নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাকে নিয়ে লেখার মত আপাতত কিছুই নেই। যেদিন লেখার মত কিছু অর্জন করতে পারবো সেদিন না হয় সময় করে লিখে ফেলবো।

অতঃপর হৃদয়

অতঃপর একটি কাল্পনিক চরিত্র

অতঃপর হৃদয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

নির্দয় মেয়েটি এবং আমি

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪


একা একা বসে থাকতে আমার ভালই লাগে, প্রায় একা একা বসে থাকি। ভালো লাগার কোন কারণ থাকে না, সময়ে অসময়ে ভাল লাগে, যা খুশি তাই ভাল লাগে। মানুষ চাইলেও ভাল লাগা কে দূরে সরিয়ে দিতে পারে না; কেউ কেউ আবার পারেও। প্রায় অনেক দিন থেকে পড়াশুনা করতেছিনা না, এখন পড়াশোনার সময় এটা বুঝেও কেন যে বুঝতেছি না, সেটাও বুঝতেছি না। বসন্তকাল আমার প্রিয় ঋতু, আসলে শুধু প্রিয় বললে ভুল হবে, প্রিয়র উপর স্কয়ার বা কিউব দিলে হয়তো ঠিক হতে পারে। আগে কত কল্পনা করতাম, বসন্তের দিনে একা একা ঘাসের উপর বসে প্রিয়তমার সাথে ফোনে কথা বলতেছি, প্রিয়তমা আমাকে ফোনে আলতো করে কপালে চুমু দিচ্ছে! কল্পনা তো কল্পনাই; তা বাস্তব হতে গেলে ভাগ্য লাগে।

আজকাল সুক্তির সাথে আমার একটু বেশিই ঝগড়া হচ্ছে, হবেই না কেন; আমার কোন কথার যেন মূল্যই নেই তার কাছে। আমাকে নাকি সে ভালবাসে কিন্তু ভালোবাসার লক্ষণ পাই না। সেদিন ফোনে প্রায় অনেকক্ষণ ঝগড়া, অনেক কিছুই বলল আমাকে,আর কোনদিন আমার সাথে কথা বলবে না, আমি যেন তাকে ফোন না দেই, এই সেই, ইত্যাদি। ঝগড়া কোথা থেকে শুরু হয়েছিল আমি নিজেও জানিনা। তার দুদিন পরে আবার ফোন দিয়ে কান্নাকাটি শুরু, শুনেছি যারা কান্না করে তাদের মাঝে ভালোবাসা থাকে বেশি; আমার মনে হয় সুক্তি ব্যাতিক্রম। ওর মাঝে ভালোবাসার ছিটে ফোটাও নেই। আর যদি থাকেও সেটা উপস্থাপন করতে পারে না।

কিছুদিন ভাল মতই কথা হলো, কিছুদিন পর আবার ঝগড়া! এবার ঝগড়া টা বই নিয়ে। আমি ওকে বলেছি, 'শুধু বই পড়লেই হবে না, বই পড়ার সাথে সাথে বুঝতে হবে এবং সেখান থেকে শিক্ষা অর্জন করতে হবে।' সুক্তি আমাকে বলল, 'হ্যাঁ আমি এটা জানি, আর হ্যাঁ, হুমায়ূন আহমেদ এর বই পড়ে কোন লাভ নেই, ওনার বইয়ে আমি শেখার মত কিছু পাই না।' আমি ওর কথা শুনে ওকে বললাম, তুমি যে বই গুলো পরেছ ওগুলো থেকে কি কি শিখেছ, বল শুনি। সে কিছুই বলতে পারল না। অতঃপর আমি তাকে বুঝিয়ে বললাম সব। একটা বই পড়ে আমি সেখান থেকে কি কি শিখব, ওগুলো কি করে বের করব সেগুলো শেখালাম। তারপর বললাম, তুমি প্রমথ চৌধুরীর লাইব্রেরি প্রবন্ধ পড়েছ না? সে বলল 'না পড়িনি।' মেজাজ টা গেল খারাপ হয়ে। ওর বইয়ে আছে অথচ পড়েনি! আমার স্পষ্ট মনে আছে, ও আমাকে একদিন বলেছিল আমি পড়েছি, আজ বলছে না। ফোন কেটে দিলাম, আর বলে দিলাম_আজ আর কথা বলব না, মেজাজ টা খারাপ হয়ে গেল। তারপর কিছু কথা ম্যাসেজে বললাম, এই আর কি।

রাত তখন ২ টা পার হয়েছে। ঘড়ির কাঁটার টিক টিক শব্দ শোনা যাচ্ছে। হঠাৎই আমার নিশ্বাস নিতে অনেক সমস্যা হচ্ছিল। বুকে ব্যাথা, নাক দিয়ে রক্ত পড়া শুরু করেছে মনে হয়। বিছানার চাদর নাকের রক্ত দিতে ভিজে গেল। আমি কেমন যেন অচেতন হয়ে যাচ্ছিলাম, কোন রকম ফোন টা হাতে নিয়ে সুক্তিকে ম্যাসেজ করলাম। ম্যসেজে লিখা ছিল, "আমার নিশ্বাস নিতে খুব সমস্যা হচ্ছে, নাক দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে।" কিছুক্ষণ পর রিপ্লে আসল, রিপ্লেতে লিখা ছিল, "নিজের মা বাবা কে ইনফ্রম কর বা মেডিসিন নাও, ও হ্যাঁ নিজের বিপদের সময় ভুল-ভাল মানুষ কে বলে কি হবে, তাই নেক্সট এ এই ভুল হবে না আশা করি। রিপ্লে টা পড়ে কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম। মানুষ এতটা মায়া দয়া হীন হতে পারে জানতাম না। কখনো ভাবিনী আমাকে এমন ম্যাসেজ কেউ করবে, তাও আবার এমন সময় যখন আমার মৃত্যু ঘটতে চলেছে। সাথে সাথেই আমি ফোন টা বন্ধ করে দেই।

যেদিন আমার মৃত্যু ঘটতে চলেছিল, সেদিন ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাই। তারপর ১৫ টা বছর পেরিয়ে গেছে। আজ হঠাৎ সুক্তি কে খুব মনে পড়ছে। জানিনা সে কোথায় আছে, কেমন আছে। ১৫ বছরে সে আমার একবারও খোঁজ নেয়নি। এটা সত্যি যে, ও আমার কাছে আসতে চাইলেও আমি আসতে দিতাম না; ওর এটা শাস্তি। তবে হ্যাঁ ওকে অনেক ভালোবাসি। আমার সাথে অমন আচরণ করার পরেও তাকে ভুলতে পারিনি। আমার মন জুড়ে ও এখনো আছে, আর থাকবেও। ওকে কেন যে এত ভালবাসি তা জানিনা। যতদিন বেঁচে আছি দূর থেকেই ভালবেসে যাব। একা একা বসে থাকতে আমার ভালই লাগে, প্রায় একা একা বসে থাকি। ভালো লাগার কোন কারণ থাকে না, সময়ে অসময়ে ভাল লাগে, যা খুশি তাই ভাল লাগে। মানুষ চাইলেও ভাল লাগা কে দূরে সরিয়ে দিতে পারে না; কেউ কেউ আবার পারেও। প্রায় অনেক দিন থেকে পড়াশুনা করতেছিনা না, এখন পড়াশোনার সময় এটা বুঝেও কেন যে বুঝতেছি না, সেটাও বুঝতেছি না। বসন্তকাল আমার প্রিয় ঋতু, আসলে শুধু প্রিয় বললে ভুল হবে, প্রিয়র উপর স্কয়ার বা কিউব দিলে হয়তো ঠিক হতে পারে। আগে কত কল্পনা করতাম, বসন্তের দিনে একা একা ঘাসের উপর বসে প্রিয়তমার সাথে ফোনে কথা বলতেছি, প্রিয়তমা আমাকে ফোনে আলতো করে কপালে চুমু দিচ্ছে! কল্পনা তো কল্পনাই; তা বাস্তব হতে গেলে ভাগ্য লাগে।

আজকাল সুক্তির সাথে আমার একটু বেশিই ঝগড়া হচ্ছে, হবেই না কেন; আমার কোন কথার যেন মূল্যই নেই তার কাছে। আমাকে নাকি সে ভালবাসে কিন্তু ভালোবাসার লক্ষণ পাই না। সেদিন ফোনে প্রায় অনেকক্ষণ ঝগড়া, অনেক কিছুই বলল আমাকে,আর কোনদিন আমার সাথে কথা বলবে না, আমি যেন তাকে ফোন না দেই, এই সেই, ইত্যাদি। ঝগড়া কোথা থেকে শুরু হয়েছিল আমি নিজেও জানিনা। তার দুদিন পরে আবার ফোন দিয়ে কান্নাকাটি শুরু, শুনেছি যারা কান্না করে তাদের মাঝে ভালোবাসা থাকে বেশি; আমার মনে হয় সুক্তি ব্যাতিক্রম। ওর মাঝে ভালোবাসার ছিটে ফোটাও নেই। আর যদি থাকেও সেটা উপস্থাপন করতে পারে না।

কিছুদিন ভাল মতই কথা হলো, কিছুদিন পর আবার ঝগড়া! এবার ঝগড়া টা বই নিয়ে। আমি ওকে বলেছি, 'শুধু বই পড়লেই হবে না, বই পড়ার সাথে সাথে বুঝতে হবে এবং সেখান থেকে শিক্ষা অর্জন করতে হবে।' সুক্তি আমাকে বলল, 'হ্যাঁ আমি এটা জানি, আর হ্যাঁ, হুমায়ূন আহমেদ এর বই পড়ে কোন লাভ নেই, ওনার বইয়ে আমি শেখার মত কিছু পাই না।' আমি ওর কথা শুনে ওকে বললাম, তুমি যে বই গুলো পরেছ ওগুলো থেকে কি কি শিখেছ, বল শুনি। সে কিছুই বলতে পারল না। অতঃপর আমি তাকে বুঝিয়ে বললাম সব। একটা বই পড়ে আমি সেখান থেকে কি কি শিখব, ওগুলো কি করে বের করব সেগুলো শেখালাম। তারপর বললাম, তুমি প্রমথ চৌধুরীর লাইব্রেরি প্রবন্ধ পড়েছ না? সে বলল 'না পড়িনি।' মেজাজ টা গেল খারাপ হয়ে। ওর বইয়ে আছে অথচ পড়েনি! আমার স্পষ্ট মনে আছে, ও আমাকে একদিন বলেছিল আমি পড়েছি, আজ বলছে না। ফোন কেটে দিলাম, আর বলে দিলাম_আজ আর কথা বলব না, মেজাজ টা খারাপ হয়ে গেল। তারপর কিছু কথা ম্যাসেজে বললাম, এই আর কি।

রাত তখন ২ টা পার হয়েছে। ঘড়ির কাঁটার টিক টিক শব্দ শোনা যাচ্ছে। হঠাৎই আমার নিশ্বাস নিতে অনেক সমস্যা হচ্ছিল। বুকে ব্যাথা, নাক দিয়ে রক্ত পড়া শুরু করেছে মনে হয়। বিছানার চাদর নাকের রক্ত দিতে ভিজে গেল। আমি কেমন যেন অচেতন হয়ে যাচ্ছিলাম, কোন রকম ফোন টা হাতে নিয়ে সুক্তিকে ম্যাসেজ করলাম। ম্যসেজে লিখা ছিল, "আমার নিশ্বাস নিতে খুব সমস্যা হচ্ছে, নাক দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে।" কিছুক্ষণ পর রিপ্লে আসল, রিপ্লেতে লিখা ছিল, "নিজের মা বাবা কে ইনফ্রম কর বা মেডিসিন নাও, ও হ্যাঁ নিজের বিপদের সময় ভুল-ভাল মানুষ কে বলে কি হবে, তাই নেক্সট এ এই ভুল হবে না আশা করি। রিপ্লে টা পড়ে কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম। মানুষ এতটা মায়া দয়া হীন হতে পারে জানতাম না। কখনো ভাবিনী আমাকে এমন ম্যাসেজ কেউ করবে, তাও আবার এমন সময় যখন আমার মৃত্যু ঘটতে চলেছে। সাথে সাথেই আমি ফোন টা বন্ধ করে দেই।

যেদিন আমার মৃত্যু ঘটতে চলেছিল, সেদিন ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাই। তারপর ১৫ টা বছর পেরিয়ে গেছে। আজ হঠাৎ সুক্তি কে খুব মনে পড়ছে। জানিনা সে কোথায় আছে, কেমন আছে। ১৫ বছরে সে আমার একবারও খোঁজ নেয়নি। এটা সত্যি যে, ও আমার কাছে আসতে চাইলেও আমি আসতে দিতাম না; ওর এটা শাস্তি। তবে হ্যাঁ ওকে অনেক ভালোবাসি। আমার সাথে অমন আচরণ করার পরেও তাকে ভুলতে পারিনি। আমার মন জুড়ে ও এখনো আছে, আর থাকবেও। ওকে কেন যে এত ভালবাসি তা জানিনা। যতদিন বেঁচে আছি দূর থেকেই ভালবেসে যাব।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আজকাল সুক্তির সাথে আমার একটু বেশিই ঝগড়া হচ্ছে, হবেই না কেন; আমার কোন কথার যেন মূল্যই নেই তার কাছে। আমাকে নাকি সে ভালবাসে কিন্তু ভালোবাসার লক্ষণ পাই না। সেদিন ফোনে প্রায় অনেকক্ষণ ঝগড়া, অনেক কিছুই বলল আমাকে,আর কোনদিন আমার সাথে কথা বলবে না, আমি যেন তাকে ফোন না দেই, এই সেই, ইত্যাদি। ঝগড়া কোথা থেকে শুরু হয়েছিল আমি নিজেও জানিনা। তার দুদিন পরে আবার ফোন দিয়ে কান্নাকাটি শুরু, শুনেছি যারা কান্না করে তাদের মাঝে ভালোবাসা থাকে বেশি; আমার মনে হয় সুক্তি ব্যাতিক্রম। ওর মাঝে ভালোবাসার ছিটে ফোটাও নেই। আর যদি থাকেও সেটা উপস্থাপন করতে পারে না।

এই অংশটুকু পড়ার সময় ভালই মজা পাচ্ছিলাম। :P

কিন্তু শেষেরদিকে এসে খারাপ লাগলো! :(

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: কাহিনী বাড়ালে অনেক বাড়ানো যেত, আমাকে মশা দল বেধে কামরানো শুরু করেছে তাই তাড়াতাড়ি শেষ করলাম। প্রথমে মিষ্টি খাদ্য দিয়ে মাছকে (পাঠক কে) গর্তে ( পোস্টে) ঢুকিয়েছি :) অতঃপর লবন খেতে দিয়ে বের করে দিলাম :) :) :P

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


"তারপর বললাম, তুমি প্রমথ চৌধুরীর লাইব্রেরি প্রবন্ধ পড়েছ না? সে বলল 'না পড়িনি।' মেজাজ টা গেল খারাপ হয়ে। ওর বইয়ে আছে অথচ পড়েনি! "

-আপনার সমস্যা অন্যের উপর চাপিয়ে দিয়ে, নিজে বেশ হালকা মনে আছেন? আমাদের গার্মেন্টস, এ এই মহুর্তে ৩০ লাখ মেয়ে সেলাই মেলাই করছে, এদের কয় জন প্রমথ কিংবা প্রথম চৌধুরীর প্রবন্ধ পড়ছে? ওরা কি কাউকে ভালোবাসছে না?

বইয়ে তো এটম বোমার ফর্মুলাও আছে, আপনি একটা বানান গিয়ে!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমার কোন সমস্যা নেই, কারণ আমি নিজেই একটা সমস্যা। ৩০ লাখ মেয়ে গার্মেন্টসে সেলাই করছে, ওরাও ভালবাসছে এটা তো আমি অস্বীকার করিনি। বইয়ে এটম বোমা বানানোর ফর্মুলা দেয়া আছে, তবে এটা বানাতে হলে প্রাকটিকাল করতে হবে! যদি সম্ভব হয়, তাহলে তো হলোই না হলে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে, এই আর কি।

আমার লেখাটায় দুটো দিক বেশি করে তুলে ধরা হয়েছে। এক, বই শুধু পড়লেই হবে না; পড়ে শিক্ষা অর্জন করতে হবে, সেই শিক্ষা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। যারা শুধু পড়ে যায় শিখে না কিছু, তাদের বই না পড়াই ভাল। আর দুই, মেয়েটির নির্দয় ভাব! এতটা নির্দয় হওয়া ঠিক না। কিছু কিছু সময় থাকে যকঘন সব রাগ অভিমান ভুলে যেতে হয়, কিন্তু মেয়েটি তা করেনি।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

শায়মা বলেছেন: হা হা চাঁদগাজীভাইয়া দেখি সুক্তির থেকেও নির্দয়!!!!!!!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: হা হা হা............!!! :) :) নির্দয় তো আপনিও!!!!!!! নিজের টা স্বীকার করতে চান না, তাই না আপুমনি??? :)

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪

শেয়াল বলেছেন: খেকজ :-P

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: শিয়াল পন্ডিত তো খেক কয় এটা আর নতুন কি! :) :)

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে বলেছেন: চাঁদ গাজী সঠিক কথাই বলেছেন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: হুম.........!!!

৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১১

শায়মা বলেছেন: আমি!!!!!!!!!!!!

কে বলেছে!!!!

আমি তো দয়াবতী!!!!!!!!! B:-)

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৪

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ও আচ্ছা!!!!!!!!!!!! জানতাম না, আজ জানলাম। :P

৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: অতঃপর হৃদয় ,




খুব যে ভালো হয়েছে এটা বলা গেলোনা । "খুব ভালো লেখা" হয়েছে বললে এই শুরুর বয়সেই আত্মতৃপ্তিতে থেমে যেতেন হয়তো। এই যে লিখলেন - "বুঝতেছি" ... "বলতেছি" এগুলো পাল্টে দিন এভাবে " বুঝছি" বা " বুঝতে পারছিনা" এবং "বলছি"তে ।
তবে এই মেসেজটি ভালো, বই পড়ে শিক্ষার্জন করা, শুধু পড়ার খাতিরে পড়া নয় ।

আরো আরো লিখুন । প্রমথ চৌধুরী ও তার সমকালীন লেখকদের লেখা পড়ুন । পড়ুন তাঁদের পরবর্তী প্রজন্মের লেখকদের লেখাও ।
ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ছোট বেলার অভ্যাস টা রয়ে গেছে। সাধু চলিত মিশাল না করলে যেন ভালই লাগে না। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সাধু চলিত মিশাল না করার চেষ্টা যথা সাধ্য চালিয়ে যাচ্ছি।

৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৫

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: শুভ কামনা রইল ছোট্ট হৃদয় তোমার জন্য ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভালোবাসা রইল।

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: "
যেদিন আমার মৃত্যু ঘটতে চলেছিল, সেদিন ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাই। তারপর ১৫ টা বছর পেরিয়ে গেছে। আজ হঠাৎ সুক্তি কে খুব মনে পড়ছে। জানিনা সে কোথায় আছে, কেমন আছে। ১৫ বছরে সে আমার একবারও খোঁজ নেয়নি। এটা সত্যি যে, ও আমার কাছে আসতে চাইলেও আমি আসতে দিতাম না; ওর এটা শাস্তি। তবে হ্যাঁ ওকে অনেক ভালোবাসি। আমার সাথে অমন আচরণ করার পরেও তাকে ভুলতে পারিনি। আমার মন জুড়ে ও এখনো আছে, আর থাকবেও। ওকে কেন যে এত ভালবাসি তা জানিনা। যতদিন বেঁচে আছি দূর থেকেই ভালবেসে যাব।" - আসলে ভালোবাসা মনে হয় এমনই!!! ভালোবাসার মানুষ হারিয়ে যায়, কিন্তু ভালোবাসা শেষ হয় না।

একটা বাংলা সিনেমা দেখেছিলাম। নায়ক মাহফুজ এই গল্পের মতোই বই পাগল, লেখক থাকে। কাশতে কাশতে রক্তবমি করে। আপনার গল্পের ভালোবাসাটুকু অনেকটা সেরকম।

সব মিলিয়ে ভালো লেগেছে গল্প। সুন্দর মেসেজ দিয়েছেন গল্পে।
ভালো লাগা রেখে গেলাম গল্পে ♥

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ, এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য; ভালোবাসা রইল।

১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৪

রাসেল ০০৭ বলেছেন: গল্পের নায়ক পনের বছর আগে মোবাইলে প্রেম করতো, অনেক বড়লোক ছিলো মনে হয় !

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ভাল জিনিস লক্ষ্য করেছেন দেখছি :) :) হয়তো বড়লোক ছিল। :)

১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি তো ওস্তাদ লোক।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: :) :)

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটি আরেকবার পড়লাম।
প্রতিটা ভালো লেখা সবার দুই তিনবার করে পড়া দরকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.