![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"... তোমরা যা কিছু করছো আল্লাহ তায়ালা তার সব কিছুই দেখছেন।" (সূরা আল হাদীদঃ আয়াত ৪) ///////// "তিনি চোখের খেয়ানত সম্পর্কে (যেমন) জানেন, (তেমনি জানেন) যা কিছু (মানুষের) মন গোপন করে রাখে (সে সব কিছুও)।" (সূরা আল মোমেনঃ আয়াত ১৯) ///////// "যিনি জন্ম ও মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, যাতে করে এর দ্বারা তিনি তোমাদের যাচাই করে নিতে পারেন, কর্মক্ষেত্রে কে (এখানে) তোমাদের মধ্যে বেশি ভালো, ..." (সূরা আল মূলক, আয়াত ২) ///////// "... অবশ্যই আমার নামাজ, আমার এবাদাত, আমার জীবন, আমার মৃত্যু - সব কিছুই সৃষ্টিকুলের মালিক আল্লাহ তায়ালার জন্যে।" (সূরা আল আনয়ামঃ আয়াত ১৬২)
প্রশ্ন : দু'টি কথা সাধারণত আমরা মানুষের মুখে শুনি, এই দুটি কথা একটি অপরটির বিপরীত। প্রথম কথা হচ্ছে তাড়াহুড়া করা শয়তানের কাজ। অন্য কথা হচ্ছে, সর্বোত্তম নেকী সেটি যা তাড়াতাড়ি করা হয়। উভয় কথা কি হাদীসের বাণী? যদি হয়ে থাকে তবে উভয় কথার মধ্যে সমন্বয় সাধন কিভাবে সম্ভব? যদি হাদীস না হয় তবে এর মধ্যে কোন কথা সত্য কোন কথা মিথ্যা?
উত্তর : প্রথম কথাটি হাদীসের অংশ। পুরো হাদীসটি হচ্ছে, 'আল আনাতু মিনাল্লাহি ওয়ার উজলাতু মিনাশ শাইত্বান'।^ ধীরে ধীরে ভালোভাবে কাজ করা আল্লাহর গুণ। তাড়াহুড়া করা শয়তানের বৈশিষ্ট্য।
এতে কোন সন্দেহ নেই যে, তাড়াহুড়া করাকে সকল যুগে সকল কওম অপছন্দের দৃষ্টিতে দেখেছে। পক্ষান্তরে ধীরে সুস্থে ভালো ভাবে কাজ করার প্রশংসা সকল যুগের সচেতন লোকেরা করেছেন। এই বিষয়ের বিখ্যাত একটি কথা হচ্ছে, 'ফিত্তানিছ ছালামাতি ওয়া ফিল উজলাতিন নাদামাতি'। ধীরে সুস্থে কাজ করার মধ্যে প্রশংসা রয়েছে, আর তাড়াহুড়ার মধ্যে লজ্জা রয়েছে।
ইবনে কাইয়েম বলেছেন, তাড়াহুড়াকে শয়তানের কাজ বলার কারণ হচ্ছে, তাড়াহুড়া করে যে ফয়সালা করা হয়, ওতে দায়িত্বজ্ঞানহীন, ক্রোধ এবং উত্তেজনা শামিল থাকে। এর ফলে বান্দা আত্মমর্যাদা ব্যক্তিত্বশীলতা থেকে দূরে সরে যায়। এর ফল সবসময়ই খারাপ হয়। রসূল (স.)-এর একটি হাদীসে রয়েছে, 'ইসতিজাবুত তাআব্বুদি মা-লাম ইয়াতায়াজ্জাল'^^ অর্থাৎ বান্দার দোয়া কবুল হয় যদি সে তাড়াহুড়া না করে।
অপর কথাটি হাদীস নয়। তবে হযরত আব্বাস (রা.) থেকে একই রকমের একটি বক্তব্য জানা যায়। তিনি বলেন, ভালো কাজ তখনই পূর্ণতা পায় যখন সে কাজ তাড়াতাড়ি সম্পন্ন করা হয়।
এই বক্তব্যে ভালো কাজ তাড়াতাড়ি করার কথা বলা হয়েছে। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, নেকী এবং কল্যানের কাজে তাড়াহুড়া করা এবং সে কাজে দ্রুত অগ্রসর হওয়া একটি পছন্দনীয় এবং প্রশংসনীয় গুণ। আল্লাহ তায়ালাও এ রকম লোকদের প্রশংসা করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
'(সত্যিকার অর্থে) এরাই হচ্ছে সে সব মানুষ, যারা নেকীর কাজে সদা তত্পর থাকে; (উপরন্তু) তারা (সবার চাইতে) অগ্রগামীও।' (সূরা মোমেনুন, আয়াত ৬১)
অন্য একটি আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন,
'অতএব তোমরা (আসল) কল্যানের দিকে অগ্রসর হবার কাজে একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতা করো।' (সূরা আল বাকারা, আয়াত ১৪৮)
অতএব উপরোক্ত বক্তব্য অর্থ এবং তাত্পর্যের দিক থেকে সঠিক। যদিও এটি হাদীস নয়। এই বক্তব্য এবং হাদীসের মধ্যে অর্থ এবং তাত্পর্যের দিক থেকে কোনো পার্থক্য নেই। কাজেই সমন্বয়েরও প্রয়োজন হয় না।
আলেমরা তিনটি শর্তে ধীরে সুস্থে কাজ করাকে প্রশংসনীয় এবং তাড়াহুড়া করাকে নিন্দনীয় বলেছেন।
১. প্রথম শর্ত হচ্ছে সেই কাজটি যার উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহর আনুগত্য ও কল্যাণ, যে কাজ নেকীর আওতায় পড়ে সে কাজে তাড়াহুড়া করা শুধু প্রশংসনীয়ই নয় বরং এটাই প্রত্যাশিত। রসূল (স.) হযরত আলী (রা.)-কে বলেছিলেন, হে আলী, তুমি তিনটি কাজে কখনো দেরী করবে না। এক. নামাযের সময় হলে নামায আদায় করার ক্ষেত্রে। দুই. জানাযা সামনে এনে হাজির করা হলে দাফনের কাজে। তিন. কুমারী মেয়ের জন্যে (উপযুক্ত) বর পাওয়া গেলে তার বিবাহে দেরী করবে না।^^^
প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন আবুল আইনাকে কেউ একজন তাড়াহুড়া করতে নিষেধ করলে তিনি বলেন, যদি এ রকমই হয় তবে হযরত মূসা (আ.) আল্লাহকে বলতেন না,
'আমি তোমার কাছে আসতে তাড়াতাড়ি করলাম, যাতে করে মালিক তুমি আমার ওপর সম্তুষ্ট হও।' (সূরা ত্বাহা, আয়াত ৮৪)
২. দুটি ক্ষেত্রে তাড়াহুড়া করা নিন্দনীয়। কোনো কাজ চিন্তা ভাবনা না করে করা। কোনো কাজের ক্ষেত্রে চিন্তাভাবনা এবং পরামর্শ করা হলে সে কাজে টালবাহানা করা প্রশংসনীয় নয়। এ রকম করা অলসতার নিদর্শন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
'কাজ কর্মের ব্যাপারে এদের সাথে পরামর্শ করো। অতঃপর (সেই পরামর্শের ভিত্তিতে) একবার যখন সংকল্প নিয়ে নেবে তখন (তার সফলতার জন্যে) আল্লাহর ওপর ভরসা করো।' (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১৫৯)
৩. ধীরে সুস্থে কাজ করার অর্থ এটা নয় যে, মানুষ এতোটা দেরী করবে যে, উদ্দেশ্য নষ্ট হয়ে যাবে অথবা প্রত্যাশিত কাজ হবে না। কারণ সময় চলে গেলে আফসোস করে কোনো লাভ হবে না।
তথ্যসূত্রঃ
^ তিরমিযী শরীফের বর্ণনা। হাদীসটি হাসান গরীব। মুনযেরী বলেছেন, এই হাদীসের রাবী ছেকা অর্থাৎ বিশ্বস্ত।
^^ বোখারী ও মুসলিমের বর্ণনা। মূল বর্ণনাকারী হচ্ছেন হযরত আবু হোরায়রা (রা.)।
^^^ তিরমিযীর বর্ণনা। শেখ শাকের বলেছেন, এই হাদীসের সনদ সহীহ।
*** জবাব দিয়েছেন শায়খ ইউসুফ আল কারদাওয়ী ***
*** অনুবাদ করেছেনঃ হাফেজ মুনির উদ্দীন আহমদ ***
২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৪৪
নিধিরাম সর্দার বলেছেন: মনিটর নিষেধ আছে, তোমার দোজখ নিশ্চিত
৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৪৯
মনিটর বলেছেন: সর্দার ভাই।/ডর লাগান কেন?
৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:০৩
মামু বলেছেন: মনিটর আমার জানামতে একেবারে নিষিদ্ধ
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:০৭
বইপাগল বলেছেন: @মনিটর - ওনার জবাব দেয়া উচিত ছিলো। যাই হোক, এটা হারাম। আর দিক নির্দেশনা বলতে এটা বলা যায় যে, আপনি তওবা করুন মানে সে পথ থেকে ফিরে আসুন, বিয়ে করুন, আল্লাহ প্রদত্ত বৈধ উপায় অবলম্বন করুন আর যদি কোনো কারণে বিয়ে করতে এখন না পারেন তো নিজেকে সংযত রাখতে রোযা রাখুন।
আপনি এই পোস্টটিও দেখতে পারেনঃ হালাল যথেষ্ট, হারাম অপ্রয়োজনীয়ঃ ইউসুফ আল কারদাওয়ী - মাহমুদ রহমান ধন্যবাদ।
@মামু - একমত। ধন্যবাদ।
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১:৪২
দ্বীপবালক বলেছেন: ভাল কাজ। চালিয়ে যান।
৫
৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৩:৫১
সোনার বাংলা বলেছেন: ৫
৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৭ ভোর ৫:০১
বইপাগল বলেছেন: ধন্যবাদ @দ্বীপবালক এবং @সোনার বাংলা
৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:৪২
চতুরভূজ বলেছেন: ৫
অনেক জানলাম রে ভাই।
জানানোর জন্য ধন্যবাদ এবং সাথে একটি ৫
১০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬
গুড ফর নাথিং বলেছেন: চাইরহাতা পুরা চাপা মার্ছে। গত ৫ মিনিটে সে কম হলেও ১০টা মন্তব্য করেছে। এত বড় পোষ্ট পড়েছে কখন?
১১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯
রাশেদ বলেছেন: হে হে!!
১২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:০১
`হাসান বলেছেন: গুড ফর নাথিং বলেছেন :
২০০৭-১১-০৯ ১৮:৫৬:৫৮
চাইরহাতা পুরা চাপা মার্ছে। গত ৫ মিনিটে সে কম হলেও ১০টা মন্তব্য করেছে। এত বড় পোষ্ট পড়েছে কখন?
এ আর নতুনকি, চতুরচুরতো চাপার উপরই থাকে
১৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
চতুরভূজ বলেছেন: গুড ফর নাথিং- আমি খুব ফাস্ট রিডার। আর ৫ মিনিটে ১০ টা কমেন্ট!! ভালই মিথ্যাচার করছেন। আর এটাও কি ভাবতে পারেন না যে আমাদের কুরআনের আয়াতগুলো আমাদের বহু বার পড়া!
১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
চতুরভূজ বলেছেন: কতক্ষন লাগল আমার কমেন্ট করতে!! হা হা হা । @ গন্ডার
১৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:০৫
রাশেদ বলেছেন: পরথম লাইনে চুখ বুলাইয়া হে বুইঝা যায় পরে কি আছে!! বাকিডা আর পড়া লাগে না! হে সুফার দুফার পাস্ট রিডার!!
১৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:০৬
গুড ফর নাথিং বলেছেন: জীবনে বহু ফাস্ট রিডার, ফাস্ট রাইটার দেখেছি। চতুরচুরের মত রূহানী শক্তির কাউরে দেখি নাই। চাপার সাথে সাথে হেব্বি ফতোয়া, কুরানের আয়াতগুলো যেহেতু বহুবার পড়া, সেহেতু এ পোষ্টে দেয়া আয়াতগুলোও পড়াই আছে। অতএব, পোষ্ট না পড়েও বলে দেয়া যায়, অনেক জানলাম রে ভাই! চতুরচুর হাতেনাতে ধরা।
১৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:০৮
`হাসান বলেছেন: চতুরভূজ বলেছেন :
২০০৭-১১-০৯ ১৯:০৩:০৮
আমাদের কুরআনের আয়াতগুলো আমাদের বহু বার পড়া!
খুব কষ্ট পেলাম আপনার এই মনতব্যটা পড়ে। সামান্য এই ব্লগের কারনে কোরআন নিয়ে মিথ্যা কথা বলবেন এটা কখনো ভাবিনি।
১৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:১১
গুড ফর নাথিং বলেছেন: জামাল ভাই মিথ্যে বলেন নি, বাসায় হাফেজ ডেকে একবার কুরান খতম করিয়েছিলেন। হাফেজরা পড়েছে, তিনি শুনেছেন তো। অতএব, .......(ভানুর বাঘের কৌতুক)
১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:১২
গুড ফর নাথিং বলেছেন: যাই গা। এই হিজড়া এখনই উরু দেখিয়ে সামোয়ারিনের লোলমডুদেরকে রিপোর্ট করবে। মডু বেক্কলরাও দেখা যাবে তার মিথ্যাচার না দেখে আমাকেই ব্যান করবে। জান নিয়া পালাই।
২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:১৭
চতুরভূজ বলেছেন: হা হা হা ।
যাবার আগে একটা একটা কথা শুনে যান, আমি আপনাদের এইসব কথা শুনে খুব করে হাসি! কসম খেয়ে বলছি! হা হা হা । মাঝে মাঝে এই রকম হাসির প্রয়োজন আছে। আপনাদের ধন্যবাদ।
২১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:১৮
`হাসান বলেছেন: আপনার প্রতি নুন্যতম যে সম্মান টুকু ছিল সেটিও আজ মুছে গেল পবিত্র কোরআন নিয়ে এই মিথ্যাচারের কারনে @ চতুরভূজ
২২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:২৩
চতুরভূজ বলেছেন: গন্ডার, আপনি কি বুঝবেন পবিত্র কুরআনের মর্যাদা! যারা সারাজীবন এর অবমাননাই করে এসেছে! আমার প্রতি আপনার সন্মান ছিল বলে আমি নিজেকে দূর্বল ভাবতাম আজ সবল ভাবছি অনেক। আমাকে অনেক সতেজ করে দেবার জন্য ধন্যবাদ গন্ডার।
২৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
`হাসান বলেছেন: আপনার কথা আপনকেই ফিরিয়ে দিলাম, আপনি আসলেই একজন বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি।
এই ব্লগে দলাদলি হয় গ্রুপিং হয়, অনেকে অনেক বাজে কথা বলে কিন্তু একজন ধর্মবিস্বাসী মানুষ কখনও কোরআন নিয়ে মিথ্যা কথা বলেনা, যা আপনি আজকে করলেন, শত ধিক্কার আপনার প্রতি
২৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
গুড ফর নাথিং বলেছেন: আরে, এ দেখি আবার উলটা ফতোয়া দিতে আসছে। অন্যেরাই নাকি সারাজীবন কুরানের অবমাননা করে এসেছে! এসব বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী চারকোনা ছাগলরে থাপ্পড় দিয়ে ব্লগ থেকে বের করে দেয়া উচিত।
২৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
`হাসান বলেছেন: @গুড ফর নাথিং, একটু সংযত ভাষা ব্যবহার করুন নাহলে নিশ্চিত ব্লগে ব্যান হয়ে যাবেন, চতুরভুজ মডুদের খুবই পেয়ারের লুক।
২৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
গুড ফর নাথিং বলেছেন: চতুরচুর আপনাকে গন্ডার বলেছে। কোরান নিয়ে মিথ্যে কথা বলেছে। মডুরা তিন বা চারকোনা ছাগল হলে তাকে ব্যান না করে আমাকে ব্যান করতেই পারে।
২৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
`হাসান বলেছেন: অগ্রিম ব্যান মুবারক
২৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:১০
`হাসান বলেছেন: গুড ফর নাথিং বলেছেন :
২০০৭-১১-০৯ ১৯:৪১:০৮
চতুরচুর আপনাকে গন্ডার বলেছে। কোরান নিয়ে মিথ্যে কথা বলেছে। মডুরা তিন বা চারকোনা ছাগল হলে তাকে ব্যান না করে আমাকে ব্যান করতেই পারে।
ওলরেডি ব্যান হইলা নাকি
২৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৪০
বইপাগল বলেছেন: ধন্যবাদ @দ্বীপবালক, @সোনার বাংলা এবং @চতুরভূজ
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৪০
মনিটর বলেছেন: ভাই বইপাগল/প্রশ্নটা একদিন এটিএন এর ইসলামি লাইভ ফোন ইন অনুষ্ঠানে পৃন্সিপাল সৈয়দ কামালুদ=দিন জাফরি সাহেবকে করেছিলাম,উনি বলেছেন পারিবারিক চ্যানেলে এরকম প্রশ্ন না করাই ভাল।জবাবও দেন নাই।
আপনি ব্লগে অনেক প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন।তাই আপনাকে জিজ্ঞেস করি প্রশ্নটা-
ইসলামি বিধিতে হস্তমৈথুন কি হারাম/একেবারে নিষিদ্ধ।এ নিয়ে কোনো দিক নির্দেশনা আছে?কিংবা মুহতারিমরা কিছু বলেছেন?
যদি বেয়াদবি মনে না নেন,জবাবের অপেক্ষা করব।ধন্যবাদ।