নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমরা সবাই রাজা

বাবু>বাবুয়া>বাবুই

বাবু>বাবুয়া>বাবুই › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইহুদি-মার্কিন গোষ্ঠীর চিরচারিত ফর্মুলা ক্রাইসিস> রিয়েকশন> সলিউশন

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪

ইহুদি-মার্কিন গোষ্ঠীর চিরচারিত ফর্মুলা ক্রাইসিস> রিয়েকশন> সলিউশন। প্রথমে ক্রাইসিস সৃষ্টি কর তারপর রিযেকশনের জন্য অপেক্ষা কর। রিয়েকশন যখন চরম মুহূর্তে তখন সমাধান হিসেবে নিজেদের পূর্ব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কর ।

জার্মানিতে ইহুদি হত্যার নাটক ( ক্রাইসিস)> বিশ্বব্যাপী ইহুদিদের প্রতি সহানুভূতি( রিয়েকশন) > পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ইসরাইল রাষ্ট্রের সৃষ্টি( সলিউশন)।

জঙ্গিবাদের উত্থান প্রমাণ করতে নিজেরাই টুইন টাওয়ারে হামলা ( crisis) > বিশ্বব্যাপী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা (reaction)> পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী আফগানিস্তান দখল ( solution)।

এভাবেই ইরাক মিশর লিবিয়া এবং সর্বশেষ আইসিস সৃষ্টীর মাধ্যমে সিরিয়ায় নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার চেষ্টা । সব সময়েই ইহুদি মার্কিন গোষ্ঠীর স্বার্থ প্রতিষ্ঠার কুচক্রের বলির পাঠা হয়েছে মুসলিমরা। সম্প্রতি মায়ানমারে যে গণহত্যা শুরু হয়েছে এই সঙ্কটের ভিকটিম রোহিঙ্গা মুসলিম। একটি গণহত্যার বিরুদ্ধে স্বাভাবিকভাবেই বিশ্বব্যাপী চরম প্রতিক্রিয় সৃষ্টি হয়েছে। এখন সমাধান কি হতে পারে ? কি তাদের পরিকল্পনা??
সম্ভাবনা :
১. উদ্বাস্তুদের দেখভাল করার জন্য শান্তিরক্ষী বাহিনী অর্থাৎ un ট্রুপসের বঙ্গোপসাগর উপকূলে অবস্থান জিওপলিটিক্সে চীনের সাথে জিতে যাওয়া।
২. মায়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যাটো বাহিনীর উপস্থিতি।
৩. আরাকান যোদ্ধা দেব অস্ত্র সরবরাহ করে জঙ্গিবাদ প্রতিষ্ঠা করা এবং জঙ্গিবাদ দমন করতে মায়ান্মারে হামলা।
মূল উদ্দেশ্য বর্তমানে চীন উত্তর কোরিয়ার সাথে যে ঝামেলা চলছে তার বিরুদ্ধে বঙ্গোপসাগর উপকূলের মত একটি স্ট্র্যাটেজিক পয়েন্টে ইহুদি মার্কিন গোষ্ঠির অবস্থান।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আত্ম পরিচয়হীন জাতি সত্ত্বারা মার খেয়েই যায়!

অনৈক্য, অজ্ঞতা, কুড়ে কুড়ে খায় ঘুনের মতো। মাথা তোলার আগেই নত হয়ে যায়।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১১

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: পৃথিবীর আনেক দেশে খ্রিস্টান মাইনরিটি আছে, কিন্তু বিভিন্ন মিশনারি এই মাইনরিটির আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও শিক্ষা-দিক্ষার উন্নয়নে সহযোগিতা করে। কিন্তু মুসলিম মাইনরিটির ক্ষেত্রে এরকম সুযোগ পায়না বিধায় তারা আত্ম পরিচয়হীন, অভিভাবকহীন। এ অবস্থায় তাদেরকে ইচ্ছেমত নাম দেওয়া যায় জঙ্গি আথবা অনুপ্রবেশকারী .................।

২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩

নিউ সিস্টেম বলেছেন: মোস্ট পয়েন্ট তুলে ধরেছেন ওস্তাদ।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১১

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫২

স্বতু সাঁই বলেছেন: এই পোস্ট পড়ে স্পষ্ট মনে হচ্ছে, ইহুদীরা হচ্ছে এই সভ্যতার ব্রাহ্মণ এবং মুসলমান হলো মূর্খ ম্লেচ্ছ শুদ্র সম্প্রদায়। আসলেও ঘটমান বর্তমান তাই সাক্ষ্য দেয়। কারণ ইহুদীরা এই কথিত মুসলমানের অনেক আগে এসেছে। ইহুদী থেকে যখন খ্রীস্টান আসলো, তখন আভিজাত্যপূর্ণ ইহুদীরা খ্রীস্টান হওয়ার প্রয়োজনবোধ করে নি। যিশুর আহ্বানে তৎকালীন সময়কার কিছু ম্লেচ্ছরা ধর্ম পরিবর্তন করে খ্রীস্টান হয়েছিলো। আবার যখন গুণী মুহাম্মদ মুসলিম হওয়ার আহ্বান জানালো তখন ম্লেচ্ছ ইহুদী থেকে আসা কিছু খ্রীস্টান আভিজাত্যপূর্ণ হলে এরা বাদে উচ্ছিষ্ট ম্লেচ্ছরা ধর্ম পরিবর্তন করে মুসলমান হলো। অর্থাৎ ম্লেচ্ছদের একেবারে উচ্ছিষ্ট অংশ হলো বর্তমানকালীন কথিত মুসলমান। এরা জ্ঞানে শিক্ষায় সংস্কৃতিতে ইহুদী ও খ্রীস্টানের চাইতে অনেক পিছিয়ে। ফলে কথিত মুসলমানেরা ওদের তুলনায় অতিমাত্রায় মূর্খ। এটাই বাস্তবতা এবং চরম সত্য। যার কারণেই কথিত মুসলমানেরা সবসময় বলির পাঁঠা হয়ে থাকে।

কথিত মুসলমানের আসলরূপটা আপনি আপনার লেখনীতে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ম্যাঁও প্যাঁও ভাবনা

৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: অন্তত সেটা আমেরিকা করলেও ভাল হত বারমার শুয়োরের দল মরতো। সেটা আদৌ করবে? না। কারন রসুনের পাচা একজায়গায়

৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

এনসিয়েন্ট মেরিনার বলেছেন: Wise words, indeed. Thank you for sharing!

৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৬

আরিফ রুবেল বলেছেন: পোস্ট চখাম হয়েছে। আমার ধারণা সাম্প্রতিক যে হামলার ঘটনায় রাখাইনে রোহিঙ্গা নিধন শুরু হয়েছে তার পেছনে সি আই এ হাত আছে। এবং উক্ত ঘটনার পর চীন রাশিয়া ভারত তার অবস্থান পরিস্কার করলেও মার্কিনীদের চাল কিন্তু এখনও ঘোলাটে। কাজেই আপনার পর্যবেক্ষনই সঠিক হবার সম্ভাবনা বেশি।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক মার্কিন ভক্তি দেখা যাচ্ছে। এরশাদ সাহেব অলরেডি শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর কথা বলছেন। দেখা যাক কি হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.