নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চরম সব ব্লগ লিখে দেশ,সমাজ,সভ্যতা,বিশ্ব-সংসার সবকিছু পরিবর্তন করে ফেলব।

জাহিদুল ইসলাম ২৭

আমি খোলা মনের মানুষ

জাহিদুল ইসলাম ২৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাদা কাপড়ে দাগ বেশি দেখা যায়।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১


হুজুরদের নামের আগে আমরা যেভাবে,যতো সহজে তথাকথিত বা ভন্ড বিশেষণটি লাগিয়ে দেই,আর কারো নামের আগে তা লাগাতে পারি না।হুজুরদের পিন্ডি চটকানো সবচেয়ে সহজ।এর জন্য হুজুরদের নৈতিক-স্খলন কিছুটা দায়ি,কিছুটা তথাকথিত সুশীল সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি দায়ি।
আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে--আলেমরাও মানুষ,তারাও ভুল করবে।এটা স্বাভাবিক।ভুলের উর্দ্ধে কেউ না,একজন বাদে---নবী করিম (সঃ)।আলেম হয়েছে বলে সে ভুল করতে পারবে না ব্যাপারটা সেরকম না।
তাহলে আলেমরা ধর্ষন করলে সেটা কি মেনে নিতে হবে?ধর্ষনের মতো ঘটনা ঘটালে সে আর আলেম থাকে না--সে তখন হয়ে যায় ধর্ষনকারী।নেত্রী যখন বলে "সন্ত্রাসীর কোন দল নেই,তার একমাত্র পরিচয় সন্ত্রাসী"।তখন তো আমরা সবাই একযোগে হাত-তালি দিয়ে উঠি।তাহলে এখন কেন আমরা সেরকম ভাবতে পারছি না?
মাদ্রাসাতে ছাত্রদের মারধর করা হয়।মাদ্রাসাতে না পড়েও যথেষ্ট মারধর খাওয়ার ব্যাবস্থা ছিল ঢাকাতেই-আইডিয়াল,সেন্ট্রাল গভর্মেন্ট স্কুলে।এখন হয়তো আর মারধর করা হয় না।আর এদেশের ছেলেমেয়েরা এত দুষ্টু যে মারধর করলেও শিক্ষকদের খুব একটা দোষ দেওয়া যায় না।তবে আমি লিমিট ছাড়া মারধর করার পক্ষে না। শাসন করা যেতে পারে।স্পেয়ার দ্যা রড,স্পয়েল দ্যা চাইল্ড।

আবার ধর্ষন প্রসঙ্গে ফিরে আসি।আলেম সমাজের বাইরে কি কেউ ধর্ষন করছে না।মাদ্রাসা পেরিফেরির বাইরে যত ধর্ষন হয়েছে তার তুলনায় হুজুরদের ধর্ষন হাতে গোনা কয়েকটা-৫/১০ টা।আর মাদ্রাসা চৌহদ্দির বাইরে ধর্ষন হচ্ছে হিসাব ছাড়া।
আমি হুজুরদের ধর্ষনের পক্ষে সাফাই গাইছি না।সাদা কাপড়ে দাগ একটু বেশীই দেখা যায়।হুজুররা সাধারনত ভালো মানুষ হয়,হুজুরদের কাছ থেকে আমাদের প্রত্যাশা বেশি থাকে,এজন্য তাদের ভুলটা চোখে বেশি পড়ে।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



হুজুর মানে মুসলিম এলাকাগুলোতে আধুনিক বিশ্বের জন্য ভুল ভাবনার লোকজন, যারা সমাজকে ভুল জীবন সম্পর্কে শিক্ষা দেয়।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২১

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: অনেক ক্ষেত্রেই আপনার কথা সঠিক।তবে অনেক আলেমের কথায় আধুনিক চিন্তা ভাবনার প্রকাশ দেখা যায়।তারা বিজ্ঞানময় কোরানের কথা বলে,যুক্তির কথা বলে।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "তারা বিজ্ঞানময় কোরানের কথা বলে,যুক্তির কথা বলে। "

-কোরান ধর্মীয় গ্রস্হ মাত্র; উহাতে অংক, বিজ্ঞান, টেকনোলোজী, অর্থনীতি, ফাইন্যান্স, রাজনীতি, সমাজনীতি, দর্শন নেই

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: ধর্ম থেকে দর্শনের উৎপত্তি,দর্শন থেকে বিজ্ঞানের উৎপত্তি।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " ধর্ম থেকে দর্শনের উৎপত্তি,দর্শন থেকে বিজ্ঞানের উৎপত্তি। "

-দর্শন এর মুল হচ্ছে লজিক্যাল ভাবনা, ধর্মের মুল হচ্ছে বিশ্বাস; ফলে, ধর্মে কোন দর্শন নেই।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০১

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: ধর্ম গ্রন্থে যদি শুরুতেই যদি নীলস বোরের পরমানু মডেল,হাইজেন বার্গের অনিশ্চয়তা সূত্র,কোয়ান্টাম তত্ত্ব দেওয়া থাকতো তখনকার মানুষ তা বুঝতো?ওই সব বিষয় ব্যাখ্যা করার মতো পরিভাষাই তখন তৈরি হয়নি।বিজ্ঞানের অনেক বিষয় কোরানে বলা আছে কিন্তু তা এত জেনারালাইজড ফর্মে(আদি মানবদের উপযোগী করে) যে সাদা চোখে এখন তা বিজ্ঞান বলে মনে হয় না।যাদের বোঝার তারা ঠিকই বোঝে।

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নৃশংস খুন-ধর্ষণ কেন হচ্ছে, এর সঙ্গে তরুণ-তরুণীদের সঙ্গে
যাঁরা এর প্রতিরোধে সুবচন শোনাবেন সেই শিক্ষক ও আলেম
সমাজের একাংশও কেন জড়িত হচ্ছে তার কারণ খোঁজার সময় এখনই।
এখনই এ বিষয়ে ব্যবস্থা না নিলে সাধারণ মানুষের আস্থা হারিয়ে যাবে,
ভরসার জায়গাটুকুও শেষ হয়ে যাবে। মনে রাখতে হবে
আলেমরাও মানুষ,তারাও ভুল করবে। আলেম হয়েছে বলে
সে ভুল করতে পারবে না এটা ভাবা মূর্খতা।
"ধর্ষনকারীর কোন আলাদা শ্রেনী নেই,তার
একমাত্র পরিচয় সে ধর্ষনকারী"।
সুতরাং তাদেরকেও আ্ইনের আাওতায় এনে
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করতে হব্।ে

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৬

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: অবশ্যই তাদের বিচার করতে হবে।আপনার সাথে একমত।

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সাদা কাপড়ের যত্ন না নিতে পারলে সেটা না পরাই উচিত।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩৯

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: এমন কোন কাপড় নেই যেটা পড়লে ময়লা হয় না,তা আপনি যত্ন নেন বা না নেন।মানুষ(কাপড়) সেভাবেই তৈরি।আর সাদা কাপড়ের লোকগুলো যে সামাজিক,ধর্মিয় দায়িত্ব পালন করে , তা কি আপনার ঠাকুর দাদা পালন করবে?

৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:০০

সুপারডুপার বলেছেন: আপনার জন্য ব্লগার "উদাসী স্বপ্ন " -র পোস্ট গুলো পড়া খুবই জরুরী।
লিংক : সামহোয়্যার ইন ব্লগার "উদাসী স্বপ্ন"

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:০৭

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: ধন্যবাদ পরামর্শের জন্য।হিট ব্লগারদের জ্ঞানী জ্ঞানী পোস্ট পড়ে নিজেকে এখন অনেক জ্ঞানী মনে হচ্ছে।

৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:০০

নীল আকাশ বলেছেন: কারও দৃষ্টিভঙ্গিরও সমস্যা আছে। মিডিয়া প্রোপাগান্ডাও অনেক কাজ করে।
নাটক ছিনেমায় যত খারাপ চরিত্র থাকে তাদের মুখে দাড়ি মাথায় টুপি আর পারলে হাতে তসবীও ধরিয়েও দেয়।
সারা দেশে যত ধর্ষণ হয় তার কত % হুজুররা করে?
দেশে যৌন নির্যাতন হয় তার কত % হুজুররা করে?

সব কবি এখন এখানেই নিরব।
যে অপরাধ করবে সে অপরাধী। তাকে সুনির্দিষ্ট তকমা লাগানোর উদ্দেশ্য কি?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:১৪

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: অতি সত্য কথা বলেছেন। আমি আপনার সাথে সম্পূর্ন একমত।মিডিয়া প্রপাগান্ডা কাজ করে।

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
হুজুর মানে মুসলিম এলাকাগুলোতে আধুনিক বিশ্বের জন্য ভুল ভাবনার লোকজন, যারা সমাজকে ভুল জীবন সম্পর্কে শিক্ষা দেয়।

এই মন্তব্যের উপর আর কোনো কথাই চলে না।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৬

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: অনেক ক্ষেত্রেই তার এই দাবি সঠিক।তবে অনেক আলেমের কথায় আধুনিক চিন্তা ভাবনার প্রকাশ দেখা যায়।তারা বিজ্ঞানময় কোরানের কথা বলে,যুক্তির কথা বলে।

৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬

হাসান রাজু বলেছেন: হুজুরদের নামের পাশে ভণ্ড শব্দটা যেমন লাগানো হয় তেমনি হুজুররা এর চেয়েও সহজে অন্যদের কাফের, মুরতাদ ঘোষণা দিয়ে দেন।

আলেম ধর্ষণে যাবেই না। একজন আলেম সমাজের দোষত্রুটি থেকে মানুষদের দূরে রাখবে এরচেয়েও শক্তভাবে নিজেকে এর থেকে দূরে রাখবে। সাদা কাপড় পড়া মানুষ যেমন দাগ পড়ে এমন কাজ করবেই না। এমন কি, বুঝতে পারলে ঐ পথ ও মাড়াবে না। কারন সে জানে সাদা কাপড়ে দাগ বেশি দেখা যায়। ধর্ষণ নিশ্চয়ই অনিচ্ছাকৃত পাপ নয় যে ভুলে বা অন্যের দোষে কাপড়ে দাগ লাগে যাবে ।

বড় ছেলের সাদা কাপড়ে দাগ পড়লে ভবিষ্যতে কাপড় কেনার সময় মা ছোট ছেলেকে সাদা কাপড় কিনতে বাঁধা দেন। এটা অন্যায় না, সাবধান করে রাখা। এক আলেম ধর্ষণ করলে বাকিদের হুশিয়ারি দিয়ে না রাখলে আলেমরা এমন পাপ করার লাইসেন্স পেয়ে যাবেন। আলেমদের ভাবতে হবে এটা কিভাবে রুখতে হবে। তাদের সমালোচনা না করলে তাদের মাঝে সে দায়বদ্ধতা আসবে না ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩৪

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: আলেমরা দোষ-ত্রুটি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করে বলেই তাদের করা অপরাধের হার খুবই কম ,সমগ্র অপরাধের তুলনায়।শতভাগ শুদ্ধ মানুষ বলে এখন কিছু নেই--সে আলেমই হোক আর নোবেল বিজয়ী হোক।সাদা কাপড় পড়া মানুষ যদি ময়লা,নোংরা একটা সমাজে থাকে তাহলে তার কাপড় এমনিতেই ময়লা হয়ে যাবে--আশেপাশে থেকে কাপড়ে ময়লা পড়বে।আমরা কি কোরান অনুযায়ি সমাজকে সুন্দর-পরিষ্কার করে গড়েছি?।ধর্ষন অনিচ্ছাকৃত পাপ না তবে ধর্ষককে প্ররোচিত করার কাজ আধুনিকতার নামে রমনীকুলরা সফলতার সাথে করে যাচ্ছে। সমালেচনা করেন ,সমস্যা নাই।কিন্তু ২-৪% অভিযুক্ত হুজুরদের নিয়ে যে হাউকাউ করেন তাতে মনে হয় বাকি ৯৮% হুজুর,আলেমরাও অপরাধী।

১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০১

হাসান রাজু বলেছেন: আপনি আলেমদের সামাজিক মর্যাদা ও দায়িত্ব সম্পর্কে খুব বেশি ধারণা করতে পারছেন না। ২%-৪% অভিজুক্তদের জন্য এত হাউকাউ এটাই প্রমান করে যে সমাজের মানুষের কাছে তাদের ইমেজটা কতটা বেশি সুন্দর এবং সম্মানের ছিল। সেই তুলনায় ধর্ষণের মত এত ঘৃণ কীর্তি বনাম সমাজে তাদের দেয়া সম্মান একেবারে বিপরিত। হয়ত বুঝাতে পেড়েছি।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪১

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: জ্ঞানীগুনি ও হিট ব্লগারদের কমেন্ট পড়ে আলেমদের সামাজিক মর্যাদা ও দায়িত্ব সম্পর্কে ধারনা লাভ করার চেষ্টা করছি।ধর্ষন সিনারিও সামনে আসার আগেও হুজুররা সমালোচনায় ছিল।তখন ইস্যু ছিল হুজুর মসজিদের টাকা মেরে খায়।হুজুরের দুই বিয়ে ইত্যাদি।আসলে হুজুর ধর্মের কথা বলে।সেই কথা শুনলে সুদের কারবার বন্ধ,ডেটিং বন্ধ,অন্যায় আরাম আয়েশ,ভোগবিলাশ বন্ধ। এখন হুজুরদের খারাপ প্রমান করতে পারলে তাদের কথা,ধর্মের কথা কোনটাই শোনা লাগলো না।কেয়া মাজা,হুক্কা হুয়া।

১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেক ক্ষেত্রেই তার এই দাবি সঠিক।তবে অনেক আলেমের কথায় আধুনিক চিন্তা ভাবনার প্রকাশ দেখা যায়।তারা বিজ্ঞানময় কোরানের কথা বলে,যুক্তির কথা বলে।

আধুনিক চিন্তা করা আলেম অবশ্যই আছে। তবে তাদের সংখ্যা খুব কম।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: আপনার সাথে আমি একমত।

১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৮

হাসান রাজু বলেছেন: বাবা মা যদি নীতিবান না হন তবে সে ঘরের সন্তান স্বাভাবিক ভাবে অসৎ হবে। যখন তার কুকর্মের দিকে আঙ্গুল তোলা হবে তখন সে বাবা মাকে তাদের ত্রুটি গুলো দেখিয়ে বলবে আপনারা তো নীতিবান ছিলেন না (এখানে যুক্তি খাটে না, সন্তানের অন্যায়ের মাত্রা কত বেশি বা কম।) মূলত সে বাবা মায়ের নীতিহীনতা কে তার কুকর্মের দায় থেকে বাচতে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করবে। এটাই স্বাভাবিক।

তাই বাবা মাকে প্রথমে নীতিবান হতে হবে সন্তানকে নীতি শেখাতে হলে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: কিছু দিন আগে একটা জরিপে দেখা গেছে দেশে প্রচলিত শিক্ষা ব্যাবস্থাগুলোর মধ্যে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা সবচেয়ে কম দুর্নীতিগ্রস্থ।আলেম,হুজুররা সব নীতিহীন হলে এই অর্জন কিভাবে সম্ভব হলো?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.