নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের পোস্টের উত্তর দিতে দেরী হয় সেজন্য সরি।

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

=গ্রামের ছবি (ছB Bloগ)=

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫৭

০১। ঢোল কলমী ফুল। গ্রামে এগুলো প্রচুর। একবার এই গাছ নিধন করা হইছিল। এখন আবার আগের মতই হইছে।



গ্রামে গেলে ছবি তোলা হয় অনেক অনেক। এসব এডিট করে পোস্ট করা সময় সাপেক্ষ। অনেক ছবিই পড়ে আছে পিসিতে। ডিপার্টমেন্ট থেকে বদলী হয়ে গেলাম। চলে যাবো ত্রিশ তলা বিল্ডিং এ, সেখানে জুইত মত কম্পিউটার পাবো কিনা অথবা তাতে পেন ড্রাইভ সিস্টেম থাকবে কিনা কে জানে। এখানে বহু বছর ছিলাম। আমার ৯০ ভাগ লিখা এখানের পিসিতে। মনটা এমনিতে খারাপ হয়ে যায়। চলে যেতে হবে। অনেকদিন অনেক সহকর্মীদের সাথে হাসি ঠাট্টা গল্পতে কাটিয়েছি এখানে। নতুন জায়গায় যাবো কেমন জানি লাগছে। ভালো থাকুন সবাই। সুন্দর থাকুন।

কিছু ছবি হালকা এডিট শেষে পোস্ট করলাম। ভালো লাগতে পারে আবার নাও পারে।

০২। তুলতুলে মুরগির বাচ্চাগুলো, কী আদর আদর লাগে।



০৩। এই গাছটার নাম মন, মন এক রকম ফল, এগুলো হলুদ হলেই তোষের নিচে রাখলে পেকে যায়। আর খেতেও সুস্বাদু। অনেকে এর ঘ্রাণ সহ্য করতে পারে না। এই গাছের গায়ে এমনই কাঁটা।



০৪। গামারী ফুল, একটি সবুজ কলাপাতায় রেখেছিলাম। কী সুন্দর না



০৫। আমাদের বাঁশঝাড়। এর ছায়ায় কেটে যায় সকাল দুপুর সন্ধ্যা।



০৬। ব্যাঙের ছাতা..।



০৭। শীমের শুকনো বীচি। আমাদের এখানে এগুলোর তরকারী হয়। প্রথমে ছাই দিয়ে ভেজে তারপর তরকার রান্না হয়। হবিগঞ্জে একটা তরকারীর নাম খরখরা মানে এই শীম বীচি দিয়ে শুককির তরকারী রান্না হয়।



০৮। গ্রামের রাস্তা, কী সুন্দর সবুজ পরিপাটি, বিকেল হলে এখানে হাঁটি। এই পথ পেরোলেই খোয়াই নদী। শীতকালে আমাদের খোয়াই নদীর চর জাগে, সে জায়গায় হাঁটি পা ভিজিয়ে তাকে আমরা বলি গরীবের সমুদ্র বন্দর।



০৯। ক্ষেতের পাশে মধুফুল, আমরা একে বলি দলকলস। কী সুন্দর সবুজ চোখ জুড়িয়ে যায়।



১০। কালো পাতিলে সাদা রঙ বোধয় নজর না লাগে যাতে এইজন্য ঝুলানো হইছে। কী কারণ সঠিক জানি না।



১১। টোপাপানার ভিতরে দুইটা হাঁস সাঁতার কাটছে। এটা একটা ডোবা।



১২। সেই রাস্তাটা উপরে উল্টো দিকের ছবি দিয়েছি। । এই রাস্তায় হাঁটলে শান্তি লাগে।



১৩। এই আঁকাবাঁকা পথ এখন পিচ ঢালা রাস্তা। এটা বাড়ীর পিছনে। যাতায়াতের প্রচুর সুবিধা হয়েছে আমাদের আলহামদুলিল্লাহ।



১৪। গোলাপ জাম ফুল।



১৫। তরতাজা মুরগী। এখন এটাকে দেখে অনেকেরই খেতে মন চাইবে। এইটা গাউচ্ছা মুরগি। গাছ বায় খালি

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩০

জুল ভার্ন বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ।

আশির দশকে দেশজুড়ে ঢোল কলমীতে এক ধরনের পোকার আক্রমণ হয়েছিলো- যা মানব শরীরে লাগলে খুব চুলকাতো এবং জ্বালাযন্ত্রণা হতো। বিশয়টা নিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক আতংক ও আলোচনা হয়েছিলো।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ্যা সেরকমই মনে আছে অল্প অল্প।

অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন

২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৬

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ছবি আপু কেনো যে ছবিগুলো দেখতে পাচ্ছি না

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বরাবরের মতই ছবিগুলো আপলোড করলাম কিন্তু কী কারণে দেখা যায় না বুঝলাম না :(

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৫১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অসাধারণ ছবিগুলো আমিও দেখতে পাচ্ছিনা।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি দুঃখিত মাইদুল ভাইয়া । কী কারণে দেখা যাচ্চে না বুঝলাম না। বরাবরের মতই ইমগোর থেকে আপলোড করেছি।

ছবিগুলো এখানে ক্লিক করে দেখতে পাবেন যদি সময় থাকে হাতে

৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছবিগুলান চমেৎকার হইছে। বাচ্চা মুরগীর রোস্ট আমার খুবই পছন্দ। দুই নম্বর ছবিটা দেইখা ক্ষুধা লাইগা গেলো!! =p~

নতুন বিল্ডিংয়েও আপনের ব্লগিং অব্যাহত থাকুক। দরকার হইলে বসরে কইবেন, ''ব্লগিং না করলে আমার পারফরমেন্সের পারদ নিম্নমুখী হইবো। বাকীটা আপনের বিচার।'' আশাকরি, তাইলে আর সমস্যা হবে না। :-B

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত সুন্দর বাচ্চা খেতে মন চাইবে। মিছা কথা আমি জানি। নতুন বিল্ডিংয়ে কাজ বেশী হলে তো আর নেটেই ঢুকতে পারতাম না। কী জানি কী হয়। আল্লাহ তাআলা আমার জন্য ভালো কিছুই রেখেছেন হয়তো। ইনশাআল্লাহ ব্লগে আসবো। সেখানের বসও এক সময় ব্লগার ছিলেন। তিনি প্রথম আলো ব্লগে লিখতেন।

৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৮

ইসিয়াক বলেছেন: এক সময় আমার প্রায় দুইশতর উপর দেশি প্রজাতির মোরগ মুরগী ছিল। শুধু আয়,বলে একটা ডাক দিলে কোথেকে যে ছুটে চলে আসতো।কেউ কেউ আবার উড়ে উড়ে ঠিক আমার মাথা বা কাঁধে এসে টুক করে নামতো। হাতের উপর খেতো আর আনন্দ করতো। নিজেরা নিজেরা রেশারেশি করে আমার কাছে পৌঁছাতে চাইতো। ওদের অনেক সময় ঘরে জায়গা হতো না বা বড় মোরগ / মা মুরগী ঠুকরিয়ে দিতো।তখন সেসব মুরগী/ মোরগ রাতে গাছে থাকতো। বাধ্য হয়ে সে সব মোরগ/ মুরগী জবাই করে খেয়ে নেওয়া হতো না হলে শিয়াল বেজির পেটে যাবে।আমি অবশ্য পোষা মুরগির মাংস খেতাম না।জবাই ও করতাম না। মায়া লাগতো। আহা কি সুন্দর রং বেরঙের মোরগ মুরগী। গ্রামে থাকার মজাই আলাদা।
চমৎকার পোস্টে ভালো লাগা।

#এখন মুরগী/ মোরগ পালন করা আরও সহজ। টিকা/ ভ্যাকসিন ঔষধ সহজে পাওয়া যায়। কিন্তু মানুষ হয়ে গেছে খারাপ। অনেকে বিষ খাইয়ে হাঁস মুরগী মেরে ফেলে স্রেফ হিংসা করে। আগে এমনটা দেখা যেত না।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:১৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: গ্রামে থাকাকালীন হাঁস মুরগী আমাদের ঘরে অনেক ছিল । এখনো আম্মা এসব পালেন। কখনো গিয়ে দেখি রাজ হাঁস, চিনা হাঁস, আর কত জাতের হাঁস মুরগী। গেলে প্রতিদিন ডিম খেতে পারি টাটকা।

হ্যাঁ গ্রামে থাকার মজাই আলাদা। সব টাটকা। আপনার সবজি নাই ঘরে, যেকোনো শাক তুলে আনতে পারবেন ক্ষেত থেকে।
ফল ফলাদি সব ফরমালিনমুক্ত।

বিষ খাইয়ে দেয় সত্যিই নাকি? কেমন মানুষ ওরা ছি

জাজাকাল্লাহ খাইরান ভঅলো থাকুন ফি আমানিল্লাহ

৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৫০

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: সবগুলি ছবিই ব্যাপোক সৌন্দর্য হয়েছে এবং মনে করিয়ে দিয়েছে চিরপরিচিত গ্রামকে নতুন করে । যদিও প্রায় ১ যুগ হয়ে গেছে গ্রামে যাওয়ার সুযোগ হয়না।

মন কাডা ( কাটা ) অনেক দিন পর দেখলাম । আগে আমাদের বাড়ীর পাশের জংগলে অনেক ছিল । সভ্যতার বির্বতন এবং মানুষের সংখ্যাধিক্যের কারনে বনের মন কাডা (কাটা) বিলীন হয়ে এখন মানুষের মনে :(( কাডার পরিমাণ বেড়ে গেছে।

আর গাউচছা মুরগী ( বন মোরগ / তিতির ) এক সময় অনেক ধরে ধরে আয়েশ করে খেয়েছি পাড়ার সব আলেম ( বিচছু ) রা মিলে । আহা কি মজার ছিল সেই দিন গুলি । একটা মোরগ-মুরগী ধরার জন্য সারাদিন বনে বাদাড়ে কি পরিমাণ পেরেশানী করতাম।

গ্রামের রাস্তাটা মনে আমাদের গ্রামের (আপনি কপি/পেস্ট করেছেন ।প্রমাণ দেন/ লিংক দেন :P যে এটা আপনার গায়ের রাস্তা আমাদের টা নয়) । আসলে গায়ের সবগুলি রাস্তা একই রকম । বড়ই প্রাণবন্ত ছবি ।

আর মধুফুল থেকে মধু খেতে ( ফুল ছিড়ে চোষে চোষে ) গিয়ে কতবার যে জিহ্বায় মৌমাছির হুল বিধেছে তার হিসাব কে রাখে।

শিমের বিচি ;) কত দিন খাইনা , আপনার ছবি দেখে দিলমে খায়েশ ( এক বার খাইতেই অইব ) ।

আবার ডোবাতে হাস, ব্যাঙের ছাতা,বাঁশ বাগান সব কিছুর সাথে জড়িয়ে আছে শৈশবের নানা রকম আকামের স্মৃতি।

গোলাপ জামের ফুল বিভ্রান্তিতে আছি । দেখে মনে হয় গোলাপ জাম আর বুত্তি জাম কি একই জিনিষ ? না আলাদা কিছু ?

নতুন কর্মক্ষেত্র ভালই হবে আশা করি। শুভ কামনা রইলো।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: যান না কেন গ্রামে। মাঝে মাঝে রিফ্রেস হয়ে আসবেন। সময় আপনাকে সময় দেবে না। সময় বের করে নিতে হবে। সব গ্রামের রাস্তা এমনই হয় । এটা সত্যিই কপিপেস্ট না হাহাহাহাহা।

মুরগি দৌঁড়াইতে দৌঁড়াইতে নরম করে তারপর ধরতাম জবেহ করার জন্য। কী সুন্দর দিনগুলো ছিল

মধুফুল আমরা্ও খেয়েছি। মৌমাছি কামড়িয়েছে মধুর চাক ভাঙ্গার সময়।
শীমের বীচি আমিও অনেক বছর খাইনা। বিয়ে হইছে ময়মনসিংহ। এদের সাথে আমাদের কালচার মিলে না।

আকামের স্মৃতি অনেক আছে।

হ্যাঁ এটা আমরা গোলাপ জাম বলি। অন্য জায়গায় অন্য নাম হতে পারে

ইনশাআল্লাহ ভালো হবে। তবে ব্লগিং করার সুযোগ যেন পাই সেটাই আশা করি।

জাজাকাল্লাহ খাইরান ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ

৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৩

নজসু বলেছেন:



মন্দ কপাল আমিও ছবিগুলো দেখতে পাচ্ছিনা।
ভাবছিলাম, এই প্রচন্ড গরমে ৫ নং ছবিটা মন ভরে দেখে পরান জুড়াবো।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এখন দেখা যায় কিনা বলে যান। আমি ঠিক করে দিয়েছি । প্লিজ বলে যান

৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ‌ছবি দেখতে পেলাম না।
কোথায় লোড দিয়েছেন?

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইমগোরে আপলোড দিয়েছিলাম আচ্ছা আমি ঠিক করে দিচ্ছি

৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপন ঘরের খবর নে না।
দিব্য চোখে দেখতে পাবি
কোন খানে তার বারাম খানা!!

হতাশ হবার কিছু নাই,
চোখ বন্ধ করে কল্পনা করুন
ছবি আপার ছবি দেখতে পাবেন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ ভাইজান। এবার ঠিক করে দিয়েছি। দেখেন তো দেখা যায় কিনা

১০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৮

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার চমৎকার যতসব ছবি।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান। ভালো থাকুন অনেক অনেক।

১১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:২৪

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ছবি দেখা যাচ্ছেনা।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী জ্বালায় পড়লাম। কালকে অন্য ওয়েব সাইটে আপলোড করে এখানে পোস্ট করবো ইনশাআল্লাহ। আজ সময় নেই আর।

১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ফটু কৈ ? সব ফকফকা ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এখন দেখুন তো দেখা যায় কিনা। প্লিজ আমাকে জানিয়ে যান ঠিক করেছি।

১৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি সব ছবিই দেখতে পাচ্ছি, শুধু ফটোগ্রাফার ছবির টা ছাড়া! :)
শুধু ব্যাঙের ছাতার ছবিটি ছাড়া (৬ নং) বাকি সবগুলো ছবিই চোখজুড়ানো, দৃষ্টিনন্দন। সবচেয়ে ভালো লেগেছে ডোবার মাঝে পানা সরিয়ে মনের খুশিতে সন্তরণরত পাঁতিহাস জোড়ার ছবি দেখে (১১ নং)। কি স্বাধীন ও সুখী ওরা!
৭ নং ছবি দেখে এবং তার বর্ণনা পড়ে 'খরখরা' টেস্ট করতে ইচ্ছে হচ্ছে।
চমৎকার এ ছবি ব্লগটাতে ষষ্ঠ প্লাস রেখে গেলাম। + +

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেকেই ছবি দেখতে পাননি বলে আজ আবার ঠিক করে নিলাম। ফটোগ্রাফারের ছবি কেউ তুলে দেয় না। তুললেও ঝাপসা আসে।

হাঁসের সাতার কাটা দেখাও উপভোগ্য। আমার ভালো লাগে । ডোবার পাড়ে বসে হাওয়া খাই হাঁসদের সাঁতার কাটা দেখি।
খরখরা সিলেট গেলে খেতে পারবেন।

জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ

১৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: আমি কদিন থেকেই আপনার ব্লগের কোন ছবি দেখতে পাচ্ছি না । কারণ টা বুঝতে পারছি না ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আজ ঠিক করে দিলাম তানভীর ভাইয়া। দেখুনতো ঠিক আছে কিনা

জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভালো থাকুন

১৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছবি নেই।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এখন দেখেন তো আসছে কিনা। চেঞ্জ করেছি। ধন্যবাদ

১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১৯

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , এক্ষন ঝকঝক করতাছে ।



ভাল লাগলো ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:২১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: যাক, বাঁচা গেল। ধন্যবাদ আপনাকে আবার আসার জন্য। ভালো থাকুন ফি আমানিল্লাহ

১৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২১

সিগনেচার নসিব বলেছেন: চমৎকার সব ছবি। শিরোনাম বেশ ক্রিয়েটিভ হইছে (ছB Bloগ)

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া জি
ভালো থাকুন

১৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৭

আরইউ বলেছেন:




সবুজ আর নীল রং দু‘টি চোখের জন্য যে কী আরামদায়ক!!

১০ নং ছবির ওটা সম্ভবতস্কেয়ারক্রো টাইপের কিছু হবে। পাখী যেন শষ্যের কোন ক্ষতি না করতে পারে তাই এগুলো দেয়া হয়।

ভালো থাকুন, কাজী!

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান আপু

হতে পারে।
আপনিও ভালো থাকুন
ফি আমানিল্লাহ

১৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৭

অপু তানভীর বলেছেন: হ্যা এইবার ছবি গুলো দেখতে পাচ্ছি । মুরগির বাচ্চার ছবি সব থেকে চমৎকার হয়েছে ।

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:২৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ ভাইয়া
ভালো থাকুন্

২০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৩

জটিল ভাই বলেছেন:
প্রতিটি ছবি বরাবরের মতো সাধারণ নয়। তা নতুন বিল্ডিং-এ যাওয়ার সময় হার্ড-ড্রাইভটা খুলে নিয়ে যায়েন =p~

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:৪০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অফিসের জিনিস নেয়া যায় না :( তবে এক টেরা হার্ড ড্রাইব কিনে রাখছি

থ্যাংকিউ

আপনি কই । দেখা যাচ্ছে না কয়দিন যাবত। ভালো থাকুন

২১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩২

সাগর কলা বলেছেন: - অনেক সুন্দর ছবিগুলো আপু।

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকিউ সো মাচ সাগর
ভালো থাকুন

২২| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:৫৮

মিরোরডডল বলেছেন:




মুরগীর বাচ্চাগুলো খুব কিউট !
মন নামেরও গাছ আছে জানা ছিলো না ছবিপু ।
পোস্ট জুড়ে সবুজের সমারোহ ভালো লেগেছে ।



১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি ভাবছি কেউ চিনবে না। যাই হোক একজন চিনেছেন দেখে ভালো লাগছে। আসলেই আপু। তবে ফলটা বেশ ভালোই লাগে। এখন বাড়িতে গেলে মন গাছ দেখতে পাই না

থ্যাংকিউ সো মাচ
ভালো থাকুন

২৩| ০৮ ই মে, ২০২২ রাত ৯:৪৩

মেহবুবা বলেছেন: মন ফলের ছবি দেখতে ইচ্ছে করছে।সব ছবিগুলো চমৎকার।

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:৪৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এখন বাড়ীতে এ ফল দেখতে পাই না। কেটে ফেলে দেওয়া হয়েছে মনেহয় :(

যদি পাই কখনো ইনশাআল্লাহ ছবি তুলে আনবো

জাজাকিল্লাহ খাইরান আপু

২৪| ০৮ ই মে, ২০২২ রাত ৯:৪৫

মেহবুবা বলেছেন: অনেক চেষ্টার পর ভাটফুলের গাছ আমার বারান্দায়।
https://www.somewhereinblog.net/blog/MAHBOOBA01/30335332

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:৪৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইনশাআল্লাহ দেখবো আপু পোস্ট

২৫| ০৮ ই মে, ২০২২ রাত ৯:৪৫

মেহবুবা বলেছেন: Click This Link

১৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:৪৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার প্রচেষ্টা সফল হোক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.