নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গল্পকে জাদু বানানোর প্রচেষ্টায় আছি। যে জাদুর মোহনীয়তায় মানুষ মুগ্ধ হবে, বুঁদ হয়ে ঘুম হারাবে, রাত কাটাবে নির্ঘুম।

তাহসিনুল ইসলাম

অরূপকথার জাদুকর আমি!!

তাহসিনুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বইমেলা ২০১৭\'র নতুন বই

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৫



শেষ বেঞ্চের ছেলেটি (কিশোর-উপন্যাস)
#তাহসিনুল ইসলাম
সূচীপত্র
স্টল- ৬১৯, ৬২০ ও ৬২১

সার-সংক্ষেপঃ

মোহনপুর স্কুলের অষ্টম শ্রেণির শেষ বেঞ্চের দুষ্টু, দুরন্ত ও ডানপিটে ছেলে জহিরকে নিয়ে মূলত এই গল্প। ক্লাসের ভেতর ও বাইরে নানা রোমাঞ্চকর ঘটনার জন্ম দিতে সে ওস্তাদ। তার ওপর বাংলার বদরাগী শিক্ষক উমর আলী স্যারের নজরটা যেন একটু বেশিই থাকে। শাস্তিটাও তাই তার ভাগ্যে জোটে বেশি। জহির উমর আলী স্যারকে পাল্টা শাস্তি দেয়ার জন্য তাঁর সাইকেলের হাওয়া ছেড়ে দিতে শুরু করে। এই কাজে তাকে সাহায্য করে বিপু। বিপু ছাড়াও ক্লাসে জহিরের অন্যান্য বন্ধুরা হলো—মোটু মিল্লাত, লিলিপুট জিকু, সুমন, সফি, রাজু, রাহা ও জেমি।

চারু ও কারুকলার শিক্ষক ফখরুল স্যারকে জহিররা ডাকে কবি স্যার বলে। কবি স্যারের শাস্তি প্রদানের ব্যাপারটাও অভিনব ও মজার। স্কুলে গণিতের নতুন একজন শিক্ষক এসেছেন। তিনি হলেন হোসেন স্যার। এই স্যারও জহিরদের প্রিয় হয়ে উঠেছেন ইতোমধ্যে। তবে তাদের সবচেয়ে প্রিয় শিক্ষক হলেন ইংরেজির পারুল ম্যাডাম। জহিরকে তিনি ডাকেন দুষ্টুর সর্দার বলে। তাঁরই সংস্পর্শে শেষ বেঞ্চের দুষ্টুর শিরোমণি ছেলেটি একসময় পড়াশুনাতেও সেরা হয়ে ওঠে। তার এমন পরিবর্তনে স্বয়ং উমর আলী স্যারও অবাক হয়ে যান ভেতরে ভেতরে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪২

বর্ষন হোমস বলেছেন:

শুভকামনা রইল

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৫৭

মহাসিন মহী বলেছেন: মোহনপুর - অনেক আপন মনে হল জায়গাটিকে। শুভকামনা রইল।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

সুমন কর বলেছেন: শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.