নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘাসফড়িং

আমি ময়ূরাক্ষী

তবু মনে রেখো যদি দূরে যাই চলে । যদি পুরাতন প্রেম ঢাকা পড়ে যায় নবপ্রেমজালে । যদি থাকি কাছাকাছি, দেখিতে না পাও ছায়ার মতন আছি না আছি– তবু মনে রেখ

আমি ময়ূরাক্ষী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার বদরাগী শ্বাশুড়ি

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬


যদিও মেয়ে দেখার দিনটাতে আমার শ্বাশুড়ি আমাকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেছিলেন। আমার হাতের আঙ্গুল, পায়ের পাতা, নাকের ডগা কানের লতি প্রায় সবই। না, তিনি সেই আগের আমলের মত একটু হাঁটো তো মা, চুল খুলে দেখাও তো এসব বলেননি বটে তবে সুকৌশলে যে এসব কার্য সিদ্ধি করে নিয়েছিলেন, সে আমিসহ বাড়ির সকলেই বেশ ভালোই বুঝেছিলো। যেমন মুখ দেখে আংটি পরানোর আগে তিনি আমার হাতের আঙ্গুলগুলি মেলে মেলে দেখছিলেন। আমি তো ধরেই নিয়েছিলাম উনি নিশ্চয় জ্যোতিষ শাস্ত্র জানেন। নয়তো এভাবে তো দেখার কথা না। সর্বনাশ! ভয়ে কাটা হয়ে উঠেছিলাম, আমার হাতের রেখায় আবার কি দেখে ফেলছেন তিনি।

এরপর আমার ছোট এক ননদিনী আমার এক পায়ে সোনার সরু নুপুর পরিয়ে দিলো। আর সে মুহুর্তেই সে আবার এই এক পায়ে নুপুর পরাবার রহস্যটুকুও ফাস করে দিলো যে বাকী নুপুরটা নাকি শ্বশুরবাড়িতে গৃহ প্রবেশের দিনে পরানো হবে। ঠিক একইভাবে আরও কিছু কার্য্যকলাপে আমি পরিষ্কার বুঝে গেলাম সেটেল ম্যারেজ আসলেও নানা ঝক্কির কাজ। এর চাইতে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করা চাচাতো বোন মৌয়ের বিয়েটাই বরং বেশি নির্ঝঞ্জাট ছিলো। বলা নেই, কওয়া নেই, বিয়ে বাড়ির সাজ সাজ রব, নানা রকম তর্ক-বিতর্ক, ঝামেলা নেই। নেই হাজারও মনোমলিন্য বা এর ওর মন রক্ষা করে চলার শতেক কৌশল। হঠাৎ একদিন গায়েব হয়ে যাওয়া আর তারপর ফিরে আসা দুজনে মিলে। কি আর করার আছে? মারো, কাটো বা খুনই করো, যা হবার তা তো হয়েই গেলো।

বিয়ের আগে থেকেই আমি আমার শ্বাশুড়ি ঠাকুরণকে যতই দেখেছি আমার আত্মা ভয়ে ততই হিম হয়ে গেছে। কি গুরু গম্ভীর রাশভারী চেহারা। কথা খুব কমই বলেন। হাসতে প্রায় দেখিই না তাকে। মায়ের এই স্বভাবের সাথে আমার লাজুক স্বামীর যদিও কিছুটা মিল আছে তবে তাকে কেনো যেন আমার একেবারেই ভয় লাগেনা বরং বিপদে আপদে লজ্জায় দুঃখে সে কোথা থেকে তার অদৃশ্য হাতে সব মুসকিল আসান করে ফেলে, আগলে ফেলে পরম মমতায়। এই দুজনের ঠিক বিপরীত দুটি চরিত্র আমার শ্বশুর আর ছোট দেবর। তারা বাড়িতে থাকলে বাড়ি সর্বদা সরগরম, রমরমা। শ্বশরমশায়ের হাঁক ডাক বন্ধু বান্ধব, তাসখেলা, সকাল সন্ধাকালীন মর্নিং এন্ড ইভনিং ওয়াকিং পার্টিদের পার্টি আর সঙ্গীদের নিয়ে এই বয়সেও হৈ হুল্লোড়ে মত্ত তিনি। আর ছোট মানে ছোট দেবরের তো তুলনাই নেই । মেয়ে বন্ধু, ছেলে বন্ধু, বাচ্চা বন্ধু, বুড়া বন্ধু থেকে শুরু করে পুরো বিশ্ব জোড়া বন্ধু তাহার।

তো বিয়ের পর পরই এই বাড়ির এক পুরোনো বুয়া একদিন দুপুরে আমাকে বললেন, এই বাড়িতে তুমি ভালোই থাকবা বউ, বড়দাদা তো মাটির মানুষ, পুরাই দেবতা, কারো সাতে নেই পাঁচে নেই, এমন সোয়ামী পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। এমন ভালো ছৈল আজকালকর দিনে দেখাই যায়না, তুমি ভাগ্যবতী গো। আর তোমার শ্বশুর উনার মত মানুষই হয়না। দিলডা এত্ত বড়। এই যে দেখো এত্ত বড়। দু হাত দিয়ে দুই দিকে যত দূর দেখানো যায় দেখিয়ে দিলো সে। আরও বললো, আর ছোটটা তো পাগলা। বলেই সে পান খাওয়া দাঁতে হা হা করে হাসতে লাগলো এবং বললো, এইডা পাগলা পাগলা হইলেও বাপের দিল পাইসে। আমি আর না পেরে জিগসা করলাম আর মায়ের দিল ? কে পাইসে?

সে খানিক থতমত খেয়ে আমার দিকে তাকিয়ে প্রায় কানে কানে বললো, সত্য কই, কেউ না । এই বাড়ির সবার দিলই ভালা শুধু তোমার শ্বাশুড়িই একটু .....মানে মেজাজটা এট্টু কড়া, এই যা। ঠিক এট্টু না, ভালো রকমই কড়া। কারণে বেরনে খেইপা উডে। এই বাড়িতে মেলাদিন আমি। তা পরায় ২০ বছর হইবো। এই ২০ বছরেই দেখছি তো কম না! তার মেজাজ সেই ২০ বছরে ধরে একই রকম। আমার তো তখন হার্টফেল হবার দশা। বুয়ার কথার সাথে আসলেও মিলে যাচ্ছে। উনি চিল্লাচিল্লি করেন না কিন্তু উনার চোখের দিকে তাকালেই বুকের রক্ত হিম হয়ে যায়।

এরপর একদিন আসলেন এক মামী শ্বাশুড়ি। তিনিও কথায় কথায় শুনালেন আমার শ্বাশুড়ি নাকি মহা বদরাগী একজন মানুষ। তাকেই নাকি একটু ম্যানেজ করে চলতে হবে।

এমনকি একদিন একটি তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে আমার শ্বাশুড়ির তপ্ত মেজাজ দেখে আমার শ্বশুর মশাইও আমাকে ডেকে বললেন, তুমি কিছু মনে করো না মা, বয়স্ক মা বাবারা ভুল করলেও ছেলেমেয়েদের মেনে নিতে হয়। আমরা সবাই জানি এতে তোমার কোনো দোষ নেই আরও কি কি যেন সব বলছিলেন উনি। আমার চোখে ততখনে পানি এসে গিয়েছিলো। অনেক কষ্টে বললাম, না আমি কিছু মনে করিনি।

উনি আরও বললেন, দেখো কতটা বছর হলো উনি হুইল চেয়ার বন্দী। এই অসুস্থতাও তাকে বিরক্ত করে তুলেছে নয়তো আগে তোমার শ্বাশুড়ির লাগানো গোলাপ বাগান দেখে ,হাতের রান্না খেয়ে প্রশংসা করেননি এমন মানুষ কম আছে। আমি ততখনে নিজেকে সামলে নিয়েছি।

সেদিনই সন্ধাবেলা ছোট দেবরটা আমাকে বললো, ভাবী চলো তোমাকে নিয়ে ফুচকা খেতে যাবো। আমি বললাম কেনো? সে অবাক হয়ে বললো, কেনো আবার? তুমি আমার একমাত্র ভাবী না? চলো চলো...... আমি ওর আবদার মেনে নিয়ে রেডি হয়ে যখন এলাম সে বলে তার মটর সাইকেলে উঠতে। আমার তো ভীমরি খাবার দশা! বলে কি ? সে বলে কোনো ভয় নাই ইহা উনার পঙ্খীরাজ, হেন তেন শত কথা। কিন্তু আমাকে এভারেস্ট পর্বত সরাতে বললেও হয়তো আমি চেষ্টা করবো কিন্তু মটর সাইকেলে চড়ে পড়ে মরার কোনোই শখ নেই আমার। দেখা যাবে আমি ধরাশায়ী আর মটরসাইকেল চলে গেছে দুইশো হাত দূরে। শেষে অনেক কষ্টে তাকে রিকশা করে যেতে রাজী করানো গেলো।

সেদিনও সে বললো, ভাবী তুমি কি জানো তুমি একজন চমৎকার মেয়ে! আমি অবাক হয়ে ওর দিকে তাকিয়ে আছি দেখে সে বললো, কেনো বলছি শোনো, এই বাড়িতে এত সুন্দর মনের একটা মানুষ ছাড়া এত সুন্দরভাবে কেউই এ্যাডজাস্ট করে নিতে পারতো না। আমি বললাম, কি করেছি আমি? সে বললো, এই যে কত কিছুতে দেখি, কি সুন্দর করে সামলে নিচ্ছো। আমি তক্ষনাৎ বুঝে গেলাম, আজ সকালের শাশুড়ি ঠাকুরণের তপ্ত মেজাজ নিয়েই সে ইঙ্গিত করছে আর সে কারণেই আমাকে খুশী করতেই তার এই ফুচকা ভ্রমনের আয়োজন।

আমার শ্বশুর আর দেবরের আমার দিকে লক্ষ্য রাখবার এই সজাগ দৃষ্টিটুকু দেখে এবং আমি যেন একদম কষ্ট না পাই সে ব্যাপারে এই সচেতনতা দেখে আমি যতখানি লজ্জা পেলাম তার থেকেও শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় মন ভরে গেলো। এরপর আরও অবাক হবার পালা বাকী ছিলো, যখন অনেক রাতে আমার পতিদেবতা বললেন, তোমাকে একটা রিকোয়েস্ট করবো। আমি অবাক হয়ে ভাবছিলাম কি রিকোয়েস্ট আবার করবেন তিনি?

উনি বললেন, কখনও আম্মার কথায় মন খারাপ করবেনা. আমাকে কথা দাও।আমি বললাম, আমি কিছু মনে করিনি, সত্যি মনে করিনি। তিনি আর কিছু না বললেও কৃতজ্ঞতার দৃষ্টিতে তাকালেন আমার দিকে। কিন্তু বুঝলাম উনি বাড়িতে না থাকলেও বা সংসারের প্রতি সব ব্যাপারেও উদাসীনতা দেখালেও প্রতিটা সংবাদের বেশ ভালোই খবর রাখেন।

মিঠে কড়ার এই সব দিন রাত্রী নিয়ে এবং বেশ নিশ্চিন্ত নিরুপদ্রপেই কেটে যাচ্ছিলো দিন। সকলের সাবধান করে দেওয়া বদরাগী শ্বাশুড়ির মেজাজ মর্জী একটু না, বেশ ভালোই সামলে চলতাম আমি। সব সময় উনি যা পছন্দ করেন না, তা না করার চেষ্টাই করেছি, উনার ছোট খাটো কাজ গুলো যথাসাধ্য যত্ন নিয়ে করে ফেলতে চেয়েছি ।তারপরও কেনো যেন তার সাথে ঠিক সহজ হতে পারতাম না। এবং সত্যি বলতে এ কারণে শ্বশুরবাড়ির অন্যান্য মানুষগুলো খুব সহজে হৃদয়ের কাছে চলে আসলেও উনাকে ভয়ের কারণেই হোক বা অন্যান্য সকল হতে তার সম্পর্কে শোনা মন্তব্যের কারণেই হোক, উনার থেকে একটু দূরেই থেকে গিয়েছিলাম আমি।

কেনো যেন সব সময় মনে হত উনি আমাকে খুব একটা পছন্দ করেন না বা আমার কোনো কাজই তার খুব একটা পছন্দ হয়না। এই পরিবারের অন্যান্য সকলের যে ভালোবাসা আমি পেয়েছি তার এক বিন্দুও আমি তার থেকে পেয়েছি এটা ভাবতে পারতাম না।

কিন্তু হঠাৎ একদিন, তখন আমার বাবু হবে। একদিন সকালের দিকে ফোনে আমার এক কাজিনের সাথে কথা বলার সময় সে জানতে চাইলো। কি খেতে ইচ্ছে করে আমার? কিছদিন যাবৎ আমার ডালের হালুয়া খেতে ইচ্ছে হচ্ছিলো কিন্তু তখন আমার সকাল বা বিকালের দিকে এত আলস্যি লাগতো যে নিজে বানিয়ে খাবো সেটা আর ইচ্ছে করতো না, আমি খুব একটা না ভেবেই বলে দিলাম ডালের হালুয়া খেতে ইচ্ছা করে। এরপর এটা সেটা নানা কথা।

বিকালে ঘুম থেকে উঠে কিচেন হতে আমার শ্বাশুড়ির বেশ হাক ডাকের গলা শুনতে পেলাম। উনি প্যারালাইজড বলে খুব একটা উনাকে রান্নাঘরে ঢুকতে দেওয়া হয়না। আমি ভয় পেয়ে তড়িঘড়ি ছুটে গেলাম। কি করছেন উনি দেখতে। ভেবেছিলাম আমি বেশিক্ষন ঘুমিয়ে পড়ায় উনি নিজেই চায়ের ব্যাবস্থা করতে গেছেন।

কিন্তু কিচেনের দরজায় দাঁড়িয়ে আমি যা দেখলাম তাতে আমার অবাক হবার পালা আরও বেশি বাকী ছিলো। দেখলাম শ্বশুর মশায় হাতে হ্যান্ড গ্লভস পরে কড়াইতে কি যেন নাড়ছেন। আর হুইল চেয়ারে বসে আমার বদরাগী শ্বাশুড়িজী তাকে নানা রকম ইনস্ট্রাকশন দিচ্ছেন। দারুচিনি, এলাচ, তেজপাতা আর বুটের ডাল ঘি, চিনির সুগন্ধে কিছুই আর বুঝতে বাকী রইলোনা আমার। আমি স্তম্ভিত দাঁড়িয়ে রইলাম!
আমার চোখ দিয়ে পানি পড়তে লাগলো ........

বদরাগী মানুষগুলোর বুকের গভীরে লুকিয়ে রাখা ভালোবাসাগুলো যে অনেক বেশি প্রখর, এরপরে তার আরও অনেক প্রমানই আমি পেয়েছি ........

মন্তব্য ১০৫ টি রেটিং +২৬/-০

মন্তব্য (১০৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঘুরে ফিরে সব বউ একদিন শ্বাশুড়ি হবেন

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হ্যাঁ আমিও হবো তবে জামাতার শ্বাশুড়ি।

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

Jahirul Sarker বলেছেন: আপনার শ্বাশুড়ি হওয়ার অপেক্ষায় রইলাম।
তখন হয়তো এরকম আরো ঘটনা পড়া যাবে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা আমি তো মেয়ের জামায়ের শ্বাশুড়ি হবো। প্রায় সব শ্বাশুড়িরাই জামাইদেরকে মাথায় তুলে রাখে। আমিও রাখবো।

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

মোঃ আলামিন বলেছেন: বইয়ে পরেছিলাম ," ঘুমিয়ে থাকে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে। " আর আমি বলি ," ঘমিয়ে থাকে বদ শাশুড়ি সব মেয়েদের অন্তরে । "

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা হা

আমার শ্বাশুড়ির মত সবার অন্তরে শ্বাশুড়িরা ঘুমাক।

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আজকাল অনেক জমাতা, বিশেষ করে আমেরিকানরা শ্বাশড়িকে সবচেয়ে কম পছন্দ করে

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আপনি আপনার শ্বাশুড়িকে কেমন পছন্দ করতেন চাঁদভাই? মানে জামাতা হিসাবে আপনার চোখে তিনি কেমন ছিলেন?

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯

আবু শাকিল বলেছেন: আজকাল প্রায় ঘরেই বউ-শ্বাশুরি মানেই বিশ্বের তৃতীয় যুদ্ধ!
শ্বাশুরি বদরাগি হলেও এতটা ভালবাসা না থাকলে কেউ লিখে না।
খুব সুন্দর উপস্থাপনায় ভাল লাগার লেখা।
"বদরাগী মানুষগুলোর বুকের গভীরে লুকিয়ে রাখা ভালোবাসাগুলো যে অনেক বেশি প্রখর "

পরিবারে শান্তি বজায় রাখতে প্রত্যেক ঘরেই বউ-শ্বাশুরি সম্পর্ক ভাল থাকা দরকার।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ আবু শাকিল।

অনেক সুন্দর মন্তব্য।

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

কল্লোল পথিক বলেছেন: প্রতিটি পরিবারে শান্তি বজায় রাখতে বউ-শ্বাশুরি সম্পর্ক ভাল থাকা দরকার।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অতি সত্য। অজস্র ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন ভাগ্যবতী আপনি!

আর রাগী লোকগুলো অন্তরে আসরেই গভীর ভালবাসা লুকানো থাকে। প্রকাশ হয়না সচরাচর-তাই সবাই রাগী ভাবে! যখন প্রকাশ হয - শুধু চোখে জল ঝড়ে.. (আপনার মতো ;) )

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: রাগী মানুষের কাছে সহজে মানুষ ঘেষে না এটাই ব্যার্থতা। তবে তাদের মাঝে কপটতা কম থাকে।

৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
:)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: মুনভাই ধন্যবাদ।

৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আসলেই আপু বদরাগী মানুষগুলোর বুকের ভেরতে লুকিয়ে থাকা ভালবাসা অনেক প্রখর হয়...।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: এই এতটুকু জীবনে তেমনি দেখেছি আমি। তেমনই প্রমান পেয়েছি। ধন্যবাদ মৃদুলভাই।

১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

শ্রাবণধারা বলেছেন: চমৎকার ভাগ্যবতী আপনি । লেখা পড়ে মনে হলো, এ সময়ের নয় যেন ১০০ বছর আগের কোন সুখী একটা সংসারের গল্প পড়লাম..।

অনেক শুভকামনা...........।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শ্রাবণধারা। ভালো থাকবেন।

১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: সংসারে এমন কঠিন একজন থাকা লাগে। নাহলে বাকী সরল সহজ সদস্যদের দুনিয়া ভাসিয়ে নিয়ে যেতো। একটা কথা বলার লোভ সামলাতে পারছি না। নারী বিদ্বেষ হিসেবে না নিলেই ভালো...

আমার জীবনে অল্প যা দেখা, তাতে দেখেছি কোন না কোন নারীকেই পরিবারে সবাই বেশি ভয় পায়। এই দেশের বেশিরভাগ পরিবারে আসলে কোন না কোন নারীরই রাজত্ব চলে। এদেশের ছেলে মেয়েরা সবচেয়ে বেশি শোনে মায়ের কথা। কসম টসম খেলেও মায়ের কসম খায়। এটা থেকে বোঝা যায় প্রায় সবাই বিশ্বাস করে মায়ের নাম নিয়ে কারচুপি সম্ভব না। একেবারে নিম্নবিত্তের কথা আলাদা, সেখানে চলে নৈরাজ্য... জীবন যাদের কাছে প্রতিমুহুর্তের সংগ্রাম, তাদের কাছে হুট করে চলে আসা লোভ, লালসা, ঘৃনা এসব দমন করবার উপায় জানা থাকে না...

আপনার আর আপনার পরিবারের প্রতি শুভকামনা রইলো :)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: মায়ের কসম টসমের ব্যাপারটা মজা লাগলো। হ্যাঁ আমারও ধারণা মায়ের চাইতে সন্মানিত স্থান আর কিছুতেই নেই আমাদের দেশে।

ভালো থাকবেন । শুভকামনা রইলো।

১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বদরাগী মানুষগুলোর বুকের গভীরে লুকিয়ে রাখা ভালোবাসাগুলো যে অনেক বেশি প্রখর

আপনি ভাগ্যবতী।
:)

শুভকামনা।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৮

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: শুভকামনা রাজপু্ত্র।

১৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭

তার আর পর নেই… বলেছেন: আপনার লিখাগুলো গল্পের মতো হয়।ভাল লাগে পড়তে।
শেষের দিকে কঠিন মানুষের এমন ভালবাসা প্রকাশ!!
আপনি ভাগ্যবান এমন পরিবার পেয়েছেন। এর আগে আপনার মিষ্টিওয়ালি গল্প পড়ে হাসতে হাসতে চোখে পানি চলে আসছিল।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হ্যাঁ তবে ব্যাপারটা লজ্জার ছিলো। শ্বশুর বেচারাকে ডালের হালুয়ার ফুটন্ত টুকরা ছুটে এসে হাতে লাগছিলো বলে হ্যান্ড গ্লভস পরানো হয়েছিলো।

উনি বললেন, হালুয়া বানানো এত ঝক্কি আগে কি জানতাম? সারাজীবনে উনি যা করেননি তা করতে হলো আমার জন্য।

১৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: কভু মা, কভু বৌমা। এর হিন্দিটা যেন কি?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা হিন্দী কেনো ভাই? বাংলাটাই তো বেশ ভালো লাগছে।

১৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বিয়ের পর মেয়ের মাও হয়ে গেলেন।

পোস্টে এ ++++

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩২

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হয়েছি তো। ধন্যবাদ সাজ্জাদভাই।

১৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

শেষ বেলা বলেছেন: শেষে কয়েকটি লাইন এতটাই গভীর আর আন্তরিক যে পড়তে গিয়ে চোখে জল চলে আসলো। আসলে কি জানেন-এই যে আপনার সবকিছু গুছিয়ে চলা, এটা অনেক....অনেক বড় একটা ব্যাপার। এটা আমাদের সমাজের প্রায় ৯০% মেয়েদের মধ্যে দেখি না। তাই হয়তো বিয়ের কিছু দিনের মধ্যেই তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধের ঘনঘটা শোনা যায় পারিবারিক জীবনে। আপনার উনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ, উনার জন্য রইলো শুভ কামনা। ভাল থাকবেন

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ শেষ বেলা। অনেক ভালো থাকুন।

১৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০০

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: অনেক ভাল লেগেছে পড়ে :)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ মায়াবী রূপকথা।

১৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪২

বোবাকান্না বলেছেন: রাগ আর রাগিনীর মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পেতে চাই। কেউ কী দয়া করে জানাবেন

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৮

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা ভালো বলেছেন রাগ আর রাগিনী।

সঙ্গীত বিশেষজ্ঞরা ভালো বলতে পারবেন। আমি আবার বিশেষভাবে অজ্ঞ এই ব্যাপারে।

১৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪২

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপন লেখক । ভালো লাগা পড়ায় । খুব মনোযোগ দিয়ে পড়লাম কেন জানি :)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ নাজমুলভাই।

২০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: বদরাগী মানুষগুলোর বুকের গভীরে লুকিয়ে রাখা ভালোবাসাগুলো যে অনেক বেশি প্রখর, এরপরে তার আরও অনেক প্রমানই আমি পেয়েছি ........


ভাগ্যবতী আর গুণী মেয়েরাই এমন ভালবাসা পেয়ে থাকে বা আদায় করে নিতে পারে!!!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ বীথি। ভালো থাকবেন আর দোয়া করবেন।

২১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৭

এস কাজী বলেছেন: আপু লেখাটা পড়ার সময় ভিজ্যুয়ালাইজ করছিলাম :) ভাল্লাগছে। আপনার লাজুক স্বামী, আপনার শ্বশুরের পশুপাখি প্রেম আর সাসুমার কাহিনীতো জাইনা ফেললাম। হোয়াট নেক্সট? :P

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আপনিই বলেন নেক্সটে কোনটা শুনতে চান? সেটাই লিখে ফেলবো ।

২২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: রাগের মধ্যেই তো অনুরাগ থাকে!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৯

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: সেই তো জানলাম উনাকে দেখে।

২৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ভাগ্যবান আপনি।

এমন পরিবার পাওয়া আসলেই ভাগ্যের ব্যাপার।

এদিক থেকে আমিও ভাগ্যবান।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অনেকেই আজও ভাগ্যবান আছে তবে কেনো যেন কিছু নেগাটিভ কথা আজও প্রচলিত এই সমাজে।

২৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

শেষে তো খুশি করে দিলেন.... হ্যাপি এন্ডিং!!!!!
শ্বাশুড়িকেও তো প্রথমে মা হতে হয় ;)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: শেষে তো নিজেই অবাক হলাম। সাথে খুশিও হলাম। আবার এক অনাবিল আনন্দে উপলদ্ধ হলো বেঁচে থাকাটা বেশ আনন্দের ব্যাপার।

আসলে সংসারে এই ছোট ছোট আনন্দ এক সুখি মৃদু মন্দ হাওয়ার জন্ম দেয়। তা যখন সারা বাড়িতে প্রবাহিত হয় তার রেশটা খুব মধুর, যারা তার রেশ পেয়েছেন তারাই বুঝতে পারেন।

২৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বদরাগী মানুষগুলোর বুকের গভীরে লুকিয়ে রাখা ভালোবাসাগুলো যে অনেক বেশি প্রখর, এরপরে তার আরও অনেক প্রমানই আমি পেয়েছি ........

কিন্তু খুব কম মানুষই এই বদরাগী মানুষদের কঠিন আস্তরণের আড়ালে লুকিয়ে থাকা ভালবাসাময় কোমল হৃদয়টাতে উঁকি দিয়ে দেখার চেষ্টা করে।

লেখায় +++

আরেকটা অনুরোধ, আপনার শাশুড়িকে এই লেখাটা পড়তে দিবেন, অবশ্যই অবশ্যই উনার পড়া দরকার। প্লিজ, প্লিজ, প্লিজ :)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ বোকামানুষ ভাই। না না তাকে পড়ানো যাবেনা। উনি লজ্জা পেতে পারেন। উনি উনার ভালোবাসার বহি প্রকাশে বেশ অপারগ। তবুও অব্যাক্ত ভাষায় সকলকেই ঘিরে রাখেন ভালোবাসায়।

২৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: বদরাগী মানুষগুলোর বুকের গভীরে লুকিয়ে রাখা ভালোবাসাগুলো যে অনেক বেশি প্রখর, এরপরে তার আরও অনেক প্রমানই আমি পেয়েছি ........ -- খুব ভালো লাগলো কথাটা।
গল্প শুনে আপনার শাশুড়ী, শশুর, স্বামী প্রবর, দেবর এবং সর্বোপরি আপনাকে এবং আপনার সংসারকে আমার খুব ভালো লাগলো।
লাইক।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ খায়রুলভাই।
ভালো থাকবেন অনেক বেশি।

২৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৭

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
পোষ্টে লাইক দিয়ে গেলাম।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকুন।

২৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫

ডি মুন বলেছেন: হঠাৎ একদিন গায়েব হয়ে যাওয়া আর তারপর ফিরে আসা দুজনে মিলে। কি আর করার আছে? মারো, কাটো বা খুনই করো, যা হবার তা তো হয়েই গেলো। ------------------------- সেটা ঠিকই বলেছেন। হাজার রকম ফরমালিটি আরেঞ্জড ম্যারেজে। তবে এ কারণেই বোধহয় আরেঞ্জড ম্যারেজে সোশ্যাল বন্ডিংটা বেশি মজবুত হয়।


দেখলাম শ্বশুর মশায় হাতে হ্যান্ড গ্লভস পরে কড়াইতে কি যেন নাড়ছেন। আর হুইল চেয়ারে বসে আমার বদরাগী শ্বাশুড়িজী তাকে নানা রকম ইনস্ট্রাকশন দিচ্ছেন। ------------- :) বাহ।

রাগী মানুষেরা অন্তরে খুব নরম থাকেন। আমার মনে হয়, এটা ঢেকে রাখার জন্যেই তারা বাইরে শক্ত হবার অভিনয় করে চলেন দিনের পর দিন।

ভালো থাকুন।
আপনার ব্যক্তিজীবনের অভিজ্ঞতার কথা পড়ে ভালো লাগল।
শুভেচ্ছা ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আরেঞ্জড ম্যারেজে সোশ্যাল বন্ডিংটা বেশি মজবুত হয়.....এ কথাটা অনেক সত্য আর সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে আনন্দময় জীবন যাপনের ইচ্ছাটা থাকা যেমনই জরুরী তেমনি জানা হয় জীবন কত সুন্দর।

অনেক ধন্যবাদ ডি মুন।

২৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

জেন রসি বলেছেন: মানুষের এই বৈচিত্র্যটা অনেক মজার। অনেক সময় মনে হয় অমুক লোক আমাদের দেখতে পারে না। কিন্তু তারপর এমন কিছু হয় যা ভুল ভেঙে দেয়। আপনার এইসব অভিজ্ঞতাগুলো পড়তে ভালো লাগে। আনন্দিত মনের স্পর্শ পাওয়া যায়। :)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আনন্দিত মনের স্পর্শ পাওয়া যায় ....এ কথাটিতে মুগ্ধ হলাম। আসলেও ঘটনাগুলো লেখার সময় আমি আনন্দ নিয়েই লিখেছি এবং সেটা যে লেখায় ফুটে উঠেছে তা কারো বোঝা হলো এ ব্যাপারটাও মজার।

৩০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

সুমন কর বলেছেন: আড়ালে কিন্তু ভাইয়ার বেশ প্রশংসা করে ফেলেছেন.... ;)

মা'রা এমনই !! কখনো রাগী, কখনো আদুরে......তাঁদের বোঝা বেশ কষ্টকর।

আবেগী লেখা ভালো লাগল।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা ভাইয়ার প্রশংসা না করে কি উপায় আছে?

অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন কর। ভালো থাকবেন।

৩১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

আমিই মিসির আলী বলেছেন: বড্ড সুখেই তো আছেন!
তারপর বলেন লাভ মেরেজ, পালিয়ে গিয়া বিয়ে করা ভালো! B:-/

সেটেল মেরেজ হৈছে দেইখ্যাই তো এতো সুন্দর কাহিনী পাইলাম! ;) +

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা আমার মত ভীতু মানুষ লাভ ম্যারাজ তো দূরের কথা বিয়ের আগে লাভের কথাই ভাবতে পারতাম না। তাই বিয়ের পরের কাহিনীই লিখছি। ধন্যবাদ মিসির আলী ভাই।

৩২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: শাশুড়ী বন্দনা দিনকে দিন বিরল হয়ে যাচ্ছে । তাই আপনার অভিজ্ঞতা পড়ে ভাল লেগেছে । শেষের দিকে তো আমারই মনে হয় কান্না চলে আসল বলে !! হা হা

আপনার লেখার চমতকারিত্ব বেশ প্রভাব ফেলেছে বৈকি ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ কথাভাই। ভালো থাকুন অনেক বেশি।

৩৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

অগ্নি সারথি বলেছেন: :) ভাললাগা।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ অগ্নি সারথি।

৩৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: বদরাগী মানুষগুলোর বুকের গভীরে লুকিয়ে রাখা ভালোবাসাগুলো যে অনেক বেশি প্রখর

আবেগী লেখা ভালো লাগল :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা। ভালো থাকবেন।

৩৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৪

মানবী বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ তাঁর লেখনির মাধ্যমে গুলতেকিন, নোভা, শীলা, বিপাশা, নুহাশদের আমাদের সকলের খুব পরিচিত করে তুলেছিলেন, আপনিও নিজের সুন্দর লেখার গুনে আপনার শশুড়, শাশুড়ি, দেবর আর দেবতুল্য স্বামীকে আমাদের সকলের খুব পরিচিত চরিত্র করে তুলেছেন তা বুঝতে পারছেন! :-)

ভালো লাগলো আপনার শাশুড়িকথন শুনে, অনেক ধন্যবাদ আমি ময়ূরাক্ষী।
শুভকামনা রইলো।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫২

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: মানবী খুব রিসেন্টলি সংসারে আরেকজনের আগমন ঘটেছে। নতুন ছোট বউ। তার কান্ড কারখানা নিয়েও লিখতে হবে একদিন। দারুন অভিমানিনী এই মেয়েটির কিছু কান্ডজ্ঞানহীন কান্ড কারখানা নিয়ে লিখে তাকেই পড়াবো ভাবছি। পুতুলের মত মেয়েটার রাগ অভিমান আর পাগলামী ভালোবাসা দেখে মাঝে মাঝে মনে হয় আমি কোনো নাটকের দৃশ্যই দেখছি। তবে ভালোবাসার কাছে সব নেগেটিভিটিকেই একটা সময় পরাজিত হতে হয়। পৃথিবীকে সুন্দর করে তুলতে ভালোবাসার চাইতে বড় কিছু নেই।

৩৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: একদম আমার শ্বাশুড়ীর মত
তবে আমার বেলায় অন্যদের কিছু বলতে হয় না উনি নিজেই বলেন সাত ছেলে মানুষ করতে যেয়ে মুখের ভাষা তিতা হয়ে গেছে, হাহাহা।
আলহামদুলিল্লাহ্‌
দারুন লেখা :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: মনিরাআপা তিতা ভাষার মানুষেরাও জানে আসলে তারা তিতা নন। আর সাত ছেলে মানুষ করতে মায়ের কি করুণ দশা হয় সে তো বুঝতেই পারছি।

আমার ধারণা সাত ছেলের জায়গায় তার ডাবল চৌদ্দটা মেয়েও মানুষ করা ঢের বেশি সোজা।

৩৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: চমৎকার বয়ান! বেশ ভালো লাগলো।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ রানা। ভালো থাকুন।

৩৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

মানবী বলেছেন: নতুন বউয়ের মজার গল্প পড়ার আগ্রহবোধ করছি তবে তার আগে বিয়ের ঘটনাও নিশ্চয় বেশ মজাদার ছিলো :-)
আমাদের পছন্দ চরিত্রদের মজার মজার সব ঘটনা পড়ে ভালো লাগবে সকলের :-)

ভালো থাকুন আপু।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: বিয়ের আগে নতুন বৌয়ের চাইতে তার জামাই মানে আমার দেবরের কীর্তিকলাপগুলিই বেশি মজাদার ছিলো। এক এক করে লিখতে হবে সন।

অজস্র ধন্যবাদ মানবী আপা।

৩৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আগের কোন মন্তব্যে বলেছি কিনা মনে পড়ছে না, তবে আপনার লেখায় একটা আপন আপন ব্যাপার আছে। খুব চেনা মনে হয়। চমৎকার লাগলো এই পোস্টটাও।

অ.ট. - আমার একটা পিচ্চি কাজিন আছে, তার সমস্যা হচ্ছে তার স্কুলের টিচাররা মোটেও বিশ্বাস করতে চায় না যে সে কথা বলতে পারে। হোমও্যার্ক ঠিক ঠাক, কিছু বললে লিখে দিতে পারে কিন্তু স্কুলে একটা কথাও বলানোর উপায় নেই........ খালামনি একটু বিব্রত হয়েই ব্যাপারটা শেয়ার করছিলেন আমার সাথে। আমার মনে পড়ে গেলো আপনার কথা। খালামনির সাথে শেয়ার করলাম........ ডায়রি লেখার ব্যাপারটাও বলেছি।

আপনার কাছে একটা অনুরোধ ছিলো, সময় করে সুবিধামতো আপনার "আমার প্রিয় ১০ টি বই এর মাঝে একটি" সিরিজটা শেষ করতেন তবে ব্লগের জন্য, পাঠকদের জন্য চমৎকার একটা কাজ হয়ে থাকত।

অনেক অনেক ভালো থাকুন পরিবারের সবাইকে নিয়ে। শুভেচ্ছা রইল :)

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৮

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: পিচ্চি কাজিনটাকে আর তার মাকে বলবেন এসব কিছুই না সবাই কি আর বাচাল হয়? তবে যারা কথা কম বলে তারা লিখতে পারে বেশি। সোজা ভাষায় কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে প্রবাদটির প্রমান।

আপনার অনুরোধ রাখবো আশা করছি। তবে সময়াভাবে লেখা হয়ে উঠছে না। আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ আমার লেখাগুলো মনে রাখবার জন্য।

৪০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৩

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ফাল্গুনের শুভেচ্ছা

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৯

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ফাল্গুনের মত রঙ্গিন হয়ে উঠুক আপনার ভূবন।

৪১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৯

দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: বৌ আমার যেমন তেমন শাশুমা আবার সব..... :`>

আপনার বদরাগী শাশুড়ী আম্মার কাহিনীটা বেশ লাগলো! শুভ কামনা আপু!

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আপনার শ্বাশুড়িও আমার শ্বাশুড়ির মতন নাকি? শুভকামনা বাঘভাই।

৪২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৭

দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: শাশুড়ি পামু কই আপু? এহনো শুভ কামডাইতো সমাধা করতে পারলাম না! :`>
তয় টেম্পোরারি শাশুমা অনেক আছে! সব কয়ডাই দজ্জাল! গুপনে ফুসুর ফাসুর করন লাগে! ;)
ধরা খাইলেই সাড়ে সব্বোনাশ! :||

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৯

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা আপনি তো বেশ মজার মানুষ। এত আনন্দ কোথায় পেয়েছেন?

৪৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: ধুরঅ আপু, লাস্টে আইসা এমন কইরা জিজ্ঞাসার চিহ্ন দিয়া রাখেন যে, মন্তব্য না কইরা থাকোন যায় না! :`>
তয় নামডা মোর টাইগার হইলে কি হবে, মুই কইলাম মজাদার একখান মানুষ (নিজের ঢোল নিজে পিডাইলাম আর কি, আপনে পিডাইলে ভাঙ্গালতে পারেন)

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা না না আপনার ঢোল আপনেই পিডান। আমি ঢোল পিডাতে পারিনা। মজার মানুষকে ব্লগে স্বাগতম। শুভকামনা।

৪৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: আপনি আমার খুব প্রিয় একজন ব্লগার। আপনার সাংসারিক এই গল্প গুলোর খুব ভক্ত আমি। আমি আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছিলাম যে সামুতে একাউন্ট খুললে প্রথম আপনাকে কমেন্ট করবো। খুব খুশি লাগছে সামুতে একাউন্ট খুলতে পেরে। :) :)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আপনার মন্তব্যে খুব খুশী হলাম আপা। প্রথমেই আমার ব্লগে লিখবেন ঠিক করেছিলেন এটা জেনেও খুব ভালো লাগছে। অনেক বেশি ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইলো।

৪৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপু আপনাদের ঘরোয়া কাহিনী। খুব সহজ আর আপন ভাষায় লেখা। সবাই ভালো থাকুন, আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আপনাকে অন্তর থেকে জানাই শুভকামনা। আপনি এবং আপনার পরিবারের সবাই ভালো থাকুন। আনন্দে থাকুন।

৪৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:২০

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: বদরাগি মানুষগুলোর অন্তর আসলেই খুব নরম হয়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আসলেই তাই।
ধন্যবাদ খুরশীদ ভাই।

৪৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

পথহারা মানব বলেছেন: আরেকটু হলেইতো রবীন্দ্রনাথের ছোঠ গল্প হয়া গেছিল...বাই দ্যা ওয়ে কয়েকজন Candidate দেখলাম, খবরদার ওদেরকে জামাতা বানায়োনা,ওরা কিন্তু বেশি সুবিধার না। তুমি আমার কথাটা একটু মনে রাইখ...আই মিন জামাতা হিসেবে খারাপ হবো না!!! (লজ্জার ইমো হবে)

সুখে থাক..ভাল থাক

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা আমার মেয়ের জামাই নিয়ে এখনও কিছু ভাবি নাই। ভাবলে আপনার কথা মনে করবো।

৪৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১২

ফরহাদ মেঘনাদ বলেছেন: ভালোবাসা বসে থাকে ঝাপসা আলোর মাঝে
ফর্সা আলোক তাকে ফেলে লজ্জায়
ফর্সা আলোয় তার দুচোখের কোণে জমা
ঝরি ঝরি জল দেখা যায় !

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ফরহাদভাই আমি সব সময় আপনার লেখার ভক্ত।

৪৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫২

পথহারা মানব বলেছেন: থ্যাংকস আপু....প্রানটা মনে হয় ফিরে পেলাম। ভাবছিলাম এই জীবনে মনে হয় চিরকুমারের কলঙ্ক আর মুছবে না!! কিন্তুু তোমার কথায় একটু আশার আলো পেলাম!!!!

এ আল্লাহ, এ আমি কি করলাম, হ্যা রে আপু কইলাম ক্যা!!!!
ওরে পোড়ামুখা পথহারারে তুই সারাজীবন পথ হারাই থাকবি, পথ আর খুইজা পাবি না :``>> :``>> :``>>

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা এখন থেকেই কি শ্বাশুড়ি বলার প্লান করছেন? তবে মেয়ের বাবার সাথে একটু আলাপ করি। শুধু বাবা না চাচা, দাদা এমনকি দাদীরও মতামত নিতে হবে। এমন অসম বিয়ে দিতে তারা কি রাজী হবেন? মেয়ে তো আমার একার না । মন খারাপ কইরেন না কিছু একটা ব্যাবস্থা হবে আশা করি।

৫০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

পথহারা মানব বলেছেন: কি যে বল" অসম", এ তো শুধু দুটো হৃদয়ের মেলবন্ধন!! (লজ্জার ইমো হপে)

যার সাথেই আলাপ করেন কোন সমস্যা নাই কিন্তুু প্লিজ...................আমার দাদী শাশুড়ীর সাথে আলাপ কইরেন না!!! উনি যে কি বলবে তা চিন্তা করেই আমার কলিজা ঠান্ডা হইয়া গেছে (ঐ রে মাথা ঘুরানোর ইমো কৈ রে)।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা ওকে, যাইতেসি উনারে জিগাসা করতে।
ফিরা না আসলে ধরে নিয়েন আপনার প্রস্তাবে আমাকেও হসপিটালে পাঠানো হয়েছে।

৫১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৩

পথহারা মানব বলেছেন: থাক!!! আমার বিয়েও লাগবে না আর চিরকুমারও ঘুছানো লাগবে না!!!
তার থেকে আপু তুমি সবার সাথে অনেক অনেক সুখে থাক এই দোয়া করি।

তোমার মেয়ের জন্য আমার ভালোবাস ;)

৫২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৮

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: বদরাগী শ্বাশুড়িকে নিয়ে অম্ল-মধুর অভিজ্ঞতা পড়ে ভাল লাগল। :)

৫৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: পৃথিবীকে সুন্দর করে তুলতে ভালোবাসার চাইতে বড় কিছু নেই - ৩৫ নম্বর মন্তব্যের উত্তরে আপনার এ কথাটা খুব ভাল লাগলো।
লেখাটা আগেই পড়েছিলাম, মন্তব্যও করেছিলাম। আবার পড়েও আগের মতই আনন্দ পেলাম।

৫৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২২

সনেট কবি বলেছেন: কিছুটা পড়লাম।

৫৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৪৭

রযাবিডি বলেছেন: বাঙ্গালী মায়েদের ভালোবাসা বহি: প্রকশা এমনই। আপনি আসলে ভাগ্যবতী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.