নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

i blog/therefore i exist

অচিন্ত্য

"জগতে আনন্দযজ্ঞে আমার নিমন্ত্রণ"

অচিন্ত্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্যা ব্যাটেল থিয়েটার

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

দ্যা ব্যাটেল থিয়েটার



আমার ছোটবেলা কেটেছে গ্রামে। আমাদের কাকা-জেঠারা সবাই কাছাকাছি একটা মহল্লায় থাকত। আমাদের কাজিনদের সংখ্যাও ছিল যথেষ্ট। এই এক্সটেনডেড ফ্যামিলিতে আগের জেনারেশনের সাথে পরের জেনারেশনের সনাতনী সম্পর্কই বহাল ছিল। অর্থাৎ ‘বড়দের’ কাজে ‘ছোটদের’ নাক গলানো বা ‘বড়দের’ কথার মাঝখানে ‘ছোটদের’ সর্দারি সেখানে ভাল চোখে দেখা হত না। তবে এই বড়-ছোট তফাতি রেওয়াজ এক জায়গায় এসে নাকচ হয়ে যেত। সেটা হল দাবার বোর্ড ! ৬৪ ঘরের কী মাহাত্ম্য ! দেখতাম ৩২ ঘুটির পেছনে বসলেই কাকায়-ভাতিজায় দিব্যি ব্যতিহার অলুক। আমি দাবা খেলার নিয়ম কানুন কারো কাছে শিখি নি। খেলাটা দেখে দেখেই নিয়ম বুঝে গিয়েছিলাম। অবশ্য অনেক পরে জেনেছিলাম এর অনেকগুলোই ছিল ভুল।



ক্লাস সিক্সে থাকতে বাবা আমাকে রাণী হামিদ এর ‘মজার খেলা দাবা’ বইটা কিনে দিয়েছিল। অত্যন্ত আগ্রহের সাথে আমি বইখানি পড়ি এবং প্র্যাকটিস করি। দাবার সঙ্গে আমার আগের পরিচয় থাকলেও সেই বইখানি পড়তে পড়তে দাবা’র বিস্ময় ভরা জগতে আমি যেন হারিয়ে গেলাম। তারপর অনেক কাল আর দাবা নিয়ে তেমন মাতামাতি করি নি। বছর চারেক আগে বইখানি নিজেই আবার কিনলাম। আবার তোড়জোড় বেঁধে প্র্যাকটিস শুরু করেছিলাম। কিন্তু সেই বাঁধনে জোর ছিল না। তাই বেশিদিন টিকল না। আবার দাবার বোর্ডে ধুলা জমল।



কিছুদিন আগে ‘দাবা’ নামের এক গল্প লিখার পর থেকে দাবা নিয়ে আমার পুরনো ফ্যাসিনেশন আবার নতুন রূপ পেল। এতদিনে আমার হঠাত করেই মনে হল দাবা বিষয়ে ম্যাটেরিয়াল আমি ইন্টারনেটে খুঁজি না কেন। খোঁজাখুঁজি চলল। অনেক রিসোর্স পেলাম। অনেক কিছু নতুন করে জানলাম। সেগুলো আস্তে আস্তে শেয়ার করার ইচ্ছা আছে। দাবা নিয়ে এত কিছু হচ্ছে আমি জানতাম না। এখন বুলেট চেজ খেলা হচ্ছে ১ মিনিটে। আবার আগের দিনে করেসপন্ডেন্স চেজ নামে এক ধরণের দাবা খেলার চল ছিল। সেখানে দুই দাবাড়ু দু’টি রিমোট লোকালিটিতে (দুই শহরে, দুই স্টেটে বা দুই দেশে ইত্যাদি) থাকতেন। একজন আরেকজনকে তাদের চাল চিঠিতে লিখে জানাতেন। তার মানে একটি চালের পর পরবর্তী চালের জন্য বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হত। এখন ইন্টারনেটেও করেসপন্ডেন্স দাবা খেলা হয়। সেক্ষেত্রে একটি চালের জন্য তিন থেকে পাঁচ দিন সময় পাওয়া যায় ! জানলাম চেজ ৯৬০ এর কথা। ববি ফিশার (অ্যামেরিকান গ্র্যান্ডমাস্টার) ভেবে দেখলেন দাবার ওপেনিং সম্পর্কে যার ধারণা নেই সে যদি এমন কারো সাথে খেলে যার সেই ধারণা আছে তবে সে প্রতিপক্ষের চেয়ে প্রথমেই পিছিয়ে আছে। এই অসুবিধা দূর করার জন্য, অর্থাৎ খেলাটিকে সম্পূর্ণরূপে ক্রিয়েটিভ করার জন্য ববি ফিশার বের করলেন দাবার এক নতুন নিয়ম। খেলার শুরুতে ঘুটিগুলোর পজিশন বরাবরের মত হবে না। লটারি করে ঘুটি বসানো হবে শাফল করে। এতে করে ওপেনিং প্রিপারেশন কোন কাজে আসবে না; অর্থাৎ খেলার শুরুর চাল থেকেই এটি হবে সম্পূর্ণ ক্রিয়েটিভ খেলা। এই পদ্ধতিতে খেলার শুরুতে ঘুটিগুলোর ৯৬০ টি পজিশন সম্ভব। এজন্য খেলার নাম হয়েছে চেজ ৯৬০।



আমাদের এখানে দাবা’র ওপর বাংলায় দুইখানির বেশি বই আমি পাই নি। এবার দাবার ওপর বিশ্বের নামজাদা দাবাড়ুদের বই পড়া শুরু করলাম। পড়তে পড়তে মনে হল একটা বই বাংলা করলে কেমন হয়। অনেকের মনের খোরাক কিছুটা হলেও জুটবে। এই চিন্তা থেকে একটি বই সত্যিই অনুবাদ করা শুরু করেছি। ধীরে ধীরে ব্লগে শেয়ার করার ইচ্ছা আছে।



গ্যারি ক্যাসপারভের ২৪টি দাবা লেসন নিয়ে স্পোর্টস ইন দ্যা ইউএসএসআর ম্যাগাজিনে ১৯৮৪-৮৫ সালে একটি সিরিজ প্রকাশিত হয়। এই লেসনগুলো নিয়ে ১৯৮৬ সালে ‘স্কুল অফ চেজ’ নামে একটি বই বের হয়। এর লেসন ১: হোয়াই স্টাডি চেজ এ ক্যাসপারভ তাঁর দাবার ভূবনকে পাঠকের সামনে কিঞ্চিত উন্মোচিত করেছেন। একটুখানি শেয়ার করে শেষ করব।



দাবা কী ? কোন স্পোর্ট ? সায়েন্স ? নাকি আর্ট ?



কেউ বলেন দাবাড়ুরা টুর্নামেন্ট এবং ম্যাচে অংশগ্রহণ করে থাকেন, তারা জেতার জন্য ফাইট করেন এবং ফলাফলটা তাদের কাছে গুরুত্ববহ- এটা এই নির্দেশ করে যে দাবা একটি স্পোর্ট। এটি ইচ্ছাশক্তিকে দৃঢ় করে এবং আত্মশক্তিকে আরো বলীয়ান করে।



ক্যাসপারভ যেন নিজের সাথেই বোঝাপড়া করছেন। যেন বিস্ময়ের সাথে স্পর্শ করছেন এক অপার্থিব জগত যেখানে শেষ চালে হেরে যাওয়ার আগ মুহূর্তের এক অসামান্য সেক্রিফাইং চালের স্বাদও দাবাড়ু উপভোগ করেন। ক্যাসপারভের কাছে তারা দাবা-শিল্পী যাদের কাছে দাবা অপার আনন্দময় এক শিল্প।



আবার এমন হাজারো দাবা পাগলা আছে যারা একটি ছোট্ট চালের ব্যাখ্যার খোঁজে রাতের পর রাত পার করে দিতে পারে। তাদের কাছে দাবার রহস্যময় জগত ধরা দেয় যুক্তিনির্ভর বিজ্ঞানের রূপে।



দাবার বুদ্ধিবৃত্তিক সৌকর্য শিশু ক্যাসপারভকে মুগ্ধতায় বেঁধেছিল। পরবর্তী সময়ে তাঁর নিজের খেলায় এই সৌন্দর্যের অনুসন্ধান এবং তারও পরে সৌন্দর্যময় দাবা খেলার প্রয়াসের মধ্যেই ক্যাসপারভ দাবার শিল্পীত গ্রন্থিতে বাঁধা পড়েন। কিন্তু যখন ক্যাসপারভ টুর্নামেন্টের পর টুর্নামেন্টে অংশ নিতে নিতে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় উপনীত হলেন, তখন তাঁর মনে হল তিনি দাবার স্পোর্টিং এর যাত্রায় বেরিয়ছেন।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৮

আরজু পনি বলেছেন:

আপনি শিক্ষক হলে খুব ভালো করতেন ।
কথায় কথায় কতো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়ে দিলেন...

ছোট বেলায় কাজিনদের সাথে বেশ খেলতাম...প্রতিযোগতা বেশ জমজমাট হতো ...

আহা সেই দিনগুলি !

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২১

অচিন্ত্য বলেছেন: ডিয়ার পনি আপু। আপনার স্টিকি পোস্টের মধ্য দিয়ে জানলাম এই বইমেলায় আমাদের কার কী আসছে। খুব ভাল লেগেছে। আপনার এই চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

ভাল থাকুন।

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৬

আরজু পনি বলেছেন:

এইসব কী ?! B:-/


আপনার আপনার পোস্ট রিলেটেড মন্তব্য করলাম আর আপনি জবাবে আমার পোস্টের মন্তব্য করলেন !!!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯

অচিন্ত্য বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। এখন থেকে অপ্রাসঙ্গিক প্রত্যুত্তর করা হবে না।

কথা হবে

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আমার দাবার নিয়ম কানুন শেখার ইতিহাস টা অনেক টাই আপনার মত!!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

অচিন্ত্য বলেছেন: বেশ। খেলা চলুক। কথা চলুক।
ভাল থাকুন
ধন্যবাদ

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ! জোশতো। একদিন নিশ্চয়ই আমার দাবা খেলার দক্ষতা অর্জিত হবে।(বিরাট আশাবাদী বাট মনে কষ্টের ইমো হবে)।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০০

অচিন্ত্য বলেছেন: "সংসার সাগরে দু:খ তরঙ্গের খেলা
আশা তার একমাত্র ভেলা"

হাহ হাহ
ভাল থাকুন
কথা হবে

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: বেশ লাগল পড়তে !!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

অচিন্ত্য বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: দাবা নিয়ে এত কিছু হচ্ছে জানতাম না তো! বইটা লেখা শুরু করো। বুলেট চেজ জিনিসটা কিরম?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২২

অচিন্ত্য বলেছেন: বুলেট চেজ হল ঝড়ো গতির খেলা। উভয় পক্ষ ১ মিনিট করে সময় পাবে। তার মধ্যে খেলা শেষ করতে হবে। এটা মূলত সিরিয়াসলি খেলা হয় না। প্রধানত দুই কারণে খেলা হয়। এক - দাবার মোডে না থাকলে মোড ফিরিয়ে আনতে; অর্থাৎ ওয়ার্ম আপ হিসেবে। দুই- বহুল প্রচলিত ওপেনিং প্র্যাকটিসের জন্য।

২৪ টি লেসনের মধ্যে ৩টি লেসনের অনুবাদের কাজ শেষ হয়েছে। লেসনগুলোতে খেলার নোটেশন দেওয়া আছে। লেসনগুলো বোঝার জন্য সামনে দাবা বোর্ড নিয়ে না বসলে হবে না। তাই এই লেসনগুলো যখন ব্লগ আকারে কেউ পড়বে, তার কাছে বিষয়টা ফ্রেন্ডলি লাগবে না। এই অসুবিধা দূর করার জন্য আমি একটা ফ্রি ডোমেইন ব্যবহার করব। নিজের ওয়েবসাইট থাকলে গেমের নোটেশনের সাথে প্লে-এবল ডিভাইস সংযুক্ত করে দিতে পারব। তখন আর সামনে বোর্ড নিয়ে বসার ঝামেলা থাকবে না।

শীঘ্রই শেয়ার করছি
ভাল থাকুন

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: একসময় দাবা ছিল ধ্যান জ্ঞান। সেটা স্কুল লাইফের শেষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ পর্যন্ত। তখন দারুণ মজা পেতাম। ঘোড়ার আমার প্রিয় ঘুটি। ঘোড়ার চাল চালতে দারুণ মজা পেতাম। দাবাতে এখন আর আগ্রহ নেই আমার। শুধুই স্মৃতি চারণ।

চমৎকার একটি পোস্ট। ভাল লেগেছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১২

অচিন্ত্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্মৃতিচারণে সহায়তা করতে পেরে ভাল লাগছে।
ভাল থাকুন

৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট! এক সময় অনেক দাবা খেলতাম! অবশ্য খুব নিয়ম মেনে যে খেলতাম না নয়। একদম বেসিকই টাই জানতাম। তবে দাবা খেলার বিকল্প নাম হিসেবে দ্যা ব্যাটেল থিয়েটার হলে মন্দ হতো না।! :)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৫

অচিন্ত্য বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন

৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৪

সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট। ছোটবেলা মানে সিক্সে-টেন পর্যন্ত খেলা হতো এখন আর না।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৬

অচিন্ত্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। পূজা বিষয়ে আপনার একটি পোস্ট বোধ হয় পড়েছিলাম। চমৎকার ছিল।

ভাল থাকুন

১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার একটি ভাবনা। অনুবাদ শুরু হোক তাড়াতাড়ি, অপেক্ষায় রইলাম। শুভকামনা রইল।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৭

অচিন্ত্য বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর। চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। শীঘ্রই সেগুলো নিয়ে ব্লগে হানা দেব।
ভাল থাকুন

১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট :)


আপনার অনুবাদ সংক্রান্ত কাজের জন্য শুভকামনা রইল।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৮

অচিন্ত্য বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন। শুভকামনা আপনার জন্যও

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: দাবা আমার খুব প্রিয় একটা খেলা। এক সময় অনেক খেলেছি। এখনও সুযোগ পেলে অনলাইনে দাবা খেলি!

চেজ ৯৬০ বেশ ইন্টরেস্টিং লাগলো। একটু ঘেটে দেখবো। আপনার অনুবাদের অপেক্ষায় রইলাম

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২০

অচিন্ত্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। চেজ ৯৬০ সত্যিই ইন্টারেস্টিং। আমি chess.com এ আছি achintyads নামে। সুযোগ থাকলে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাবেন প্লিজ

ভাল থাকুন

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: কয়েক দফা কয়েকজন আমাকে দাবা খেলা শেখানোর চেষ্টা করেছে তবে আমার নিরেট মাথায় কিছুই ঢোকে নি। B-)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯

অচিন্ত্য বলেছেন: তাহলে চলে আসুন আমাদের স্কুল অফ চেজ'এ। স্বল্প সময়ে সুলভ মূল্যে পরীক্ষিত উপায়ে দাবা শেখানো হয়। শিখতে না পারলে টাকা ফেরত
:)

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

নস্টালজিক বলেছেন: দারুণ লিখসো!


ক্যাসপারভ-কারপভ এর সেই দ্বৈরথ মনে আছে? একটা সময় এই দুই রুশ দাবারু মাতিয়ে রেখেছিলো দাবা বিশ্ব।

দাবা নিয়ে আরো লিখো!



শুভেচ্ছা, অচিন্ত্য!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪০

অচিন্ত্য বলেছেন: ইয়েস, দ্যা বেস্ট এভার টাইম ইন চেজ। ধন্যবাদ রানা ভাই। শুভেচ্ছা আপনাকেও

চলন্ত ট্রেনের সামনে দাঁড়িয়ে থমকে যাওয়া সময়ের অনুভবের শব্দশরীর দেখতে চাই

১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪৪

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: স্কুল কলেজে দাবা খেলেছি অনেক । দাবা নিয়ে আরও লেখা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম । লেখায় ভাল লাগা ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪১

অচিন্ত্য বলেছেন: আরো খেলুন
সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
ভাল থাকুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.