নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাকে নিয়ে লেখার মত আপাতত কিছুই নেই। যেদিন লেখার মত কিছু অর্জন করতে পারবো সেদিন না হয় সময় করে লিখে ফেলবো।

অতঃপর হৃদয়

অতঃপর একটি কাল্পনিক চরিত্র

অতঃপর হৃদয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

একি আধুনিক শিক্ষা!

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯


সৃষ্টির ঊষা লগ্ন থেকেই মানুষ প্রতিনিয়ত শিখছে। আদিম যুগের মানুষের অবস্থা ইতিহাসে পড়েছি, তাদের না ছিল ঘর বাড়ি, না ছিল শিক্ষা, না ছিল চিকিৎসা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না থাকলেও তখন থেকেই শুরু হয় শিক্ষার হাতেখড়ি তাদের দৈনন্দিন কর্ম কান্ডের মাধ্যমে। আদিম অবস্থা থেকেই আজ একাবিংশ শতাব্দিতে মানুষ বিজ্ঞানের চরম উন্নতির শিখরে পৌঁছেছে, এটা একমাত্র সম্ভব হয়েছে শিক্ষার কারণে। মনিষীগণ শিক্ষা সম্পর্কে সংজ্ঞা দিয়েছেন, তন্মধ্যে একটি- 'কাঙ্খিত আচরণিক ও দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের নামই শিক্ষা।‘ তাই মানুষ যখন যা শিখে সেই শেখার মাঝে ফাঁক থাকলে তাকে আর শেখা শিখণ বলা যায় না। দাদুর মুখে শুনেছিলাম, তাদের আমলে শিক্ষাসংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তির চরিত্রে অসততার ছাপ ছিল না। শিক্ষার্থী যতটুকু শিখেছে অকপটে শিখেছে। শিক্ষক যতটুকু শিখিয়েছেন হৃদয় উজাড় করে, অন্তর নিংড়িয়ে, নির্মল, প্রাণবন্ত প্রাণে শিখিয়েছেন; তাতে ছিল না কোন কপটতা, ছিল না কোন অপকৌশল ও শঠতা। দাদু আরো বলেছিলেন, সেকালে নাকি কোন প্রাইভেট পড়ার প্রয়োজন ছিল না, কোচিং সেন্টার ছিল না, এমন কি নোট বই, গাইড বইয়েরও প্রচলন ছিল না। দিন দিন শিক্ষার যতই উন্নতি ঘটেছে ততই প্রতিযোগিতা মূলক প্রাইভেট পড়ানোর ব্যবস্থাপনা, কোচিং সেন্টারের ব্যবস্থাপনা, নোট বই, গাইড বই ছাপানো ও বিক্রয়ের ব্যবস্থাপনা দূর্বার গতিতে বেড়ে চলেছে। উদ্দেশ্য শুধু টুপাইস ( অর্থ ) কামানো, অর্থাৎ বিত্তবান হওয়ার ধান্দা। তাকালেই চারপাশে দেখতে পাই প্রায় সকলেই যেন অর্থের নেশায় মাতাল হয়ে স্ব-স্ব ক্ষেত্রে শুধু ব্যবসা করে অর্থবান হয়ে গগণচুম্বী অট্টালিকা গড়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে আছে। এতে মানুষের কল্যাণ হোক আর অকল্যাণই হোক, জাতির উন্নতি হোক অথবা জাতির বিপর্যয় হোক সেদিকে কারো ভ্রূক্ষেপ নেই। তাই প্রায় সকলেই স্ব-স্ব অবস্থানে থেকে রকেটের গতিতে ছুটছেন ডিজিটাল সুখ পাখিটির পেছনে। বিগত কয়েক বছর ধরেই পত্রিকার পাতা চোখের সামনে তুলে ধরলেই দেখতে পাই, প্রশ্ন ফাঁস! প্রশ্ন ফাঁস!

দেখা যাচ্ছে, পি.এস.সি. থেকে বি.সি.এস. পরীক্ষা পর্যন্ত প্রত্যেক পরীক্ষায়ই প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটেই চলেছে। সকল শ্রেণীতে এত নোট বই, গাইড বই, প্রাইভেট সেন্টার, কোচিং সেন্টার এর ছড়া ছড়ি থাকা সত্তেও আবার প্রশ্ন ফাঁসের প্রয়োজন হয় কেন তা মগজেই ঢুকছে না। ভাবতে অবাক লাগে যে, সরকারের মহৎ উদ্দেশ্য প্রতিটি শিশুকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা এবং তাদের কাঁধে দেশের ভবিষ্যত দায়িত্বভার তুলে দেওয়া। কিন্তু যেভাবে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটছে তাতে কি সরকার মহোদয়ের উদ্দেশ্য ব্যাহত হচ্ছে না? জাতি কি বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে না? এই কি আমাদের ডিজিটাল শিক্ষা? শিক্ষার উদ্দেশ্য কি আত্বকেন্দ্রিকতা ও অসততা? তাহলে এই শিক্ষা মানুষ কে কখনোই মানুষ করতে পারেনা, দেশ কে কখনো এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেনা।

দাদু বলেছিলেন, শিক্ষা মানুষ কে বিনয়ী , নম্র ও ভদ্র মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে। শিক্ষা মানুষের মনের অন্ধকার ও কু-সংস্কার দূর করে মানুষ কে সত্যিকারের জ্ঞান গরিমায় আলোকিত করে একজন খাঁটি মানুষে পরিণত করে। আর সেই মানুষের দ্বারা দেশ ও দেশের মানুষের তথা সকল সৃষ্টির কল্যাণ সাধিত হয়। কেবল এরূপ মানুষই পারে সকল দ্বিধা-দ্বন্ধ ভুলে সকল মানুষ তথা সকল সৃষ্টি কে ভালবাসতে এবং পর কে আপন করে নিতে। আর এরূপ মানুষের অন্তর নিহিত শিক্ষা-ই আদর্শ শিক্ষা-সফল শিক্ষা।

'প্রশ্ন ফাঁস' এর ঘটনা দূরীকরণে সততার কোন বিকল্প নেই। শিক্ষা সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ অর্থাৎ শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষগণ সকল কে সবিনয়ে অনুরোধ করছি,- আসুন সবাই মিলে সততার পতাকা তলে সমবেত হই। শিক্ষাঙ্গনকে কলুষতা মুক্ত করি। সরকারের মহৎ উদ্দেশ্যকে বাস্তবায়ন করে সুনাগরিক গড়ে তোলার সংগ্রাম চালিয়ে যাই। দেশ ও জাতিকে বিশ্বের দরবারে গর্বিত জাতি হিসেবে চিহ্নিত করি। আর যদি আমরা তা না পারি, বর্তমান চলমান অবস্থা চলতেই থাকে তাহলে কোন দিন আমরা সত্যিকারের শিক্ষিত ও সত্যিকারের মানুষ হতে পারব না। এমন কি আমাদের দেশ মাতাকে যথাযথ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে পারব না। তাই কবি বলেছেন,-

"সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধা জননী
রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি"

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: যায় হোক প্রশ্ন পত্র ফাঁসের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ কিছুই জানেন।
বা এটা বিরোধী দলের চক্রান্ত হতে পারে।
আমি ভাই চার বার BCS পরীক্ষা দিছি, খুব করা পাহারা আর চেক করে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করায়। সমস্যা হইলো পরীক্ষার শেষে কয়েকজনের মুখে শুনি আগের রাতে নাকি প্রশ্ন পাইছে। তাহলে এতো কড়া গার্ডের কি লাভ । এ নিয়ে একবার আমি লিখে ছিলাম।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: বুঝিনা কিছুই। এবার এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রও ফাঁস হয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁস যদি হয় তাহলে হলে বসে পরীক্ষা দেয়ার কি দরকার, বাসায় লিখে জমা দিলেই হয়। শিক্ষিতের সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু খাঁটি সোনা কমে যাচ্ছে।

২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

সোনামণি বলেছেন: আসলেই কি প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়? এত নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে প্রশ্ন সরবরাহ করে তাও ফাঁস হয় এটা তো খুব দুঃখের ব্যাপার।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: দুঃখের ব্যাপার বলে শেষ করে দিলে তো হবে না। আপনি কি পত্রিকা পড়েন না? খবর দেখেন না? প্রশ্নপত্র যেভাবে ফাঁস হচ্ছে এতে দেশের সবাই জানে; আপনিই বাদ পড়েছেন হয়তো।

৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

সোনামণি বলেছেন: পত্রিকা পড়ি, খবরও দেখি তবে আমার আগে বিশ্বাস হত না যে, প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়। এখন বিশ্বাস করতেই হয়। শিক্ষামন্ত্রী তো বসে বসে ঘুমায় তাই হয়তো প্রশ্নপত্র ফাঁস বেড়েই চলছে। প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধে আমাদের এগিয়ে আসতে হবে।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমাদের এগিয়ে আসলে কিছুই হবে না। সরকার, শিক্ষামন্ত্রীকে এগিয়ে আসতে হবে। শুধু বসে বসে ঘুমালে তো কাজই হত; ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে ঘুমায়। চারপাশে কি হয় না হয় কিছুই বলতে পারবেনা তারা।

৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

সোনামণি বলেছেন: হ্যাঁ একদম ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর পোস্ট করার জন্য।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। আর হ্যাঁ ব্লগে স্বাগতম। লিখতে থাকুন।

৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

সোনামণি বলেছেন: আমি ১ মাস আগে আইডি খুলেছি। আমাকে বলা হয়েছে ৩ দিন পর্যবেক্ষন করে প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ দেয়া হবে কিন্তু এখনো তো প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ পেলাম না।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমি এ বিষয়ে তেমন কিছু জানিনা। আমি তো ৪ দিনের দিন প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। আরো কিছুদিন অপেক্ষা করুন। যদি তাও প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ না পান, তাহলে ইমেল করে অভিযোগ করতে পারেন। ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।

৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

রক বেনন বলেছেন: ভাই, সাত কোটি এখন প্রায় বিশ কোটিতে এসে ঠেকেছে আর অমানুষ ও সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে। কবির প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, উনি বেঁচে থাকলে সাত কোটির জায়গায় হয়ত অসংখ্য শব্দটি লিখতেন।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: একদম সঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭

সোনামণি বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: :) :)

৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিটি ছাত্র ও তাদের পরিবার "প্রশ্ন ফাঁস" চায়; তাই ফাঁস হচ্ছে; সেটাকে বন্ধ করার মত বুদ্ধি নাহিদ সাহেবের নেই, উনি ছাত্র রাজনীতিবিদ ছিলেন।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: সেটাই তো সমস্যা। আমরা প্রশ্ন ফাঁস চাই জন্যেই হচ্ছে। আমরা যদি কেউ চাইতাম না, তাহলে ফাঁস হলেও এতে তেমন লাভ হত না। আমরা যখন ফাঁস হওয়া প্রশ্ন নিব না, তখন প্রশ্ন ফাঁস করে তাদের লাভ কি।

৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভাল লিখেছেন । আসলে আমরা শিক্ষিত হচ্ছি কিন্তু প্রকৃত শিক্ষিত হতে পারছি না।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: একদম ঠিক। এ শিক্ষিত হয়ে লাভ কি। লাভ শুধু চাকুরী করে পেট বাঁচানো।

১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

উম্মে সায়মা বলেছেন: প্রশ্ন ফাঁসের ব্যাপারটা দিনদিন প্রকট হচ্ছে আর এর কোন সমাধানও কেউ করতে পারছেনা। এভাবে চললে দেশ যে কোথায় গিয়ে পৌঁছবে!
ছাত্রদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। ওরা ছোট মানুষ পেলে হাতছাড়া করবে কেন? দোষ যারা সাপ্লাই দেয় তাদের। কবে যে এসব বন্ধ হবে!

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: দেশ গাছের মগ ডাকে গিয়ে পৌছাবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। ছাত্রদের দোষ দিচ্ছিনা। তাদের অভিভাবক যদি সচেতন থাকে এবং অন্যায় না করে তাহলে প্রশ্ন ফাঁস হলেও তাদের ছেলে মেয়ে প্রশ্ন পাবে না। আর সব থেকে বড় কথা হচ্ছে, সবাইকে সচেতন ও সৎ থাকতে হবে। আর হ্যাঁ, সরকার ও শিক্ষামন্ত্রীর এমন কিছু করা দরকার যাতে প্রশ্ন ফাঁস না হয়।

১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

সুমন কর বলেছেন: ভালো লিখেছেন। আমার মনে হয়, প্রশ্ন ফাঁস আর বন্ধ হবে না !!

এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সি-তে এ প্লাস পাওয়া ছাত্ররা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে ফেল করে। আমার এলাকায় ২ জন পেয়েছি।

+।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪১

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: এসএসসি এইচ এস সি পরীক্ষায় গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েও কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পায়নি। এমন অনেক দেখেছি আমার চোখে। যে ছেলেটা সাইন্স বানান করতে পারেনা, সে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এ প্লাস পায়; এর থেকে বড় দুঃখের কথা আর কি হতে পারে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা নষ্ট হয়ে গেছে, ভালো হবার সম্ভাবনা খুব কম।

১২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪২

জুন বলেছেন: শিক্ষক যতটুকু শিখিয়েছেন হৃদয় উজাড় করে, অন্তর নিংড়িয়ে, নির্মল, প্রাণবন্ত প্রাণে শিখিয়েছেন; তাতে ছিল না কোন কপটতা, ছিল না কোন অপকৌশল ও শঠতা।
আপনার দাদু যে কঠিন সত্যটি উচ্চারন করেছেন অতঃপর হৃদয় । নীতিহীন শিক্ষদকের কাছে আমাদের ছেলে মেয়েরা এখন জিম্মি ।

অনেক ভালোলাগা রইলো লেখায় ।
+

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: লেখায় ভালো লাগা রেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ। আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন। নীতিহীন শিক্ষকদের কাছে এখনাকার ছেলে মেয়েরা জিম্মি। একজন শিক্ষক হলেন মানুষ গড়ার কারিগর। যখন এই মানুষ গড়ার কারিগররা নীতিহীন কাজ করে তখন তাদের থেকে ছাত্র ছাত্রীরা কি শিখবে? নীতিবান, আদর্শবান ও সৎ শিক্ষকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।

১৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৩

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধা জননী
রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি।

এটা রবীন্দ্রনাথের বঙ্গোমাতা কবিতার অংশ। ঠিক করে নাও।
ভালো লিখেছ।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ঠিক করে নিচ্ছি।

১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সময়োপযোগী পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

প্রশ্ন ফাস বন্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ। নয়লে জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৬

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ। পদক্ষেপ নিতে নিতে জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে।

১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা আর মুগ্ধতা রেখে গেলাম আপনার আলোচনায়।

শুভকামনা জানবেন ভাই।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:০৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: 'প্রশ্ন ফাঁস' মনে হচ্ছে আর বন্ধ হবে কি না জানি না।। সুধু একটু সদিচ্ছাই পারে এই রাহুর হাত থেকে মুক্তি দিতে।। নিঃশ্চিন্তে বলে দিতে পারি আর হবে না।। অর্থাৎ ভবিষ্যত ধীরে ধীরে.....!! অথচ এমনটা হবর কথা ছিল না!!
সবশেষে, "সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধা জননী
রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি"
শান্তনা হয়ে থাকবে।।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৩৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: বন্ধ না হলে জাতি শুধু নামে শিক্ষিত হবে, কামে ঠনঠনাঠন। থাক শান্তনা হয়ে কি আর করার!!!

১৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১৪

আখেনাটেন বলেছেন: দেশের শিক্ষামন্ত্রী যখন ডিনায়ায় সিনড্রোমের মধ্যে থাকেন তখন এই অরাজকতা রোধ হওয়ার সম্ভবনা খুবই ক্ষীণ। উন্নত বিশ্বে হলে উনাকে কমপক্ষে দশবার পদত্যাগ করতে হত।

এটা যে জাতির ভবিষ্যতের জন্য কতটা ভয়ঙ্কর তা যদি এই লোকগুলো বুঝত। অামরা অভাগা দেশের তেভাগা নাগরিক। সবকিছুই এখন সয়ে যায় অামাদের।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৪০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমরা বুঝতেছি 'ভয়ঙ্কর', কিন্তু তারা বুঝেও না বুঝার ভান ধরে আছে। সয়ে গেছে, যাক আরো যাক, যেতেই থাক।

১৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭

মো: খায়রুল ইসলাম বলেছেন: বলেছেন একদম সঠিক কথা। ধন্যবাদ।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২১

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫

পান্হপাদপ বলেছেন: সততার বিকল্প নেই ।রাইট

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: একদমই! ধন্যবাদ।

২১| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

কাল্পনিক কামিনী বলেছেন: শিক্ষামন্ত্রী শুধু বলেই যায় প্রশ্ন ফাঁস হবেনা কিন্তু ঠিকই ফাঁস হয়।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: হ্যাঁ ফাঁস তো হচ্ছেই। ফাঁস বন্ধের উপায় ভাবতে হবে; যাদের ভাবার দরকার তারাই ভাবছে না, আমরা এখানে কি করব।

২২| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০০

সালমা অক্তার বলেছেন: খুবই সুন্দর লিখেছেন

২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৯

বিষাদ সময় বলেছেন: পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ। বর্তমান বাজার অর্থনীতিতে শিক্ষাও একটি পন্য। পন্য বেচা কেনায় আদর্শ খুঁজতে গেলে হতাশ হতে হবে।

অনেক আগের প্রশ্ন ফাঁসের সাথে বর্তমান প্রশ্ন ফাঁসের একটা বেসিক পার্থক্য রয়েছে। আগে প্রশ্ন ফাঁস হতো মূলত আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য কিন্তু এখনকার প্রশ্ন ফাঁসের উদ্দেশ্য যেন দ্রুত গনমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া। এবং প্রশ্নপত্র ফাঁসের এই উদ্দেশ্যটাই আমার কাছে আরো বেশি উদ্বেগের কারন।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। কতৃপক্ষ নজর দিচ্ছেনা, তাদের কাছে এটা কিছুই না।

২৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রশ্নপত্র ফাঁস , জাতীকে পঙ্গু করার এক গভীর চক্রান্ত!

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: হ্যাঁ একদম ঠিক, ধন্যবাদ।

২৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৫০

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছো ভাইয়া! বহুল আলোচিত বিষয় হলেও কমন মনেই হয়নি।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:০৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: ++

ইস , তাহলে তো আমিও ভাল রেজাল্ট করতাম। B-))

আমার ভাতিজা, ভাগ্নে খুব কষ্ট করে পড়ে, এত অল্প বয়সে তাদের সৃজনশীলতা নিয়ে টানাটানি করতে হয়। স্কুলের পর --কোচিং-- এরপর হুজুরের কাছে জীবন বিধান শিক্ষা(কোরআন শরীফ)

খেলাধূলার সময় সংকুচিত। তবে বাংলাদেশে স্কুলে ছুটি(বন্ধ দিন) অনেক, এগুলি কমাতে হবে।

আমি বলি স্কুলে যাওয়ার দরকার নাই, ঘরে বসে টিউশনি পড়ুক ৫-৬ ঘন্টাম, যথেষ্ট!!!

০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ভালো বুদ্ধি! ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.