নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ডা: নার্গিস পারভীন। বর্তমানে সরকারের স্বাস্থ্য সৈনিক। আমি ডাক্তারি ছাড়া আর কিছু পারি না।

না পারভীন

©ডাঃ নার্গিস পারভীন [email protected]স্বল্প, মাঝারি মাত্রার সংবেদন শীল মৌলিক লেখা I শিশুদের নাগালের বাহিরে রাখুন। পূর্বঅনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা যাবেনা ।

না পারভীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিরাপদ হোক মাতৃত্ব

৩০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০০


#এবরাপসিও প্লাসেন্টা ডিউ টু ট্রমা :
#পুকুর ঘাটে পড়ে যাওয়া গর্ভবতী মা

গত বছর আমরা এক রোগী পেয়েছিলাম, যাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি । মানুষের ধর্ম হল কেউ যদি গভীর বেদনা দেয় আমরা কিন্তু তাকেই বেশি মনে রাখি । সে রোগী মরে গিয়ে ডাক্তারের মনে বিশাল আঘাত তৈরী করে সে ক্ষত আজো বেদনা দেয়, আর এভাবেই বেদনার অনুভূতি দিয়েই কেউ কেউ কারো হৃদয়ে সারা জীবণ ধরে বেঁচে থাকে ।
ঘটনা ছিল খুব সিম্পল। পুকুর ঘাটে সে পড়ে গিয়েছিল।

আর এ বছর কয়েকদিনের মধ্যেই আমরা বেশ কয়েকটি রোগী পাই যারা পুকুর ঘাটে পড়ে গেছে। এদের পড়া দেখে অন্তরাত্মা কেঁপে উঠেছে। ১ বছর পূর্বের সে রক্তের দরিয়া দু:স্বপ্নের মত চোখের সামনে ভেসে উঠছে, আতংকিত অনুভব করি। কিছু কিছু দুঃস্বপ্ন আমরা কিছুতেই বারে বারে দেখতে চাই না।

আমরা একটা সিনেমা হলে গিয়ে অনেক বছর আগে দেখেছিলাম, মোল্লা বাড়ীর বউ। ছবিটা তুমুল জনপ্রিয় হয়েছিল সে সময়।
বড় বউ মৌসুমি প্রেগনেন্ট হবার পর একদিন পুকুর ঘাটে গিয়ে পড়ে যায়। বাচ্চাটি এবরশন হয়ে যায়। এমন ঘটনা শুধু সিনেমাতে না বাস্তবেও ঘটে fr

বাস্তব ঘটনা আরো অনেক খারাপ ও হয়। যে রোগীটি মারা গিয়েছিল সে ছিল ৬/৭ মাসের মত প্রেগনেন্ট। পুকুর ঘাটে পড়ে যায়। পেটে তার পর থেকে ব্যথা। ১ দিন যায় ২ দিন যায়, ব্যথা কমে না। লোকাল ডাক্তারের কাছে আলট্রাসনোগ্রাফি করেন। ডাক্তার একটা মাস পান ইউটেরাসে যা বিশাল ফাইব্রয়েডের মত মনে হয়।

কিন্তু সেটা ছিল বিশাল রেটরোপ্লাসেন্টাল ক্লট যা ফাইব্রয়েডের মত ফিচার দিচ্ছিল আলট্রাসনোতে।

রোগী পড়েগিয়েছিল, বাচ্চার ফুল টি ছুটে গিয়েছিল, আর ফুলের পিছনে রক্ত জমে বিশাল এক ক্লট তৈরী করেছিল। বাহিরে কোন ব্লিডিং নাই।

সময়ের সাথে সাথে রোগী সেই ক্লট থেকে কঞ্জাম্পশন কোয়াগুলোপেথি হয়ে ডি আই সি ডেভেলাপ করে।

আমরা যখন রোগিকে পাই, তখন রোগী ফুল ডায়লেটেড লেবার পেইন।
সাথে একটা হিস্ট্রি রোগী পুকুর ঘাটে পড়ে গেছে ২ দিন আগে এখন পেটে ব্যথা।
আর সাথে একটা রিপোর্ট :
IUD and a mass in the uterus like fibroid .
বাচ্চাটি মারা গেছে, ইউটেরাসে মাস যা ফাইব্রয়েডের মত দেখতে।
রক্তের গ্রুপিং, হিমোগ্লোবিন আর কোয়াগুলেশন প্রোফাইল দেখার জন্য পাঠানো হয়।
সেটা আসার আগেই আই ইউ ডি ডেলিভারী হয়ে যায়। পুরা ওটি রুম রক্তগংগা বয়ে যায়, মনে হয় ৫ লিটার ব্লাড মানে শরীরের সব ব্লাড ই ইউটেরাসের পিছনে জমে ছিল।

রক্তের বদলে রক্ত চাই। কমন ব্লাড গ্রুপ। কিন্তু প্রকৃতি তার মরে যাবার সব ব্যবস্থাই করে রেখেছিল।

এবার বাড়ি গিয়ে পুকুরে নামার ইচ্ছা হল। টলটলে কি সুন্দর পানি। মামাদের পাকা ঘাট। কিন্তু দেখেই বুঝলাম এতে স্লিপ কেটে পড়ে যাব।
বৃষ্টিতে ভিজা গ্রামের উঠোন গুলোতেও শ্যাওলা পড়ে এমন অবস্থা সেন্ডেল পায়েও স্লিপ কাটছি। না, এটা শহুরে আমার গ্রামে অনভ্যস্ততার কারণে না।
গ্রামের মানুষ ও স্লিপ কাটে। আর যারা প্রেগনেন্ট তারা স্লিপ কাটলে কি হয় তার চুড়ান্ত পরিণতির কথা বলেছি দু:খ জনক সেই স্মৃতির কথা স্মরণ করে

এখন আমি রোগীদের একটি জুতার ছবি দেখাই, যা হয়ত একটু হাস্যকর লাগবে অনেকের কাছে । এই ধরনের জুতা কেনার জন্য মারাত্মক জোর খাটাই, যা একটি চিকিৎসা ব্যবস্থা মনে করে প্রেসক্রিপশনেও উল্লেখ করে দেই, একটা সাধারন জুতা যা পরে বর্ষা কালে হাঁটবে, পুকুরের সিড়িতে নামার সময় ও পায়ে জুতা রাখতে হবে, গোসলের সময় কোন ভাবেই জুতা পা থেকে খোলা যাবেনা। এই জুতা খুব সহজে স্লিপ কাটেনা।

সেই রোগী টির মত ঘটনা আর দেখতে চাই না। অনেক বেদনা থেকে জন্মনেয় কিছু পাগলামি। নিরাপত্তা দেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা।

যারা এধরনের রোগী পান, তাদের জন্যই শেয়ার করা।

নিরাপদ হোক মাতৃত্ব


ডাঃ নার্গিস পারভীন
( ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ফেবু তে পূর্ব প্রকাশিত হয় , ঈষৎ পরিবর্তিত , ছবি কার্টেসি ঃ ডাঃ নার্গিস পারভীন )

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক দিন পর নামা মনি ...
ওয়েলকাম ব্যাক ...।

অনেক গুরুত্ব পূর্ণ জরুরী পোষ্ট
আশা করছি আমরা আমাদের সবার দিক থেকে চেস্টা করব ।।

শুভ কামনা :)

৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৫২

না পারভীন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আমি যারপরনাই ব্যস্ত। মন্তব্যের উত্তর দিতে পারিনা এই ভয়ে লিখতে পারিনা।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৫০

সানফ্লাওয়ার বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা পোস্ট, ফেসবুকে দিলে আরো অনেক লোকে জানতে পারতো

৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৪৬

না পারভীন বলেছেন: facebook এ প্রথম প্রকাশ করেছিলাম তো। নীচে লিখেছি না? ;) ধন্যবাদ পড়ার জন্য ।

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:১৩

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: আপু সালাম নিবেন।

ব্লগে এসে আপনার পোস্ট দেখে খুবই ভাল লাগল।

বিষয়টা খুবই গুরত্ব পূর্ণ । ধন্যবাদ।

ভাল থাকবেন

৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৫০

না পারভীন বলেছেন: ওয়ালাইকুম আসসালাম। জ্বী, কিছু কিছু দুর্ঘটনা এভোয়েড করা যায়। এটা অবশ্যই গুরুত্ব পূর্ণ। ধন্যবাদ ভাই। উতসাহ প্রদান করার জন্য।

৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৩

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: জানা থাকা দরকার

৩০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

না পারভীন বলেছেন: ধন্যবাদ নীল আকাশ ভাই :)

৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩০

মেহেরুন বলেছেন: প্রেগন্যান্ট অবস্থায় ৯ মাসের সময় আমি বাথরুম এ পড়ে গিয়েছিলাম। আল্লাহ্‌ এর অশেষ রহমতে সে যাত্রায় বেঁচে গিয়েছিলাম। পুরো ব্যাথা আমার পিঠে আর কোমরে লেগেছিল। যদি একটু উনিশ বিশ হয়ে যেতো তাহলে হয়তো আজকে আমি আর আমার মেয়ে এই পৃথিবীতে থাকতাম না। দোয়া করি পৃথিবীর সব গর্ভবতী মা নিরাপদে থাকুক। ভালো থাকুক তাদের বাচ্চারা।

দোয়া করবেন আমাদের জন্য।

৩০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

না পারভীন বলেছেন: শহরেরও সমস্যা এ অনেক কমন। ধন্যবাদ আপু এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার করার জন্য। আমার এক পাকা বাড়ির রোগী বাথরুমে পড়ে যাওয়ায় এ ঘটনা শেয়ার করলাম।

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ৫ম ভাল লাগা। অনেক দিন পার পেলাম আপনাকে। গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।


আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে গর্ভকালীন আবন্থা নিয়ে আরো বিস্তারিত আলোচনা হওয়া উচিৎ আরো সবলীল ভাবে। কারন না জানার কারনের এবং লজ্জারবর্তী অনেকই এ বিষেূয় আলোচনা করাতে চায় না।

৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:২৮

না পারভীন বলেছেন: মোবাইল থেকে ফটো আপলোডের সুবিধা ব্লগে থাকলে ব্লগে অনেক কিছুই লেখা যেত। কম্পিউটার খুলে ব্লগ লিখতে হয়। ধন্যবাদ ভাই।

৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

তুষার কাব্য বলেছেন: সুন্দর একটা পোস্। গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়কে সামনে এনেছেন ।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০১

না পারভীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই

৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫২

ঢাকাবাসী বলেছেন: , ভাল পোস্ট, গ্রামের লোকদের জন্য জানা অতীব গুরুত্বপুর্ণ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬

না পারভীন বলেছেন: শহরেও ঘটে। টাইলস শহ বাথরুমে অতি কমন। ধন্যবাদ ভাই।

৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অনেক গুরুত্ব পূর্ণ জরুরী পোষ্ট।
সংশ্লিষ্ট সবা্ইকে সতর্ক হতে হবে।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:০৬

না পারভীন বলেছেন: ধন্যবাদ নূর ভাই।

১০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার এ সচেতন পোস্টটি দেয়ার জন্য।

আসলে পেগনেন্ট মেয়েদের এখনো সেরকম গুরুত্ব দেয়া হয় না যা খুবই দু:খজনক। পরিবারের সচেতনতা আর ভালোবাসা এ সময়টা যে খুবই দরকার...

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:০৮

না পারভীন বলেছেন: ঘরের বাথরুমে র, সেন্ডেলটি যে বদলানো দরকার খুব কম পরিবার উপলব্ধি করে। শহরে গ্রামে পরে যাবার ঘটনা খুব কমন




ধন্যবাদ সোহানী আপু

১১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
গুরুত্বপূর্ন ও উপকারী পোস্ট।

ধন্যবাদ আপু আপনাকে শেয়ার করার জন্য্

১২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

এনামুল রেজা বলেছেন: নিরাপদ হোক মাতৃত্ব.. এইটা আমাদের সকলেরই চাওয়া।

আপনাদের জন্য শুভকামনা।

১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো পোস্ট।

১৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট ------ তবে পড়েই মনটা খারাপ হয়ে গেল ---সবাই সচেতন হোক

১৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

আমি ইহতিব বলেছেন: আপনার পোস্ট দেখে অনেকদিন পর লগ ইন করতে বাধ্য হলাম আপু। গ্রামে এরকম ঘটনা প্রায়ই হয়। সচেতনতা প্রয়োজন। শহরেও হয়, মাঝে মাঝে এমন ঘটনা শুনে মন খারাপ হয় অনেক।

***অফ টপিক- আপনাকে ফোন দিবো ভাবছিলাম আপু। সন্ধ্যার পরে কি ফ্রি থাকেন?

১৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার শেয়ার। সবাই সচেতন হয়ে উঠুক, এটাই কাম্য।

১৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

কলমের কালি শেষ বলেছেন: ঘটনাটি কমন । পড়ে খুব দুঃখ পেলাম । এটি গ্রাম নয় শুধু শহরের বাথরুম গুলার জন্যও প্রযজ্য হতে পারে । বাথরুমগুলো টাইলস করা থাকে বলে ঝুঁকিপূর্ন। আর এর উদাহরণও অনেক আছে । তাই গ্রাম কিংবা শহর আপনার দেওয়া সমাধানটি সমানভাবে কার্যকর ।

১৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১০

এন এফ এস বলেছেন: ++ ভালো পোস্ট

১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরস্কার দান করুন, আমিন।

২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্য গ্রামে এটা খুব কমন ঘটনা :(

২১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার এক ফ্রেন্ডের ওয়াইফ ঢাকা শহরে অফিস করার সময় ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় পা পিছলে পড়ে যায় এবং মা-সন্তান দুজনেরই মৃত্যু হয়। ভদ্রমহিলা'র প্রচুর ব্লিডিং হয়েছিল, যা ডাক্তাররা বন্ধ করতে পারে নাই। সেই বন্ধু সবেমাত্র প্রফেশনাল একাউণ্টেন্সি শেষ করেছিল আর ওয়াইফ প্রায় শেষের দিকে ছিল। আপনার এই লেখা পড়ে তাদের কথা মনে পড়ল। খুব খারাপ লেগেছিল, খুব। ওদের বিয়েতে গিয়েছিলাম, গিয়েছিলাম মেয়েটির দাফনেও।

নিরাপদ হোক মাতৃত্ব

২২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৬:০১

জ্বিনল্যান্ডের জ্বিন বলেছেন: ধন্যবাদ লিখাটি গুছিয়ে লিখার জন্য

২৩| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পুরো মন খারাপ করা পোস্ট!

কেন যে আপনার পোস্টে ঢুকলাম এখন বুঝতে পারছি না!

২৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

শায়মা বলেছেন: আপু ব্লগের পথ কি ভুলেই গেছো?

যাই হোক মন খারাপ হয়েছিলো পোস্ট পড়ে!

২৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন? নতুন পোস্ট দিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.