নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাকে নিয়ে লেখার মত আপাতত কিছুই নেই। যেদিন লেখার মত কিছু অর্জন করতে পারবো সেদিন না হয় সময় করে লিখে ফেলবো।

অতঃপর হৃদয়

অতঃপর একটি কাল্পনিক চরিত্র

অতঃপর হৃদয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেষ আড্ডা অফ স্কুল লাইফ

১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫


আগামীকাল শামিমের জন্মদিন। আমরা সবাই প্লান করেছি আজ একটা পার্টি দিবো। এসএসসি দিয়েছি সবে মাত্র। রেজাল্ট হয়নি এখনো। রেজাল্টের পর কে কোথায় থাকবো কেউ জানিনা। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি বন্ধুরা একত্রে আজ শেষ আড্ডা দিবো, অনেক মজা করবো। সেই সাথে শামীমের জন্মদিন পালন করবো। সকালে আমাকে একবার ফোন করে জানানো হয়েছিল যে বিকেলে আজ অনিকের বাসায় পার্টি হবে। আমাদের সবাইকে বাজার করতে হবে, রাতে ওখানেই খাওয়া হবে। আমিও বলে দিয়েছিলাম "হ্যা" আমি থাকবো, তোরা বাজারে যাওয়ার আগে আমায় ফোন দিস। আমাদের বন্ধুদের মধ্যে স্বপ্ন নামের এক ছেলে আছে, যে একটু বেশি মজা করে। মজা করে শামীমের বাবার নামে একটি ফেসবুক ইভেন্ট খুলে বসলো! ইভেন্টের নাম তসির'স বার্ডে!! আসলে শামীমের বাবার নাম তসির উদ্দিন, তাই এই শয়তানি করা হয়েছে। আমিও মজা করে ইভেন্টে লিখে দিলাম ' ১০০ টাকা সবায় ধরি আইসো, শামীমের বার্ডে খামো।

আস্তে আস্তে বিকেল ঘনিয়ে এলো। আমাকে ফোন করলো বিকেল ঠিক ৫ টায়, তো আমি হাজির হলাম অনিকের বাড়িতে। সেখানে বাজারের প্রস্তুতি চলছে। আমি অনিকের বাড়িতে যাওয়ার পর জানতে পারলাম আমাদের থাকার ব্যাবস্থা হয়েছে অনিকের বাসার পাশে গাছ তলায়। সেখানে তাঁবু করে তাঁবুতে থাকার অভিজ্ঞতা নিতে চাচ্ছিলো সবাই। তাই আমরা তাঁবু তৈরি করতে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। এমন সময় আমাদের বান্ধুবী তন্নি আমাদের তাঁবুর কাছে এসে দাঁড়ালো। তন্নির বাসা আমাদের তাঁবুর কাছ থেকে বেশি দুরে নয়, তাই সে চলে এসেছে আমাদের তাঁবু দেখতে। বেশ! তাঁবু দেখে বললো আমরা নাকি বেশ সুন্দর তাঁবু তৈরি করেছি। আমি তন্নিকে আগে দেখেছিলাম কিন্তু কথা বলিনি কখনো। আজ ক্যান জানি কথা বলে ফেললাম। সন্ধ্যার পর তন্নি আমাদের চায়ের দাওয়াত দিলো। আমরা সকলে চায়ের দাওয়াত গ্রহন করলাম। আমাদের চায়ের দাওয়াত দিয়ে তন্নি বাসায় চলে গেল। আমি তাকিয়ে তার চলে যাওয়া দেখলাম। আসলে সত্যি কথা বলতে মেয়েটা পিচ্চি পিচ্চি তো দেখে মনেই হয়না আমাদের সাথে পড়ে।

সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো। আমাদের প্রাণের প্রিয় বন্ধু রিয়াজ নাকি আসবে না। সে নাকি তার ফুফুর বাসা যাবে। রিয়াজ আমাদের অনেক কাছের একজন বন্ধু। তাকে ছাড়া আমরা কিছুতেই এই পার্টি করবো না। আমি বাকিদের বাজারে পাঠিয়ে সাইকেল নিয়ে নিজেই চলে গেলাম রিয়াজের বাসায়। সেখান থেকে রিয়াজ কে নিয়ে চলে এলাম। আমার কথা রিয়াজ ফেলতে পারবে না এটা জানি। তারপর আমরা সবাই একত্রিত হলাম আমাদের তাঁবুতে। সেখান থেকে চায়ের দাওয়াত পালন করতে চলে গেলাম তন্নিদের বাসায়।

রিয়াজ, অনিক,স্বপ্ন,রিয়াদ,সোহাগ,সুমন,সঞ্জয়,কৃষ্ণ,প্রান্ত,শামীম এবং আমি হৃদয় আমরা সকলে তন্নির বাসায় উপস্থিত চায়ের দাওয়াত পালন করতে। আমাদের দাওয়াতে আসার একটা শর্ত ছিলো, তন্নিকে নিজের হাতে চা বানিয়ে খাওয়াতে হবে, কিন্তু সে নিজের হাতে চা বানায়নি তার আম্মু চা বানিয়ে দিয়েছে। নিয়েছিলাম চায়ের দাওয়াত কিন্তু এখানে এসে দেখি চায়ের সাথে অনেক রকম খাবার- মিষ্টি, বিস্কুট, চানাচুর ইত্যাদি।

আমাদের খাওয়া শেষে তন্নির মা আমাদের সবার পরিচয় নিচ্ছিলেন। আমরা সকলে আমাদের পরিচয় দিচ্ছিলাম। এমন সময় কৃষ্ণ তার পরিচয় টা ঠিক এভাবে দিলো, 'আমার নাম কৃষ্ণ অর্ফে রয় কৃষ, আসলে আমার নাম কৃষ্ণ রায় কিন্তু আমি ফেসবুকে নাম দিয়েছি রয় কৃষ।' এই কথা কৃষ্ণের মুখে শুনে আমাদের হাসি আর থামছিলো না। তন্নিদের বাসায় চা খেয়ে বেড়িয়ে এলাম।

আমরা আমাদের তাঁবুতে ফিরে এসে নতুন নতুন প্লান করছিলাম। কি থেকে কি করবো রাতে কি কি খাবারের ব্যাবস্থা করবো ইত্যাদি। আকাশ মেঘলা যে কোন সময় বৃষ্টি নামতে পারে। সব খাবার কেনা শেষ হয়েছে। শামীমের জন্মদিন পালন করার জন্য একটি কেক কেনা হয়েছে। নাস্তা খাওয়ার জন্য অনেক প্রকার নাস্তা জাতীয় খাবার কেনা হয়েছে।


আজ সন্ধ্যার পর থেকে কেন জানি আমার মন টা ভালো না। আমার আবার একটু পর পর মন খারাপ হয়। তাই কখন কেমন থাকি বোঝা মুশকিল। রাত বেশি হয়নি আমরা তাঁবুতে বসে গল্প করছি। এমন সময় হঠাৎ কোথা থেকে যেন দমকা হাওয়া আর মেঘ ছুটে এলো। আমরা তাড়াতাড়ি করে অনিকের বাসায় চলে গেলাম। বৃষ্টির জন্য আমাদের রাতে থাকার এবং খাওয়ার ব্যবস্থা অনিকের বাসায় করা হলো। অনিকের থাকার ঘর আজ আমাদের দখলে। আমরা অনিকের ক্যামেরা নিয়ে ছবি তুলতে ব্যস্ত সবাই আর ওদিকে রান্নার কাজ করছেন অনিকের মা এবং আমাদের বন্ধু প্রান্ত। আজ অনিকের মা আমাদের রান্না করে খাওয়াবে, সে কিছুটা অসুস্থ কিন্তু সে আনন্দের সাথেই সব কাজ করছেন কিছুতেই বুঝতে দিচ্ছেন না যে সে অসুস্থ। আমরা সবাই অনিকের রুমে শয়তানি করতে ব্যস্ত। আমাদের বন্ধু সঞ্জয় সে আজ নিঃস্তব্ধ! যে ছেলেটি সারাক্ষণ চেঁচিয়ে আমাদের অবস্থা খারাপ করে দিত সে আজ তেমন কোন কথাই বলছে না। পাশের রুমে স্বপ্ন তার ক্লোস বান্ধুবী নিশাতের সাথে চ্যাট করছে ফেসবুকে। আমি আর অনিক একটু শয়তানি করার জন্য অনিকের ওয়্যারলেস কিবোর্ড আমাদের কাছে নিয়ে এসে উল্টা পাল্টা ম্যাসেজ লিখছিলাম নিশাতকে আর স্বপ্ন বোকার মত মনিটরে তাকিয়ে দেখছিল। সে প্রথমে বুঝতে পারেনি যে এটা আমাদের কাজ তবে পরে বুঝতে পেরেছে। বেশ মজা করেই কেটে যাচ্ছিল আমাদের শয়তানি, সেই সাথে মিনিটের কাটাও ঘুরছিল। অবশেষে রাত ১২ টা বাজার বেশি দেরি নেই। আমরা সকলে কেক নিয়ে আমাদের তাঁবুতে ফিরে গেলাম। কিছুক্ষণ আগে বৃষ্টি ঝরেছিল আকাশ থেকে এখন আকাশ পরিষ্কার। কোন মেঘ নেই আকাশে, হয়তো বৃষ্টি জানতো আজ শামীমের জন্মদিন! আজ বেশিক্ষণ থাকা যাবে না এখানে। রাত বারোটা বেজে গেলো। আমাদের তাঁবুতে সবাই চেঁচিয়ে উঠলো শুভ জন্মদিন Shameem !!!!! তার পর শামীম কেক কেটে আমাদের সবাইকে খাইয়ে দিলো। সবাই কেক খেয়ে তাঁবু থেকে চলে এলাম অনিকের বাসায়।

রান্না শেষ হয়েছে। খাবার আমাদের সামনেই রাখা আছে এবার শুধু আমাদের খাওয়ার পালা। পরিবেশনের দায়িত্ব নিলো প্রান্ত। প্রান্ত আমাদের সকলকে খাবার দিলো, তরকারি দিলো, আমরা সবাই খাওয়া শুরু করলাম। অতঃপর খাওয়া শেষে প্লেট আমি পরিষ্কার করে ফেললাম মাত্র ১০ মিনিটে সব প্লেট পরিষ্কার শেষ!!

কেউ কেউ বললো সারারাত গল্প করবো, আবার কেউ বললো না লুডু খেলবো, আবার কেউ বললো ভূত এফ এম শুনবো। যে যার মত বিভিন্ন খেলায় মগ্ন ছিলাম। আমরা অনেক শয়তানি করছিলাম, অনেক মজা করছিলাম। অনিক এসে আমাকে বললো কৃষ্ণ ভূতের ভয় পায় খুব, তাই তাকে ভূতের ভয় দেখাবে ওরা! আমিও ওদের এই শয়তানিতে যুক্ত হলাম। কৃষ্ণ কে ভূলভাল বুঝিয়ে বাহিরে নিয়ে আসা হলো। তারপর তাকে মাঠে নিয়ে এসে আমরা সবাই বলতে লাগলাম আমরা মানুষ না আমরা সবাই ভূত, মানুষের রূপ নিয়ে এসেছি হা হা হা। যা ভেবেছিলাম তা কিছুই হলো না, কৃষ্ণ ভয় পেলো না বরং সে ভূতের সাথে মারামারি করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলো। বেশ কয়েকবার দু পা তুলে দুই পাশের ভুত কে জানিয়ে দিলো আমরা তাকে আক্রমণ করলে সে পাল্টা আক্রমণ করবে। যেমনটা বাংলা মুভিতে দেখা যায়। তারপর আমরা ফিরে এলাম অনিকের রুমে। ওদিকে আমাদের পিছন পিছন ফিরে এলো কৃষ্ণ। এবার অনিকের রুমে এসে দেখি সঞ্জয় ঘুমিয়ে পড়েছে!! বেশ এবার মজা টা জমে উঠবে। অনিক আর স্বপ্ন খুঁজতে লাগলো লিপস্টিক! মানে সঞ্জয়ের ঠোঁটে দেওয়া হবে আর বেচারা সঞ্জয় ঘুম থেকে উঠে দেখবে তখন কি মজাটাই না হবে। কিন্তু লিপস্টিক আর খুঁজে পাওয়া হলো না তাই বিকল্প উপায় খুঁজতে হলো। লিপস্টিকের বদলে হাঁড়ির কালো কালি মুখে মাখিয়ে দেওয়া হবে আর ঘুম থেকে উঠে যখন দেখবে নিজেকে আয়নায় তখন ভূত মনে করে হয়তো চিৎকার দিয়ে উঠবে। স্বপ্ন আর অনিক যত্ন করে সঞ্জয়ের মুখে কালি মাখিয়ে দিচ্ছিলো আর আমরা সবাই তামাশা দেখছিলাম। অতঃপর ঘুমন্ত সঞ্জয়ের মুখের কাছে গিয়ে সবাই সেলফি তুলছিলাম। শয়তানি করতে করতেই রাত প্রায় শেষ হতে চললো।

ফজরের আজান দিচ্ছে। সবা্র চোখে অনেক ঘুম কিন্তু কেউ ঘুমানোর সাহস পাচ্ছে না। ঘুমালে কি হতে পারে সেটা সঞ্জয়ের অবস্থা দেখলেই বোঝা যায়। সঞ্জয় কে কালি মাখানোর কিছুক্ষণ পর সঞ্জয় জেগেছিল আর আমরা খিল খিল হেসে দেই, তাই সঞ্জয় বুঝতে পারে আর হাত মুখ ধুয়ে আমাদের উপর অভিমান করে আবার শুয়ে পরে। আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম রাস্তায় হাঁটতে বের হবো শয়তানি করবো তারপর ফিরে এসে কিছু খেয়ে যার যার বাসায় চলে যাবো।

আমরা সবাই অনিকের বাসার সামনে বের হলাম। মেডিকেল রোডের দিকে এগিয়ে গেলাম। রাস্তার পাশে ছিলো রবিউল স্যারের বাসার আম গাছ! সেখানে চুপিচুপি কয়েক টা আম ছিড়ে দৌড় দিয়ে চলে গেলাম মেডিকেল মোড়ে। সেখানে অনিক একটা আম নিয়ে মার্চি আপুর বাসায় দিলো ঢিল! সেই ঢিল গিয়ে পড়ল টিনে আর সেই সাথে আমাদের আবার দৌড়। মেডিকেল রোডের উত্তর দিকে যাবো। তাই বেশ কিছুদুর এগিয়ে গেলাম। সেখানে দেখতে পেলাম এক সাইন বোর্ড ঝুলছে। সাইন বোর্ড টা ছিল ব্রাক প্রাথমিক কেন্দ্রের। আমাদের বীর বাহাদুর এবং সু স্বাস্থের অধিকারী প্রান্ত ভাই সাইন বোর্ড এক টানে খুলে ফেললো, সেই সাথে সাইন বোর্ড রাস্তায় রেখে আগুন ধরিয়ে দিলো আর আমরা আবার দৌড়ে অনেক দুরে চলে গেলাম। আসলে আমাদের দৌড়ে পালানোর কারণ ছিল যে এলাকা গুলোয় এই রকম শয়তানি করা হচ্ছিল তা থেকে দৌড়ে দূরে যাওয়া।

আমরা সবাই রাস্তায়ই ছিলাম আমাদের প্লান ছিলো মেডিকেল মোরের উত্তর রাস্তা দিয়ে ভাটিয়া পাড়ার বট গাছ থেকে পাকা রাস্তা ধরে অনিকের বাসায় ফিরে আসবো। অবশেষে হাটতে হাটতে বট গাছের নিচে দাঁড়ালাম। এমন সময় একটা গাড়ি আসতেছিলো, স্বপ্ন বললো এই পালাও পালাও পুলিশ আসতেছে। আমরা সবাই না ভেবেই ভুট্টা ক্ষেতে লুকাতে যাবো এমন সময় দেখি এটা পুলিশের গাড়ি না এটা মাইক্রো বাস! বট গাছে একটি কলিকাতা হারবালের সাইন বোর্ড ঝুলছে। বীর বাহাদুর প্রান্ত সাইন বোর্ড খুলে স্বপ্নের হাতে ধরিয়ে দিলো আর স্বপ্ন সারা রাস্তা ক্যানভাস করতে করতে এলো। হাঁটতে হাঁটতে আবার অনিকের বাসার সামনে চলে এলাম।

সবাই অনেক ক্লান্ত কারণ রাস্তায় অনেক বেশি শয়তানি করেছি সবাই, আর সেই সাথে উল্টা পাল্টা মিছিল তো ছিলই। এবার অনিকের বাসায় ঢুকে দেখি সবাই ঘুমাচ্ছে মানে আমাদের সাথে যারা যায়নি। রিয়াজ, শামীম আর সঞ্জয় ওরা গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। আমাদের ডাকা ডাকির ফলে দরজা খুলে দিলো। আমরা ভিতরে প্রবেশ করে বেশ কিছুক্ষণ বসে রইলাম। আমরা রাতে শয়তানি করে লাফালাফি করে অনিকদের বিছানা ভেঙ্গে ফেলেছি এটা নিয়ে সবাই একটু চিন্তিত ছিলাম, যদি আবার কেউ কিছু বলে। আমাদের সবার প্রচুর তৃষ্ণা পেয়েছিল তাই গত রাতে আনা সেভেন আপ সবাই ভাগ করে খেয়ে নিলাম।

সকাল ৮ টা বাজে এবার সবাই বাজারে গিয়ে নাস্তা খেয়ে সবাই যার যার বাসায় যাবো। বাজারে গেলাম সবাই, সেখানে এক দোকানে গিয়ে গরম গরম পরোটা খেয়ে যাদের বাসা দূরে তাদের পাঠিয়ে দিলাম বাসায়। সারা রাত অনেক শয়তানি হয়েছে রুমের অবস্থা ভালো না, তাই অনিক আর বাসায় গেলো না। আমি আর স্বপ্নও বাসায় গেলাম না। আমরা গেলাম স্বপ্নন মঞ্জিলে, সেখানে বসে আছি হাওয়া খাচ্ছি কিন্তু ঘুম এত বেশি চেপে ধরেছিলো যে চোখ খুলতেই পারছিলাম না কেউ। হঠাৎ মাথায় আইডিয়া আসলো আজ তো সুসিতল স্যারের প্রাইভেট আছে আজ। আমরা আর দেরি না করে স্যারের বাসায় চলে গেলাম। প্রাইভেট যে রুমে পড়ায় ওখানে গিয়ে বসে টেবিলের উপর মাথা রেখে কিছুক্ষণ ঘুমানোর চেষ্টা করলাম কিন্তু ঘুমানোর মত অবস্থা নেই, সবাই চেঁচামেচি করছে। বেড়িয়ে এলাম সেখান থেকে। মাক্কাপুরের মোড়ে এসে যে যার মত বাসায় চলে গেল, আমিও "বিদায় ভালো থাকিস সবাই" বলে বাসায় চলে এলাম।

মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাঁধনহারা সময়ের গান শুনলাম ,বহুবছর আগে এক মফস্বলের গলিতে ফেলে এসছি আমার সেই কৈশোর বাঁধনহারা উচ্ছ্বাসের দিনগুলো । খুব খুব ভালোলেগেছে !!!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। যেসব দিন চলে গেছে সেগুলো মনে পড়লে সত্যিই বুকের ভেতর যেন কেমন করে উঠে। সেসব দিন আজ শুধুই স্মৃতি। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে পুরনো দিনে, কিন্তু সেটা তো আর সম্ভব না। আগে ভাবতাম কবে বড় হবো, এখন ভাবি, আবার যদি ছোট হতে পারতাম। ভালোবাসা রইল মনিরা আপু।

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো

১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭

সোনামণি বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে আমার স্কুলের দিন গুলোর কথা মনে পড়ে গেল। বন্ধুরা মিলে অনেক মজা করতাম। ভালো লাগলো আপনার লেখা।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: মনে পড়বে এটাই স্বাভাবিক। ধন্যবাদ আপনাকে। ভালোবাসা রইল।

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৯

ওমেরা বলেছেন: বন্ধু বান্ধব,আড্ডা জীবনে ছিল না এখনো নেই , একটা নিরামিষ জীবন যাপন করলাম । আপনাদের আড্ডাবাজি উপভোগ করলাম । ধন্যবাদ ভাইয়া ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৯

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। আড্ডা আমিও দেইনি কখনো, এসএসসি পরীক্ষার আগে কয়েকদিন একটু দিছিলাম ফ্রেন্ডদের সাথে। যদিও ফ্রেন্ড বলতে তেমন কেউ ছিলনা।

৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: অতঃপর হৃদয় ,




অতঃপর হৃদয়ের গভীর থেকে উঠে আসা একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস - সেই যে আমার নানা রংএর দিনগুলি ............!!!!!!!!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:২০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: মনে পড়ে যায় কত স্মৃতি :( :( জী এস ভাই অনেক ভালোবাসা রইল।

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এরপর কলেজ লাইফের টা লিখবেন নির্ঘাত!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অবশ্যই লিখবো। আগে কলেজ লাইফ টা শেষ হোক। কলেজ লাইফ এর লেখাটা যে মজার হবেনা তা জানি, কারণ কলেজ লাইফ খুব বোরিং যাচ্ছে। ধন্যবাদ আলো ভাই।

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:৫৬

উম্মে সায়মা বলেছেন: সময় করে এসে স্কুল জীবনের শেষ আড্ডার গল্প পড়ব। শুভ কামনা :)

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপুমনি।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: যদি পেতাম সেই হারানো দিনগুলি
যদি পেতাম ফিরে কৈশোর
যদি পেতাম আবার সেই ভালোলাগা
ভালোবাসার স্মৃতি বিভোর........

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আহা!!!!!! এত সুন্দর লিখেন কেম্নে?? আমি কত চেষ্টা করি পারিই না। :(

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

এনায়েত হোসাইন বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে আমার স্কুলের দিন গুলোর কথা মনে পড়ে গেল। বন্ধুরা মিলে অনেক মজা করতাম। ভালো লাগলো আপনার লেখা।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ। স্কুল জীবন বলতে আমার তেমন মধুর সময় নেই। এসএসসি পরীক্ষার আগে এবং ক্লাস এইট, এই দুটো বছরের কিছু সময়ই স্কুল জীবন ছিল।

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

অভিজিৎ সমদ্দার বলেছেন: মনে পড়বে এটাই স্বাভাবিক। ধন্যবাদ আপনাকে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালোবাসা রইল।

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অনেক বড়। পড়তে সময় লাগবে। আপাতত চমৎকার হয়েছে বলে মনে হয়।






ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: পড়ে নিয়েন, আশা করি ভালোই লাগবে। ভালোবাসা রইল। ভালো থাকবেন।

১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭

কাল্পনিক কামিনী বলেছেন: স্কুল লাইফ টা অনেজ মজার। স্কুল লাইফের মত মজা পরে আর থাকেনা। অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন একটি দিনের কথা। ভালো লাগা রইল।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। ভালোবাসা রইল।

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন।

এমন কতশত স্মৃতি ফেলে এসেছি বন্ধুদের সাথে। সেই বাঁধ ভাংগা উচ্ছাস, আনন্দ মিস করি খুব।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ আপুমনি। সেইসব দিন গুলো আজ শুধুই স্মৃতি, চাইলেও আর ফিরে যেতে পারবো না। খুব মিস করি কিছু কিছু অসাধারণ সময় কে। যতই বড় হচ্ছি ততই ফিরে যেতে ইচ্ছে করছে শৈশবে।

১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:১৩

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: স্কুলে লাইফে ফিরে আহা গেলাম ।
আহা !

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১৯

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: এমনিতে তো আর মনে পড়বে না সেসব দিন তাই পোস্ট দিয়েছি মনে করানোর জন্য :) ভালোবাসা রইলো।

১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:২০

রিফাত হোসেন বলেছেন: সুন্দর।
#তবে এখন কেন জানি মনে হয় অহেতুক আড্ডা মানেই সময় নষ্ট! হয়ত বয়সের কারনে পরিবর্তন!
বয়সের ভীড়ে,অতীত নাড়া দিয়ে বেড়ায়...

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২১

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আড্ডা না দেয়াই উত্তম। তবে অবশরে সবাই মিলে গল্প করলে মন্দ হয়না এতে মন ভালো থাকে অনেক কিছু শেখাও যায়। তবে হ্যাঁ অবশ্যই ভালো ভালো জিনিস নিয়ে আলোচনা করতে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০২

সুমন কর বলেছেন: স্মৃতিচারণ পড়ে খুব ভালো লাগল। +।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩২

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: তখন জীবনটা সুন্দর সাবলীল ছিল কিন্তু এখন জীবন বাক্স বন্ধী ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: হুম একদম! কেন যে বড় হলাম, আমার ছোট হতে ইচ্ছে করছে।

১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কত মজার দিন ছিল
সব নাই হয়ে গেলো :(

সুন্দর হইছে

১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: হুম আপু অনেক মজার দিন ছিল। সবার জীবনেই স্কুলের দিন গুলো শ্রেষ্ঠ দিন। ভালোবাসা রইলো আপুমনি।

১৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো বন্ধুদের নিয়ে লেখা গল্প।
এভাবেই আন্তরিকতায় ভরে থাকুক আপনাদের সবার জীবন।
শুভকামনা সবসময়।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভালোবাসা রইলো। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপুমনি।

২১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:০২

প্রামানিক বলেছেন: ভালো লাগল। ধন্যবাদ

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ভালো থাকবেন ভাই।

২২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

নাইম রাজ বলেছেন: ভালো লেগেছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
বন্ধুদের নিয়ে লেখা গল্প পড়ে ভালো লেগেছে ।

অনুসরণ করার জন্য ধন্যবাদ ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভালো থাকুন।

২৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: স্কুলের পাঠের কোন শেষ নাই , স্কূলের পাঠের শেষ হলে বিশ্ব বিশ্ব বিদ্যালয়ে গেলেও সেখানেও স্কূল যেমন লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্স । তার বিশ্ব বিদ্যালয় শেষ হয়ে যায় মেম্বার অফ স্কুল অফ থট , তাই সস্কুলের অাড্ডার কোন শেষ নাই এটা চলতেই থাকে :) লিখাটি খুব সুন্দর হয়েছে পাঠে ভাল লাগল ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৯

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো।

২৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১২

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: :)
মজার ঘটনা
শুভ নববর্ষ

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভ নববর্ষ!!!

২৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বৈশাখী শুভেচ্ছা রইল ভাই
শুভ নববর্ষ।

নতুন রঙে রঙিন হোক আগামী দিন গুলি

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:২২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, শুভ নববর্ষ।

২৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:২২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫

মানবী বলেছেন: আগে একটি গল্প পড়েছিলাম কোন এক কিশোরের নতুন বই না পাবার আক্ষেপ নিয়ে।
কৈশোর মনের ভাবনা আর জগৎ আপনার লেখার মাঝে চমৎকার ফুটে উঠে।


স্কুল জীবনের শেষ আড্ডার স্মৃতি রোমন্থন ভালো লেগেছে পড়ে, ধন্যবাদ অতঃপর হৃদয়।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

২৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

উম্মে সায়মা বলেছেন: আহ স্কুল-কলেজ লাইফের কথা মনে পড়ে গেল। আপনার মতই আমিও এমন আড্ডাবাজ ছিলাম। প্রায় প্রতি সপ্তাহে আমরা পার্টি করতাম নানা উছিলায়। হয় স্কুলে নাহয় কারো বাসায়। আর সবার বাবা মা-ই একটু বিরক্ত হত। বলত এত কিসের পার্টি তোদের! :P আর এখন বছরেও একবার ফ্রেন্ডদের এমন গ্যাদারিং হয়না :|
ভালো লেগেছে আপনার স্কুলজীবনেরর শেষবআড্ডার গল্প পড়তে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আমি মোটেও আড্ডাবাজ না, হা হা হা!!! আমি এসএসসি পরীক্ষা চলাকালীন যা মিশেছিলাম বন্ধুদের সাথে ওটাই ছিল আর কি!! ভালো থাকুন আপু, নতুন বছর ভালো কাটুক।

৩০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

জুন বলেছেন: আজ মনে হয় স্কুল জীবনটাই সেরা ছিল অতঃপর হৃদয় ।
অনেক ভালোলাগলো আপনার স্মৃতিচারন ।
+

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৩১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৮

ভবঘুরে যাত্রি বলেছেন: ভালো

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: হায়!!!!



৮ নম্বর মন্তব্যের গানটা আমার লেখা নয়!!!


ওটা সম্ভবত মাইলসের একটা গান!:)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: যাক যার হইছে হোক!!! আপনি যে ভালো লেখেন তা আমরা জানি। আমার ব্লগে এসেছেন চা পান কিছু খাবেন??

৩৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: চা!!!! মন্দ হয়না


তবে সাথে একটু চা টাও দিয়েন আরকি!;)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:১৪

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: চা দিলাম,, আরাম আয়েশ করে আস্তে আস্তে ফু দিয়ে খান,, চিনি একটু বেশি দিছি সাথে দুধও বেশি দেয়া আছে।

৩৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:১৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দুধ বেশি দিছেন?????



কিন্তু চা তো এখনো লাল(প্রায কালো আরকি)?????


১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:২০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন:
এই দুধ আপনি চোখে দেখতে পাবেন না, খাওয়ার সময় শুধু স্বাদ পাবেন। এক চুমুক দিয়েন দেখুন না।

আপনার কবিতা গুলো এক সময় পড়বো। আজ তিনটা পড়লাম সময় করে সব পড়বো।

আজ ঘুম পেয়েছে তাই পড়তে পারলাম না, মন খারাপ না করলে খুশি হবো।

৩৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:২১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মন খারাপ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

তিনি আবার কে???

উনি নায়ক নাকি ভিলেন???

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:২৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ভাইই, তিনি কই পাইলেন?? :) ভুল করে মন্তব্য করেছেন?? নাকি আমাকে কম্ফুজ করার জন্য...!!!

৩৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৩২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: কম্ফুজ !!!


উনি আবার কে????

তিনি কি হিরো নাকি জিরো!!!!:)


শুভ রাত্রি!:)

খোদা হাফিজ!:)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: এতক্ষণ আপনার মন্তব্যের প্রতিউত্তর দেওয়ার জন্য জেগে ছিলাম, এখন ঘুমাবো।

শুভ রাত্রি! :)

খোদা হাফিজ! :)

৩৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০২

বিজন রয় বলেছেন: সেই দিন কে নিয়ে এলেন এই দিনের কাছে!!!

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: হ্যাঁ ভাই!!!!! নিয়ে আসলাম পুরনো দিনের কথা মনে করবার জন্য। ধন্যবাদ পাঠ করার জন্য।

৩৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: সুখের দিনের স্মৃতিচারণ পড়ে ভালো লাগলো। খুব উচ্ছ্বাস নিয়ে লিখেছেন, তাই।
দৃষ্টিসীমানা এবং মানবী এর মন্তব্য দুটো (যথাক্রমে ১৭ ও ২৮ নং) ভাল লেগেছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ রাত্রি।

৩৯| ০১ লা মে, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
নতুন গল্প কই ? লিখে ফেলুন ।

০৩ রা মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ, আসছি খুব শীঘ্রই। আপনাদের অনুপ্রেরণার জন্য লিখতেই হবে আমাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.