নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রথম চিঠি

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩১


মা,
তোমাকে এর আগে কখনও মা বলে ডাকিনি আমি। কখনও ডাকবো বলেও ভাবিনি। জানিনা তুমি আমার ছেলেবেলায় এলে আমি তোমাকে মা বলে ডাকতাম কিনা কিন্তু যখন তুমি এলে আমাদের কাছে তখন আমি আমার ছেলেবেলা বেশ কয়েক বছর আগেই পেরিয়ে এসেছি। এই বয়সটাতে নাকি মানুষ অদ্ভুত সব আচরণ করে। কাউকেই ভালো লাগে না। নিজের মত থাকতে চায়। আমিও আমার মতই থাকতে চেয়েছি এবং এ কারণেই এই কথা আমাকেও বহুবার শুনতে হয়েছে নানা মানুষের কাছে। তোমাকে আমার একেবারেই ভালো লাগলো না। বলতে গেলে সহ্যই হলো না। নতুন করে মা বলে ডাকতে আমার অন্তর সায় দিলো না। আসলে আমি নিজে থেকেই চাইনি হয়ত।

সে যাইহোক, তুমি এবং এ বাড়িতে তোমার আগমন এসবই আমাদের কাছে খুব সহজবোধ্য ছিলো। এই সহজ কাজটাই করে রেখে গিয়েছিলেন আমাদের মা। মা আমাদেরকে পাখিপড়ার মত করেই শিখিয়ে গিয়েছিলেন তোমার সাথে আমরা ঠিক কিভাবে থাকতে পারি। কি ভাবে তোমাকে গ্রহন করবো, কি করে তোমাকে আপন করে নেবো সে সব নিয়ে মায়ের চিন্তার শেষ ছিলোনা শেষের দিনগুলোতে। আমার খুব কষ্ট হত। মা চলে যাবে। নিশ্চিৎ জানা স্বত্তেও মা সে ব্যপারে বড় উদাসীন ছিলেন। তার সকল চিন্তা ঘিরেই ছিলো তার অবর্তমানে আমাদেরকে নিয়ে। সে যখন থাকবে না কেমন থাকবো আমরা? এ ভাবনাটাই তার শেষ দিনগুলোতে তাকে অশান্তি দিয়েছিলো খুব বেশি।

না বাবাকে নিয়ে মায়ের কোনো চিন্তা ছিলো না। ব্যপারটা নিয়ে আমি ভেবেছিও। কিন্তু পরে জেনেছি এবং বুঝেছিও কেনো মায়ের বাবাকে নিয়ে কোনো চিন্তাই ছিলো না। যা চিন্তা ছিলো আমাদেরকে নিয়ে। আমরা কেমন থাকবো? কে আমাদেরকে মায়ের স্নেহে ভালোবাসবে? কে আমাদের পাশে থাকবে? এই নিয়ে বাবার উপরে মনে হয় মা ঠিক ভরসা করতে পারছিলেন না। তাই মা তোমাকেই নির্বাচন করেছিলেন বিশেষ কারণেই এবং বেঁধে দিয়ে গেলেন আমাদের সাথে। তখন না বুঝলেও এখন আমি সবই বুঝি।

কিন্তু জানো? ব্যপারটা আমার একেবারেই পছন্দ হলো না। মা যতই বলুক না কেনো তুমি আমাদের নতুন মা হয়ে আসবে আমি মেনে নিলেও আমার মন মানতে পারেনি অনেকগুলো দিন। তোমার ব্যবহারে আচার আচরনে কাজে কর্মে কোথাও কোনো ত্রুটি ছিলো না তবুও আমার মায়ের জায়গায় অন্য কেউ! এই ব্যপারটা আমাকে কষ্ট দিত বহু বহু দিন। কত কত দিন আমি লুকিয়ে কেঁদেছি আমার ঘরের দরজা বন্ধ করে তোমরা কেউ তা জানোনি।

তুমি আমাদের প্রতিটা ক্ষনের খেয়াল রাখতে। এক অসাধারণ দক্ষতায় তুমি এত কিছু কি করে সামলাতে সেও ভেবেছি আমি। আমাদের এতটুকু সমস্যা যেন না হয় তার প্রতি তোমার আগাম দৃষ্টি ও সতর্কতা দেখে মনে হত যেন তুমি মানুষ নও অন্তর্যামী। তবুও তবুও বাবার পাশে তুমি বা তুমি আর বাবা হেসে কথা বলছো বা বাবার সাথে কোনো অনুষ্ঠানে হেসে হেসে যাচ্ছো এই জিনিসগুলো পীড়া দিত আমাকে। মা মারা যাবার আগে তার সমস্ত ছবি, তার ব্যবহারের জিনিসপত্র তালাবদ্ধ করে রেখে এসেছিলো নানুর বাড়িতে। কোথাও কোনো স্মৃতি রেখে যেতে চাননি মা।

কেনো জানো? আমি জানি সেসব শুধুই তোমার জন্য। হ্যাঁ তোমার জন্যই মা এমনটা করেছিলেন। এই ব্যপারটাও কষ্ট দিত আমাকে। ক্রোধ জন্মাতো তোমার উপরে। প্রতিহিংসায় জ্বলতাম আমি। এমনকি তোমার মৃত্যু পর্যন্ত কামনা করতে দ্বিধা হয়নি আমার। অনেক আত্মীয় স্বজনকেই বলতে শুনেছি আহারে কি নিয়তি! বাচ্চাগুলো মা হারা হলো। মনে হত তোমার কারনেই মাকে চলে যেতে হলো এই পৃথিবী ছেড়ে বড় অসময়ে। অথচ তোমার তো কোনো দোষ ছিলো না। তবুও আমার ভেতরের চেপে রাখা অপ্রকাশিত ক্রোধে ভেতরে ভেতরে ফুসতাম আমি।

তুমি এ বাড়িতে আসার কয়েকদিন পরে অদ্ভুৎ এক বাদ্যযন্ত্রের শব্দে খুব ভোরে ঘুম ভেঙ্গেছিলো আমার। সারারাত ঘুমাইনি সেদিন। মাত্র ঘুমাতেই সেই করুণ সূরের মূর্ছনায় ঘুম ভেঙ্গেছিলো আমার। প্রথমে ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। তারপরই মেজাজ খারাপ হলো। কোথা থেকে আসছে সেই সূর! ভারী পর্দার ফাক গলে আসছিলো ভোরের অস্ফুট আলো। প্রায় অন্ধকার তখন। গেস্টরুমের পরে আমাদের অব্যবহৃত রুমটা থেকে আসছিলো সেই সূর। আমি চুপিসারে উঠে গিয়ে দেখলাম তুমি চোখ বন্ধ করে তোমার ভায়োলিনটা নিয়ে সূর তুলে চলেছো। মেজাজ বিগড়ে গেলো আমার। নাহ ঘুম ভাঙ্গার জন্য না তোমার সামনে বসে ছিলো বাবা। বাবার সেই মুগ্ধ নেত্র যা তোমার পানে চেয়েছিলো সহ্য করতে পারিনি আমি। চুপচাপ সেখান থেকে চলে আসলেও আমি ব্যপারটা ভুলতে পারিনি। পরদিন সকালে তোমার মন খুব খারাপ ছিলো কারণ তোমার বেহালার তারগুলি ছিন্নভিন্ন পেয়েছিলে তুমি। তুমি খুব কষ্ট পেয়েছিলে। অবাক হয়েছিলে তার থেকেও বেশি হয়ত। কিন্তু কাউকে কিছুই বলোনি। কেনো বলোনি? সে এক প্রশ্ন আমার কাছে। উত্তরটা হয়ত আমি জানি। তুমিও জানো মা। আমি সেই কাজটার জন্য আজ বড় অনুতপ্ত।

আমার সকল ক্রোধ পানি হয়ে গেলো গত বছর যখন সচ্ছ এর ডেঙ্গু জ্বর হলো। সারাটা রাত ওর শিওরে তোমার নিদ্রাহীন রাত জাগার সাক্ষী ছিলাম আমি। এক মুহুর্তও চোখের পাতা এক না করে তুমি তার সেবা করে গেছো। আমার কি মনে হয় জানো? তুমি না থাকলে ওকে বাঁচানোই যেত না। আমি বুঝলাম মা সঠিক মানুষটাকেই নির্বাচন করে বসিয়ে দিয়ে গেছেন আমাদের মাথার উপরে। সচ্ছকে ঐ অপরিসীম ভালোবাসা যত্ন ও সেবায় সুস্থ্য করে তোলার জন্য সেদিন থেকেই কৃতজ্ঞ হয়ে পড়েছিলাম তোমার কাছে। সচ্ছ খুব জেদ করতো কিন্তু তুমি তাকে ভুলিয়ে দিতে এক আশ্চর্য্য মায়াজালে। তোমার যাদুকাঁঠির ছোঁয়ায় সচ্ছ ধীরে ধীরে সন্মোহিত হয়ে পড়লো। আগের মত জেদ অবাধ্যতা সবই কমে গেলো ওর।

তবুও কি এক সংকোচে আমি তোমার থেকে দূরেই রয়ে গেলাম। তুমি এবং মায়ের মাঝে অনেক প্রভেদ তবুও তুমি সকল প্রভেদ ঘুচিয়ে এ বাড়ির সকল আধিপত্য দখলে নিয়ে নিলে। মায়া মমতা ও এক অনাবিল আনন্দে হেসে উঠলো আমাদের ম্রীয়মান বাড়ি ঘর। সচ্ছ খুব দ্রুতই তোমার নেওটা হয়ে উঠলো। সচ্ছের সাথে কম্পুিউটার গেইমস থেকে শুরু করে ওর স্কুটিতে উঠতে গিয়ে তোমার দড়াম করে পড়ে যাবার দৃশ্য দেখে আমিও হেসে ফেলেছিলাম। আমি মাঝে মাঝে কি ভাবি জানো? এত আনন্দ তুমি কোথা হতে পাও?


আমাদের মা নেই। চলে গেছে ঐ দূরের দেশে। ঐ তারাদের মিছিলে। একদিন সচ্ছ তোমাকে জিগাসা করেছিলো তোমার মায়ের কথা। তুমি বলেছিলে তোমার মা আছেন তোমার বুকের মধ্যে, তোমার চোখের তারায় কিন্তু তুমি তাকে দেখতে পাও না। তোমার চির হাসিখুশি উজ্বল মুখ তখন কি রকম ম্লান হয়ে গিয়েছিলো। আমি জানি কোনো এক অজানা দুঃখ বুকে নিয়ে তুমি চলো। কিন্ত আমাদেরকে তা বুঝতে দাওনি। জানতে দাওনি কখনও।

কখনও তোমাকে এত কিছু লিখবো ভাবিনি। এই কিছুদিন হলো তোমাদেরকে ছেড়ে থাকতে শুরু করেছি। আমার পড়ালেখার জন্য আমাকে চলে আসতে হলো তোমাদেরকে ছেড়ে। আমার জীবনের এই নতুন পথ চলায় তোমার অবদানও কম কিছু নয়। তবুও প্রথমে খুশিই ছিলাম আমি। যে বাড়িতে মা নেই সে বাড়িতে না থাকাই ভালো মনে করেছিলামও। শুধু সচ্ছের জন্য মন খারাপ হবে এমনটাই ভেবেছিলাম আমি। কিন্তু অবাক হলাম তোমরা যখন চলে যাচ্ছিলে আমাকে এখানে রেখে । তুমি যখন হাত নেড়ে বিদায় নিলে। আমার বুকের ভেতরটা শূন্য হয়ে গেলো! অবাক হয়ে খেয়াল করলাম আর কারো জন্য নয় শুধু তোমার জন্য সেদিন আমার মন কেঁদে উঠলো। এমনটা হবে বা হতে পারে তার এক মুহুর্ত আগেও বুঝিনি আমি। ঠিক এর পর পরই বুঝলাম তুমি এই কয়েক বছরে আমাদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছো কতখানি। আমার হৃদয় চিরে বের হয়ে আসছিলো একটি ডাকই- মা। কিন্তু সে ডাক তোমার কানে পৌছুলোনা। তুমি তখন দূরে।

ঠিক তুমি যা শিখিয়ে দিয়েছো তেমনই ভাবেই আমি চলছি ফিরছি। তোমার সাজিয়ে দেওয়া কাপড়, শুকনো খাবার সবখানেই মিশে আছো তুমি। তোমার শেখানো উপায়ে সেদিন খিঁচুড়িও রেঁধেছি আমি। সেদিন বুঝেছিলাম তুমি না থাকলে সচ্ছ বাঁচতো না আজ বুঝেছি তুমি না থাকলে আমিও হয়ত ........
যাইহোক ভালো থেকো মা। তোমাকে ভালোবাসি। তোমাকে আসলেও না ভালোবেসে হয়ত কেউ পারে না। সচ্ছ তোমাকে ভালোবাসে, মা তোমাকে ভালোবেসেছিলো আজ আমি ভালোবাসছি। আর তুমি যে বাবার প্রথম ভালোবাসা তা জানতে আমার আর বাকী নেই আজ।
সে যাইহোক আমাদের সবার ভালোবাসায় ভালো থেকো তুমি মা। অনেক ভালো থেকো।

রুদ্র

এই চিঠি কোনো ডাকবাক্সে আসেনি। এই চিঠি কোনো লাল নীল বা হলুদ সবুজ খামেও আসেনি। এ চিঠি এসেছে মেইলে। অনলাইন মেইলে। চিঠিটা খুলে নির্বাক নিশ্চুপ বসে আছে কঙ্কাবতী। দু'গাল বেয়ে নিজের অজ্ঞাতে গড়িয়ে পড়ছে অশ্রুজল। এই অশ্রুজলে মিশে আছে তার নিজের অতীত, ছেলেবেলার দুঃখ কষ্ট লাঞ্ছনা ও গঞ্জনার ইতিহাস। এই অশ্রুজলে মিশে আছে এই জীবনে হারিয়ে ফেলা প্রিয় মানুষগুলোর বেদনা। এই অশ্রুজলে মিশে আছে তার সকল ভালোবাসা ও প্রাপ্তি এবং অর্জিত সফলতা এবং একটি কৈশোর পেরুনো অবুঝ হৃদয় জয় করে নেবার আনন্দ বারতা...

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রুদ্র সুন্দর চিঠি লিখেছে।

কঙ্কাবতী শেষ পর্যন্ত রুদ্রকেও জয় করে নিল।

আগের কাহিনী কোথায় যেন পড়েছি মনে হচ্ছে। লিঙ্কটা দিলে ভালো হতো না। এখন তো ভুলে গেছি।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না রুদ্র কি এত সুন্দর করে লিখতে পারবে!!

আসলে রুদ্রের চিঠি কঙ্কাবতী সুন্দর করে রিরাইট করেছে কারণ রুদ্র ভালো করে বাংলাই লিখতে জানে না।

হুম হুম হুম কঙ্কাবতীর কাজই জয় করা। নো ভয় নো হারা হারি অনলি জয়.....

আগের কাহিনী আগের পোস্টগুলোতে খুঁজো।

খুঁজে খুঁজে বের করো।

কালকে তোমার বিপদে আমার জড়ুয়া বেহেনাকে পাঠালাম না?? এখন তোমার এই প্রতিদান ন্যাস্ত করা হলো। :)

২| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: তসলিমার লেখা রুদ্রের উদ্দেশ্যে আকাশের ঠিকানার পরে এখানেও রুদ্র থুরি কঙ্কাবতী?
আহারে! মাতৃ বিয়োগের যাতনায় আবেগভরা কন্ঠে হৃদয় নিংড়ানো অনুভূতি তুলে ধরেছেন। বিমাতা মা কখনোই আসল মায়ের জায়গায় বসতে পারেনা। স্বচ্ছ অসুস্থ না হলে হয়তো এই মাও চিরদিন দূরেই থেকে যেত।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: রুদ্রেরা সব সময় আকাশের ঠিকানায়ই চিঠি লেখে তাই তো এই রুদ্র আকাশের ঠিকানার আগে চিঠি লিখতেই পারলো না।

ভাইয়ু এই মা কি আর সেই মা!!!

সচ্ছ অসুস্থ্য না হলে রুদ্রকঈ অসুস্থ্য বানাইয়াও তারে পথে নিয়ে আসতো। :P

যাইহোক একটা কথা বলি সে যুগ হয়েছে বাসী।
একদা আই মিন ওয়ান্স আপন আ টাইম বিমাতা রাক্ষুসী হয়ে রাজকন্যা রাজপুত্রদের ঘাড় মটকাতো।
আমার আশে পাশে কত শত ব্রোকেন ফ্যামিলীর বাচ্চাদের দেখি রোজ।
যুগ পাল্টেছে।
শিক্ষা ও অবস্থার পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের জীবনের মূল্যবোধ বোধ, বুদ্ধি ও কার্য্যকলাপও বদলেছে।

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কেমন আছে কঙ্কাবতী - ৫ :)

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: গুড পরীক্ষায় পাস করছো। এখন যাও মিষ্টি কিনে আনো।

খাজানার মিষ্টি ছারা চলবে না কিন্তু। :)

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



খুবই াআবেগ মাখা প্রথম চিঠি ।
এক বুক কষ্টের অনুভব নিয়েও তার
আবেগের প্রকাশ ঘটিয়েছে সুন্দর
করে । মায়ের জন্য তার অনুভবের মাঝেও
রয়েছে সুন্দর রুচীবোধের নির্মল প্রকাশ ।

শুভেচ্ছা রইল

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া। শৈশব ও কৈশোরে মা কিংবা বাবা হারানো ছেলেমেয়েদের বুকের মাঝে চেপে রাখা কষ্টগুলো গুমরে মরে। বেশিভাগ সময় তারা তা প্রকাশের পথ খুঁজে পায় না।

সেই কষ্ট সেই বুঝে......

যে শুধু সে পরিস্থিতির মাঝে দিয়ে গেছে।

৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন:

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:০১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ভেরী গুড! এক্কেবারে আমার পছন্দের গিফ্ট প্যাকসহ আনতে পারছো।

কিন্তু আমি ভেবেছিলাম খাজানার ছানার জিলাপী আনবে। :(

৬| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:০৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন:

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:০৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হায় হায় এটাকে কি ছানার জিলাপী বলে!!! #:-S

৭| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন:

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:১৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এক্কেবারেই সোনার থালায় রাজকীয় মিষ্টান্ন। পরীক্ষা পাসের উপর পাস ভাইয়া। :)

৮| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মা' কে লেখা প্রথম চিঠিতেই বাজীমাত করে দিয়েছেন!
মা'কে নিয়ে লিখতে কোন আয়োজন করতে হয়না।
কলম আপনা আপনিই সামনে এগুতে থাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:০৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ তাই মনে হয়।

নইলে এতদিন পর এত কিছু লেখা হলো কেমনে?

৯| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৪৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এমন আবেগ সাজানো লাগে না, মন ছোঁয় ঠিকঠিক।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:১৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হুম মন শুধু মনকেই ছুঁতে পারে।

মনকে তো হাত দিয়ে কখনও কেউ ছুঁতে পারেনি। সে মনই পারে।

১০| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। যতই আপনার নতুন নতুন লিখন শৈলীর সাথে পরিচিত হই, ততই মুগ্ধ হই।
চিঠি লিখে একটা মানুষ নিজেকে যতটুকু প্রকাশ করতে পারে, আর অন্য কোনভাবে ততটা নয়। তাই আমি মনে করি, একটি চিঠি একটি কবিতার মতই সৎ এবং শুদ্ধ আবেগের নির্মল প্রকাশ। একসময় আপনি কবিতাও সুন্দর লিখতেন, এখন দেখছি আপনার লেখা চিঠিও ততোধিক সুন্দর।
পোস্টে আন্তরিক ভালো লাগা। + +

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:১৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ভেরি গুড আইডিয়া।

তবে এরপরে চিঠি ধারাবাহিক শুরু করি।

একদিন শুভ ভাইয়াকে চিঠি আরেকদিন মিররমনিকে আরেকদিন তোমাকেই ভাইয়া।

১১| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ ভোর ৪:১২

জোবাইর বলেছেন: রুদ্রের আবেগ মাখানো চিঠির ভাষায় শুধু পাঠকের চোখই জুড়ায় নি, হৃদয়ও সিক্ত হয়েছে। রুদ্র ও তার নতুন মায়ের জন্য শুভকামনা এবং কঙ্কাবতী রাজকন্যার জন্য রইলো শুভেচ্ছা।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:১০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: জোবাইরভাইয়া অনেক ধন্যবাদ।

অনেক ভালোবাসা। :)

১২| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহা এতো আবেগঘন চিঠি!

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:১০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ চিঠি পড়ে চোখের জলে ভাসি। :(

১৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:০৫

মিরোরডডল বলেছেন:




লেখাটা নিঃসন্দেহে মন ছুঁয়ে যাওয়া ।
পড়তে শুরু করার পরপরই আর্শীয়াকে নিয়ে লেখাটা মনে পড়লো ।
এ যেন সে লেখারই কন্টিনিউশন ।

আর একটা বিষয়ে কনফার্ম হলাম ।
কিছুদিন আগে অনুমান করে যেটা বলেছিলাম, সেটাই সঠিক :)

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:০৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হুম জানি তো তুমি বড়ই মনোযোগী পাঠক।

কিন্তু আমাদের শুভ ভাইয়া কোথায় গেলো?

ইদানীং বড় বেশী ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে মনে হয়। :(

১৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১৫

মিরোরডডল বলেছেন:




এই মাত্র শুভকে আসতে না করলাম ।
যে চুল্লিতে গেছে, ওখানেই জ্বলুক ।




৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শুভকে আসতে না করলে!!!!


কেনো???? :-/

কি হয়েছে তার!!! :||

১৫| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১৯

মিরোরডডল বলেছেন:




আপু, তুমি এই চিঠি লেখা কন্টিনিউ করবে ।
পড়তে খুব ভালো লেগেছে ।
ইমোশন স্পর্শ করা গেছে ।


৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কাকে লিখবো??

তোমাকে?

শুভভাইয়ুকে???
খায়রুলভাইয়াকে নাকি কাকে বলে দাও।

কাল থেকেই শুরু করে দেবো। :)

১৬| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২৩

মিরোরডডল বলেছেন:




আর বোলো না, বার বার এসে একটা কথায়ই বলে যায়, আসছি আসছি ।
তাই বলেছি :)


৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ওহ মনে হয় অনেক বেশি বিজি আছে।

লকডাউন শেষ। মানুষ দিনে দিনে বিজি হয়ে যাচ্ছে।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৩৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন:


একটা মজার জিনিস দেখো..... :)

১৭| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৫০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: তুমি মাঝে এই আইডি তে কঙ্কার পর আরও পোষ্ট দিয়েছ আমি নিজে ও ব্লগে অনিয়মিত ছিলাম। তাছাড়া তুমি জানো আমি সবদিকে মন দিতে পারি না, ব্লগে এসে হুট হাট চলে যাই। তোমার কেমন আছে কঙ্কা গতকাল পড়েছি মাত্র :(

তাহলে সেই পেপসির গ্লাস হাতে ছবির লোকটা কে পেলো কঙ্কা, যদিও মাঝে সময় অনেক টা বয়ে গেছে। আর তুমি ডল কে যে পোষ্ট ব্লগে না দিয়ে মেইল করেছ আমাকে ও দিবা :`>

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হা আমি অনেক হাসছি মনিরা আপু!!!!!!!!!!


মিরোরডডল বলেছেন:



মনিপু বলেছে ,
আর তুমি ডল কে যে পোষ্ট ব্লগে না দিয়ে মেইল করেছ আমাকে ও দিবা :`<

মজাই মজা :)


দেখো মিরর ডলও হাসছে!!!!!! :P


মেইল দেবো না তুমি আসো না কেনো?????


১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:০৩

মিরোরডডল বলেছেন:



মনিপু বলেছে ,
আর তুমি ডল কে যে পোষ্ট ব্লগে না দিয়ে মেইল করেছ আমাকে ও দিবা :`<

মজাই মজা :)

ছবি অতটুকু দিলে হবে না ।
পুরোটা চাই ।
নইলে খেলবো না ।

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:২৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হা মিররমনি..... মনিরা আপুর কথা শুনে আমিও হাসছি।

যাইহোক শুনো এই ছবি দিলাম তোমাকে কাপের সাথে জামা ম্যাচিং দেখাতে।

অকারনেই ঘুরছিলাম মার্কেটে। হঠাৎ সেলসম্যানদের মাঝে একটা ছেলে এসে বললো, ম্যাডাম আপনার জন্য একটা মাগ আছে । আমি ভাবলাম যেমন মার্কস পাউডার মিল্ক গিফট মাগ দেয় বা নেসলে কফি।
কিন্তু সেসব না! আমাকে অবাক করে দিয়ে ছেলেটা আমার সামনে তুলে আনলো এক বাঘছাপ আই মিন লেপার্ড প্রিন্টের আশ্চর্য্য মাগ যা দেখে আমি অবাক আরও কারণ আমার জামাটাও ঠিক একই প্রিন্টেরই ছিলো।
সেই ছেলে আমার জামার সাথে মিলিয়ে দেখালো। হা হা আমিও তাই দেখে নিজেই মুগ্ধ।
তারপর বাসায় এসে সেই জামা পরেই হাতে বাঘছাপ নেইলপলিশ লাগিয়ে, কানে বাঘছাপ দুল পরে হাতে বাঘছাপ কাপ নিয়ে বসে গেলাম বাগানে ছবি তুলতে ক্লিক ক্লিক! হা হা

১৯| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:২৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয়ে এখন থেকে আসব তো , আচ্ছা ডল তুমি না হয় দাও।

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হা মনিরা আপুনি এখন থেকে ব্লগেই খোলা চিঠি আসবে।

রোজ রাত্রীরে খোলা চিঠি।

যদি একদিন দেরী করো পড়তে তাহলেই সেই চিঠি আসা অফ হয়ে যাবে। :)

২০| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩৩

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

আসছি। আসছি। :D

আরে তোমাদের লেখা কমেন্ট পড়ার জন্য আমি আজীবন ঘুরে ঘুরে ফিরে আসবো।

ব্লগে মিরোরডলকে নিয়ে চিঠি লিখ। :P যত পারো তত লিখ। মাগার আমারে মাফ করে দিও। আমাকে অন্তরালে আরামে থাকতে দিও।

সত্বর আসছি।

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আসছো তাইলে!!!

মিররডল তোমাকে চুলায় ঢুকায় দিয়েছে। তবে আগুনহীন চুলা । নো ভুই। :)


যাইহোক শুনো সবার আগে চিঠি লিখিবোক তোমাকেই........ :)

২১| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আচ্ছা আচ্ছা ঠিক কয়টায় সেইটা বল, তাহলে হাজিরা দিয়ে যাব।

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ঠিক রাত ১০টা.......


তবে রোজ না একদিন পর পর ওকে????

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মনিরা আপু!!!!!!!!!!


তুমিও কি শুভ আর মিররমনির মত আমার লেখার যাদুটোনায় আটকায় গেলে নাকি!!!!! হা হা হা

জানো শুভর ভয়ে লেখার সময় কত সাবধান থাকতে হয়।

যা লিখি সবই নাকি সত্যি হতেই হবে নইলে সে আমাকে রক্ষা রাখবে না ......

গল্পে কি একটু আধটু রং চং মেশাবো না বলো??? :(

২২| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওকে ওকে
ডান।

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ঠিক আছে।

তবে এখন ঘুমাতে যাই।

তুমিও যাও ঘুমাও।

কাল বাসায় ফিরে চিঠি লিখবো বাই বাই গুড নাইট। :)

২৩| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৫১

একলব্য২১ বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা,

আমারে মাফ কইরা দেওয়া যায় না। :(

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:২৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না
নো মাফ

উই অল লাভ ইউ......


লাভ থেকে মাফ নাই ভাইয়ু পুচ্চু....... :)

২৪| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আচ্ছা আমি কি নতুন আটকে যাওয়া কেউ ? আমি বহুদিন থেকে যাদু টোনায় আছি।
নো টেনশন তুমি লিখে যাও, শুভ সহ আমরা বুঝে নেব কোনটা তোমার অং বং রঙ আর চঙ্গ :)

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:২৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আহা তাই না!!!!!!!!!!

হা হা তোমারটা অবশ্য ভালোবাসার যাদু। :)

শুনো অনিবার্য্য কারণ বশত আজকের চিঠি মনে হয় না ১১টার আগে আনতে পারবো । আমি অনেক বিজি ছিলাম!! :(((


কিন্তু অবশ্যই রাত ১১টা নয়ত কাল রাত ১০টা ওকে!!!!!!!!!!!! :)

২৫| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ২:৩২

জটিল ভাই বলেছেন:
চিঠি পড়ে যতোনা চিঠির চরিত্র নিয়ে ভাবছি, তারচাইতে অধিক ভাবছি চিঠির লেখিকার চরিত্র নিয়ে =p~
জটিলবাদ :)

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ঐ আমার চরিত্রে কি শুনি!!!!!!!!!!!!!!!


হি হি হি ভাবছি ঘোল কত খাওয়াবো আর :P

ঘোলের শরবৎ

ঘোলের তরকারী

ঘোলের বোরহানী

ঘোলের চাটনী

তারপর নেরা মাথায় ঘোল....... :)

২৬| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০

একলব্য২১ বলেছেন: যে চুল্লিতে গেছে, ওখানেই জ্বলুক ।

মিরোরডল,

জানলো ক্যামনে। সে কি অন্তর্যামী।


আসলেই অনেক ব্যস্ত ছিলাম। আর কষ্ট। কষ্টে আছে আইজউদ্দিন সরি শুভ। হা হা হা......

view this link

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কিসের ব্যস্ত পিচকা ভাইজান!!!

আমার তো এক মিনিট সময় নাইক্কা......

জবে যাওয়া লাগে
বাড়ি ফেরা লাগে
সাজুগুজু করা লাগে
বাড়িঘরের সাজুগুজুও
মাতবরী করা লাগে
ব্লগে কে কি করে ফেললো চোখ রাখা লাগে
মাঝে মাঝে লেখা লেখিও লাগে
কমেন্টো করা লাগে
উত্তর দেওয়া লাগে
গলা সাধা লাগে
স্যুইমিং করা লাগে
গিটার প্রাকটিস( নিউ এডিশন)

আল্লাহ !!!!!!!!!!!!!!!!!!! কি করে একটু সময় পাই! :(

২৭| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:২৯

একলব্য২১ বলেছেন: তুমি অনেক অরগ্যানাইজড এন্ড মাল্টিটার্স্কিং করতে পারো। তোমার থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। :)

তোমার দুতিনটা লেখা পড়ে আছে। সময় করে তোমার লেখাগুলো ভালো করে পড়বো। তুমি আমাদের উপর কালো যাদু করেছো। তোমার লেখা না পড়লে আমাদের অসোয়াস্তি হয়।

আচ্ছা আমারে মাফ করা যায় না। আমার উপর একটু রহম করা যায় না। নাকি আমাকে পচানো চিন্তা পাকাপোক্ত। কোন কাফফারা দিয়ে এর থেকে মুক্তি নাই। :|

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৩৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হা একলব্য ভাইয়ু!!!!

কাফফারা দিয়া লাভ নাইক্কা.......

এইবার কালো যাদুর উপর ভালো যাদু কব্বো!!!

হা হা তোমার উপর আমাদের সব সময় রহম থাকিবেক...... :)

২৮| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫২

একলব্য২১ বলেছেন: "প্রথম চিঠি" নিয়ে তোমার চিন্তাভাবনাটা কি। ঠাট্টা না। সিরিয়াসলি জানতে চাচ্ছি। এটা কি এক ধরনের সিরিজ আকারে লিখবে।

০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না আমি এখন চিঠি সিরিজ লিখবো। তবে এই পোলার চিঠি নিয়ে না আমি লিখবো সেই চিঠি। :)

২৯| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৩

একলব্য২১ বলেছেন: সেই চিঠি মানে। সিরিয়াসলি বুঝিনি।

০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মানে আমার চিঠি.......

হা হা মানে আমি লিখবো চিঠি যাকে যাকে লিখতে চাই। :)

এখনও লিখছি। তবে কাল রাতে প্রকাশিত হবে।

৩০| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:২৫

একলব্য২১ বলেছেন: মনের আনন্দে লিখ। মানুষ অসীম ক্ষমতার অধিকারী। মানুষের মধ্যে ঈশ্বরের অংশ বিরাজমান। আমি তোমার লেখা পড়ার জন্য মুখিয়ে থাকবো। অগ্রিম শুভেচ্ছা রইলো। :)

০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: লেখা প্রায় শেষের পথে। হা হা তবে হাসছি।

যাইহোক কেনো হাসছি কাল জানবে।

রাত ১০ টা থেকে ১১টার মধ্যে পোস্ট করে দেবো। :)

তুমি কোন দেশে থাকো ? আজও বলোনি কিন্তু।

৩১| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩৩

একলব্য২১ বলেছেন: সময় হলে বলবো।

০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে। তবে তাই হোক........

কালকে চিঠি পোস্ট করবো!!! :)

৩২| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা তাই না!!!!!!!!!!

হা হা তোমারটা অবশ্য ভালোবাসার যাদু। :)

শুনো অনিবার্য্য কারণ বশত আজকের চিঠি মনে হয় না ১১টার আগে আনতে পারবো । আমি অনেক বিজি ছিলাম!! :(((


কিন্তু অবশ্যই রাত ১১টা নয়ত কাল রাত ১০টা ওকে!!!!! !



উখে উখে
আগামী কাল।

০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১:৩০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: স্যরি আজকে কথা না রাখতে পারার জন্য!

জীবনে অনেক ঝামেলা এসে গেছে :(

টাইম নাই ঝামেলা আছে। :( :(

যাইহোক ইনশাল্লাহ কালকে। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.