নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

নান্দনিক নিষ্ঠুর ভাস্কর্য শিল্পকর্ম

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১৬





সভ্যতার প্রারম্ভকাল থেকেই মানুষ তার শৈল্পিক মনের বিকাশ ঘটিয়ে চলেছে। পাহাড়ের গুহায় বসবাস করা মানুষ গুহার দেয়ালে খোদাই করে তাদের যাপিত জীবনকে স্মৃতি হিসেবে ধারণ করে রাখতো। সভ্যতার ক্রমবিকাশে লৌহ, ব্রোঞ্জ, তামা, স্বর্ণ, মাটি, বেলেপাথর, চুনাবালি, কাঠ ইত্যাদির ব্যবহারে মানুষ ঠিক একই ভাবে সভ্যতাকে ধারণ করে রাখতে সচেষ্ট থেকেছে। কালে কালে এই শিল্প রুপ নিয়েছে ভাস্কর্য শিল্পে। গ্রীক সভ্যতা থেকে শুরু করে রোমান, ইনকা, অ্যাজটেক, মিশরীয়, সিন্ধু, হরপ্পা, মহেঞ্জোদাড়ো ইত্যাদি প্রায় সকল সভ্যতার মানুষকেই দেখা গেছে এই ভাস্কর্য শিল্পের চর্চা করতে। কখনও দেব-দেবী, কখনও সমাজের গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ কিংবা কখনও প্রকৃতি ও প্রাণী জগত ধারণ করা হয়েছে ভাস্কর্য রুপে। ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ইত্যাদি কোন কিছুই বাদ যায়নি ভাস্কর্য হিসেবে ধারণ করে রাখার প্রয়াস থেকে। কালে কালে ভাস্কর্য মানুষ গৃহস্থলির সৌখিন শিল্প সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করে। হোক সেটা বিমূর্ত অথবা হোক কোন মনুষ্য মূর্তি কিংবা মৎস্যকন্যা মানুষের শৈল্পিক মন জুড়ে রয়েছে ভাস্কর্য শিল্প।



মানুষ যতই নানারকম ভাস্কর্য গড়ে তুলুক না কেন; আজ পর্যন্ত কারও পক্ষেই সম্ভব হয়নি এসব প্রাণহীন শিল্পকে প্রাণ দেয়ার। কিন্তু যদি প্রাণনাশ করে ভাস্কর্য গড়ে তোলা যায় তাহলে ব্যাপারটা কেমন হয় ? মানুষের অদম্য শৈল্পিক মনের তাগিদ এই অদ্ভুত কর্মটিও সাধন করেছে। রুপকথার গল্পে দেখা যেত শয়তান যাদুকর তার যাদুবলে মানুষকে পাথরের মূর্তি বানিয়ে ফেলতো। কিন্তু বাস্তবে মানুষকে পাথরের মূর্তি না বানালেও প্রাণীর অস্তিত্ব ধ্বংস করে মানুষ ভাস্কর্য নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছে। চমৎকার দৃষ্টিনন্দন অদ্ভুত এইসব বিমূর্ত শৈল্পিক ভাস্কর্য মানুষ ব্যবহার করছে সৌখিন সামগ্রী হিসেবে।



ভয়ানক নিষ্ঠুর এই ভাস্কর্য শিল্পের নাম অ্যালুমিনিয়াম ফায়ার অ্যান্ট কলোনি কাস্টিং। মূলত পিঁপড়ার জীবনের বিনিময়ে প্রস্তুত করা হয় এসব ধাতব ভাস্কর্য। এসব অদ্ভুত বিমূর্ত ভাস্কর্য তৈরি করা হয় মূলতঅ্যালুমিনিয়াম গলিয়ে। প্রথমে ধাতব অ্যালুমিনিয়াম খন্ড অত্যন্ত উচ্চতাপে গলানো হয়। এরপর তা ঢালা হয় মাটিতে গড়ে তোলা পিঁপড়ার ঢিবিতে যেখানে পিঁপড়ার বসবাস। গর্ত পূর্ণ হয়ে গেলে গলিত অ্যালুমিনিয়াম ঠাণ্ডা হয়ে জমাট বাঁধা পর্যন্ত অপেক্ষা করা হয়। পিঁপড়ার গর্তের প্রত্যেকটা অলিগলিতে উত্তপ্ত গলিত অ্যালুমিনিয়াম ঢুকে তৈরি হয় অদ্ভূত এক কোরালের মতো আকৃতি। যথেষ্ট শক্ত হয়ে গেলে চার পাশের মাটি খুঁড়ে পাওয়া বস্তুটি তুলে আনা হয়। এরপর এতে পানির ঝাপটা দিয়ে ধুয়ে ফেললেই বেরিয়ে আসে অসাধারণ ভাস্কর্য। পিঁপড়ার উপকারিতার দিকের চেয়ে ক্ষতিকারক হিসেবেই ধারনা করে মূলত এই ভাস্কর্য শিল্পের প্রচলন হয়। দেখা যায় পিঁপড়ার বসত ধ্বংসের জন্য জমিতে ক্ষতিকার রাসায়নিক কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়। অনেক সময়ই যা জমির উর্বরতা নষ্ট করে। কিন্তু প্রকৃতিতে যে কোন কিছুই অকারণে নয়। জীব বৈচিত্রের অংশ হিসেবে প্রকৃতিতে যে; সব কিছুই প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করে চলে, এই ক্ষেত্রে এই জ্ঞান আর প্রযোজ্য হয়নি। পিঁপড়ারও প্রাণ থাকা স্বত্বেও মানুষের শিল্প সাধনার কাছে তাদের প্রাণও তুচ্ছ হয়ে ধরা দিয়েছে। যার বাজার মূল্য সর্বোচ্চ প্রায় ৩৭৫ ডলার।

সচিত্র অ্যালুমিনিয়াম ফায়ার অ্যান্ট কলোনি কাস্টিং প্রক্রিয়া

প্রথমে মাটিতে গড়ে তোলা একটি পিঁপড়ার ঢিবিতে উত্তপ্ত গলিত অ্যালুমিনিয়াম ঢেলে দেয়া হচ্ছে।







ঠাণ্ডা হয়ে জমাট বেঁধে যথেষ্ট শক্ত হয়ে যাওয়ার পর শুরু হলো মাটি খোঁড়া।











মাটির অনেক গভীর পর্যন্ত বিস্তৃত পিঁপড়ার বসতের অ্যালুমিনিয়ামের ভাস্কর্যে রুপ লাভ।







এবার মাটির ভেতর থেকে তুলে এনে পানি দিয়ে মাটি পরিষ্কারের পালা।





পুরোপুরি পরিষ্কার হয়ে যাওয়ার পর বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত ভাস্কর্য।



পিঁপড়ার প্রাণের মূল্য যাই হোক না কেন, মানুষের শৈল্পিক মন ঠিক একই প্রক্রিয়ায় এই অ্যালুমিনিয়ামের শিল্প কর্ম বিকশিত হয়েছে আরও নানা ভাবেই। এই শিল্প কর্ম দেখলে অবশ্য এটা মেনে নেয়া সম্ভব হয়না কিছুতেই যে, শুধুমাত্র পিঁপড়ার ক্ষতিকর দিকের কথা ভেবেই এমন ভাস্কর্যের সৃষ্টি। তরমুজ একটি সুস্বাদু খাবার হলেও তরমুজের বীচি দিয়েও তৈরি করা হচ্ছে এমন অদ্ভুত ভাস্কর্য। যার নামঅ্যালুমিনিয়াম ফায়ার ওয়াটারমেলন বা তরমুজ কাস্টিং। হয়তবা তরমুজের বীচি যেহেতু মানুষের খাদ্য নয়, তাই এর অপ্রয়োজনীয়তাকে প্রাধান্য দিয়েই তৈরি করা হচ্ছে এমন অদ্ভুত চমৎকার দৃষ্টিনন্দন বিমূর্ত শৈল্পিক সব ভাস্কর্য।

সচিত্র অ্যালুমিনিয়াম ফায়ার ওয়াটারমেলন বা তরমুজ কাস্টিং প্রক্রিয়া

প্রথমে একটি তরমুজের উপরাংশে শক্ত পাইপ দিয়ে গর্ত করে নেয়া হচ্ছে।



পোষা কুকুরকে দিয়ে তরমুজের স্বাদ পরীক্ষা করিয়ে নেয়া হচ্ছে।



এবার ধাতব অ্যালুমিনিয়াম উচ্চতাপে গলিয়ে তরমুজের ভেতর ঢালার পালা।









ঠাণ্ডা হয়ে এলে এবার তরমুজ কাটাকাটির পালা। তরমুজতো নয় যেন লোহার কোন বল কাটার কসরৎ চলছে।















তরমুজের ভেতর থেকে বের হয়ে আসা তরমুজের বীচির অ্যালুমিনিয়ামের ভাস্কর্যে রুপ লাভ।





এমনকি এই শিল্প সাধন থেকে বাদ যায়নি পেঁপেও





কতিপয় নান্দনিক নিষ্ঠুর ভাস্কর্য













রহস্যাবৃত এই পৃথিবীতে কত বিচিত্র মানুষ আর কতইনা বিচিত্র মানুষের শিল্প সাধন !!



তথ্যসূত্রঃ

www.anthillart.com

www.isciencetimes.com

www.buzzfeed.com

www.ebay.com

মন্তব্য ১০৪ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (১০৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এপিক পোস্ট!! আগামিকালের জন্য সময় বরাদ্ধ রাখা হইলো।

বাইচা থাইকলে........আমুই ;)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ওকে চা তৈরি থাকলো... ;)

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:১৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: দারুণ তো! পিঁপড়ার ভাস্কর্যটা বানানোটা নিষ্ঠুর হলেও ভাস্কর্য টা দেখতে দারুণ হয়েছে।

পিলাচ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



হুম ! যার বাংলাদেশি টাকায় মূল্য প্রায় ৩০,০০০ হাজার থেকে ৩৫,০০০ হাজার টাকা। /:)

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:০৬

তার আর পর নেই… বলেছেন: প্রক্রিয়া টা যথেষ্ট কঠিন, কিন্তু শেষে সত্যিই এটি দৃষ্টিনন্দন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



কিন্তু একটু চেষ্টা করলেই আপনি নিজেও এমন ভাস্কর্য গড়তে পারবেন। :)

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:০৪

বিজন রয় বলেছেন: আপনার পোস্ট মানে বিশেষ কিছু।
অসাম। ++++

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



উৎসাহ দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
কৃতজ্ঞতা সব সময়ের জন্য।
শুভ সকাল।

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৭

সোহানী বলেছেন: যেকোন প্রানের মৃত্যুই আমার কাছে নিষ্ঠুরতা সেটা মানুষ হোক আর পিপঁড়া হোক........ তবে ফলের নান্দনিকতা খারাপ কিছু না... কি বলেন। সম্পূর্ন নতুন কিছুর জন্য +++++++++++++

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



পিঁপড়া হইছে বইলা কি তারা মানুষ না ? :-/

ফলের নান্দনিকতা খারাপ কিছু নয়; তবে পিঁপড়ার বাসাবাড়ি যে ক্ষতিকর কারণ দেখিয়ে শিল্পকর্মে পরিণত করা হচ্ছে, ফল দিয়ে নিশ্চয় একই কারণে করা হচ্ছেনা। এইটা যে একরকম নিষ্ঠুর কর্ম সেইটার প্রমাণ তাই এই ফলের মাধ্যমেই পাওয়া যায়। আর তারচেয়ে বড় কথা হলো ফলের বীচি কি কোনই কাজে আসেনা নাকি ? আর অ্যালুমিনিয়াম ঢালার পর কি আর ফল খাওয়ার যোগ্য থাকবে। পুরো ফলটাই নষ্ট। মানুষ ফল খেতে পারুক আর নাই পারুক ভাস্কর্য তৈরি করাটাই বেশি জরুরী। আজকাল অবশ্য তাই দেখা যায়।

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২৯

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: পেঁপে দিয়ে কি গ্রেনেড বানায় ফেলল নাকি? =p~

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



পেঁপে দিয়ে এই অবস্থা ! যদি লাউ দিয়ে করা হয় তাইলে কি হবে ভাবতে পারেন ? B-))

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৭

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: দারুন পোস্ট।ভাস্কার্য গুলো সত্যি দেখতে চমৎকার ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



নিঃসন্দেহে ভাস্কর্যগুলো অদ্ভুত সুন্দর। :)

৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রহস্যাবৃত এই পৃথিবীতে কত বিচিত্র মানুষ আর কতইনা বিচিত্র মানুষের শিল্প সাধন !

একবারে জ্বলজ্যান্ত প্রমান এই মাত্রই পড়লাম :)

একেবারে আনকোড়া বিষয়ের শেয়ারে ধন্যবাদ।

++++++++

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



হুম ! থ্যাংকু ভ্রাতা। শুক্রবারের সালাম রইলো। :)

৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৩

কল্লোল পথিক বলেছেন: প্রক্রিয়াটা নিষ্টুর হলেও ভাস্কর্যগুলো নিঃসন্দহে সুন্দর!
ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা সুপ্রিয় কল্লোল পথিক ভ্রাতা।
শুভ সকাল।

১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: তরমুজেরটা বেশি সুন্দর।। অবশ্য আমি এক্ষেত্রে নিরপেক্ষ না, তরমুজ পছন্দ করি কি না!

পিঁপড়ের কলোনির ব্যাপারটা ভয়ঙ্কর।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



এই প্রক্রিয়ায় যদি আগে তরমুজ খেয়ে নেয়া যেত তাহলেও একটা কথা ছিলো। কিন্তু না তাহলে আর ভাস্কর্য হবেনা। এমন শিল্প করতে গিয়ে শেষকালে তরমুজ হয়ে যায় খাওয়ার অযোগ্য। হায়রে ! মানুষের শিল্পকর্ম।

১১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: নিষ্ঠুর অথচ সুন্দর!!!
চমৎকার পোস্ট

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



মানুষ তো ঠিক এভাবেই মৃত্যুর ভাগাড়ে দাঁড়িয়ে রাজত্ব গড়ে তোলে।

১২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২০

জেন রসি বলেছেন: প্রকৃতিতেই নান্দনিক নিষ্ঠুর ব্যাপার আছে। আমাদের জীবনটাই কি নান্দনিক নিষ্ঠুর নয়? ;)

তাই নিষ্ঠুর হলেও মুগ্ধ হতেই হয়!

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। :)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ঐযে নদীর এ কূল ভেঙে ঐ কূল গড়ে উঠে।

১৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪

সায়েল বলেছেন: নিষ্টুরতা!! কিন্তু সুন্দর।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



পৃথিবীতে এমন অনেক সৌন্দর্যের পেছনেইতো নিষ্ঠুরতা রয়েছে। তাতে মানুষের কি আসে যায়। মানুষতো সুন্দরের পূজারী।

১৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

আবু শাকিল বলেছেন: তরমুজের ভাস্কর্যটা আমার কাছে খটকা লাগছে !!কিভাবে সম্ভব :) দুনিয়ায় এত্তকিছু থাকতে আইডিয়া তরমুজের ভিত্রে ঢুকল কেম্নে !!! ওমা - শুধু তরমুজের নয় কুমড়া ,পেপে আরো অনেক কিছু বাদ যায় না।
মানুষের অদ্ভুত প্রতিভা।

পিঁপড়ারও প্রাণ থাকা স্বত্বেও মানুষের শিল্প সাধনার কাছে তাদের প্রাণও তুচ্ছ হয়ে ধরা দিয়েছে। যার বাজার মূল্য সর্বোচ্চ প্রায় ৩৭৫ ডলার।
মানুষের অদ্ভুত এবং নিষ্ঠুর প্রতিভা মুগ্ধ করে।
হাতে নতুন জিনিস ধরাই দিলেন।অনেক কিছুই দেখলাম :) :)



২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আমারও প্রথমে খটকা লেগেছিলো। কিন্তু পরে পুরোটা দেখে বিশ্বাস করেছি। প্রতিভার গুণে মানুষ হয়ত একদিন সূর্যকে হিমায়িত করে বাসযোগ্য করার চেষ্টা চালিয়ে ফেলবে। ;)

আরও কিছু দেখাতে পারলে আরও মুগ্ধ হয়ত করা যেত; কি বলিস ? :P

১৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০১

সুমন কর বলেছেন: অবাক বিস্ময় !!! চমৎকার শিল্পকর্ম !! সবগুলোই ভালো লেগেছে।

ভালো লাগা রইলো।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



দামটা অনেক নইলে সংগ্রহে রাখা যেত; কি বলেন ?

১৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩

স্পয়লার এ্যালার্ট বলেছেন: ভ্রাতা, আমাকে এক পিস্ এমুন ভাস্কর্য গিফ্টু দেন না। :`> আমি কিন্তু আপনারে একটা পেলাচ গিফ্ট দেয়েচি। :``>>

পোস্টে আমি মুগ্ধ। ধন্যবাদ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



কিনে দিতেত পারুম না ভ্রাতা। তয় নিজে নিজে বানানোর চেষ্টা করা যাইতে পারে। পারলে একটা গিফট করুম অবশ্যই।

১৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ভাগ্যিস উনারা এখনো মানুষকে টার্গেট বানান নাই।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইউনিট ৭৩১ এ জাপানের আর্মিরা যেভাবে মানুষ কেটে পরীক্ষণ নিরীক্ষণ করতো, সেই আলোকপাতে এমনটা হলে অস্বাভাবিক কিছুই থাকবেনা। দেখা গেল মানুষের মুখের ভেতর গলিত অ্যালুমিনিয়াম চালান করে দিচ্ছে।

:(

১৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: নিষ্টুরতার আরো অনেক কিছুই আছে, তবে মানবিক বিকাশের পথে এইসব কতটুকু অবদান রাখতে পারবে তা নিয়ে দ্বিধায় আছি। আমার দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যাপারটা মানব কল্যাণকর হলে ঠিক আছে। আপাতদৃষ্টিতে তা মনে হচ্ছে না।

ব্যতিক্রমী পোস্টে কাল রাতেই প্লাস দিয়ে নিদ্রায় গিয়েছিলাম। (এবার প্রশসংসাসূচক কিছু বলার সাহস পাচ্ছি না। ;) )

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



এই কর্ম অবশ্যই মানবিক কল্যাণে হতে পারেনা ভ্রাতা।

ধইন্যা পাতা দিয়ে লজ্জিত হতে চাচ্ছিনা। :)

১৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মানুষগুলির মাথায় বুদ্ধি আছে কইতে অইবো :)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



খালি বুদ্ধি ! সিরাম বুদ্ধি !! :D

২০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আচ্ছা পিঁপড়ার ঢিবিতে উত্তপ্ত গলিত অ্যালুমিনিয়াম ঢেলে দেয়ার আগে পিঁপড়াগুলোকে বের হওয়ার নোটিশ দেওয়া হয়েছিলো তো!!

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



না দেয়া হইলেও এরপর থেকে যেন বাড়ি ছাড়ার নোটিশ সহ এদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়; সেই বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে স্মরকলিপি পাঠানো যেতে পারে। :#)

২১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: আসলেই তো চমৎকার! তবে জীবনের বিনিময়ে হওয়ায় কিছুটা মন খারাপ। তারপরেও ভাল লাগলো!

শুভ কামনা জানবেন!

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ধন্যবাদ বাঘ ভ্রাতা। কৃতজ্ঞতা জানবেন সব সময়ের জন্য।

২২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

পুলহ বলেছেন: আপনার পোস্টটা দেইখা ঐ গল্পটার কথা মনে পড়লো ভাই; ঐ যে- মানুষের কাছে যেইটা আসলে পাথর ছুড়াছুড়ির খেলা, একদল ব্যাঙের কাছে সেইটা আসলে মৃত্যু...
অন্যরকম পোস্ট

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ছোট বেলায় জীববিজ্ঞান প্রেক্টিক্যাল কেলাসে এইরকম কত ব্যাঙ যে অকালেই অক্কা পাইতে দেখছি তার কোন হিসাব আছে !! এখনও কতশত ব্যাঙ অক্কা পাইতেছে তারইবা হিসাব আছে নাকি !!!!

২৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: মানুষের খেয়াল খুশি বড়ই অদ্ভুত। :-/

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



এইতো আর কিছুকাল পরেই মানুষ মঙ্গলে বসবাস শুরু করবে বলে ধারনা করতেছে লোকে। :)

২৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এররর! :-&

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ভয় পাইয়েন না ভ্রাতা; নান্দনিকতা উপভোগ করেন। ;)

২৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব ,



মানুষ একাধারে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ও সবচেয়ে নিকৃষ্ট প্রানী । এটা দর্শনের কথা । দর্শনে পেট চলেনা , চলেনা জগৎ ।
যেমন এই পোষ্টটির শিরোনামে " নিষ্ঠুর" নামে একটি শব্দ আছে । কিন্তু এর পেছনের নিষ্ঠুরতা আমাদের কারো মনেই তেমন একটা ছাপ ফেলেনি । আমরা সবাই-ই ভাস্কর্যগুলির নান্দনিকতাকে উপভোগ করেছি । শিল্পকর্মে মুগ্ধ হয়েছি । আপনিও ভাস্কর্যগুলির নান্দনিকতায় সবভুলে মুগ্ধতা সহকারে এই পোষ্টটি দিয়েছেন । আমরাও প্রসন্নচিত্তে তা গ্রহন করেছি । প্রথমে পিঁপড়েদের জন্যে একটু আধটু কষ্ট হলেও ভাস্কর্যগুলি দেখতে দেখতে মনে মনে হয়তো বলেছি -- ঈশশশশশশ .. কি সুন্দর !!!

আমিও বলি দারুন সুন্দর একটি পোষ্ট ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:




ডাক্তার হতে হলে যেমন লাশ কাটার বিকল্প নেই, একজন কষ্ট করে প্যাডেল মেরে রিক্সা চালাবে আর আরেকজন বসে আয়েশ করে সিগারেট টেনে যাত্রী সাজবে, লাশের মিছিলে রাজত্ব মিলবে, এইসবইতো সুন্দর পৃথিবীর জন্য, মানুষের কল্যাণের জন্য। মানুষ যেখানে মানুষকে মারতে দ্বিধা বোধ করেনা সেখানে পিঁপড়া আর কী !! দর্শনটা খুব সম্ভবত এমনই দাঁড়ায় যে নান্দনিকতার জন্যই নিষ্ঠুরতা। কেবল মানুষের পক্ষেই সম্ভব দ্বৈত চরিত্র ধারণ করা।

২৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৮

নেক্সাস বলেছেন: বাহ! বরাবরের মত ডারুন পোষ্ট। সব সুন্দর সৃষ্টির মুলে কোথঅ না কোথাও নিষ্ঠুরতা থাকে। তখন লোকে বলে কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হয়

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



মৃতের ভাগাড়ে যেমন রাজত্ব মিলে !!

২৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পিঁপড়ার টা দেখতেই খারাপ লাগছে কি নিষ্ঠুর :(
বাকি গুলি সুন্দর .।।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



প্রক্রিয়া যেমনই হোক না কেন জিনিসগুলো কিন্তু আপা সত্যি খুব সুন্দর।

২৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

প্রামানিক বলেছেন: এইরকম অদ্ভুত আবিষ্কার আপনি পান কই? এক কথায় অসাধারণ পোষ্ট।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



প্রামানিক ভাই কথায় আছেনা; নেই কাজ তো ... ;)

২৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:


:(

নিষ্ঠুরতার উপর ভর করেই সুন্দরতম সৃষ্টি। ভিন্নস্বাদের পোস্ট।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



সৃষ্টি আর ধ্বংসের এইটাই খুব সম্ভবত বড় দর্শন।

৩০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭

তানজির খান বলেছেন: চমৎকার লেগেছে সবগুলো, সেই সাথে লেখায় দারুণ বিন্যাস।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভ্রাতা।

৩১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পিপড়ার প্রাণ গেল বিনিময়ে এলুমিনিয়ামের শোপিস হলো !!! পিপড়া ক্ষতিকর সে বিবেচনায় এক ঢিলে দুই পাখি মারার মতন ব্যবস্থা হলো । তরমুজ বীজের একটা ব্যবহার সম্পর্কে জানা গেল ।বীজও কিন্তু প্রাণের আঁধার!!

পিপড়ার জন্য কবিতাংশ মনে পড়ল
...... ভয় নাই ওরে ভয় নাই নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই !!!

পোস্ট দারুন হয়েছে । ++++

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



প্রাণের আধার বীজ গেলে যাক; হাইব্রিড বীজ আছেনা। ;)

জীবনের বিনিময় হলেও সৌন্দর্যের চিহ্ন রেখে যাবো এই পৃথিবী ও তার মানুষের লয়ে। :)

৩২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪২

নতুন বলেছেন: পোষা কুকুরকে দিয়ে তরমুজের স্বাদ পরীক্ষা করিয়ে নেয়া হচ্ছে।

কুকুরকে দিয়ে তরমুজের স্বাদ পরীক্ষার কি দরকার বুঝতে পারলাম না... B-))

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



এইডা গুরু মজাক করছি। তরমুজ ছিদ্র করার পর কিছু অংশ পাইপের সাথে উঠে আসে। আর সেইটা যখন কুকুরকে খেতে দেয়া হয়; তাই দেখে উপহাস করে বললাম আরকি !!
=p~ =p~ =p~

৩৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

নতুন বলেছেন: আরো বড় একটা পিপড়ার বাসা দেখেছিলাম একটা ভিডিওতে... ৫০ স্কায়ার মিটার বড়...৮ মিটার গভীর...

https://www.youtube.com/watch?v=lFg21x2sj-M

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



নতুন দা এমন জায়ান্ট আকৃতির আরও কিছু নমুনা আছে। সেগুলো দেখলে আরও ভয়ানক লাগে।

৩৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন: ------ ধইন্যা পাতা দিয়ে লজ্জিত হতে চাচ্ছিনা। :)

আমার চা কই? মুখ ফুটে বলি নাই বইলা চা খাওয়ানোর কথা কইয়া এইডা কি করলেন?

(এইতো লজ্জা পাইয়ে দিলাম ;) ;) )

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



সামুতে খুব শীঘ্রই চা বিভাগ খোলার আশঙ্কা হইতেছে। ;)

৩৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০০

আবু শাকিল বলেছেন: বড়দা সব কিছু বোঝি না-মুখে কামড় দিয়া কি বোঝাইলেন-
আরও কিছু দেখাতে পারলে আরও মুগ্ধ হয়ত করা যেত; কি বলিস ? :P

মুগ্ধ হওয়ার অপেক্ষায় রইলাম।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আরও বেশি নান্দনিক শিল্পকর্ম। ;)

থাইক বেশি মুগ্ধ হইলে সমস্যা আছে। B-))

৩৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: চমৎকার শিল্পকর্ম !!!
++++

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:




কিরে তুই ব্লগে ঢুঁ মারার সময় বের করলি ক্যামনে ?

B:-)



৩৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৬

আবু শাকিল বলেছেন: আপ্নে ডরাই কিল্লাই -মুগ্ধতা নিয়ন্ত্রন রাখার শক্তি আছে ত :)

উপ্রে শোভন ভাইকে দেখলাম অনেকদিন পর ।
শুভ প্রত্যাবর্তন ন শোভন ভাই।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:




তোর নাইলে শক্তি আছে; কিন্তু আমিত ভীতু !! :D

এইডা মনে অয় শোভন না, শোভনের ভুত। :)

৩৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: বের হয়ে গেলো ? :-B

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



সময় বের হওয়াটা মন্দ না। শরীরের যত্ন নিস।

৩৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৫১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট।

বাস্তবে মানুষকে পাথরের মূর্তি না বানালেও প্রাণীর অস্তিত্ব ধ্বংস করে মানুষ ভাস্কর্য নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছে। চমৎকার দৃষ্টিনন্দন অদ্ভুত এইসব বিমূর্ত শৈল্পিক ভাস্কর্য মানুষ ব্যবহার করছে সৌখিন সামগ্রী হিসেবে। :(

তবে কিছুটা খারাপও লাগছে এভাবে পিঁপড়াগুলির গায়ে গলিত অ্যালুমিনিয়াম ঢালা দেখে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অনেক ধন্যবাদ আপা।

এমনিতে পিঁপড়ার প্রতি বিশেষ কোন মায়া নেই। বরং প্রায়ই পিঁপড়া আমি নিজেই কত মেরেছি ! কিন্তু এভাবে পিঁপড়ার বসত উজাড় হতে দেখে বেশ খারাপ লেগেছে।

৪০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮

টোকাই রাজা বলেছেন: চমৎকার

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অনেক ধন্যবাদ টোকাই রাজা।

৪১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: বিচিত্র মস্তিস্কের অদ্ভুত কাজকারবার !!

দারুণ পোস্ট । বেশ ভাল লেগেছে ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



মানুষ এবং মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব !!

৪২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কি কমু বুঝতাছি না। নিষ্ঠুরতা বাদ দিয়া এইবার ভালো কিছু নান্দনিকতা নিয়া আসেন। উত্তপ্ত গলিত অ্যালুমিনিয়াম ঢেলে দিচ্ছে এইটা চিন্তা করলেই মনে হইতেছে আমার গায়ের চামড়া কুঁচকে যাচ্ছে! :|

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



কিছু না কইয়াই যা কইলেন তাই হজম করলাম সানন্দে। অপেক্ষা করেন খুব শীঘ্রই মুক্তি পেতে যাচ্ছে সম্পূর্ণ সুস্থ ধারার, সামাজিক, পারিবারিক রোমান্টিক কাহিনী। ;)

৪৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৪

ধমনী বলেছেন: অদ্ভূত নিষ্ঠুর।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



সত্যি তাই !!

৪৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩

অগ্নি সারথি বলেছেন: আসলেই নিষ্ঠুর!!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



এই কি আমরা মানুষ !!

৪৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: সিরিয়াল কিলিং এর মত নিষ্ঠুর কারবার। ভয়াবহ সুন্দর।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অনেকটাই সাইকো ধারার।

৪৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২০

আরজু পনি বলেছেন:

অবাক হয়ে তাকিয়েছিলাম
আর দেখছিলাম একের পর এক ছবি গুলো...

মানুষ কতো কিছুই করে !
এজন্যেই সৃষ্টির সেরা।

তবে আপনাকেও বিশেষ ধন্যবাদ...আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্যে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আপা এই কি সৃষ্টির সেরার নমুনা ?

:(

৪৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫

ফজলুভাই বলেছেন: ভাই রে ভাই.।.।.।
মানুষ পারে ও :-*

ধন্যবাদ গুরু, অনেককিছু জানলাম :#)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



হ রে ভাইডি মানুষই পারে !!

৪৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
দারুণ পোস্ট।


কত কিছু অজানা। :)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



রহস্যাবৃত এই পৃথিবীতে কত বিচিত্র মানুষ আর কতইনা বিচিত্র মানুষের শিল্প সাধন !!

৪৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ভ্রাতা, ভিডিও লিংকে ঢুকে আশেপাশের ভিডিওগুলাও দেখলাম। মজা পাইছি!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আসলেই খুব ইন্টারেস্টিং। :)

৫০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৯

মামুinসামু বলেছেন: এত শিল্প বুঝনের ক্ষমতা আমার নাই। ক্ষ্যামা দ্যান।
তার চাইতে সিনেমা দেহি।
https://en.m.wikipedia.org/wiki/The_Ant_Bully_(film)

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ধন্যবাদ।

৫১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২১

এহসান সাবির বলেছেন: তরমুজের ওখানে মেয়েটা তো বেশ!!
=p~ =p~

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



এত কিছু থাকতে আপনার ঐদিকেই দৃষ্টিগেল। :-*

৫২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৫১

এহসান সাবির বলেছেন: হ্যা গেল কারণ আপনার পোস্ট আর নারীর ছোঁয়া থাকবে না তা কি হয় ;) ছলে বলে কৌশলে একটা মেয়ে কে তরমুজ দিয়ে পাঠায়ে দিছেন ;)
তাই মনে করিয়ে দিলাম।

B-)

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আপত্তিকর মন্তব্য। :-< |-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.