![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুভি ক্রিটিক ব্লগ
মুন্না ও রুবা কি বিয়ে করেছিল? মুন্না যখন রুবাকে বাড়ি নিয়ে এলো তখন তার বাবাকে বলেছে তারা বিয়ে করেছে। কিন্তু মুন্না যে বলল সে নাস্তিক- কাগজপত্র নয় পারষ্পরিক বিশ্বাস থাকলেই চলে! বিশ্বাস কথাটা আস্তিকতার সাথে সম্পর্কিত - তবে কি তাদের 'বিয়েটা' মৌখিক ছিল? এটা কি বিয়ের প্রচলিত সংজ্ঞার পরিপন্থি নয়? এ অনেকটা মাজারে গিয়ে গার্মেন্টকমীদের মতো 'তুমি আমার স্বামী/তুমি তোমার স্ত্রী' টাইপ বিয়ে করা যেন! তারা তো কোর্ট ম্যারেজ করতে পারতো। নাস্তিকতার সঙ্গে ধর্মের প্রতি অবিশ্বাসের সম্পক কিন্তু এই আধুনিক যুগে কাগজপত্রের প্রতি অবিশ্বাস থাকবে কেন? যেহেতু নাস্তিকরাও বিয়ে করেন তাই শুধু নাস্তিকতা অজুহাত হতে পারে না। চরিত্রের আরও গভীরে যাওয়া উচিত ছিল।
থানার কর্মকর্তা যখন রুবাকে জিজ্ঞেস করলেন 'লিভ টুগেদার' কিনা - তখন মনে হতে পারে 'লিভ টুগেদার' যেন আমাদের সমাজে খুব সাধারণ কিছু! অথচ লিভ টুগেদারের কোন আইনগত ভিত্তি এ দেশে নেই। লিভ টুগেদারই যদি হবে রুবা মুন্নাকে 'স্বামী' পরিচয় দিচ্ছে কেন? 'লিভ টুগেদার' ব্যাপারটাতে কি 'স্বামী-স্ত্রী' টার্মগুলো আছে? তাছাড়া মুন্না জেলের একটি দৃশ্যে রুবাকে 'ডিভোর্স' দেবার কথা বলল কেন - যদি তারা বিয়ে না করেই থাকে? আরেকটা ব্যাপার, মুন্নাকে জেল মুক্ত করার জন্য আইনি লড়াইয়ের ক্ষেত্রে রুবা নিজেকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে থাকলে তার আইনগত ভিত্তি কি? রুবা এ ধরণের কোন বিপত্তির সম্মুখীন হয়েছিল কিনা তা মুভিটিতে দেখানো হয়নি। যা দেখালে ভালো হতো। অন্যদিকে জেলে থাকতে ডিভোর্সের কথা বললেও বাইরে এসে মুন্নার কথা হলো যেহেতু তাদের বিয়ে হয়নি তাই ডিভোর্সেরও প্রয়োজন নেই! সব কিছুতে চেঞ্জ দেখতে পাওয়া জেল ফেরত মুন্নার জবানই চেঞ্জ হয়ে গেল! কাগজপত্রবিহীন এই সম্পর্ক কতই যে ঠুনকো! এই বিয়ে-অবিয়ের দ্বিধা শুভঙ্করের ফাঁকি না স্ক্রিপ্টের দূর্বলতা - কথাটির পর আরেকটি প্রশ্নবোধক চিহৃ দেয়া যায়! অবশ্য মুন্না চরিত্রে মোশাররফ করিমের অভিনয় প্রসঙ্গে কোন প্রশ্ন তোলার প্রশ্নই আসে না!
গণিতের ভাষার আশ্রয় নিয়ে বলতে পারি- আমরা জানি, মুন্না ও রুবার সম্পর্কটা লিভ টুগেদার। কিন্তু কেন তারা লিভ টুগেদারে যেতে প্ররোচিত হলো, কিভাবে তারা এই সিদ্ধান্ত নিল, পরবর্তীতে পরিবারের ভেতরে-বাইরে তাদের অবস্থান, নিজেদের উপস্থাপন কেমন ছিল বিষয়গুলো চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক এড়িয়ে গেছেন। সম্ভবত তারা 'হ্যাপি লিভ টুগেদার' জীবন-যাপন করছিল। তাই ডিরেক্টর প্রয়োজন বোধ করেননি। কিন্তু এই প্রয়োজন বোধ না করাটাই আমাদের সমাজে অপ্রচলিত-অনাকাঙ্খিত লিভ টুগেদারকে প্রচলিত দেখানো বা প্রমোট করার মতো। কারণ ঘটনাক্রমে মুন্না যদি জেলে না যেত পরবতী ঘটনাগুলো রুবার জীবনে ঘটতো না। এবং তা না ঘটলে সুদক্ষ বিজ্ঞাপন নির্মাতা এই ডিরেক্টর বিয়ে বহিভূত এমনকি লিভ টুগেদার বহির্ভুত রুবা-তপুর একই ফ্ল্যাটে রাত যাপনে উভয়ের কামজ আকর্ষণের দীর্ঘ রসালো মিউজিকাল চিত্রায়ন তথা সেক্সকে প্রমোট করতে পারতেন না। প্রমোট বলতাম না, যদি ব্যাপারটা শুধু একা একটা মেয়েকে একলা পাওয়া অবিবাহিত তপুর বেলায় হতো। কিন্তু এখানে কথিত 'স্বামী' সম্পন্ন রুবার আকর্ষণও দেখানো হয়েছে, অথচ ইতিপূবে তপুর প্রতি রুবার ভালবাসার স্বাভাবিক বহি:প্রকাশ দেখানো হয়নি। এখানে ভালবাসা নয়, রাত গভীর হওয়াতে দেহজ কামনা উথলে উঠেছে। তাই তো রুবার আপন দ্বন্দ। ভালবাসা হলে এতো দ্বিধা হতো না, কেননা রুবার তো লিভ টুগেদারে দ্বিধা নেই!
প্রথম দিকে গায়ক তপুর যে সেলিব্রিটি ইমেজ দেখানো হলো - যিনি ঝোপঝাড়ের আড়াল ছাড়া রুবার সঙ্গে দেখা করতে পারছেন না সেই তিনি আবার ওষুধের দোকানে যখন ঘুরঘুর করছেন কনডম কেনার জন্য তখন উনার সেলিব্রিটি ইমেজ ডিরেক্টর হরণ করলেন কিনা ব্যাপারটা ভাবায় বৈকি! অবশ্য ডিরেক্টর যে অপেশাদার তপুর থেকে প্রয়োজনীয় অভিনয়টুকু আদায় করে নিতে পেরেছেন তা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
রুবাকে সহায়তার বিনিময়ে সরাসরি প্রতিদান না চাওয়া আবার মনে মনে ও আকার-ইঙ্গিতে রুবাকে দৈহিকভাবে পেতে চাওয়া তপুর মনে কি রুবার প্রতি ভালবাসা ছিল না কেবলই কামনা! ঋণ পরিশোধের দৈহিক পথে যাওয়ার রুবার উদগ্রীবতাও কি কামনা নয়! এভাবে এতোই যদি প্রতিদান দেবার ইচ্ছা রুবা তো চাইলে ঐ পথের আগেই প্রাপ্ত অফার গ্রহণ করে তৎকালীন বিপদ থেকে মুক্ত হতে পারতো। স্ক্রিপ রাইটার আনিসুল হক ভালবাসার চেয়ে ঋণ পরিশোধকে বড় করে দেখালেন কেন? এখানে এসে মেয়েটিকে এতো ছোট করবার কারণ কি? সেক্স ভালবাসার প্রথম প্রকাশ নয়, চূড়ান্ত ক্ষণ বলা যতে পারে। অথচ তপু ও রুবার মধ্যকার ভালবাসাবাসির প্রকাশই তো দেখালেন না পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। সেক্সকে বাংলা মুভিতে বিচরণের পথ সুগম করলেন তিনি। হলিউড স্টাইলের এই আকস্মিক 'আধুনিক ভালবাসা' প্রকাশের চেষ্টাকে এই বাংলায় সাধুবাদ জানাতে পারছি না। সেক্সকে এখনই যদি দেশীয় মুভিতে প্রমোট করা শুরু হয়ে যায় তবে ভবিষ্যৎ ভয়ংকর হতে পারে।
অনেক রাতের একটি দৃশ্য দিয়ে থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বারের শুরু। যেখানে একা একটি মেয়ে রাতের শহরে সম্ভাব্য বিভিন্ন বিপদের সম্মুখীন হচ্ছে। মুভির অংশ জুড়ে থাকে মেয়েটির বাসস্থান জনিত সমস্যা, চাকরি প্রাপ্তির সমস্যা। কখনও পালিয়ে, কখনও নীরব, কখনওবা রুখে দাঁড়াচ্ছে সে। বিষয়গুলো অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন ডিরেক্টর। কিন্তু কোন পরিস্থিতির শিকার হয়ে মেয়েটি এতো রাতে মার বাড়ি থেকে বের হলো তা চিত্রিত করেননি পরিচালক। বণিবনা না হওয়াই যদি ঘর ছাড়ার কারণ হয় সে তো সকালেও বের হতে পারতো, এরপর খুঁজে নিতো কোন একটি ঠিকানা। কিন্তু তা না করাতে প্রমাণ হয় মেয়েটি রাগী, অভিমানী ও স্বাধীনচেতা। সেই মেয়েটিরই নাম রুবা। অভিনয়ের ব্যাপক সম্ভাবনাময় এই চরিত্রে ভালই করেছেন তিশা। যদিও নিজস্ব গন্ডির মধ্যে আটকে আছেন তিনি। এখানেও তিনি নাটকের তিশাই রয়ে গেলেন। নিজের অভিনয়-চরিত্রকে আরও ভেঙ্গে-গড়ে তুলতে হবে তাকে।
রুবার প্রাথমিক সমস্যার সমাধানের পর তপুর সঙ্গে তার বন্ধুত্ব ভালবাসায় মোড় নেয়া এবং তা নিয়ে মুন্না-রুবা-তপুর মধ্যে টানাপোড়েন দেখানোর সুযোগ না নিয়ে ডিরেক্টর বেছে নিয়েছেন রুবা-তপুর কামজ আকাঙ্খা প্রকাশের দ্বিধা-দ্বন্দকে। বলা যায় পুরো মুভি জুড়ে 'সেক্স' ছিল এক অদৃশ্য প্রধানতম 'চরিত্র'। মনুষ্য প্রবৃত্তি হিসেবে একটা সময় পর্যন্ত তা মেনে নেয়া গেলেও এক পর্যায়ে তা বিজ্ঞাপনের মতো আরোপিত মনে হয়। একটা বৃত্ত সৃষ্টি হয়ে যায়। এই বৃত্ত থেকে শেয পযন্ত বের হতে পারে না কাহিনী, বের হতে পারে না ডিরেক্টর, পারে না কুশীলব। দ্বিধার জালে আবদ্ধ সবাই। রুবা বারে বারেও পারে না বের হতে, তপু আরও জড়িয়ে যায়, মুন্না ছাড়তে পারে না রুবাকে। কে যে কার? কে যে কার? রুবাকে দেখানো হয় থার্ড পারসন হিসেবে। কিন্তু কেন রুবা থার্ড পারসন হবে? সব দ্বিধা-দ্বন্দ ঝেড়ে একটি সিদ্ধান্তে আসার ক্ষমতা কি এই স্বাধীনচেতা মেয়েটির নেই? তাদের ভবিষ্যত কোথায় বলতে ব্যর্থ গল্পকার। তাই তো মুভির শেষটাও হয় ছোট গল্পের মতো। শেষ হয়েও শেষ নয়। যেন মুভির শুরু এখানেই। এবার দ্বিধায় নিমজ্জিত অতৃপ্ত দর্শক!
পারফেক্ট না হলেও ফারুকী তার আগের দুটো মুভি ব্যাচেলর (রেটিং: ২.৫/৫) ও মেড ইন বাংলাদেশ (রেটিং: ২.৫/৫) -এর চেয়ে থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বারে অনেক বেশি পরিণত। কিছু দৃশ্য তার মেধার পরিচয় বহন করে। সহকারী পরিচালকরাও কৃতিত্বের দাবিদার। কিন্তু মুভির প্লট আরও সুসংহত হওয়া উচিত ছিল। চিত্রগ্রাহক সুব্রত রিপনের কাজ প্রশংসার যোগ্য। লিমনের আবহ সঙ্গীত ছিল দারুণ। তবে মিউজিক ট্র্যাকগুলোর পিকচারাইজেশন আরও ভাল হতে পারতো। এডিটিং-এ কিছুটা দূবলতা আছে যা তিতাস সাহার পক্ষে কাটিয়ে ওঠা অসম্ভবপর ছিল না। কাস্টিং যথার্থ। রহমান চরিত্রে আবুল হায়াত তার ক্যালিবারের স্বাক্ষর রেখেছেন। রুবার কিশোরী চরিত্রে লেখা হকের সুন্দর পারফরম্যান্সের কথা না বললেই নয়। ফারুকীর টিম লোকেশন নির্বাচনে বরাবর পটু। কিন্তু কাহিনীর লোকেশনের সঙ্গে বাস্তব লোকেশন তালগোল পাকিয়ে ফেলে! এই মুভিতে আগের মুভির চেয়ে তেমন ঘটনা কম ঘটেছ।
পরিশেষে বলার আছে - মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর কাছে দাবি থাকবে তিনি বাঙালির সমাজ-সংষ্কৃতির প্রতি কমিটমেন্ট রেখে পাশ্চাত্য বিমুখ আশা জাগানিয়া বাংলা মুভি বানাবেন, যা প্রতিটি পরিবারের সদস্যরা এক সঙ্গে বসে দেখতে পারবে। শুধু নির্দিষ্ট দর্শক শ্রেণী যেমন ইয়াং জেনারেশনকে টাগেট করে, পশ্চিমের বাহবা পাওয়ার জন্য বা পুরষ্কার কমিটিগুলোর জন্য মুভি বানালে আমাদের চলবে না। দর্শকদের বলবো, ডিরেক্টর যা দেখান তার বাইরেও উদ্দেশ্য থাকে তাই মুভি দেখতে মনের চক্ষু যোগ করুন। তিনি কি বলতে চান বা করতে চান সেটাও অনুভব করুন, তবেই মুভি দেখা সার্থক হবে।
রেটিং: ২.৫/৫
http://www.i-love-movies.tk
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৫
সাইফ সামির বলেছেন:
আমিও আশা করেছিলাম তাই চট্টগ্রামের প্রথম শো-তে হলে গিয়ে দেখলাম এবং দেখার শাস্তি স্বরূপ এই রিভিউ লিখেছি!
২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫
নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: এখন্ও দেখি নাই!!!!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৫৯
সাইফ সামির বলেছেন:
"তায়েফ আহমাদ বলেছেন: দেখি নাই!
দেখার খায়েশও নাই"
৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: দেখি নাই!
দেখার খায়েশও নাই!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৫৮
সাইফ সামির বলেছেন: আমি না, ফারুকী ভাই!
৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
আহমেদ রাকিব বলেছেন: ভাল রিভিউ
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৬
সাইফ সামির বলেছেন: ধন্যবাদ!
৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬
রিপন জি আর বলেছেন: তাদের মত নব্য আধুনিকরাই! আমাদের সামাজিক ব্যবস্থাকে ভেঙে ফেলছে। তাদেরকে এখনই রুখতে না পারলে আমাদের সামজিক ব্যবস্থা ভেঙে যাবে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:২৫
সাইফ সামির বলেছেন:
কিভাবে রুখবেন? পাবলিকের তো সুড়সুড়ি আর মজা চাই!
৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০৯
এস বাসার বলেছেন: হু, ফারুকীই থার্ড পারসন, সেক্স আর কর্পোরেট দুনিয়াই ফার্স্ট এন্ড সেকেন্ড পারসন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৯
সাইফ সামির বলেছেন:
৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১৪
অচন্দ্রচেতন বলেছেন: খুব সুন্দর রিভিউ। তবে,
" ... মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর কাছে দাবি থাকবে তিনি বাঙালির সমাজ-সংষ্কৃতির প্রতি কমিটমেন্ট রেখে পাশ্চাত্য বিমুখ আশা জাগানিয়া বাংলা মুভি বানাবেন, যা প্রতিটি পরিবারের সদস্যরা এক সঙ্গে বসে দেখতে পারবে ... "
সব ছবিই পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেখা যাবে, এমন'টা কি হতেই হবে? আমরা কি সব হিন্দি/ইংরেজি সিনেমা পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেখি? বাংলা সিনামায় রেটিং সিস্টেম নিয়ে আসা দরকার মনে করি।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৩২
সাইফ সামির বলেছেন:
রেটিং সিস্টেমের সুবিধাও আছে অসুবিধাও আছে। সুবিধা হলো টার্গেট অডিয়েন্স কারা সেটা জানা যায়। অসুবিধা হলো আপনি মুভি সেন্সর করতে পারবেন না, সেক্স দৃশ্য থাকলেও R রেটিং দিয়ে মুভিটি ছেড়ে দিতে হবে! যদি MPAA বা Motion Picture Association of America -কে অনুসরণ করা হয় তবে তাই করা লাগবে। যেহেতু ওখানে সেন্সর সিস্টেম নেই। বাংলাদেশের সংষ্কৃতির এতে অপকার বৈ উপকার হবে না। তারচেয়ে ভালো হবে যদি স্বচ্ছ সেন্সর সিস্টেমের আওতায় সুস্থ চলচ্চিত্র মুক্তি পায়। সেন্সর প্রক্রিয়ার পর সেন্সর বোর্ড মুভিটি G, PG বা R রেটিং করতে পারে।
৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩১
সায়েম মুন বলেছেন: এই ছবি নিয়া ব্লগে বহুত ক্যাচাল হইচে। তাতে ছবিটা দেখোনের খায়েশ পুরা হইচে
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:২৬
সাইফ সামির বলেছেন: আমি না, ফারুকী ভাই!
৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪৯
নক্ষত্র জ্যোতি বলেছেন: আজিব কাহিনি মনে হয়!!!!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:১৮
সাইফ সামির বলেছেন:
উনি হয় ভবিষ্যৎ দেখেছেন নয় তো ভবিষ্যৎ-কে এভাবে দেখতে চান!
১০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৫
রেফিন বলেছেন: ছবিটা আমি দেখেছি। সাইফ সামির ভাইকে ধন্যবাদ, এরকম সুন্দর একটা রিভিউ করার জন্য। আপনি যেভাবে প্রতিটি জিনিস যুক্তি দিয়ে লক্ষ করেছেন - অসাধারন।
" ... মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর কাছে দাবি থাকবে তিনি বাঙালির সমাজ-সংষ্কৃতির প্রতি কমিটমেন্ট রেখে পাশ্চাত্য বিমুখ আশা জাগানিয়া বাংলা মুভি বানাবেন, যা প্রতিটি পরিবারের সদস্যরা এক সঙ্গে বসে দেখতে পারবে ... " এই জিনিসটা খুব ই দরকার।
" সব ছবিই পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেখা যাবে, এমন'টা কি হতেই হবে? আমরা কি সব হিন্দি/ইংরেজি সিনেমা পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেখি? বাংলা সিনামায় রেটিং সিস্টেম নিয়ে আসা দরকার মনে করি। "
@ অচন্দ্রচেতন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেখা না গেলে, সেক্ষেত্রে অবশ্যই সিনেমার বিজ্ঞাপন প্রচারের সময় সেটা বলতে হবে। তাহলে তো আর কোন সমস্যা নাই।
আর হ্যা, আমরা সব হিন্দি/ইংরেজি সিনেমা পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেখি না। এর কারন, আমরা জানি বর্তমানে কি ধরনের হিন্দী/ইংরেজী সিনেমা হচ্ছে এবং সেগুলো কাদের নিয়ে দেখা যাবে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:১২
সাইফ সামির বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া!
১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৯
তানভী বলেছেন: এই মুভি নিয়া পোলাপাইন কম ফালায় নাই!!! আর এখন!! হায়রে কপাল, স্বপ্নদেখি আগরতলা, উইঠা দেহি চৌকির তলা!!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:১৪
সাইফ সামির বলেছেন: হাঃ হাঃ
১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৫
অক্টোপাস বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ। ধন্যবাদ।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:২০
সাইফ সামির বলেছেন: অক্টোপাসকে কাতুকুতু!
১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫০
সাদী বলেছেন: সবচেয়ে হাস্যকর হচ্ছে, এই মুভিটা আব্বাস কিঊরেস্তামির কাছে নাকি পাঠানো হয়েছিলো...
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪৭
সাইফ সামির বলেছেন: তাই নাকি!
১৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫১
সুখী মানুষ বলেছেন: সহমত।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪৬
সাইফ সামির বলেছেন: আমিও।
১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১৬
ইশতে আশিক বলেছেন: ফারুকির ফিল্ম হতে আপনি চরিত্রর গভিরে যেতে বলছেন?!!
ফারুকি কোন নাটক কিংবা সিনামায় চরিত্রর গভীরে ঢুকেছে।
ক্যামেরার সামনে কয়েকজন আভিনেতা আভিনেত্রিকে বসিয়ে "তোমরা যে যারে পার যেমনে পার গালি গালাজ কর" ডায়লগ দিলেই সেটা ভাল শিল্প কর্ম হয়ে যায় না।(হয়ত সেটা ব্যাবসা সফল কিংবা কারো কারো মনরঞ্জন হতে পারে)।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪৪
সাইফ সামির বলেছেন:
ফেসবুকে ফারুকীর পেজে একজনকে দেখলাম গালি দিয়ে বললো:
'আপনার নাটক দেখে শিখছি!'
১৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১৭
ইশতে আশিক বলেছেন: @সাদী ভাই আব্বাস কিউরেস্তামি কে তো চিনলাম না।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১০
সাইফ সামির বলেছেন:
আব্বাস কিয়ারোস্তামি হচ্ছেন ইরানের বিখ্যাত চিত্র পরিচালক। তার Taste of Cherry মুভিটি দেখবার পরামর্শ দিতে পারি।
১৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৫
নিউজকাস্টার বলেছেন: সামুতে আগেও কয়েকটি রিভিউ পড়েছি ছবিটির ওপর। তবে আপনার রিভিউটাই বেশী ভাল লাগলো।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৩৯
সাইফ সামির বলেছেন:
আপনার এই 'রিভিউটাও' আমার ভাল লাগলো!
অসংখ্য ধন্যবাদ!
১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৯
রবিনহুড বলেছেন: বাঙ্গালী সমাজ হলো একটা পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ সমাজ, সুতরাং এ কথা নির্ধিধায় বলা চলে....
" ... মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর কাছে দাবি থাকবে তিনি বাঙালির সমাজ-সংষ্কৃতির প্রতি কমিটমেন্ট রেখে পাশ্চাত্য বিমুখ আশা জাগানিয়া বাংলা মুভি বানাবেন, যা প্রতিটি পরিবারের সদস্যরা এক সঙ্গে বসে দেখতে পারবে ... "
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সাইফ সামির বলেছেন: আমার হয়ে কথাগুলো বলার জন্য অশেষ ধন্যবাদ!
১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৪
আসিফুজ্জমান তমাল বলেছেন: বিশ্লেষণটি অনেক ভাল লাগল।সরল এবং স্পষ্ট। তবে মুভিটির মাধ্যমে দর্শকদের কি ম্যাসেজ দিতে চেয়েছেন এটাই ক্লিয়র হলনা। যদি আপনি একটু বুঝিয়ে দিতেন। তপু সম্পর্কে এটুকু বলতে পারি এরা আমাদের সমাজের-ই প্রতিচ্ছবি।আবারো বলছি ভাল লাগল।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩
সাইফ সামির বলেছেন:
আপনাদের ভালো লাগায় আমি অভিভূত! আপনাকে ধন্যবাদ।
ডিরেক্টর মুভিটির মাধ্যমে কোন 'সরল' বা 'স্পষ্ট' ম্যাসেজ দেন নাই। তিনি এখানে দ্বিধা-দ্বন্দের খেলা খেলেছেন। এই খেলার মাধ্যমেই তিনি অন্য কোন বা একাধিক 'খেলা' প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন।
২০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৫৭
দাম বলেছেন: রিপন জি আর বলেছেন: তাদের মত নব্য আধুনিকরাই! আমাদের সামাজিক ব্যবস্থাকে ভেঙে ফেলছে। তাদেরকে এখনই রুখতে না পারলে আমাদের সামজিক ব্যবস্থা ভেঙে যাবে।
এবং এই এজেন্ডা নিয়েই এই লোকটা কাজ করছে। তার আগের মুভি গুলো খেয়াল করলে এই জিনিসটা ফুটে উঠছে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৫০
সাইফ সামির বলেছেন:
হুম... সব কটা জানালা খোলা ভালো না। অতি মুক্ত হাওয়া ক্ষতিকারক।
২১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫২
ভাবসাধক বলেছেন: গণিতের ভাষার আশ্রয় নিয়ে বলতে পারি- আমরা জানি, মুন্না ও রুবার সম্পকটা লিভ টুগেদার। কিন্তু কেন তারা লিভ টুগেদারে যেতে প্ররোচিত হলো, কিভাবে তারা এই সিদ্ধান্ত নিল, পরবর্তীতে পরিবারের ভেতরে-বাইরে তাদের অবস্থান, নিজেদের উপস্থাপন কেমন ছিল বিষয়গুলো চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক এড়িয়ে গেছেন।
তানভী বলেছেন: এই মুভি নিয়া পোলাপাইন কম ফালায় নাই!!! আর এখন!! হায়রে কপাল, স্বপ্নদেখি আগরতলা, উইঠা দেহি চৌকির তলা!!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯
সাইফ সামির বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
২২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০১
মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: এই মুভি নিয়া য্যামনে আপনেরা ঝাপায় পড়ছেন, তাতে তো মনে লয় ভালো ব্রান্ডিং হইছে এইটার।
-----
আর 'অসঙ্গতি' লয়া চিন্তা কইরেন না, `আধুনিক' জীবন প্রদর্শনে ফারুকিরা এখনো বহুত আনাড়ি আছে, সময়ে সব ঠিক হয়া যাবে আল্লা চাইলে। আনাড়ি জিনিস দেইখা কষ্ট পাইতে হইবো না তখন।তখন দেখবেন লিভ টুগেদার করতে ফ্যাশানের নাস্তিক হওয়া তো দূরের কথা, সমকামী হইতেও আল্লা খোদারে নিয়া টানাটানি করতে হইবো না।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২০
সাইফ সামির বলেছেন:
এই জন্যই তো এখনই ঝাপিয়ে পড়া। এই যেমন টিপাই মুখ বাঁধ নিয়ে...। আর ব্রান্ডিং - এর তো ভালো-মন্দ রকমফের আছে!
২৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
সকাল রয় বলেছেন:
=== +
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৪
সাইফ সামির বলেছেন:
ধন্যবাদ, মন্তব্যে পেলাম কিন্তু রেটিং - এ কোথায়?
২৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৮
মুকুট বলেছেন: গান শুনে ছবি দেখার খুব সখ ছিলো, কিন্তু কাহিনী শুনে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৪
সাইফ সামির বলেছেন:
গানগুলো সত্যি ভালো ছিল। এজন্য সংশ্লিষ্ট মিউজিশিয়ানদের ধন্যবাদ। কিন্তু কাহিনীখানার জন্য Cowকে ধন্যবাদ জানাতে পারছি না।
২৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:১৩
saimoomagain বলেছেন: awesome........
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫০
সাইফ সামির বলেছেন: Thanks!
২৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০৫
রুসাফী আলম বলেছেন: খুব ছিলাম দেখতে যাওয়ার আগে, কিন্তু দেখতে গিয়ে!!!!
সোজা বাংলায় বলতে চাই যে, ফারুকীর নিকট এমন একটি 3rd Class মুভি কখনোই আশা করিনাই, কারণ এটি আমাদের সংস্ক্রিতী র সাথে একদম যায় না আর আমার মতে এটি একটি উস্কানীমূলক সিনেমা। দেখে আমার বমি করতে ইচ্ছে করছে......
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০৮
সাইফ সামির বলেছেন:
একজন দর্শকের শক্তিশালী অভিমত পেলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।
মুভিটি নিয়ে মিডিয়া বিশেষত চ্যানেল আই উল্লাসিত প্রচারণা করেছে।
দর্শকদের বিরূপ প্রতিক্রিয়া ইচ্ছা করে এড়িয়ে গেছে।
নিজেদের প্রডাকশন কাম প্রমোশন তো তাই!
২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৮
আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: বিরক্তকর একটা ছবি। ছবি দেখতে দেখতে মনে হয়ছিল বের হয়ে যাই। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারি নাই। টাকার কষ্টে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩০
সাইফ সামির বলেছেন:
হুম... আমি এবং আমার বন্ধুরাও অনেকগুলো টাকা খরচ করে টিকেট কিনেছিলাম। ফ্রি তো আর দেখাবে না!
২৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪০
নাজিম উদদীন বলেছেন: দেখার ইচ্ছা আছে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮
সাইফ সামির বলেছেন:
দেখেন... আপনার ইচ্ছা।
সম্ভব হলে দেখে আপনার প্রতিক্রিয়া জানাবেন।
২৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৫৬
ঘোর-কলিযুগ বলেছেন: আর কত গভীরে যাইতে কন...
২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সাইফ সামির বলেছেন:
হেঃ হেঃ যা দেখালো তার গভীরে আর না যাওয়াই ভালো!
৩০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:০৬
ভায়োলিক্স বলেছেন: এই অবস্থা!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৩
সাইফ সামির বলেছেন: জি। এই অবস্থা!
৩১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:১৩
রাকিবুল হক ইবন বলেছেন: ''সবচেয়ে হাস্যকর হচ্ছে, এই মুভিটা আব্বাস কিঊরেস্তামির কাছে নাকি পাঠানো হয়েছিলো...''
খাড়ান, একটু হাইসালৌই ...............
সহমত
তয়, আমি কিন্তু টাকার মায়া করি নাই, রুচিতে বাধচ্ছে আর বের হইয়া গেছি বসুন্ধরার সিনেপ্লেক্স হতে। আর বসুন্ধারা গ্রুপ দেখি ব্যাপারটা আগে থেকেই জানে, তারা বের-হবার-রাস্তাটা খোলাই রাখচ্ছে আগে থেকে (কিন্তু অন্যান মুভিতে আমি আগে গেট খোলা পাইনি, ওয়েট করতে হইছে, কিন্তু এইবার ওয়েট করতে হয়নি বলে, বসুন্ধরা গ্রুপকে ধন্যবাদ)।
আপনার লেখাটার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। তবে আপনি তো ভালো করেই জানেন যে, এরকম লেখার জন্য আপনাকে অনেক সুবিধাবাদিদের গালি খেতে ও এই গরবি লোকদের ভালোবাসা পেতে হতে পারে, তারপরও ....??!!!!!
আপনার সাথে সহমত প্রকাশ করছি। আমার ভালোবাসা (রুবা-না-দিলেও) আপনার জন্যে .......
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১০
সাইফ সামির বলেছেন:
আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
গালি তারাই দেয় যারা বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা ভয় পায়।
আপনার ভালবাসা হৃদয়ে নিলাম! শুভ কামনা!
৩২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২১
জানজাবিদ বলেছেন: খুব ম্যাচিউর একটা রিভিউ হয়েছে.................ধন্যবাদ জানাই।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩০
সাইফ সামির বলেছেন: ধন্যবাদ গ্রহণ করলাম। শুভ কামনা জানবেন!
৩৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৭
সাইফ সামির বলেছেন:
সংযুক্তি: মোস্তফা সরয়ার ফারুকী আমারে বহিষ্কার করছে!
৩৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩২
শাহেরীন বলেছেন: আমিও ছবিটা দেখে খুব আশাহত হয়েছি।।
আপনি কি "জাগো" ছবিটা দখেছেন???
আশা করি পরবর্তীতে এই ছবি নিয়ে লিখবেন।।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৯
সাইফ সামির বলেছেন:
ধন্যবাদ শাহেরীন!
আমি এখনও 'জাগো' মুভিটা দেখিনি। চট্টগ্রামের হলে আসেনি।
আমাদের দেশের মুভি পরিবেশন ব্যবস্থা ভালো না। সত্যিকার অর্থে দেশব্যাপী বা সব বড় শহরে কোন মুভিই একই দিনে মুক্তি পায় না। চট্টগ্রামে মনপুরা, 3psn আসতেও সময় লেগেছিল।
জাগো চট্টগ্রামে এলে, আমি দেখলে, হয়তো লিখব। ভালো থাকুন।
৩৫| ১০ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:৩৭
রং চা বলেছেন: ফারুকী'র সমস্যা হল সে সবকিছু একবারে আলাদাভাবে করতে চায়।ভিজুয়্যালী ভালগারিজম অতটা থাকে না , কিনতু তার প্রচ্ছন্ন ইংগিতগুলো অনেকটা ভাবতে সুযোগ করে দেয়। ব্যাচেলর যখন আসে, তার কিছুদিন পর আমার এস এস সি ছিল, কিশোরবেলার সে সময়টাতে অনেকটাই অবাক হয়েছিলাম অপি'র সেলফোনের ফিসফিসানি শুনে।একইভাবে মেড ইন বাংলাদেশে জাহিদ হাসানের গালাগালির মহড়া, ফার্স্ট ডেট টাইপের নাটকগুলোর লিটনের ফ্ল্যাট সত্যি হতাশ করে।ফারুকী বারবার বলে আসছেন চারপাশের ঘতনাকেই তুলে আনছেন!যাছ না, খাছ না টাইপ কথাবার্তা অনেক কেই ভাবতে শেখাচ্ছে এটাই স্মার্টনেস।সোজা কথায় তার কোনো ভাল কিছু খেয়াল করার সই চোখটাই নেই।
১০ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:০৬
সাইফ সামির বলেছেন:
চারপাশের ঘটনাবলীর মধ্যে শুধু বাজারি জিনিসগুলোই যে কেন তার চোখে পড়ে ব্যাপারটা রহস্যজনক!
৩৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৪৫
শজারু বলেছেন: চমত্কার রিভিউ লিখেছেন ভাই, যদিও মুভি দেখিনি, কিন্তু আপনার বিশ্লেষণ চমত্কার
২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬
সাইফ সামির বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই, খুব যত্ন করে পড়েছেন বোঝা যায়। ধন্যবাদ।
৩৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:১০
এস এম সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ হয়েছে , আমি এই ছায়াছবির গান গুলো শুনেছি, ভাল গান।
ভাবছিলাম দেখব , এখন মনে হচ্ছে , সময় নষ্ট হবে।
লেখক কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সাইফ সামির বলেছেন:
মুভির গানগুলো অসাধারণ। এই জন্য সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ। আমাদের উপমহাদেশের একটা বিশাল অংশ গানের টানেই মুভি দেখেন।
প্রিয় পাঠকবন্ধু, আপনারাই তো সব। ধন্যবাদ আমিই দিব। ধন্যবাদ।
৩৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১০
নিশাচর০০৭ বলেছেন: দেখতেম মুন্চায়........
ডাউনলোড লিংক দেন।
২৬ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:৫৮
সাইফ সামির বলেছেন:
আপনি কি আমাকে আইনি প্যাঁচে ফেলতে চান?
ভাই, বিপদে ফেলবেন না!!
৩৯| ১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:৫২
ভুডুল বলেছেন: ডাউনলোড লিংক আছে?
২৬ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:১৮
সাইফ সামির বলেছেন:
না ভাই! 3psn আমি হলে গিয়ে দেখেছিলাম।
৪০| ২৬ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:৪২
স্বাধীন জামিল বলেছেন: ভাই ফারুকি এখন রাস্তা থেকে ২ ইঞ্ছি উপর দিয়ে হাটতেছে তাই এই বলদা মারকা কাজ ই তার কাছ থেকে কাম্য । নিজে ত লিভ-টুগেদার করে তাই সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতেছে। ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা। থার্ড পারসন অফ ছাগল
২৬ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:০৩
সাইফ সামির বলেছেন:
উনি নাকি ১৬ জুলাই ২০১০ মুভির নায়িকা ওনার প্রেমিকা তিশাকে বিবাহ করিবেন! লিভ-টুগেদারের চেয়ে বিবাহ উত্তম!
৪১| ২৬ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:৪৪
স্বাধীন জামিল বলেছেন: একটু বাকি রইয়া গেছে............ ফারুকিরে জুতা শহকারে মাইনাস
২৬ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:১০
সাইফ সামির বলেছেন:
খাইছে, বেচারা ফারুকী! একেই বলে পাবলিক রিঅ্যাকশন!
৪২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১১
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: এই ঈদে দেখলাম
তয় দেইখা যা মনে হইলো তা যথেষ্ট লবণ দিয়া
লেখার জন্য ধইন্ন্যা
একদম আমার মনের কথা গুলান লেখছেন সেইজন্য আরেকটা ধইন্ন্যা
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৭
সাইফ সামির বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ নোমান!
৪৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৩
এক্স বলেছেন: ধরেন আমার পুলা বিয়া কইরা বউ আনলো ঘরে... অমতে হইলেও ধরেন নিলাম মাইনা, তারপর পুলা মার্ডার কইরা যখন লালে গেল তখন আমি শ্বশুর হিসেবে অবশ্যই ওই মেয়েকে পূত্রবধুর মর্যাদা দিয়ে তার ভরনপোষন ও দেখভালের ব্যবস্হা করব. কারন ব্যাবসায়িক ও জমির দলিলের মত রাষ্ট্র ও সমাজ কর্তৃক স্বীকৃত চুক্তি (বিয়ে) মোতাবেক সে আমার পুত্রবধু. তার দায়দায়িত্ব নিয়েই পুলা বিয়া করসে কাজেই পুলার অভিভাবক হিসেবে আমার দায়িত্ব আছে.
তাইলে, পুলা যদি রাস্তা থিকা ফকিন্নি রান্ডি তুইলা আইনা কয় পারস্পরিক বুঝাপড়া হইসে তাই একলগে ডাঙ্গি মারব তাইলে অবশ্যই আমার আপত্তি আছে পুলা লালে যাওয়ার পর ওই ফকিন্নিকে বাইর কইরা দেয়ার. অন্যের লগে গিয়া বুঝাপড়া কইরা নে গা যাহ...
চিত্রপরিচালকের মনে যা তা তার সিনামাতেও উঠে আসে... ফারুকী নিজে লিভটুগেটার করে অন্তত একটা অবৈধ সন্তানের জনক, সেক্স তার মনে সেক্স তার মাথায়, কাজেই তার ছবিতে সকল পুরুষকেই দেখাইসে সেক্সের জন্য কাঙ্গাল হিসেবে. ইসলাম কখনই মানুষকে সেক্সের জন্য কাঙ্গাল বানায় নাই বানাইসে ক্যাপিটালিজম (ফ্রিডম অব সেক্স). কিন্তু শালা ধুইসে ঠিকই বর্তমান সমাজ ও ইসলামরে ( প্রতিক ছিল বুইড়া হায়াত টুপি পড়া মৌ-লোভী). শালা ফকীরি যেভাবে নিজের হবু বউয়ের বিশেষ বিশেষ অঙ্গ কায়দা করে ফোকাস করসে তাতে সন্দেহ জাগে ফকিরী কি আসলেই তিশারে বিয়া করসে না কন্ট্রাক্ট করসে...
ফকিরী বাস্টার্ডকে এই ঈদে....
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৬
সাইফ সামির বলেছেন:
আশা করি আপনার দেয়া মূল্যবান উপহার উনি পেয়েছেন!
৪৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩৪
মিজান ঢাকা ব্লগ বলেছেন: এই ছবি অস্কার নমিনেশন পায় কিভাবে?????????
৪৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৩০
সাইফ সামির বলেছেন:
অস্কার নমিনেশন পেয়েছে কে বললো??? মুভিটি বিতর্কিতভাবে Bangladeshi entry হিসাবে অস্কারে পাঠানো হয়েছে। ২০০২ সাল থেকে বিদেশি ভাষার মুভি বিভাগে বাংলাদেশ নমিনেশনের জন্য মুভি পাঠিয়ে আসছে। ইতোপূর্বে পাঠানো ছয়টি মুভি থেকে একটিও অস্কার নমিনেশন পাইনি।
এই নির্বাচনের জন্য পাঠানোকে ভিন্নভাবে প্রচার করা হয়ে থাকতে পারে।
৪৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩০
স্টোরি বলেছেন: খুবই সুন্দর এবং সুচিন্তিত রিভিউ। অনেক ধন্যবাদ।
(ফারুকী কিন্তু সেই চরুইভাতি থেকেই একই সুড়সুড়ি দিয়ে আসছে)
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪৪
সাইফ সামির বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ!
৪৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৫
জোবায়ের আসাদ বলেছেন: অনেক চমৎকার রিভিউ। ভালো লাগলো।+++
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:০৭
সাইফ সামির বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জোবায়ের!
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: এই ছবির কাহিনী নিয়ে অনেক সমালোচনা শুনেছি.. কাহিনীটিও জানা হয়ে গেছে.....
তাই হলে গিয়ে বা ডাউনলোড করে দেখার সামান্যতম ইচ্ছে নেই।
ফারুকীর... কাছ থেকে মানুষ ভাল কিছু আশা করে ।