নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জেবিদ

"অবশ্যই আমার নামাজ আমার এবাদাত আমার জীবন আমার মৃত্যু সবকিছুই সৃষ্টিকুলের মালিক আল্লাহর জন্যে।"

বইপাগল

"... তোমরা যা কিছু করছো আল্লাহ তায়ালা তার সব কিছুই দেখছেন।" (সূরা আল হাদীদঃ আয়াত ৪) ///////// "তিনি চোখের খেয়ানত সম্পর্কে (যেমন) জানেন, (তেমনি জানেন) যা কিছু (মানুষের) মন গোপন করে রাখে (সে সব কিছুও)।" (সূরা আল মোমেনঃ আয়াত ১৯) ///////// "যিনি জন্ম ও মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, যাতে করে এর দ্বারা তিনি তোমাদের যাচাই করে নিতে পারেন, কর্মক্ষেত্রে কে (এখানে) তোমাদের মধ্যে বেশি ভালো, ..." (সূরা আল মূলক, আয়াত ২) ///////// "... অবশ্যই আমার নামাজ, আমার এবাদাত, আমার জীবন, আমার মৃত্যু - সব কিছুই সৃষ্টিকুলের মালিক আল্লাহ তায়ালার জন্যে।" (সূরা আল আনয়ামঃ আয়াত ১৬২)

বইপাগল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সবর বা ধৈর্যধারণ সম্পর্কিত কোরআনের আয়াত ও হাদীস

১৩ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ১২:১৩

হে (মানুষ,) তোমরা যারা ঈমান এনেছো (পরম) ধৈর্য ও (খালেস) নামাযের মাধ্যমে তোমরা (আমার কাছে) সাহায্য প্রার্থনা করো, অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা ধৈর্যশীল মানুষদের সাথে আছেন।

(সূরা আল বাকারাঃ আয়াত ১৫৩)



আমি অবশ্যই (ঈমানের দাবীতে) তোমাদের পরীক্ষা করবো, (কখনো) ভয়-ভীতি, (কখনো) ক্ষুধা-অনাহার (কখনো) তোমাদের জান মাল ও ফসলাদির ক্ষতি সাধন করে (তোমাদের) পরীক্ষা করা হবে। যারা ধৈর্যের সাথে এর মোকাবেলা (করে) তুমি (সে সব) ধৈর্যশীলদের (আমার নেয়ামতের) সুসংবাদ দান করো।

(সূরা আল বাকারাঃ আয়াত ১৫৫)



হে মোমেনরা তোমরা ধৈর্য ধারণ করো (এ কাজে) একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতা করো, ...

(সূরা আলে ইমরানঃ আয়াত ২০০)



যে ব্যক্তি ধৈর্য ধারণ করে এবং (মানুষদের) ক্ষমা করে দেয় (সে যেন জেনে রাখে,) অবশ্যই এটা হচ্ছে সাহসিকতার কাজসমূহের মধ্যে অন্যতম।

(সূরা আশ শূরাঃ আয়াত ৪৩)



আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করবো - যতোক্ষণ না আমি একথাটি জেনে নেবো যে, কে তোমাদের মাঝে (সত্যিকারভাবে) আল্লাহর পথের মোজাহেদ - আর কে তোমাদের মধ্যে (জেহাদের ময়দানে) ধৈর্য ধারণকারী (অবিচল), ...

(সূরা মোহাম্মদঃ আয়াত ৩১)



সুহাইব ইবনে সিনান (রা) বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মুমিনের ব্যাপারটা আশ্চর্যজনক। তার সমস্ত কাজই কল্যাণকর। মুমিন ছাড়া অন্যের ব্যাপার এরূপ নয়। তার জন্য আনন্দের কোন কিছু হলে সে আল্লাহ্‌র শোকর করে। তাতে তার মঙ্গল হয়। আবার ক্ষতিকর কোন কিছু হলে সে ধৈর্য ধারণ করে। এটাও তার জন্য কল্যাণকর হয় (মুসলিম)।



আবু সাঈদ ও আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, মুসলিম বান্দার যে কোন ক্লান্তি, রোগ, দুশ্চিন্তা, উদ্বিগ্নতা ও অস্থিরতা হোক না কেন, এমনকি কোন কাঁটা বিঁধলেও, তার কারণে আল্লাহ তার গুনাহ মাফ করে দেন। (বুখারী ও মুসলিম)।



আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলল, আমাকে উপদেশ দিন। তিনি বল্লেন, রাগ করো না। সে ব্যক্তি বারবার উক্ত কথা বলতে থাকলো, আর নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামও বলেন, রাগ করো না। (বুখারী)।



আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মুমিন নর-নারীর জান, মাল ও সন্তানের উপর বিপদ-আপদ আসতেই থাকে। অবশেষে আল্লাহর সাথে সে সাক্ষাত করে এমন অবস্থায় যে, তার আর কোন গুনাহ থাকে না। (তিরমিযী)



আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি যেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দেখছি, তিনি নবীগণের মধ্যকার এক নবীর কাহিনী বলছিলেন যে, তাঁর জাতি তাঁকে মেরে রক্তাক্ত করে দিয়েছিল আর তিনি নিজের চেহারা থেকে রক্ত মুছে ফেলছিলেন এবং বলছিলেনঃ হে আল্লাহ ! আমার জাতিকে ক্ষমা করে দাও, কারণ তারা জানে না (বুখারী ও মুসলিম)।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৭ রাত ১২:৫১

দ্বীপবালক বলেছেন: ৫.

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৭ রাত ৮:২৩

বইপাগল বলেছেন: ধন্যবাদ দ্বীপবালক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.