নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

ফাহমিদা বারী

আমার ব্লগ মানে গল্প। গল্প পড়ার আমন্ত্রণ জানাই :)

ফাহমিদা বারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আত্মজৈবনিক স্মৃতিকথন- ল্যাভেণ্ডারের সুবাস

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৯





#পর্ব_৯

এসবের মধ্যেই স্কলারশীপের চেক নেওয়ার ডাক এসে গেল। চেক নিতে আবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হাজিরা দিলাম। কুতুবের সাথে আবারও দেখা হয়ে গেল। কুতুব বরাবরই হাসিখুশি থাকে। তবে এবার একটু ক্লান্ত দেখা গেল। শেষ সময়ে নাকি অফিসের অনেক কাজ করতে হচ্ছে। তাই প্রচণ্ড ব্যস্ততা যাচ্ছে। কুতুব তখনো ভিসার জন্য আবেদন করেনি। ওর ক্লাস শুরু হবে আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে। কাজেই ভিসাজনিত প্রক্রিয়াগুলোতে সে বেশ ধীরেসুস্থে এগুচ্ছে।

চেক নিতে গিয়ে সেই স্মার্ট ও সুন্দরী ফরেনসার্ভিস ক্যাডারের মেয়েটার সাথে দেখা হয়ে গেল। সে যাচ্ছে আমেরিকান একটা ইউনিভার্সিটিতে।
মেয়েটাকে আজও শাড়ি পরিহিতা টিপটপ অবস্থায় দেখলাম। সে বেশ শান্ত মেজাজে ধীর স্থিরভাবে সবকিছু করছে। কোনো টেনশন বা তাড়াহুড়ার চিহ্নমাত্র নেই ভাবভঙ্গিতে। তার ছুটিকে নাকি কয়েক মাস বাড়াতে হচ্ছে। কারণ তার কোর্সের মেয়াদ আর ছুটির মেয়াদ মেলেনি। একেবারে শেষ মুহূর্তে এই প্রক্রিয়াতেও তাকে মোটেও বিচলিত বলে মনে হলো না। আমি মনে মনে ভাবলাম, এটাই হচ্ছে ম্যানেজ করে নিতে পারার মূলমন্ত্র। কীভাবে ফরেন সার্ভিসে চাকরি করেও সংসার বাচ্চা প্রতিপালন করা সম্ভবপর হয়, এই প্রশ্ন সেই প্রথম থেকেই আমার মনের মধ্যে ছিল। মেয়েগুলোর নিশ্চিন্ত ভাব দেখে খুবই অবাক হয়েছিলাম আমি।

অনেকে হয়ত সাদামাটাভাবে বিষয়টাকে এভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে, ‘ঐ দেখ গে, হয়ত সেভাবে সংসারের কিছু দেখার দরকারই পড়ে না! বাসায় হয়ত গণ্ডাখানিক কাজের লোক রাখা আছে!’
কিন্তু খুব কাছ থেকে এমন কয়েকজন মানুষকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার, যারা ঘর ও বাহির সমানতালে সবতঃস্ফূর্ত ভাবে সামাল দিতে জানে। তাদের পারদর্শীতায় বিস্মিত হওয়ার ভাষাটাও হারিয়ে ফেলতে হয়। আসলে কারো কারো কাছে ছোট্ট একটুকরো পাথরকেও বাধা বলে মনে হয়, আবার কেউ কেউ পাহাড়সম বাধাকেও হাসিমুখে জয় করে ফেলে। মানুষে মানুষে এই তফাতটুকু আছে বলেই জীবন এত বৈচিত্রময়!

চেক সংগ্রহ করেই ইউনিভার্সিটিতে পাঠিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হলো। সোনালী ব্যাংকের বৈদেশিক মূদ্রা প্রেরণ এর শাখা থেকে আমার মাস্টার্স কোর্সের পুরো টিউশন ফি আমি ইউনিভার্সিটির একাউন্টে জমা করে দিলাম। টাকাটা জমা দেওয়ার পরে প্রাপ্তি নিশ্চিতকরন মেইল পাওয়ার পরে স্বস্তিবোধ করলাম। এখন থেকে অফিসিয়ালি আমি ইউনিভার্সিটি অফ লীডসের একজন পোস্টগ্র্যাড স্টুডেন্ট।
দেখতে দেখতে যাওয়ার দিনও চলে এলো। আম্মা এই পুরো প্রক্রিয়া চলাকালীন সময়ে আমাকে মানসিকভাবে শক্তি ও সাহস যুগিয়ে গেছে। কিন্তু এই শেষ মুহূর্তে এসে আম্মা কেন যেন খুব ভেঙে পড়লো। ফোন করলেই কান্নাকাটি করত। আমার মনের মধ্যেও তখন মিশ্র অনুভূতির ঝড়। একদিকে এতদিনের লালিত স্বপ্নকে ছুঁতে পারার দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়ে আছি, অন্যদিকে প্রিয় সঙ্গগুলোকে দূরে রেখে যাওয়ার কষ্ট। তবু অনেক কষ্টে পোষ মানালাম মনকে। আমি কি এখন আর সেই ছোট্টটি আছি? মায়ের গায়ের গন্ধটাকে তো কতদিন আগেই দূরে ফেলে রেখে এসেছি!

অফিস থেকে আমাকে ছোটখাট একটা অনুষ্ঠান করে বিদায় দিলো সবাই। তিথি আপা, সোহানা আর এ্যানি আলাদাভাবে চমৎকার একটা আড়ং এর ড্রেস কিনে আমাকে সারপ্রাইজ দিলো। সেই ড্রেস দেখে দুঃখে প্রাণ ফেটে গেল। কিছুদিন আগেই একই ড্রেস আড়ং থেকে কিনেছি আমি। তখন তিথি আপা, আমিসহ এ্যানি আর সোহানাকে সেই ড্রেস পাল্টে আনার জন্য আড়ং এ পাঠালেন। সেই দিন রাতেই আমার ফ্লাইট। আর বেলা দশটায় অফিসে গিয়ে এসব কাজকর্ম করছি আমি।
তিথি আপা, এ্যানি আর সোহানা তিনজনের চোখেই হাল্কা একটু সিক্ততা দেখলাম। সোহানা অবশ্য হাল্কাতেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। আমাকে জড়িয়ে ধরে সে বেশ ভালোরকমই অশ্রুসজল হয়ে উঠেছিল।

২০১৬ সালের ৪ঠা সেপ্টেম্বর আমরা সপরিবারে ইউকে’র মাটিতে পা রাখলাম। বাতাসে অপরিচিত স্নিগ্ধ একটা মিষ্টি ঘ্রাণ। ঠান্ডা জড়ানো সুনির্মল বাতাস, সেই বাতাস এতটাই শুদ্ধ যে অচেনা অনভ্যস্ততার অনুভূতিতে আক্রান্ত হলাম। আশেপাশে বিজাতীয় মানুষ, ভাষা, পোষাক। যেদিকে দেখি সবই অপরিচিত, ঘরের বাইরে নতুন জগত।
আমি আমার বাঙালী পোষাকে মোড়ানো অতি অতি বাঙালী সত্তাটাকে নিয়ে সেই ভীড়ের একজন হয়ে যেতে চাইলাম।

আনিস ইউনিভার্সিটির কাছে হেডিংলিতে একটা ছোট ফ্ল্যাট ভাড়া করেছিল। একটা এ্যাপার্টমেন্ট কোম্পানির আওতাধীনে বেশ খানিকটা জায়গা ঘিরে কিছু ফ্ল্যাট ছড়ানো ছিটানো। অনেকটা আমাদের বুয়েটের কোয়ার্টারগুলোর মতোই, তবে ইউকে ভার্সানে। সেই বাউন্ডারী এরিয়ার সামনে একটা ছোট ঘরে সিকিউরিটি চেকিং এর জন্য একটা ছোট ঘর আছে। সেখানে এক ব্যক্তিকে বসেও থাকতে দেখা গেল। এয়ারপোর্ট থেকে একটা ট্যাক্সি নিয়ে বাসায় এলাম আমরা। আমাদের ট্যাক্সি এসে গেটে ঢোকার মুখেই বাধার মুখোমুখি হলো। পরে অবশ্য আনিসকে দেখে ছোট্ট করে ‘হ্যালো’ বলে ছেড়েও দেওয়া হলো।

আমাদের সাথে অবশ্য কোন লাগেজ ছিল না।
আমাদেরকে সময়মত ইউকের মাটিতে নামিয়ে দিলেও আমাদের লাগেজগুলো তখনো সফর করছিল। টানা তিনদিন পরে লাগেজগুলো আমাদের কাছে এসে পৌঁছে। অবশ্য প্রথম তিন চারদিন ঘুমিয়েই দিন পার করতে হলো। বিশেষ করে আমার আর আনিসের অবস্থাই ছিল শোচনীয়।
আমরা জেট ল্যাগের প্যাঁচে পড়ে গেলাম। বায়োলজিক্যাল ক্লককে বিরক্ত না করে তার মতো করেই এগুতে দিলাম। তবে তাহসিনের শরীরে জেট ল্যাগের প্রভাব পড়লো না। আমরা বাসায় পৌঁছে ডাল, ডিমভাজি আর ভাত রান্না করে খেয়ে দেয়ে অনেক রাত অব্দি চোখ খুলে বসে থাকলাম। কারণ চোখে তখনো ঘুম নেই। এদিকে তাহসিন খাওয়া দাওয়ার ধার না ধেরে হাতমুখ ধুয়ে নিয়েই সোজা বিছানায় চলে গেল। পরদিন অনেক বেলা করে তার ঘুম ভাঙল। এর মধ্যে একবারের জন্যও সে ঘুম থেকে ওঠেনি বা কিছু খায়নিও। ফলে তার বায়োলজিকাল ক্লক একেবারে ইউকে’র ক্লকের জন্য সেট হয়ে গেল। এদিকে আমাদের তো বিকেল হতে না হতেই ঘুমে চোখ ঢুলুঢুলু।

এভাবেই চললো বেশ কয়েকদিন। আনিস এক ফাঁকে সুপারশপে গিয়ে মুরগী কিনে আনলো। রান্নাবান্নার বেশি ঝামেলায় না গিয়ে ডাল, মুরগি আর ভাত রান্না করে সংক্ষিপ্ত ভাবে খাওয়া দাওয়া সেরে নিতাম। চারদিনের পরে আড়মোড়া ভেঙে উঠলাম। এভাবে শুয়ে বসে আর দিন কাটানো সম্ভব নয়। প্রাথমিক কাজগুলো তাড়াতাড়িই সেরে নিতে হবে। যেমন, রেসিডেন্ট পারমিট। ইউকেতে যে বাস করার পারমিশন পেয়েছি, তার একটা প্রমাণপত্র জোগাড় করতে হবে। এই প্রমাণই হচ্ছে রেসিডেন্ট পারমিট।
এটা দেখতে অনেকটা আইডি কার্ডের মতো। স্থানীয় একটা পোস্ট অফিসে গিয়ে পাসপোর্ট দেখানোর পরেই ভিসায় উল্লিখিত সময়সীমা পর্যন্ত রেসিডেন্ট পারমিট দিয়ে দিলো। তার আগে অবশ্য পাসপোর্টের মুখের সাথে বাস্তবের মুখটাকে ভালোমত মিলিয়ে নিলো। সেটা মিলিয়ে নেওয়ার সময় আমাদের মুখের টানটান ভাব দেখে কাউন্টারে বসা ভদ্রমহিলা ফিক করে হেসে দিলেন। কথায় আছে, ‘স্মাইল ওয়ার্কস ম্যাজিক...’। সেই ম্যাজিকের গুণেই আমাদের মুখেরও টানটান ভাব সরে গিয়ে ঢিলেঢালা হয়ে গেল। আর মনে মনে ব্রিটিশদের বেশ একটু ভালোও লেগে গেল। পোস্ট অফিস থেকে যুদ্ধজয়ের ভঙ্গিতে ফিরে এলাম। ভিসাই দিতে চাচ্ছিলো না। আর এখন! আগামী দুই বছরের জন্য ইউকে’র বৈধ বাসিন্দা হয়ে গেলাম!

ইতিমধ্যে মেসেঞ্জারে কারিশমার মেসেজ পেয়েছি। ‘বিপু আপা, আমরা আপনাদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করছি। আনিস ভাই কি এখনো উনার লাইকামোবাইলের নাম্বারটা ব্যবহার করেন?’
আমি এই প্রশ্নের কী উত্তর দিব বুঝতে পারলাম না। কারণ লাইকামোবাইল কী জিনিস আমি সেটাই বুঝতে পারলাম না। আনিস সম্ভবত তখন ইউনিভার্সিটিতে ছিল। বাসায় আসার পরে জিজ্ঞেস করলাম, ‘আচ্ছা লাইকামোবাইল কী? কারিশমা জিজ্ঞেস করছিল তুমি কি এখনো সেই মোবাইল ব্যবহার কর কী না!’
আনিস হাসতে হাসতে বললো, ‘লাইকামোবাইল হচ্ছে এখানকার মোবাইল নেটওয়ার্ক। চল তোমার একটা লাইকামোবাইলের সিম কিনে আনি!’

আমরা প্রথমদিকে তেমন একটা বাস ব্যবহার করিনি। আর গাড়ি তো কেনা হয়েছে আরো বেশ কিছুদিন পরে। আশেপাশের জায়গাগুলোর সাথে ভালোভাবে পরিচিত হওয়ার জন্য পায়ে হেঁটেই এখানে ওখানে যেতাম। গরমে প্রাণ ওষ্টাগত হওয়ার সুযোগ নেই। রাস্তায় ধুলোবালি আর বাস টেম্পুর প্যাঁ পুঁ নেই। মানুষের গায়ে গায়ে ধাক্কাধাক্কি লেগে যাওয়ারও আশঙ্কা নেই। যা দেখি তাই ভালো লাগে। এত পরিষ্কার চারপাশ! এক ইঞ্চি ধুলোবালি কোথাও খুঁজে পাই না। পথঘাট ঝকঝকে পরিষ্কার। সবকিছুতেই কেমন একটা শান্তি শান্তি ভাব।

সেই প্রথম দিনে যেমন একটা মিষ্টি ঘ্রাণ নাকে এসে লেগেছিল, সেই ঘ্রাণ তখনো বাতাসে ঘুরে বেরুচ্ছে। তবে সেই সাথে আরো একটা ঘ্রাণও নাকে এসে ধাক্কা দিচ্ছিল। সেই ঘ্রাণে কেমন যেন একটা যেন অস্বস্তি হচ্ছিলো। জানতে ইচ্ছে করছিল, গন্ধের উৎসটা কী। ইউকেতে থাকাকালীন সময়ে অনেকবারই এই ঘ্রাণের ঝাপ্টা এসে নাকে লেগেছে। অবশেষে একসময়ে এই ঘ্রাণের উৎসটাকে খুঁজে পেয়েছি। একটু অল্প শীত অথবা সামারের সময়টাতে ওদের দেশে স্ট্রিটসাইড রেস্টুরেন্টগুলো বেশ জমে ওঠে। সেখানে অন্য খাবারের পাশাপাশি বড় গ্লাস ভর্তি সোনালী বিয়ার হাতে বসে থাকতে দেখা যেত লোকজনকে। সেই বিয়ারের গন্ধ এসে নাকে লাগলেই কেমন যেন অচেনা একটা অনুভূতি হতো।

আমরা যে সময়ে ইউকে গিয়েছিলাম সেই সময়টাতে হাল্কা ঠান্ডা ছিল। তবে শীতের তীব্রতা তখনো সেভাবে শুরু হয়নি। আলসেমী দূর করে প্রথম কিছুদিন আমরা পদব্রজে আশেপাশের জায়গা পরিদর্শনে বের হলাম। গায়ে হাল্কা চাদর জড়িয়ে নিলাম। দেশ থেকে আড়ং এর এক রঙ্গা আর স্ক্রিনপ্রিন্টের বেশ কিছু হাল্কা চাদর নিয়ে গিয়েছিলাম। সেগুলোর একটাই পড়ে বের হলাম। আনিস বললো, ‘এসব পাতলা শাল নিয়ে এসেছো কী করতে?’
আমি অবাক হয়ে বললাম, ‘কী করতে আবার? পরতে!’
‘এসব পাতলা শাল এখানে পরবা?’

আমি এই কথার মাথামুন্ডু বুঝলাম না। না পরতে পারার কী আছে? দেশে এই শালগুলো খুব কাজে লাগতো। আমি সালোয়ার কামিজ ছাড়া স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি না। আর সালোয়ার কামিজ অথবা শাড়ির সাথে এই শালগুলো একেবারে আদর্শ। শীতের দেশে যাচ্ছি দেখে একটা শালও দেশে ফেলে রেখে আসিনি। সব বহন করে নিয়ে এসেছিলাম। পরবর্তী সময়ে শীতের নিদারুণ দাপটে মনে হয়েছিল, এসব কোন দুঃখে নিয়ে এসেছি আমি? এই ফিনফিনে শাল দেখে যদি লজ্জা পেয়ে শীত পালায় তাহলে অবশ্য ভিন্ন কথা! (ক্রমশঃ)

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ছবিগুলি কেমন ডান দিকে কাত হয়ে আছে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৮

ফাহমিদা বারী বলেছেন: বিষয়টা ইন্টারেস্টিং! আমিও এইমাত্র দেখলাম! :)

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: দারুণ!!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯

ফাহমিদা বারী বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:০২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ছবিও লিখা দুই ভালো লেগেছে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩৯

ফাহমিদা বারী বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন :)

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:০৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: দুটো ছবি ডানদিকে কাত হয়ে আছে - আপনি কি ডানপন্থী ?

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩৯

ফাহমিদা বারী বলেছেন: হা হা। বুঝতে পারছি না এটার কারণটা কী!

আমি মধ্যপন্থী :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.