নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তোমার পল্লবে বসে আমাকে প্রসারিত করতে চাই।

নারী নির্যাতন বন্ধ করুন। যৌতুককে না বলুন। বাল্যবিবাহ থেকে সমাজকে রক্ষা করুন।

ভিটামিন সি

ঘোলা জল আর ঝরা পাতা মূল্যহীন। ঘোলা হওয়ার আগে বা ঝরে পড়ার আগেই কিছু একটা করা উচিত।

ভিটামিন সি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আবার খালি হাতে তোলা ছবি নিয়ে ছবি পোষ্ট। স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ফোর দিয়ে তোলা ছবি।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩১

পোষ্ট উৎসর্গঃ "সাদা মনের মানুষ" নামক নিকধারী কামাল উদ্দিন ভাইকে।

১ম ছবিঃ
এই ছবিটি ওয়েষ্ট-কোষ্ট পার্কের তীরে বসে পড়ন্ত বিকেলে তোলা। বাম পাশে পাসির প্যান্জাং এবং ডানপাশে জুড়ং আইল্যান্ড সিংগাপুর। এই চ্যানেলেই বিশ্বের সব জাহাজ সিংগাপুরে প্রবেশ করে, মালামাল উঠা-নামা করে ফেরত যায়।

২য় ছবিঃ
এই ছবিটি ভিভো সিটির ৩য় তলা থেকে সেন্তুষার দিকে ফিরে তোলা। হারবার ফ্রন্ট থেকে কেবল কার যাচ্ছে সেন্তুষাতে যা দেখা যাচ্ছে ছবির উপরের দিকে। এটিও পড়ন্ত বিকেলে তোলা। এখান থেকেই যাত্রীবাহী জাহাজ সিংগাপুর থেকে বিভিন্ন দেশে যায়।

৩য় ও ৪র্থ ছবিঃ

এই ছবি দুটি সেন্তুষা আইল্যান্ডের ভিতরে এক কক্ষে স্থাপিত নেংটু নর-নারীর মুর্তি। আমি তুলি নাই, আমার একান্ত সহকারী তুলেছে।

৫ম ও ৬ষ্ঠ ছবিঃ
এটিই সিংগাপুরের গর্ব, সিংহ। সেন্তুষাতে স্থাপিত। এটি সার্বক্ষনিক ধুসর রঙ (প্লাষ্টার করা বিল্ডিং কালার) এর থাকলেও বিশেষ দিনে লেজার রশ্মি বা আলোর প্রতিফলনকে কাজে লাগিয়ে কালার দেয়া হয়েছে।

৭ম ছবিঃ
এটি রাতের আলোয় তোলা আমার সহকারীর ছবি। ব্যাকগ্রাউন্ডটা আমার কাছে চমতকার লেগেছে।

৮ম, ৯ম, ১০ম ছবিঃ
এই ছবিগুলি চায়নিজ গার্ডেনের উত্তর-পশ্চিম পাশে লেক সাইড এমআরটি স্টেশনের কাছে পানির ফোয়ারার। পানির ধারাটি ৩০ হাতের ও বেশি উপরে উঠে এবং বিভিন্ন রঙ ধারণ করে ফোয়ারার কাছে স্থাপিত আলোক রশ্মির সাহায্যে। সে এক অপরুপ দৃশ্যের জন্ম হয় সন্ধ্যা মিলাবার পরে।
১১তম ছবিঃ
এটি রাত সাড়ে আটটার সময় তামান জুড়ং থেকে তোলা একটি মনুষ্য বিহীন বাসস্টপ।

১২তম ছবিঃ
রবিবারের ছুটির দিনে মনুষ্য শাবকেরা মেতে উঠেছে জলকেলিতে। বিভিন্ন ভাষা, বিভিন্ন দেশী মনুষ্য শাবক।
১৩, ১৪ এবং ১৫তম ছবিঃ
মনুষ্য শাবকদের আরো কয়েকটি ছবি। এই ছবিগুলি জুড়ং ইষ্ট এমআরটি স্টেশনের উত্তর পাশের স্যামসাং শোরুমের সামনে থেকে তোলা।

১৬তম ছবিঃ

যখন হেজ বা ধোঁয়া সিংগাপুরকে এটাক করলো তখন এক ভোরে পাবলিক বাসে করে যাচ্ছিলাম ক্রাণ্জি খালাত ভাইয়ের কাছে। সেই সময় বাস থেকে দেখা সুর্য্য মামার ছবি। দিনটা সিংগাপুরের গত জাতীয় নির্বাচনের দিন, ১১ই সেপ্টেম্বর।

১৭তম ছবিঃ
ক্রাণ্জি রিজার্ভেয়ার এর বাধের পাশে পাথরের বুকে ফুটে থাকা কলমি ফুল। এটিও সিঙ্গাপুর থেকে তোলা, তারপরই মালয়েশিয়া। মাঝখানে আমাদের টঙ্গীর তুরাগ নদীর মতো নদী।

১৮, ১৯, ২০তম ছবিঃ

এইগুলা কিসের ছবি কমু না। বোইজ্জা লন। এইগুলারে কষ্ট দিতাছি এইভাবে ফালায়া রাইখ্যা। এইগুলার লাইগ্যাই আমার জীবনটা তেজপাতা হইয়্যা যাইতাছে। তাই কষ্ট একা আমি করুম কেন, ব্যাটা তোরাও কর। মাছেরে যেমন পানি থেকে তুললে খাবি কায়, এরাও ব্যাংক থেকে তোলার পর খাবি খাইতেছে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

ছাসা ডোনার বলেছেন: সুন্দর হয়েছে, ধন্যবাদ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

ভিটামিন সি বলেছেন: গুড তো ভালো তো।

২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: পচা ছবি। ধন্যবাদ







ভালো থাকবেন নিরন্তর।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪

ভিটামিন সি বলেছেন: গুড রে ভাই গুড।

৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

সুমন কর বলেছেন: ক্যাপশন ভালোই দিছেন.... ;) পছন্দ হইছে।

তা, মুখে লাল রং দিলেন ক্যান.... /:)

+।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:৫৪

ভিটামিন সি বলেছেন: রঙ না দিলে তো কইবেন যে, "ব্যাটা তোমার চান্দিছিলা মাথাডা দেহাইবার লাইগ্যা ক্যামেরার সামনে আইস্যা খাড়াইছো; তোমার ছবিতে এত্তগুলা পচা।" তাছাড়া আপনাদের সামনে আসতে আমার বুঝি "নইজ্জা নাগে না"??

৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: ভিটামিন সি ,




শেষের তিনখানা ছবি দেখে এবং "এইগুলা কিসের ছবি কমু না।" বলার পরেও যখন বুঝে গেছি তখন ভিটামিন সি খেলে যেমন ত্বকের ঔজ্বলতা বেড়ে যৌবন ফিরে আসে তেমনি চোখের ঔজ্বলতা বেড়ে ছানাবড়া হয়ে গেল ! :(

জীবনের যতো দৌঁড়ঝাপ এই কাগজগুলোর জন্যেই ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:০২

ভিটামিন সি বলেছেন: হুম একদম ঠিক কথা কইছেন। এই কাগজগুলি দেখে ছানাবড়া হলে চলবে না, আরো বড়োবড়া হতে হবে। এরা আমারে জীবনে বহুত কষ্ট দিছে। স্কুল জীবনে একটা সাইকেল কিনতে পারি নাই এইগুলা না থাকার কারণে, সময়মতো প্রাইভেট স্যারের টাকা দিবার পারি নাই। শোরুম থেকে একটা বাইক দেয় না আমাকে এইগুলা না থাকার কারণে। আর কমু না... এহন হাতের কাছে পাইছি, এমুন কষ্টই দিমু হালার কাগজগুলারে। খালি কানবো আরে দৌড়াইবো, কানবো আর দৌড়াইবো। হে হে হে। আমি এইগুলারে ছাইড়া দিবার চাই, আমারে ছাড়ে না।

৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৯

প্রামানিক বলেছেন: মুখে লাল রং কেন এটাই তো বুঝতেছি না।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:০৪

ভিটামিন সি বলেছেন: রঙ দিছি কারণ যদি আপনার বাসার আশেপাশে যাই পরে তো চিইন্না ফালাইবেন। তারপর তো মারতে আইবেন আর বলবেন, এই ব্যাটা কি সব ছাতা-মাথা পোষ্ট দেস।
আর যদি কোন পোষ্টে আপনার মতের সাথে মত না মিলে তাহলে হাতের কাছে পাইলেই দিবেন কোপ বা মামুগরে ধরায়া।

৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩০

জুন বলেছেন: ভিটামিনের চোখে সিংগাপুর ভালো লাগারই কথা :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:০৬

ভিটামিন সি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। সরি সরি, উপরের ভাইদের কমেন্টগুলিতে ধন্যবাদ দিতে ভুলে গেছি। সবাই একপিছ করে ফর্মালিনযুক্ত থুক্কু ফর্মালিনমুক্ত ধন্যবাদ নিয়া নিবেন একটু কষ্ট করে।

৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: পঞ্চম ছবিটা যতদূর মনে পড়ে ওটার নাম 'মারলায়ন' না? অথ্যাৎ অর্ধেক মাছ অর্ধেক সিংহ! ওটার মুখ দিয়ে কি পানির ফোয়ারা বের হয়?

সব গুলো ছবিই অনেক সুন্দর! শুভ কামনা!

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:১৬

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনাকে আগেই ধন্যবাদ দিয়া নেই, পরে ভুইল্যা যাইতারি। না ভাই, আপনি যেটার কথা বলছেন সেটা মেরিনাতে অর্ধেক মাছ আর অর্ধেক সিংহ, মুখে পানির ফুয়ারা। ওই সঙ্গী না সাথি সিনেমায় দেখলেন, তারপরে তোমার দোয়ার ভালো আছি মা ছবিতে ৬০ পর্বের পরে যখন সোহল খান আর লুৎফর রহমান জর্জ বেড়াতে যায় তখনও দেখে থাকবেন, আরো আরো ছবিতে দেখে থাকতে পারেন। বা নিজে এসেও দেখে থাকতে পারেন। সেটার ছবি হলো এটা:


এটা মেরিনা বে সেন্ডস হোটেলের অপর পাশে অবস্থিত। এখানে নিউ ইয়ার বর্ষ এবং সিংগাপুরের স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয় যা পরিচালনা করে নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী। সেইরাম ছবি বিনোদন।

আর আমি যেটা দিয়েছি এটা সেন্তুষাতে অবস্থিত। গুগল ম্যাপে করে দেখে আসতে পারেন সেন্তুষা লিখে।

৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার সব ছবি, ভাল লাগল। ম্যালা টাকা কামাই করেন তো আপনে!

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:১৭

ভিটামিন সি বলেছেন: ছবির জন্য ধইন্যবাদ কেষ্টদা। টেকা পয়সা নিতান্তই কম, এই সামান্য হয় আরকি।

৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫২

ধমনী বলেছেন: মুখের উপর লাল মুখোশ দেয়া কি খুবই জরুরী ছিল? ছবিগুলো সুন্দর।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:১৯

ভিটামিন সি বলেছেন: ছিল রে ভাই। কাউয়ার মতো চেহারা দেখাইবার চাই না। আর বলাতো যায় না কখন কোন সাইবার আইনে কট খায়া ধরা পড়ি, তাই একটু মুখোশ লাগাইছি।।

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সিংগাপুরী বাবুর তোলা ছবিগুলো কিন্তু জটিল হইছে!!!! :) :)
মুখে এত্তই লাল রঙের মেক -আপ নেয়া, মানুষ না বান্দর বুজতারলাম না!!!!!!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:০৮

ভিটামিন সি বলেছেন: ভালো, ভালো তো, ভালো না। আমি খেলুম না, আমারে বান্দর কইছে। এই যে আমি পিছনের দিকে হাঁটা দিলাম।

বুইলছি কি, ছবি তো আর লাইট, পজিশন, এ্যাকশন ঠিক করে না বা কোন প্রফেশনাল ক্যামেরা দিয়াও না। যাষ্ট একটা পুরাতন মোবাইল দিয়া তোলা। চলতি পথে মন চাইলো, মারলাম একটা ক্লিক, হয়ে গেলো ফটুক টাইপ আর কি। আমি জানি ভালো হয় নাই।

আর মেকাপের কথা বুইলচেন তো, ওইডা না দিলে তো পরে আমারে সবাই চিইন্নাল বো। তাই আড়ালে থাকলাম আর কি। চিইন্নাল্লে সমস্যা আছে।

১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভালো, ভালো তো, ভালো না। আমি খেলুম না, আমারে বান্দর কইছে। এই যে আমি পিছনের দিকে হাঁটা দিলাম। ----------

আহা হা --- আমিতো বান্দর কই নাই!! চিনছিলাম না এইডা কি!!

আর মেকাপের কথা বুইলচেন তো, ওইডা না দিলে তো পরে আমারে সবাই চিইন্নাল বো। তাই আড়ালে থাকলাম আর কি। চিইন্নাল্লে সমস্যা আছে --------

চিন্নাইলে কি সমস্যা বুঝতারলাম না!!!
তাছাড়া নাক, চোখ ছাড়া সবইতো দেখা যায়!!! :) :) :)

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪

ভিটামিন সি বলেছেন: হুম আপা, মজা করলাম আরকি।

ছবি দেই না। কারণ, আমি মাঝে মাঝে রাজনৈতিক পোষ্টেও কমেন্ট করে থাকি। স্বভাবতই কমেন্টগুলি আমাদের নীতিবান, আদর্শবান নেতাদের সুশাসন, নীতি, কর্মের সমর্থনের বিপরীতে যায়। আর যা দিনকাল চলতেছে, ছবি দিলে ছবি মিলায়া না আবার এয়ারপোর্টেই ধরে খোয়াড়ে দিয়ে দেয়, সেই ভয় আছে। অবশ্য আমার বর্তমান চেহারা মোবারকের সাথে পাসপোর্টের চেহারা আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: :) :) :) মজাতো আমিও করলাম।
আমরা, মেয়েরা ছবি দিই না, ছেলেদের সমস্যা কেন তাই ভাবছিলাম।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা, ভাল থাকবেন!!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৭

ভিটামিন সি বলেছেন: হুম ভালো থাকবেন নিরন্তর।

১৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সুমন কর বলেছেন: ক্যাপশন ভালোই দিছেন.... ;) পছন্দ হইছে।
তা, মুখে লাল রং দিলেন ক্যান.... /:)
:P আমিও জিজ্ঞাসিব ভাবছিলাম। তখনই দেখিলামঃ

লেখক বলেছেন: রঙ না দিলে তো কইবেন যে, "ব্যাটা তোমার চান্দিছিলা মাথাডা দেহাইবার লাইগ্যা ক্যামেরার সামনে আইস্যা খাড়াইছো; তোমার ছবিতে এত্তগুলা পচা।" তাছাড়া আপনাদের সামনে আসতে আমার বুঝি "নইজ্জা নাগে না"?? =p~

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

ভিটামিন সি বলেছেন: ধন্যবাদ বোকা মানুষ। আপনার লেখা বড় ভালা পাই।

১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত ভাই, এতোদিন পর এই পোষ্ট আমার নজরে পড়লো বলে।

১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সব ঠিকঠাক এবং বেশ চমৎকার লাগছে, কিন্তু সহকারী এবং আপনার ছবিকে ঢেকে দিলেন ক্যান?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.