন। তার আগে জেনে নেই জঙ্গি শব্দের উৎপত্তি এবং কি তার অর্থ? জঙ্গি শব্দটি এসেছে ফারসি জঙ্গ শব্দ থেকে যার অর্থ যুদ্ধ বা লড়াই। অর্থাৎ জঙ্গি মানে যোদ্ধা। যার মধ্যে কোন সন্ত্রাস ধারণা মোটেও চিলনা বা আজো নাই । মোগল যুগে জঙ্গি অভিযান মানে ছিল সামরিক অভিযান। তবে গত শতাব্দীর শেষভাগে আফগানিস্তানে সোভিয়েতবিরোধী যুদ্ধে পশ্চিমা মিডিয়া যখন মুজাহিদিন বা জিহাদিদের ইসলামিক মিলিট্যান্টস হিসেবে বর্ণনা করা শুরু করে, তখনই জঙ্গি শব্দের অর্থ বিকৃত হয়। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর টুইন টাওয়ার হামলার পর এই বিকৃত অর্থ দক্ষিণ এশিয়ার সংবাদমাধ্যমেও প্রবেশ করে। ইসলামকে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে এক করে দেখানো হয়েছে । এই প্রচারণার প্রধান সুবিধাভোগী ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা, যারা মুসলিম বিশ্বের উপর সামরিক ও কূটনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের সুযোগ পায়। সেই বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে জঙ্গিবাদ নামে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়। টুইন টাওয়ার হামলার পর প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ ঘোষণা দেন ওয়ার অন টেরর নামের এক বৈশ্বিক যুদ্ধের। যার লক্ষ্য ছিল ইসলামি বিশ্বের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হিসেবে বাংলাদেশও সেই কৌশলগত বৃত্তে অন্তর্ভুক্ত হয়। পশ্চিমা রাষ্ট্র ও ভারত মিলে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ দমনের নামে এক কূটনৈতিক এজেন্ডা তৈরি করে। শেখ হাসিনা সেই বয়ান ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেকে বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন।
২০০৮ সালের ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ প্রযোজনার জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার আওয়ামী জোট রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে পারেন ক্ষমতায় টিকে থাকতে হলে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অপরিহার্য। তাই শুরু হয় পরিকল্পিতভাবে জঙ্গি দমন নামের বিশেষ নাটকীয় অভিযান যা সময়ের সঙ্গে রাজনৈতিক বিরোধীতা দমনের হাতিয়ারে পরিণত হয়। শেখ হাসিনার জঙ্গি দমন নাটকের প্রধান মঞ্চ ছিল রাজধানী ঢাকা। ২০১৬ সালের ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান হামলা সেই নাটকের কেন্দ্রবিন্দু। সেই সাজানো জঙ্গি হামলায় ২২ জন নিহত হন যাদের অধিকাংশ ই ছিল বিদেশি নাগরিক। এ ঘটনায় সরকার সঙ্গে সঙ্গে ঘোষণা দেয়, এটি দেশীয় জঙ্গিদের আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র । এর ফলে শেখ হাসিনার আওয়ামী জোট সরকার আন্তর্জাতিক সমর্থন পায়, কিন্তু দেশের ইসলামপন্থী শক্তি ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো কোণঠাসা হয়ে পড়ে। এরপর একে একে ঢাকার আশকোনা, মিরপুর, কল্যাণপুর, পল্টন, টঙ্গী, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে কথিত জঙ্গি আস্তানা ঘিরে অভিযান চলে। প্রতিবারই প্রেস ব্রিফিংয়ে বলা হয় আত্মঘাতী হামলায় বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে বন্দুক শিশু সহ জঙ্গি পরিবারের সদস্য নিহত হয়েছে। সেই সাথে ঘটনা স্হান থেকে কুরআন শরিফ, জিহাদি বই উদ্ধার এমনকি অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধারের ও নাটক সাজানো হয় । প্রতিটি অভিযানেই ছিল মিডিয়া নির্ভর নাটকীয়তা। টেলিভিশন গুলিতে দেখানো হতো শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সফল ভাবে ভয়ংকর ইসলামিক সন্ত্রাসী অর্থাৎ তৎকালীন ক্ষমতাসীনদের ভাসায় জঙ্গিদের নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম হয়েছে। তবে এই অভিযানের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কোনো স্বচ্ছ তদন্ত হয়নি। নিহতদের অধিকাংশ পরিবার দাবি ছিল নিহতরা মাস বা বছর আগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হয়ে নিখোঁজ ছিলেন। ফলে জঙ্গি হয়ে দাঁড়ায় এক রাষ্ট্রীয় কাল্পনিক পরিচয় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দমনের একটি প্রতীক।
এই জঙ্গি দমন অভিযান ছিল আঞ্চলিক রাজনীতির একটি অংশ। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা “ র “ ও এনআইএ বাংলাদেশে এই সব জঙ্গি নাটকের অভিযানে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত ছিল বলে অভিযোগ আছে। ভারতের দীর্ঘদিনের লক্ষ্য ছিল দক্ষিণ এশিয়ায় ইসলামী উগ্রবাদ এর ভয় দেখিয়ে প্রভাব বাড়ানো, আর শেখ হাসিনা সেই কৌশলকেই নিজের রাজনৈতিক নিরাপত্তা হিসেবে ব্যবহার করেছেন। পশ্চিমা বিশ্ব, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন, শেখ হাসিনাকে সন্ত্রাসবিরোধী যোদ্ধানহিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ফলে বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা বা নির্বাচনী অনিয়মের প্রশ্ন আন্তর্জাতিক পরিসরে গুরুত্ব হারায়। জঙ্গি দমনের বয়ান এতটাই শক্তিশালী হয়ে ওঠে যে একে প্রশ্ন করা মানেই রাষ্ট্রবিরোধিতা বলে গন্য করা হতো। বাংলাদেশে জঙ্গি শব্দটিকে প্রতিষ্ঠিত করতে মিডিয়া ও তথাকথিত বুদ্ধিজীবী শ্রেণি বড় ভূমিকা রাখে। বিদেশপন্থী ইসলাম বিরোধী সংবাদমাধ্যম ও এনজিওগুলো এমন প্রচারণা চালায় যেন ইসলামই বাংলাদেশের অগ্রগতির বাধা। ইসলামভিত্তিক রাজনৈতিক দল, মসজিদ-মাদ্রাসা, এমনকি সাধারণ ধর্মীয় সংগঠনকেও সন্দেহের চোখে দেখা হয়। এর ফলে বিনা বিচারে হাজার হাজার আলেম ওলামা ও মাদ্রাসার ছাত্রদের গ্রেপ্তার, গুমও হত্যার মাধ্যমে ভয়ভীতির সংস্কৃতি গড়ে তোলা হয় যা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের জন্য ছিল এক অশুভ বার্তা।
বাংলাদেশের সমাজ, সংস্কৃতি ও নৈতিকতার কেন্দ্রবিন্দু ইসলাম। স্বাধীনতা আন্দোলনেও ধর্মই ছিল আত্মত্যাগ ও ঐক্যের অনুপ্রেরণা। কিন্তু সাম্প্রতিক দশকে ধর্মনিরপেক্ষতার নামে ইসলামকে জনজীবন থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রবণতা দেখা গেছে। মসজিদ মাদ্রাসার ওপর নজরদারি, ধর্মীয় শিক্ষার সীমিতকরণ, ইসলামপন্থী দলগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা সব মিলিয়ে এক নীরব দমননীতি চালানো হয়েছে। এর ফলে সমাজে সৃষ্টি হয়েছে নৈতিক ভাঙন ও অবিশ্বাসের সংস্কৃতি। আর শেখ হাসিনার সরকারের সবচেয়ে বড় সাফল্য ছিল জঙ্গিবাদ দমন নামের কূটনৈতিক ব্র্যান্ডিং। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ভারত এই প্রচারণাকে সমর্থন দেয়, কারণ এতে তাদের নিরাপত্তা ও কৌশলগত স্বার্থ রক্ষা হয়। কিন্তু এই স্বীকৃতির মূল্য দিতে হয়েছে বাংলাদেশের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক ভারসাম্যকে। সরকারবিরোধী ইসলামি সংগঠনগুলোকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়ে দমন করা হয়। জঙ্গি দমন অভিযানের নামে বহু নিরপরাধ মানুষ নিহত বা নিখোঁজ হন। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর প্রতিবেদনেও এসব অভিযোগ উঠে এসেছে। কিন্তু শেখ হাসিনা পশ্চিমা সমর্থনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছেন। আন্তর্জাতিক মঞ্চে তাকে “দক্ষিণ এশিয়ার শান্তির প্রতীক” হিসেবে উপস্থাপন করার চেস্টা অব্যহাত রাখতে মরিয়া হয়ে ওঠে একটি বিশেষ গোষ্ঠী ও কিছু দেশ বিশেষ করে ভারত। তাদের বক্তব্য ছিল নাকি মুসলিম দেশে সন্ত্রাস দমন করে গণতন্ত্র রক্ষা করছেন। বাস্তবে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ভেঙে পড়ে, বিচারব্যবস্থা চরম ভাবে দলীয়করণ হয়, প্রশাসন পরিণত হয় দলীয় বাহিনীর দমনযন্ত্রে। জঙ্গিবাদ দমন হয়ে ওঠে বিরোধী দল ও ইসলামপন্থী চিন্তার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক অস্ত্র। ভারতের কাছে বাংলাদেশের রাজনীতি শুধু প্রতিবেশী দেশের বিষয় নয় এটি তাদের কৌশলগত নিরাপত্তা ও আঞ্চলিক প্রভাবের অংশ। দিল্লি সবসময় চেয়েছে, বাংলাদেশে যেন ইসলামভিত্তিক কোনো রাজনৈতিক শক্তি প্রভাব বিস্তার করতে না পারে । শেখ হাসিনা ভারতের সেই লক্ষ্য পূরণের আদর্শ সহযোগী ছিলেন। নিরাপত্তা সহযোগিতা, গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনার নামে দিল্লি-ঢাকা সম্পর্ক বিশেষ ঘনিষ্ঠ হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের বয়ান ভারতের এক কার্যকর কূটনৈতিক অস্ত্রে পরিণত হয়। শেখ হাসিনা পশ্চিমা বিশ্বকে বোঝাতে সক্ষম হন যে, বাংলাদেশে ইসলামী রাজনীতি মানেই সন্ত্রাসের ঝুঁকি আর শেখ হাসিনা এই অঞ্চলের একমাত্র শান্তিরক্ষক।
বাংলাদেশের অস্তিত্ব ও জাতিসত্তার গভীরে ইসলাম এক অবিচ্ছেদ্য অংশ । এই ধর্মই ন্যায় ও মানবিকতার ভিত্তি। কিন্তু জঙ্গি শব্দের রাজনৈতিক অপব্যবহারে সেই ধর্মকেই আজ সন্দেহের চোখে ফলা হয়েছে। রাষ্ট্র যদি ইসলামকে প্রতিদ্বন্দ্বী নয় বরং নৈতিক শক্তি হিসেবে গ্রহণ করত, তাহলে সমাজে ন্যায়বিচার ও ঐক্য আরও দৃঢ় হতো। আজ শেখ হাসিনার দীর্ঘ স্বৈরশাসন৷ এক ভয়ংকর ইতিহাসে পরিণত হয়েছে। তাই স্বাভাবিক ভবেই বাংলাদেশের সাধারন মানুষের মনে প্রশ্ন বাংলাদেশে কি সত্যিই জঙ্গিবাদ ছিল নাকি এটি ছিল রাজনৈতিক অপপ্রচারণা? প্রকৃত সত্য হলো জঙ্গিবাদ বয়ানটি ভারতের কৌশলগত নকশা ও শেখ হাসিনার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে শেখ হাসিনাকে টিকে রাখার প্রয়োজন থেকে তৈরি। এই বয়ানের মাধ্যমে একদিকে ইসলামকে কলুষিত করা হয়েছে, অন্যদিকে বিরোধীতা নিঃশেষ করা হয়েছে। বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য এখন সবচেয়ে জরুরি হলো শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী জোট সরকারের আমলের সকল অপকর্মের সঠিক তথ্য উদ্ঘাটন করা যাতে ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাষ্ট্রনীতিকে মুখোমুখি দাড় করিয়ে গনতন্ত্র, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা হরন করে ভবিষ্যতে যাতে বাংলাদেশে আরো কোন রাজনৈতিক শক্তি দেশে স্বৈরশাসন প্রতিষ্ঠা করতে না পারে। আর মনে রাখতে হবে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ধার্মিক ধর্ম তাদের আত্মা আর সেই আত্মাকে ধ্বংসের যেকোনো প্রচেষ্টা ইতিহাস কখনো ক্ষমা করে না।
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:২৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
জঙ্গীত্ববাদের সাথে ইসলামের কোন যোগাযোগ নেই।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:২৭
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: লেখাটা সম্পুর্ন পড়ার অনুরোধ রহিল। তাহলে জঙ্গি কি কাকে বলে এবং ইসলাম কি জঙ্গিবাদ সমর্থন করে কি না তা বুঝে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৩১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: হলি আর্টসান আসলেই জঙ্গী হামলা ছিল। সেই সময়ে আইসিস বিশ্বব্যপী তরুনদের ব্রেইনওয়াশ করে দুনিয়াজুড়ে তান্ডব চালাচ্ছিল। পরে অবস্য রাসিয়া ফাশ করে দেয় যে, আইসিস আমরিকার তৈরী । আইসিস খুব দ্রুতই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে।
এই ঘটনা ছাড়া বাদবাকি সবই জঙ্গী নাটক ছিল বলে র্যাবের অনেক অফিসারই স্বীকার করেছে।
৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:২৪
মাথা পাগলা বলেছেন: লেখাতে পুরাই কন্সপিরিসি ভাইব - ডকুমেন্টারি বানানো যাবে। শেষে একটা ডিসক্লেইমার দিলে ভালো হতো "বেসড অন ফিলিংস"। আপা তো এখন নাই পরের বার বুমা ফুটাইলে কি লিখবেন?
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন: জংগিরা মনে করে, তারা বিপ্লবী; হিজবুত, আলকায়েদা, রাজাকার, জামাত-শিবির, হামাস, আইএস, হেজবুল্লাহ, হুতি, লস্করে তৈয়বা, জোশ ই মোহাম্মদ বিপ্লবী; আপনিও বিপ্লবী।
রূপ আলাদা কিন্তু ব্র্যান্ড একটাই
৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:২৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেশে জংগিবাদ নেই কিনতু তোহিদি জনতা আছে যাদের আবাদ শেখ হাসিনা করে গেছেন।
৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৫৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেশে জংগিবাদ নেই কিনতু তোহিদি জনতা আছে যাদের আবাদ শেখ হাসিনা করে গেছেন।
-রাজাকার, শিবির, বাংলাভাই ও হিজবুত শেখ হাসিনার সৃষ্টি। আমাদের ব্লগার সত্যপথিক হিজবুত হওয়ার পেছনেও হাসিনা।
৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:২৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জেনারেশন@সব দোষ শেখ হাসিনার । সতেরো বছর ঘোড়ার ঘাস কেটেছেন। ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:২৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
জংগিরা মনে করে, তারা বিপ্লবী; হিজবুত, আলকায়েদা, রাজাকার, জামাত-শিবির, হামাস, আইএস, হেজবুল্লাহ, হুতি, লস্করে তৈয়বা, জোশ ই মোহাম্মদ বিপ্লবী; আপনিও বিপ্লবী।