নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিন্দুদের ঘরবাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনা অন্যায়। কিন্ত উত্তেজিত জনতা দ্বারা এই অন্যায় কি খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল ? নাকি অস্বাভাবিক হল যাকে কেন্দ্র করে হাজার হাজার মানুষ উত্তেজিত তাকে আইনের আওতায় না এনে অপরাধী টিটুর বিরুদ্ধে যথাযথ আইনী ব্যবস্থা গ্রহন না করে জনতার মিছিলে গুলি ছোড়া, সাধারন মানুষকে হত্যা করা, কোনটা অস্বাভাবিক ?
মনে রাখবেন এই সেই বাংলাদেশের মিডিয়ার জারজ সন্তানেরা , যারা হেফাজতের উপর ঘটে যাওয়া প্রলয় দেখেনি, লাশের সারি দেখেনি বরং দেখেছিল ঢাকার রাজপথের সৌন্দর্য, দেখেছিল বৃক্ষ। আর তাই আজও তারা মানুষের লাশ দেখবে না, কারন ঐ মানুষগুলো মুসলমান ,বরং তারা দেখবে হিন্দুদের ঘরের টিন।
এই বাংলাদেশ যদি টিকাতে হয় তবে সর্বপ্রথম বাম মিডিয়ার এই জারজের বাচ্চাগুলোকে ফাসিকাষ্ঠে ঝুলানো দরকার, কমপক্ষে লাত্থি মেরে দেশ থেকে তাড়ানো দরকার। মনে রাখা উচিত এরা হুমায়ন আজাদ কিংবা তসলিমা নাসরিনের চেয়ে জঘন্য। কারন হুমায়ন তসলিমা কাফির কিন্তু এরা মুনাফিক।
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
সনেট কবি বলেছেন: কারো অন্যায় সমর্থনযোগ্য নয়।
৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: সনেট কবি স্যারের সাথে আমি একমত।
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১২
রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ বা তসলিমা নাসরি দুজনের লেখাই আমার ভালো লাগে।
৫| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১:২২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অনলাইনে থাকেন অথচ লিখেন না কেন? লিখুন যা ইচ্ছা মনে আসে।
৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অনলাইনে থাকেন অথচ লিখেন না কেন? লিখুন যা ইচ্ছা মনে আসে।
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৪৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অনলাইনে থাকেন অথচ লিখেন না কেন? লিখুন যা ইচ্ছা মনে আসে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬
আবু আফিয়া বলেছেন: ৬ই মে মহাসমারহে উদযাপন করুন
আজ ৬ই মে ২০১৮। ৫ বছর আগে এই দিনে হেফাজতে ইসলামের কওমী মাদ্রাসার ছাত্ররা শিক্ষকদের ডাকে বাধ্য হয়ে ধর্ম রক্ষার জেহাদে অংশগ্রহণ শেষে ‘বিজয়ী’ মুজাহিদরূপে নিজ নিজ বাড়ী ফিরে গিয়েছিল। এরপরে নায়েবে রসূলরা এ মহান জেহাদে আড়াই/তিন হাজার মুজাহিদ শহিদ হয়েছেন বলে দাবি করেন এবং দেশব্যাপী গায়েবানা জানাযা পড়ান।
তবে ৫৭ জনের বেশি সন্ত্রাসী এ যুদ্ধে মারা গিয়েছিল বলে প্রমাণিত নয়। কথিত শহিদদের অনেককে জীবিত খুঁজে বের করে তাদের সাক্ষাতকারও প্রকাশিত-প্রচারিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে।
৬ই মে কেবল হেফাজতী মুজাহিদদের ‘বিজয়ী’ হবার দিন নয় বরং ইসলামের ইতিহাসে প্রথমবার কমপক্ষে ২৪৪৩ জীবিত মুসলমানের জানাযা পড়ানোর দিন। ইসলামের এ অভূতপূর্ব করেছিলেন হেফাজতী হুজুররা। এখানেই শেষ নয়। গত বছর ১৭ই এপ্রিল গণভবনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে হেফাজতী আমীর আহমদ শফীগংরা সৌজন্য সাক্ষাত করে আবারো প্রমাণ করেছেন তারা কত সৎ এবং সত্যবাদী। তাদের ঘোষণামতে ২৫০০ মানুষ হত্যার যিনি হোতা তারই কাছে ধর্ণা দিয়ে ধর্ম রক্ষা করেছেন হিফাজতীরা।
তাই ৬ই মে কোন সাধারণ দিন নয়। এটি সত্যমিথ্যা উদঘাটনের দিন। এটি হেফাজতীদের মুখোশ উন্মোচনের দিন। চলুন, সবাই মিলে মহাসমারহে এ দিনটি উদযাপন করি।