নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খুব সাধারণ একজন মানুষ। বিনয়ে বলা সাধারণ নয়, সত্যিকারের সাধারণ। রূঢ় ভাষায় বললে \"গুড ফর নাথিং\"।

বিষাদ সময়

বিষাদ সময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রগতিশীলরা কি ইসলাম বিদ্বেষী??

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৮




ব্লগে প্রা্য়ই এই প্রশ্নটি ওঠে। যদি ঠিক জবাব দেই তবে উত্তরটি হবে, হ্যা। প্রগতি বলতে কি বুঝি? যদি শব্দার্থ বলি তবে বলতে হয় -গ্রগমন; ক্রমোন্নতি; ক্রমবর্ধমমান। মোট কথা প্রগতির সাথে গতি সম্পর্কিত, সেই সাথে জড়িত পরিবর্তনশীলতা। স্থিতি এর একেবারে বিপরীতার্থক শব্দ। অপরদিকে ধর্ম হলো স্থিরতার একটি বিষয়, নিশ্চল। তাই ধর্ম হাজার, হাজার বছর আগে যা ছিল এখনই তাই আছে। একেবারে স্থির।


তাহলে কি ধর্মের রীতিনীতি পরিবর্তিত হচ্ছে না, অবশ্যই হচ্ছে। "হচ্ছে" না বলে এখানে বাধ্য হচ্ছে বলাটাই মনে হয় যথাযথ। মূল ধারার মানুষ গুলোর বিরোধীতার মধ্যে দিয়েই এ পরিবর্তন গুলো সাধিত হচ্ছে। পরে স্রোতের তোড়ে উপড়ে যাওয়ার ভয়ে মূল ধারার মানুষ গুলোও সেই স্রোতে গা ভাসাচ্ছে।

উদাহরণ হিসাবে বলতে হয় পূর্বের সতিদাহ, বিধবা বিবাহ, নারী শিক্ষা, ইংরেজী শিক্ষা, ছবি তোলা, নারী নেতৃত্ব এ সবই ছিল অশুদ্ধ। এখন গঙ্গা আর জমজম জলের স্পর্শে সবই শুদ্ধ। যাহোক মুল কথা হচ্ছে প্রগতিশীলরা গতিহীনতার বিপক্ষে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তাই ধর্মের সাথে তাদে দ্বন্দ্বটা অনেক পুরানো। অনেকে বলেন ধর্ম না এদের মূল টার্গেট হল ইসলাম ধর্ম। কথাটা আংশিক সত্যি। কিন্তু এটা কি প্রগতিশীলরা শুধু স্বভাব দোষে করে না এর অন্তর্নিহিত কোন কারণ আছে? অবশ্যই আছে। আর সে কারণটা নিয়েই আজকের আলোচনা।

গান, বাজনা, ছবি বা শিল্প, সাহিত্য আন্তর্জাতিকভাবে একটি স্বীকৃত এবং ইতিবাচক বিষয়। ইসলাম ব্যাতিত প্রায় সকল ধর্মে অশ্লীল না হলে এরা সাদরে গৃহিত। এমনকি মুসলিমদের ব্যাপক অংশের মথ্যেও এ গুলোর চর্চা আছে। কিন্ত মোটা দাগে বলতে গেলে ইসলামে এ সব নিষিদ্ধ। প্রগতিশীলরা যেহেতু প্রচণ্ডভাবে এই কালচারেরর স্বপক্ষে তাই ইসলামের সাথে তাদের এখানে একটা দ্বন্দ্ব আছেই।

আরেকটি কারণ হচ্ছে যুগের সাথে সাথে অন্য ধর্মগুলোর যতটা মোডিফিকেশন হয়েছে ইসলামে তা মোটেও হয়নি বরং কয়েক দশক ধরে মুসলিমদের মধ্যে মূলধারায় ফিরে যাওয়ার একটা প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। অন্যান্য ধর্মের গত ২০০-৩০০ বছরে রেভুলেশনারি মোডিফিকেশন হয়েছে কিন্তু এ সময়টিতে ইসলামের তা একেবারেই হয়নি। প্রগতিশীলদের সাথে ইসলামের দ্বন্দ্বের এটাও আরেকটি কারণ।

কাজেই যারা বিশ্বাসী তারা বিশ্বাস নিয়ে থাকুন, প্রগতিশীলদের ইচ্ছে মতো ধুয়ে দিন, তাতে আমার কোন আপত্তি নেই। কিন্তু যারা কিছুটা মুক্তভাবে চিন্তা করেন বা করতে পারেন, তারা প্রগতিশীলদের ঝাড়ার আগে এ বিষয়গুলো একটু ভেবে দেখবেন বলে আশা করি।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২২

মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ বলেছেন: গান বাজনা এগুলো ইসলাম ধর্মে নিষিদ্ধ এইটা সঠিক। কিন্তু শিল্প বা সাহিত্য একেবারে নিষিদ্ধ এইটা সঠিক নয়। শিল্প বা সাহিত্য ততক্ষণ পর্যন্ত ইসলাম ধর্মে গৃহীত যতক্ষণ সেসব ইসলাম ধর্মের মূলনীতি গুলোর সাথে সাংঘর্ষিক না হচ্ছে। ছবি বা চিত্রশিল্পের মধ্যেও অনেক কিছুই ইসলামে জায়েজ যেগুলোতে ইসলামের নিষিদ্ধ ব্যাপারগুলো ফুটে না উঠে। নিষিদ্ধ অনিষিদ্ধ ব্যাপারগুলো আপেক্ষিক। মোটাদাগে সবকিছু নিষিদ্ধ বলে দিলে বুঝতে হবে ইসলামের বেসিক অনেক কিছু না জেনেই যেকোনো কিছু একটা বলে দেয়া। এগুলোর আলোচনা ব্যাপক। অল্প কথাতে আলোচনা করার মতো না। আপনার যদি আগ্রহ থাকে একেকটা বিষয়ের মধ্যে কোন জিনিসটা ইসলামে নিষিদ্ধ আর কোনটা অনিষিদ্ধ তাহলে ইউটিউব থেকেই কষ্ট করে ভাল কিছু আলেমের বক্তব্য শুনে দেখতে পারেন। বিশদ আলোচনা আছে সেগুলো শুনেন। আশা করি ভাল ধারণা পাবেন।

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪১

বিষাদ সময় বলেছেন: গঠন মূলক আলোচনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি মধ্যবয়সী একজন মানুষ । হাদিস, কোরআন বা আলেমদের আলোচনা কোন কিছু না শুনেই যে পোস্ট লিখেছি তা কিন্তু না। ইসলামী শিল্প সাহিত্য বলতে কি বুঝায় তা ইসলামী দেশ গুলোর দিকে তাকালে কিছুটা বোঝা যায়। কাজেই এ সম্পর্কে আমার কিছুটা ধারণা আছে।
মন্তব্যের জন্য আবারও ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

২| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৩

শ্রাবণধারা বলেছেন: অল্প কথায় অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন।

ধর্মকে সময়ের সাথে সাথে পাল্টাতে হয় বৈকি। যেটা মুসলিমদের মধ্যে হয়নি বললেই বলা যায়। ধর্মের যে মূল স্পিরিট সেখানে গুরুত্ব না দিয়ে আক্ষরিক কথাগুলোতে জোড় দিতে গিয়ে সমস্যার শুরু।

আরেকটা কারণ হলো এদের মধ্যে রাজা রামমোহন রায়, বিদ্যাসাগর, গান্ধী বা রবীন্দ্রনাথ জন্ম নেননি। যে দুই-চারজন জন্মেছিলেন তারাও মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে ছিলেন। যেমন বেগম রোকেয়া, কাজী আবদুল ওদুদ, কাজী মোতাহার হোসেন, আবুল হুসাইন, হুমায়ুন কবিরের নাম বলা যায়। বরং প্রচুর আগাছার জন্ম হয়েছে - মোহাম্মদ আকরম খাঁ থেকে শুরু হয়ে রাজাকার গোলাম আযম, দেল্লো রাজাকার থেকে সাম্প্রতিক ব্লগের সল্পশিক্ষিত বর্বরগুলো পর্যন্ত।

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৭

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার মন্তব্য সবসময়ই গুরুত্ব বহন করে, এখানেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আপনি সমস্যার সাথে তার কারণগুলোও চিহ্নিত করেছেন যা অত্যন্ত তাৎপর্য পূর্ণ।
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪১

নিমো বলেছেন: @,মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ কুরআন বাদ দিয়ে ইউটিউবের জালিমরা আজকাল বুঝি ইসলামের মানদণ্ডে পরিণত হয়েছে। ভালো!

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৮

বিষাদ সময় বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবে কোন রকম আক্রমণাত্মক মন্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ রইল।

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটিগুলো জাতিকে পংগু বানিয়ে দিয়েছে।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:০৭

বিষাদ সময় বলেছেন: কেন যে জাতি দিন দিন মানসিক প্রতিবন্ধী হয়ে যাচ্ছে অনেক চেষ্টা করেও আমি তা বুঝতে সক্ষম হচ্ছি না।

ধন্যবাদ এবং সেই সাথে আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা।

৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:১৬

মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ বলেছেন: @নিমো ভাই, আমি কুর'আনের কথা শুরুতেই বলবো না যদি আমার মনে হয়ে থাকে ইসলাম সম্পর্কে কারোর ধারণা কম থাকতে পারে। এখানে কিছু কারণ আছে। প্রথমত, কুর'আন আমাদের ভাষায় লেখা না, যাকে আমি বলছি তিনি আরবি জানেন কিনা আমি জানিনা। না জানা থাকলে কুর'আন পড়ে কিছুই নাও বুঝতে পারেন। আবার বাংলা তর্জমা পড়লেও যে তিনি কুর'আন এর বিশদ ব্যাখ্যা জানতে পারবেন এটা আশা করা বোকামি। দ্বিতীয়ত, জাল হাদিস ভরা এই যুগে এসে আমি তাকে নিজে নিজে হাদিস ঘেটে দেখতেও বলবো না। আমি আপনার সাথে একমত যে ইউটিউব ফেসবুক এখন জালিম দিয়ে ভরে গিয়েছে, তবে কিছু কিছু আলেম এখনো আছেন যারা মানুষকে আমাদের মাতৃভাষায় কুর'আন হাদিসের আলোকে বুঝাতে সক্ষম। সেজন্যেই ইউটিউবের রেফারেন্স দেয়া। আরেকটা কথা, যারা কুর'আন বুঝে পড়ার মতো আছেন তারা ইসলামটাকেও বুঝেন এবং নেগেটিভ কথা বলার আগে ভাবেন। কুর'আন হাদিস সম্পর্কে কাউকে আগ্রহী বানাতে গেলে তাকে আগে নিজের মাতৃভাষাতেই বুঝানো শ্রেয় যেটা এই যুগে ইউটিউবে অনেকটাই সহজ হয়ে গিয়েছে। সুতরাং এটা বলাই যায় ইসলাম আধুনিক যুগ থেকে খুব একটা পিছিয়েও নেই।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৩৯

বিষাদ সময় বলেছেন: আশা করি ব্লগার নিমো এ ব্যাপারে তার অবস্থান তুলে ধরবেন।

৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৩৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ধর্ম ক্রমাগত বদলাচ্ছে,তবে চুপ থেকে দেখে যেতে হয়, বলা যায় না।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৪০

বিষাদ সময় বলেছেন: হক কথা।
শুভ কামনা।

৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৫:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




ছবি তোলা অবশ্যই হারাম।
অনেক হুজুররাই নানান যুক্তি দিয়ে দেখাতে যায় যে ছবি তোলা জায়েজ।
আসলে ছবি তোলা কখনোই জায়েজ না ।
হাদিসে একাধিকবার ছবি তোলার বিরুদ্ধে কঠোর মনোভাব ব্যাক্ত করা হয়েছে ।

সুতরাং নানান দোহাই দিয়ে যারা ছবিকে জায়েজ বলেন তারা ভুল পথে আছেন।
তাদের লজিক সঠিক লজিক নয় ।
তারা ভুল লজিক নিয়ে আত্মতৃপ্তিতে ভুগছেন।
আফসোস!

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭

বিষাদ সময় বলেছেন: আমার জানা মতে প্রাণহীন বস্তুর ছবি তোলা যায় কিন্তু কোন প্রাণীর ছবি তোলা না জায়েজ। এ কারণে ইসলামী বিভিন্ন বই পুস্তকে ফুল, গাছ, লতা-পাতার ছবি দেখতে পাওয়া যেত। কিন্তু এখন তো দেখা যাচ্ছে এদেরও প্রাণ আছে!!!
বড়ই আফসোস।

৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:০৭

কামাল১৮ বলেছেন: ধর্মের মূল সমস্যা হলো মানুষে মানুষে বিভেধ তৈরি করা।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫০

বিষাদ সময় বলেছেন: শুধু ধর্ম না রাজনীতি, জাতীয়তাবাদ, রাষ্ট্র এসবও মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে।
ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।

৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

নিমো বলেছেন: মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ বলেছেন: @নিমো ভাই, আমি কুর'আনের কথা শুরুতেই বলবো না যদি আমার মনে হয়ে থাকে ইসলাম সম্পর্কে কারোর ধারণা কম থাকতে পারে।
আপনার এই যদি মনে হওয়ার পিছনের কারণ কী ?

মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ বলেছেন:প্রথমত, কুর'আন আমাদের ভাষায় লেখা না, যাকে আমি বলছি তিনি আরবি জানেন কিনা আমি জানিনা। না জানা থাকলে কুর'আন পড়ে কিছুই নাও বুঝতে পারেন। আবার বাংলা তর্জমা পড়লেও যে তিনি কুর'আন এর বিশদ ব্যাখ্যা জানতে পারবেন এটা আশা করা বোকামি।
কেন ভাই, আল্লাহ কি জানতেন না যে, অন্য ভাষাভাষিরা কুরআন পড়বে!

মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ বলেছেন:তবে কিছু কিছু আলেম এখনো আছেন যারা মানুষকে আমাদের মাতৃভাষায় কুর'আন হাদিসের আলোকে বুঝাতে সক্ষম।
বুঝতে পারাতো নিজের উপর, সেখানে অন্যের বুঝাতে সক্ষম হওয়া বা না হওয়ায় কী আসে যায়।

মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ বলেছেন:যারা কুর'আন বুঝে পড়ার মতো আছেন তারা ইসলামটাকেও বুঝেন এবং নেগেটিভ কথা বলার আগে ভাবেন।
এখানে নেগেটিভ কথা কোথায় বলা হয়েছে ? আবারও বলি নবীর সব সাহাবিরাও নিজ নিজ মতই বুঝেছেন, সবাই একই মতন বুঝেন নাই। যদিও শিক্ষক হিসাবেতো নবীই ছিলেন, উনার বুঝানোর ক্ষমতাওতো একই ছিল নিশ্চয়ই।

মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ বলেছেন:এই যুগে ইউটিউবে অনেকটাই সহজ হয়ে গিয়েছে। সুতরাং এটা বলাই যায় ইসলাম আধুনিক যুগ থেকে খুব একটা পিছিয়েও নেই।
ইউটিউবের সাথে আধুনিকতার কোনই সম্পর্ক নাই। চিন্তা-ভাবনায় উদারতার নাম হলো আধুনিকতা। সেটা কুপি বাতির আলোয় পান্তা খাওয়া ছেঁড়া কাপড় পরা কার থেকেও আসতে পারে। আপনি ভালো থাকুন।

১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ, কোন যুক্তিতে গান বাজনাকে ইসলামে নিষিদ্ধ বিষয় বললেন? কোরআনের কোথাও কি গান বাজনা নিষিদ্ধ করা হয়েছে? রাসূলের (স) জীবদ্দশায় তাকে মদীনায় স্বাগত জানাতে, যুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় গান বাজনার ব্যবহার হয়েছে? তিনি কোন প্রতিবাদ করেন নি কেন?

১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়লাম।

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৯

বিষাদ সময় বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.