| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জিকসেস
লেখালেখির কোন অংশই লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবেনা (ব্লগ লিংক ফেসবুক শেয়ার করা যাবে)। বাক্য গঠন এবং বানান ভুল পাওয়া যাবে এ জন্য দুঃখিত। সেগুলো ধরিয়ে দিতে সাহায্য করলে সেগুলাকে ঠিক করে দেই। ফেসবুক - http://www.facebook.com/rrzico
Fan is Mortal ছিল আমার স্কুল এর গল্প। Zics and Physics are not made for each other ভার্সিটির গল্প। মাঝখান দিয়ে আমার ঢাকা কলেজের জীবন যে স্মৃতির পাতায় কই হারায় গেল তা খুঁজে পেতে বেশ সময় লাগল।
আমি যখন এসএসসি দেই তখন ছিল আওয়ামী সরকার। আর যখন ঢাকা কলেজ-এ ভর্তি হইলাম তখন আসল বিএনপি সরকার। বিএনপি সরকার আসার পর প্রথম কার্য দিবসেই আমাদের প্রথম ক্লাস। এর আগে অনেক ঢাকা কলেজ এর মারপিট এর কাহিনী শুনেছিলাম ঐখানে গিয়ে প্রথম দিনই মারপিট এর মধ্যে পরলাম। স্কুল লাইফে স্কুল ড্রেস পরতে হত কলেজ লাইফে সেটা পড়তে হবেনা পৃথিবীতে এর থেকে সুখের ব্যাপার আর আছে বলে আমার মনে হল না। কলেজ যাওয়ার জন্য বাচ্চা পোলাপাইনদের মত নতুন নতুন জামা কাপড় কিনলাম। ১০০০ টাকা দিয়া স্যান্ডেল কিনলাম। এরপর ঢাকা কলেজ এর প্রথম দিনের মারপিটে যখন কলেজ থেকে পালাতে গেলাম তখন আমার ১০০০ টাকার স্যান্ডেলটা ছিড়ে গেল। বড়ই দুঃখের ব্যাপার। ![]()
ঢাকা কলেজ-এ সেকশন ছিল ৩ টা। আমার ধারনা অনেক ছেলেপেলেই জানত না তারা নিজেরা কোন সেকশন। কারন গভঃ ল্যাব এ আমরা যারা ছিলাম তাদের প্রধান কাজ ছিল ক্রিকেট খেলা। ১০ টার সময় কলেজ এ গিয়েই বাস্কেটবল কোর্ট এ শুরু হয়ে যেত ক্রিকেট। সারা দিন ঐখানেই খেলা চলত। ক্লাসে যে একবারেই কেউ যেত না তা না। আরিফা সুলতানা নামক এক ম্যাডাম ছিলেন। কলেজ পড়া পোলাপান সবই বেয়াদপ। এমনিতে ক্লাস না করলেও আরিফা সুলতানা ম্যাডাম থাকলেই ক্লাস ভরে যেত। তা ম্যাডাম যে খুব ভাল পড়ান সেইজন্য কিন্তু না। ম্যাডাম যদি এ সেকশন-এ ক্লাস নিত তাহলে এ সেকশন-এ ছাত্র থাকত ১৮০। বি সেকশন-এ ৩০ আর সি সেকশন এ-২০। ![]()
গভঃ ল্যাব এ থেকে আসার কারনে আমাদের ফাপরবাজি একটু বেশি হত। প্রথম ২-৪ দিন আমরা ক্লাস করতাম তখন একবার এক স্যার বলল গভঃ ল্যাব থেকে কারা কারা এসেছে তারা দাঁড়াও? অর্ধেকই গভ ল্যাব কিন্তু সবাই পিছনে বসছে দেখে স্যার বেশ মন খারাপ করলেন। জামাত স্যার নামক একজন স্যার ছিলেন যিনি দেখতে পুড়াই জয়সুরিয়া এর মত। তিনি একবার এক ছেলেকে থাপ্পড় মারার ভঙ্গি করেছিলেন দেখে মনে হইল জয়সুরিয়া তার স্লো লেফট আর্ম বোলিং করছে
শয়তানি বান্দরামি করে অবশেষে ফার্স্ট ইয়ার ফাইনাল চলে আসল। পুরা ফার্স্ট ইয়ার ফাইনালটা হল বিশ্বকাপ ২০০২ এর সময়। এমনিতেই সবাই খেলা পাগল। তাই পড়ালেখার অবস্থা পুরাই বারোটা। ফার্স্ট ইয়ার ফাইনালে শেষ হওয়ার পর সবার বাসায় কলেজ কতৃপক্ষ চিঠি পাঠাল। খুবি বাহারি অবস্থা, অন্য সব কলেজ গুলাতে এ্যাটেন্ডেন্স চাওয়া হয়েছিল ৭৫%, ঢাকা কলেজ চেয়েছিল ২০% পার্সেন্ট কিন্তু বেশির ভাগ ছেলে পেলের তাও নাই। আর আমার এ্যাটেন্ডেন্স ১৭%। এর থেকে ভয়াবহ ব্যাপার হল ফার্স্ট ইয়ার ফাইনাল এর রেসাল্ট দেওয়া হয়েছে। মার্কশীট যেন গার্জিয়ান রা দেখে নেন
। মার্কশীট এর যে ভয়াবহ অবস্থা তাতে আমার বাপ মা আমাকে ত্যাজ্য পুত্র ঘোষনা করার আগেই আমিই তাদের ত্যাজ্য করে দিব কিনা ভাবছি। শুধু আমার যে এই অবস্থা তা না। পুরা ২০০-৩০০ ছেলের এক অবস্থা। এমন সময় একটা মজার জিনিস আবিষ্কার করা হল। মার্কশীট এর পিছিনটা সেকেন্ড ইয়ার এর ফাইনাল এর জন্য বরাদ্দ কিন্তু সেখান-এ কোনো লেখাই নাই। ব্যাস নিলখেত গিয়ে ২০০ কপি ঐটা বানানো হল। ঢাকা কলেজ এর চেয়ারম্যান তখন কবীর স্যার। আমার বাসার ৪ তালায় তিনি থাকেন। আমি তো তাকে দেখলেই ভয় পাই। পোলাপাইন কোথেকে জানি তার একটা সীল যোগাড় করল। এইবার যে যার মত মার্কস বসাও। ফিজিক্স এ পাইসিলাম ৭৫ এ ৫৭ তাই ঐটা নিয়া চিন্তা নাই। রসায়ন এ রস আহরন করার জন্য ৩১ কে বানাইলাম ৬১। গনিত এ সব সময় ভাল এই ধারনা ভুল প্রমান করে পাইসিলাম ৭৫ এ ৩৩। অঙ্কে তো আর কেউ এমনি এমনি ভাল হয় না। অনেক প্র্যাকটিস করলেই না পরীক্ষায় ভাল করা সম্ভব। সারা দিন ক্রিকেট খেললে আর এম আইআরসি তে (তখন ফেসবুক ছিল না) চ্যাট করলে তো আর ভাল করা সম্ভব না। ৩৩ কে করলাম ৫৩। একটু কম রাখলাম সততা বলেও তো একটা কথা আছে
। শুধু আমি না। সবাই এই কাজ করল তবে একজন একটু বেশি করে ফেলল। তার মনেই নাই যে পরীক্ষা ৭৫ এ হয়। সে ফিজিক্স এ ৯৪, রসায়ন এ ৯৬ দিয়ে রেখেছিল। বাসায় ঐ মার্কশীট দেখানোর পর কি অবস্থা হয়েছিল কে জানে!!
সেকেন্ড ইয়ার থেকে ঠিক করলাম ক্লাস করব। কারন নাইলে নাকি ইন্টার মিডিয়েট এর এডমিট কার্ড দিবেনা। সারারাত তো ইন্টারনেট নিয়েই বসে থাকি। ৫ টায় ঘুমায় সকাল ৮ টার ক্লাস করতে গেলাম। ক্লাস নিচ্ছেন আরিফা সুলতানা কাজেই ক্লাস এ ছাত্র ভরা। ওর মধ্যেই আমি ঘুমায় গেলাম। হটাৎ কে এক নারী কন্ঠ বলে ঊঠল, একি জোহরা!! তোমাকে অনাবৃত করেছে কে?
চমকায় উটলাম। কে এই জোহরা? কই সে থাকে ?কেন তার এই অবস্থা? কিছুই বুঝলাম না। রক্তাক্ত প্রান্তর নামক বইটার সাথে তখনো পরিচয় হয়নি। ম্যাডাম ঐটাই পড়াচ্ছিলেন।
চতুর্থ বিষয় পরিসংখ্যান। তেলাপোকা হাত দিয়ে ধরার ভয়ে বায়োলোজি নেওয়া হয়নাই। নিলে ইন্টার মিডিয়েট আর পাস করতে পারতাম না (যেই বড় বই)
। পরিসংখ্যান ক্লাস করতে গেলাম। স্যার একজন করে নাম ডাকে আর ধমকায়। কেউ মাত্র ১২ দিন ক্লাসে এসেছে, কেউ ৭ দিন। এইভাবে আমার নাম আসার পর স্যার হতভম্ব হয়ে গেল!! আজকেই প্রথম! আমি মনে মনে বললাম আজকেই শেষ। ![]()
প্রী-টেস্ট পরীক্ষার ডেট ধুম করে দিয়ে দিল। এইবার রসায়ন নামক সাবজেক্ট এক লাইন ও পড়িনাই। পরীক্ষা হলে গিয়ে আমার সামনে পাইলাম ইশতিয়াক (জেনেটিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ঢাবি থেকে পাস করে এখন ইংল্যান্ড থেকে ডিগ্রি নিয়ে এখন মনে হয় নর্থ-সাউথের টিচার), পিছনে আবু সালেহ (এর সাথে যোগাযোগ নাই), যে সাইজে ছোট দেখে তাকে বলতাম বাবু সালেহ। আবু সালেহ কে জানি কি একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলাম আবু সালেহ ইমোশোনাল হয়ে গেল। ভাই আমি কাউকে কিছু দেখাই না ভাই, স্যার যদি দেখে ফেলে ভাই............... পরীক্ষার মধ্যে এগুলা না বলে সেই সময়ে দুইটা প্রশ্নের উত্তর বলে ফেললে পাস করতে পারি। ৫০ এ ১৭ দরকার। সে তার ইমোশোনাল কথাবার্তা বলেই যাচ্ছে। পরীক্ষা ১ পাতা লিখে বের হয়ে আসলাম। রেজাল্ট দেওয়ার পর বাসায় বললাম রসায়ন এ যা অ্যানসার করেছিলাম তার থেকে ২ কম পেয়েছি। ঐটা আর বলিনাই যে ৪ আনসার করে ২ পেয়েছি। মিথ্যা কথা বলা কেমন দেখায়!!
এইবার একটা মজার কথা বলি। গভ ল্যাব, ঢাকা কলেজ, ঢাবি পদার্থবিজ্ঞান (বর্তমানে বিশ্বের ২৩ নম্বর ভার্সিটিতে পিএইচডি রত) সব জায়গাতেই ফার্স্ট হওয়া অংশুমান জামান ওই পরীক্ষাই দেয় নি। কারনটা হচ্ছে প্রি-টেস্ট টা এমন ধুম করে হয়েছিল কেউই প্রিপেয়ারড হওয়ার টাইম পায়নায়। ![]()
ঢাকা কলেজ যে একটা ছেলে পুরাপুরি নস্ট করে দিতে পারে সেটা আমি চোখের সামনে থেকেই দেখে আসছি। একটা অনুরোধ সবার প্রতি। মানে যারা এবার এসএসসি দিয়ে ঢাকা কলেজ এ ভর্তি হচ্ছে। এই লেখাকে ফলো করার দরকার নাই। পড়ালেখার বিকল্প কিছু নাই। ছাত্রদের জন্য পড়ালেখার থেকে গুরুত্বপূর্ণ আর কিছু হতে পারেনা।
তবে আমরা এত আকাম করলেও আসল জায়গায় ঠিকি ছিলাম। জিপিএ ফার্স্ট ব্যাচ আমরা। পুরা বাংলাদেশ এ ২০ জন ফাইভ (আমাদের সময় গোল্ডেন এর ঝামেলা ছিলনা) পাওয়া এর মধ্যে একমাত্র ঢাকা কলেজ থেকেই ২ জন পায়
। নটরডেম থেকে একজন। যদিও নটরডেম এর সাথে তুলনা চলেনা। এভারেজ-এ ওরা অনেক এগিয়ে। নকল মার্কশীট বাসায় দেখানোর দল থেকেই এখন অনেকে বুয়েট, ঢাবি এর টিচার। বাইরে পি এইচ ডি করতে চ্চলে গিয়েছে অনেকে। অনেকে মেডিক্যাল থেকে পাস করা ডাক্তার। জিআরই এর মত পরীক্ষায় ১৪৫০ তুলছে অনেকেই। অনেকে এমবিএ করে ভাল চাকরি করছে। এইসব ব্যাপার এমনি এমনি হয়নায়। অনেকেই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে পরে ঠিকি লেখা পড়া করেছে। এক ভুল তো আর বার বার করা যায় না। ঢাকা কলেজ এর জীবন যে অনেক আগের কথা। গভ ল্যাব স্কুলের মোটো ছিল শিখার জন্য এসো , সেবার জন্য বেরিয়ে যাও। আর ঢাকা কলেজ এর মোটো হচ্ছে নিজেকে জানো (Know Thyself)।
মাঝে মাঝে যে নিজেকে জানাটা খুব জরুরি।
০৭ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:২১
জিকসেস বলেছেন: এহ হেরে, আমারে হারায় দিল
২|
০৭ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩১
জাভেদ জামাল বলেছেন: দারুন বলেছেন
আর আমার গল্পটাও আপনার মতই,
know thyself’র ঢাকা কলেজ//হোস্টেল লাইফ// ক্লাস ফাঁকি// বৃষ্টিতে ভিজে বলাকা,মল্লিকায় দলবেধে সিনেমা দেখা// বোগদাদ হোটেলের হালিম// মাঝে মাঝে অকারণে নিউ মার্কেটে ঢু মারা// মাঝ রাত অবধি আড্ডা// অতঃপর...... যথারীতি ইন্টারমিডিয়েটে খারাপ রেজাল্ট// মা’র চরম বকুনি// আবার একটা জেদ নিজের সাথে// সম্বিৎ ফিরে বুয়েটে ....
০৭ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:২২
জিকসেস বলেছেন: হা হা হা হা , ফ্রান্সের একবার একতা স্কুল পালানো ছেলে পেলেরাই পরবর্তিতে দেশটাকে গরে তুলে, আমাদের অবস্থাটাও হয়ত সেরকমি হবে।
৩|
০৭ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪১
বড় বিলাই বলেছেন: মজার সব স্মৃতি।![]()
০৭ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:২৫
জিকসেস বলেছেন: আসলেই মজার।
৪|
০৭ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪২
তাহসিন আহমেদ বলেছেন: Same here,ami Govt Science College er chilam.KHub painful college life geche
last of all "Know Thyself" shikhte hoiche ![]()
০৭ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:২৬
জিকসেস বলেছেন: ঐটা যে সবার ই শিখা লাগে।
০৭ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪
জিকসেস বলেছেন: স্কুল আর ভার্সিটির গুলা পড়েন। সেগুলাও মজা পাওয়ার কথা। লিঙ্ক তো উপরে দেওয়াই আছে।
৬|
০৭ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৩
বৃষ্টি৪০৪ বলেছেন: আসলে এই জন্যই এই জাতির কিছু হবে না।যাদের মাথায় উচ্চমাধ্যমিকে থাকতেই এত দুই নাম্বারি বুদ্ধি তারা না জানি বুয়েট মেডিকেল এ শিক্ষক হইয়া কি অবস্থা !!!!!!!!!!!!!!!!!!
০৭ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
জিকসেস বলেছেন: দুইনম্বরি বুদ্ধি নিজ নিজ বাসার জন্য প্রযোজ্য। পরীক্ষা হল এ কেউ নকল করেনায়। কিংবা জাল সার্টিফিকেট বানায় বুয়েট মেডিক্যাল এ ঢুকেনায়।
০৭ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২
জিকসেস বলেছেন: এইসব ব্যাপার এমনি এমনি হয়নায়। অনেকেই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে পরে ঠিকি লেখা পড়া করেছে। এক ভুল তো আর বার বার করা যায় না।
৭|
০৭ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
অপ্রয়োজন বলেছেন: বড়ই মজাক পাইলাম। ঢাকা কলেজের গল্পগুলো ব্যপক ইন্টারেস্টিং।
০৭ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫২
জিকসেস বলেছেন: ঢাকা কলেজ সব সময় ইন্টারেস্টিং। তবে আরো মজার মজার ব্যাপার ছিল আমার অনেক কিছুই মনে পরতেসেনা।
৮|
০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৪৩
কালীদাস বলেছেন: আরে জিকসেস দেখি জাস্ট আমার পরের ব্যাচ
! আমিও ডিসিতে ছিলাম, করি নাই এমন বাঁদরামি কমই ছিল। বিএনপির ছেলেরা পয়লা যেদিন ঢুকে সেদিনের কথা মনে আছে? আমি দুই ফ্রেন্ডসহ লুকিয়ে ছিলাম!!
আপনাদের ব্যাচে যে রেজাল্ট হয়েছিল তা অন্যায় ছাড়া কিছুনা। পুরান সিসটেমে খাতা দেখেছিল, আমাদের সময় নম্বর ব্যাচে যেমন সারা দেশ মিলিয়ে ৩০/৪০ জন সব সাবজেক্টে লেটার পেত অনেকটা সেই দশা!
ঢাকা কলেজ নিয়ে মেগাসিরিয়াল লিখা শুরু করেছিলাম, আলসেমির জন্য লিখা হয়না এখন। লাস্ট-টার লিংক রেখে গেলাম, দেখতে পারেন ইচ্ছা হলে।
(আমিও ঢাবির, স্ট্যাটে এমএস শেষ করলাম মাত্র!)
০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৬
জিকসেস বলেছেন: আরে বাহ। লিঙ্ক সেভ করে রাখলাম। পরে পড়ব।
৯|
০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:২২
তারিক রিদওয়ান বলেছেন: মনে পড়ে গেল কলেজ লাইফের সোনালী দিনগুলোর কথা!!!!
আমার কাছে স্কুল লাইফের চাইতে কলেজ লাইফটাই বেশি ভাল লেগেছিল। কারণ SSC পাশ করে হঠাৎ করেই স্বাধীন হয়ে যাওয়া যায় এই সময়ে
কত্তো ফালতু কাজ যে করছিলাম তার কোন ইয়ত্তা নেই......
ক্লাস ফাঁকি দিয়ে কলেজ পালানো থেকে শুরু করে,
ফার্স্ট ইয়ার ফার্স্ট সেমিস্টারে GPA 2.7 (এটাই ছিল কলেজ লাইফে আমার পাওয়া সর্বোচ্চ GPA
) পেয়ে ফুফাত ভাই স্বপনকে আমার আব্বু বানিয়ে রেজাল্ট কার্ডে ওনার স্বাক্ষর নেয়া ![]()
ফার্স্ট ইয়ার সেকেন্ড সেমে Physics & Biology তে ফেইল মারার পর আব্বুকে ক্লাস টিচারের সাথে দেখা করিয়ে দেয়ার মত ভয়াবহ বিপজ্জনক কাজকে বুদ্ধিমত্তার সাথে ট্যাকেল দেয়া (একটা খালি কাগজে লিখলাম যে "শ্রদ্ধেয় স্যার, আমার ছেলের রেজাল্ট আমি দেখেছি। অফিসে ব্যস্ততা থাকার কারণে আমি আসতে পারিনি। তবে আমি লিখে দিচ্ছি যে, আমার ছেলে ফার্স্ট ইয়ার ফাইনালে ফেইল করলে ওর প্রতি কর্তৃপক্ষ যা সিদ্ধান্ত নিবে তা আমি মেনে নিব", এরপর আমার ফ্রেন্ড "আসিফ ইস্পাহানী" কে আমার আব্বু বানিয়ে
ঐ কাগজে ওর একটা সাইন নিসিলাম & স্যারের কাছে জমা দিয়ে তবেই ফার্স্ট ইয়ার ফাইনালের প্রবেশ পত্র সংগ্রহ করার দুঃসাহসী এক অভিযানে নামতে হয়েছিল) ![]()
এরপর ফার্স্ট ইয়ার ফাইনালে আমার CGPA ছিল 1.80 ![]()
যথারীতি Pre-test এ আবার ফেইল মারলাম Biology তে (এবার আর নিস্তার পেলামনা,
একদিন কি কারণে যেন আব্বু কলেজে আসলেন এবং স্যারের সাথে দেখা করে সব নকল স্বাক্ষরের কাহিনী উদ্ঘাটন করে ফেললেন, সেদিন রাতে বাসায় আব্বুম্মু আমাকে জিজ্ঞেস করলেন আমি কেন এভাবে স্বাক্ষর নকল করলাম?? আমি জবাবে কিছুই বলতে পারিনি,
ভয়াবহ ভয় পেয়েছিলাম সেদিন আমি,
আসলে আমি আমার আব্বুকে খুবই ভয় পাই, তবে এখন পাইনা, এখন শুধু ঝাড়ির উপরে রাখতে হয়, কারণ সব কাজে আব্বুর সেই ঢিলামীর অভ্যাসটা এখনো যায়নি এবং এখন আব্বু নিজেই তার বড় ছেলেকে বেশ ভয় পায়)
এরপর Test এ আমার CGPA ছিল 2.1 ![]()
Test এর পর দেড় মাসের মত আমার ফাঁকিবাজি কন্টিনিউ করেছিলাম।
এরপর বলতে পারেন মার্চ টু মে, এই ৩ মাস এই আমি যা পড়ার পড়েছি, এর আগে আসলে কিছুই পড়িনি। ভাগ্যিস SIDR এর কারণে পরীক্ষা এক মাস পেছানো হয়েছিল!!
নাহলে আমার মনে হয় এ+ থাকতোনা HSC এ। তবুও HSC তে Biology তে কিভাবে আমি ১৬০ এর উত্তর দিয়ে (যেখানে ৬০% এরও বেশি চাঁপাবাজি) কিভাবে ১৪০ পেলাম তা আমার কাছে আজীবন রহস্য হয়ে থাকবে
:!> :#>
সবচাইতে ভালো লেগেছিল Zoology ব্যবহারিক পরীক্ষার দিন, আমাকে ব্যাঙ কাটার মত ভয়াবহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড
করে দেখাতে বলেছিলেন শিক্ষক, যদিও আমি তা করিনি। ক্লাসের ফার্স্ট বয় যখন সুন্দরভাবে ব্যাঙ কেটে সবকিছু স্যারকে দেখিয়ে হাসিমুখে পরীক্ষার হল থেকে বেরিয়ে গেল, তখন ওর কাটা ব্যাঙটাই আমি আবার স্যারকে নিয়ে দেখালাম
(কোন সন্দেহ নেই, সেদিন ২৫ এ ২৫ এ পেয়েছিলাম ফাও ফাও :!>
)
আআআহ!!!!!!! কলেজ লাইফটা আমার সোনা দিয়ে মুড়ে রাখার মতো!!!!! কি দারুণ ছিল সময়গুলো তখন!!!!!!!!! আর এখন!!!!!!! বিদেশে পড়ালেখা করতে এসে আমার অবস্থা কেরোসীন (যদিও এখানেও ফাঁকিবাজি অব্যাহত রেখেছি ) ![]()
০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৯
জিকসেস বলেছেন: হা হা হা হা , মজা পেলা। ভাল কতাহ এস এস সি তে আমি টাকি মাছ কাটসিলাম।
১০|
০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৫০
তারিক রিদওয়ান বলেছেন:
টাকি মাছ!!! হাহাহাহাহহা...
১১|
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:০৫
সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: তোমার এই লেখাটা ভাল্লাগসে জিকো :-)
শেষটা ঠিক তোমার মতন এর বাইরে ! একটু বেশী পরিণত!
ভালো থাকো আর আরো লিখো !
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩২
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ। সবগুলার শেষ কি আর খলিল সিরিজের মত হয়।
১২|
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৫
প্রিন্স_হাইয়ান বলেছেন: ভাইজান জটিল লিখছেন । পইড়া বুহুত মঞ্জা পাইলাম, চালায় যান
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১:০০
জিকসেস বলেছেন:
১৩|
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ২:১৮
ঘুমরাজ বলেছেন: কবির স্যার এর সীল এক ঘটনাটা আমি কই।স্যার এর সই নকল করে মিশু(বশির এর নাতী) সীলটা বানাইতে দিসিলো নীলখেত এ।লগে আমিও গেছিলাম
+++
০৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৪৩
জিকসেস বলেছেন:
১৪|
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: মজা পাইলাম পৈড়া। পেলাচ!
০৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৪৩
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫|
০৮ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৪০
স্বপ্নকথক বলেছেন: া হা হা, মজা!
০৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৪৪
জিকসেস বলেছেন:
১৬|
০৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫৯
রাজসোহান বলেছেন:
০৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:০৪
জিকসেস বলেছেন:
:!> :#>
:>
১৭|
০৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:০৫
রাজসোহান বলেছেন: এতগুলা ইমু ক্যা ?
মানে বুঝায়া কন
০৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
জিকসেস বলেছেন: আরে না এক লাইন এ যা পাইসি সব দিসি
১৮|
০৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:৪৫
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: সরকারী কলেজে পড়ার মজাই আলাদা, আমার সেকেন্ড ইয়ারে মাত্র ৩% উপস্থিতি ছিল। যার ফলে সেকশনের ১৫০ জনের মধ্যে প্র্যাকটিকাল গ্রুপের ৫০ জন ছাড়া পুরা কলেজে হাতে গোনা কয়েকজনকে চিনতাম। ভার্সিটিতে আসার পর হলে উঠে এক ছেলেকে দেখলাম আমার এলাকা থেকে আসছে, তাই তারে জিজ্ঞেস করলাম কোন কলেজ থেকে আসছ? সে বলল মহসীন কলেজ থেকে। আমি অতি উৎসাহী হয়ে বললাম কোন সেকশনে পড়তা? সে বলল সি তে। এবার তো পুরা টাসকি। এক কলেজে একই সেকশনে ২ বছর ধরে পড়ার পরও তারে আমি কোনদিন দেখি নাই। তারে জিজ্ঞেস করার পর সে বলছিল, আমারে নাকি ২-৩ বার দেখছে। বুঝেন অবস্থাটা।
০৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬
জিকসেস বলেছেন: হি হি হি
১৯|
০৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
অপ্রয়োজন বলেছেন: আমার কলেজে ১০০% এ্যটেনডেন্স
ব্যাপক পারফর্ম্যান্স
![]()
০৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪২
জিকসেস বলেছেন: নটরডেম নাকি?
২০|
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪৪
কায়কোবাদ বলেছেন: হে হে হে মজা পাইলাম...........
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:০০
জিকসেস বলেছেন:
২১|
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৫২
রোবোট বলেছেন: আহ ঢাকা কলেজ। আজি হতে ২১ বছর আগে...
ক্যান্টিনে কি মজার সামুসা খাইতাম। আফসুস।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:০১
জিকসেস বলেছেন: বিরাট আফসুস।
২২|
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১:২২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: মজার কলেজ লাইফ ![]()
১০ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪১
জিকসেস বলেছেন:
২৩|
১১ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩২
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: মজা পেলাম
১১ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪০
জিকসেস বলেছেন:
২৪|
১২ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫২
রাজসোহান বলেছেন: ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনা নিয়া আপনে যা শুরু করছেন তাতে আমি রীতিমত হতাশ ! আপনে ব্রাজিল পছন্দ করতেই পারেন , আর্জেন্টিনা পছন্দ করতে নাই পারেন ।
কিন্তু খেলা নিয়া রাজনীতির মত যেমনে লুঙ্গী টানাটানি করতাসেন তা কাম্য নয় ।
১২ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
জিকসেস বলেছেন: আপনারা আমার থেকে অনেক বেশি বাড়াবাড়ি করসেন। কিন্তু আমি এখন থেমে গেছি। ৪-৫ দিন হইল এটা নিয়ে কোনো কমেন্ট ই করিনাই।
১২ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২০
জিকসেস বলেছেন: আমার তো মনে হয় এই জিনিসটা আমার আগে আপনার আরো অনেককেই বলা উচিত ছিল।
২৫|
১২ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৭
জিকসেস বলেছেন: আর হা এই কথাটা বলার জন্য কি খালি আমাকেই পাইসেন? রাজনীতি তো আমি বুঝিনা। হা খেলা নিয়ে অনেক কিছু জানি। কত শুনতে চান বলেন।
২৬|
১৩ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:২১
রাজসোহান বলেছেন: রাগ কইরেন না , আপ্নেরে ভালা পাই বলে আপনেরেই বলসি , কয়েকটা পোস্টে আপনার কমেন্ট দেখসি বলেই বলসি । ]
ডোন্ট মাইন্ড ! প্রিয় ব্লগারদের না বললে কারে বলব ?
১৩ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫১
জিকসেস বলেছেন: আরে মাইন্ড খামু ক্যান। মাইন্ড একটা জিনিস যেটা আমার মধ্যেই নাই। মানে মাইন্ড আসে, মাইন্ড করা জিনিসটা নাই।
২৭|
১৬ ই জুন, ২০১০ ভোর ৪:১০
ডেইফ বলেছেন: আমি A সেকশনে ছিলাম আপনার ব্যাচে। মাত্র ১৫ দিন ক্লাশ করেছিলাম। আপনার লেখা পড়ে আবারো চলে গেলাম পুরনো দিনগুলোতে।
১ম বর্ষের ফাইনালতো পুরোটাই ফাঁকি দিয়েছিলাম। এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি দু'টোতেই ৪.৭৫ ছিলো।
এখন টেলিকমিউনিকেশন প্রকেৌশলী আমি। জার্মান এক ভার্সিটিতে PHD. করছি। আপাতত দেশে আছি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন। ব্যাচের একজনকে পেয়ে আসলেই খুব ভালো লাগছে।
১৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
জিকসেস বলেছেন: আমারো ভালো লাগলো
২৮|
২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:২২
জানজাবিদ বলেছেন: ভাল লাগছে। নুশেরাবু'র একটা লেখা আছে চট্টগ্রাম কলেজ নিয়া। পারলে ঐটাও একটু পইড়া নিও। (আমার নিজের কলেজ বইলা কথা)
চট্টগ্রাম কলেজে একটা জিনিস ছিলো যেইটা তোমরা ঢাকা কলেজে পাও নাই..........চিকস!!! জীবনের এতগুলা বছর কাইটা গেল কিন্তু ঐখানে যা দেখছি তার কোন তুলনা নাই। ![]()
২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:২৬
জিকসেস বলেছেন: আফসুস, বিরাট আফসুস।
২৯|
২৫ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৪১
পারভীন রহমান বলেছেন: কলেজে উঠলে সবারই মনে হয় পাংখা গজায়............
(আমার ও গজাইছিল
)
২৫ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২২
জিকসেস বলেছেন: তা আর বলতে
৩০|
১৯ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:১৫
নিশম বলেছেন: ভাইয়া , কলেজে ১।৫ বছর প্রায় কাটিয়ে দিএছি। জুওলোজী ল্যাব ছাড়া বাকি ল্যাব এ এখনো ঢুকিনাই, তবে ইচ্ছা আছে !!! আর, আগে তো বলছি এ একবার, ক্লাসে না গ্লেও কেম্নে কেম্নে জানি আমার এটেন্ডেন্স ৭০% হয়া যায় !!! ;D
ভাইয়া, স্বামী-স্ত্রী থুক্কু !!! কেমিস্ট্রী নিয়ে তো অইত্যান্ত ভয়ে আছি !!! ডিপার্ট্মেন্ট হেড আমারে সামনে পাইলেই জিগায় - " এই ছেলে , শ্রোডিঞ্জারের সমীকরণটা কি ??"
১৯ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩৫
জিকসেস বলেছেন: লেখাপড়ার বিকল্প কিছু নাই। সবসময় মনে রাখবা।
৩১|
১১ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৬
আমিনুল০১ বলেছেন: govt college e porar mojai alada.Mohsin college e thakte highest GPA paisilam 2.8.asole govt college polapain moja korte jay.amader to pasapashi Chittagong college o chilo.moja r kare bole.porasuna hoy private teacher der kase ar basai.polapain basai giya thik e porasuna korto.
১১ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৯
জিকসেস বলেছেন: সেটাই।
৩২|
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২১
আরিফ রুবেল বলেছেন: ভাই যে ঢাকা কলেজ আগেই বুঝছিলাম
আহা একসময় কি সুন্দর দিনা কাটাইতাম। আমাদের সেকেন্ড ইয়ারের ক্লাস পুরাটাই হইছে মাঠে বার পোস্টের নিচে
আর নায়েমের চিপা আর পুকুরপারের কথা জীবনে ভোলা সম্ভব না।
ঢাকা কলেজ খুব মিস করি
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৫
জিকসেস বলেছেন: আমি সারাদিনই ক্রিকেট খেলতাম।
৩৩|
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৫
আরিফ রুবেল বলেছেন: দিন*
আরেকটা কথা কইতে ভুইলা গেছি, আমাগো টাইমেও একজন আছিলো এখনো আছে মনেয় "প্রিম রিজভী"
উনার কথা এখনো মনে পড়ে
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৬
জিকসেস বলেছেন: হে হে।
৩৪|
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৩
কানা বাবা বলেছেন:
পুরানা দিনগুলান... আহ্!
থাক্তাম্ ইণ্টার্ন্যাশনালে... রাইত তিনটার্সুম্ বিড়ির নেশায় দল বাইন্ধা বাইরাইতাম্...
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৮
জিকসেস বলেছেন: বাহ
৩৫|
১৯ শে জুন, ২০১১ সকাল ৭:১৯
আমিনুল ইসলাম সজিব বলেছেন: ভাই, ছোট ভাইটার জন্য দোয়া করেন......আমিও এই কলেজেই আছি........................
৩৬|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার লাগলো। আপনার লেখা প্রথম দিকের কয়েকটা পোস্ট পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলাম, এরপর আর সুযোগ হয় নি। অসাধারণ রম্য বলার স্টাইল।
আপনি এখান থেকে আমাকে দাওয়াত দিয়েছিলেন; এবার সময় করে ওখানে একটু বেড়িয়ে আসুন।
শুভ কামনা।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৫
জিকসেস বলেছেন: জ্বি যাচ্ছি। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩০
তানভির০০৭ বলেছেন: ভাই আমার ঢাকা কলেজ এ এ্যাটেন্ডেন্স ১০% ছিল ।