নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে ভালবাসার পেছনে কোন স্বার্থ থাকে না,সে ভালবাসা হয় দীর্ঘস্থায়ী।

একজন বেকার যুবক

সাধারনের মাঝে অতি সাধারন

একজন বেকার যুবক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাস্তবতা বড়ই কঠিন, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে একটু সাহায্য চাইছি ।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

কোন সমস্যা হলেই সামু, তথা সামুর সব শ্রদ্ধেয় ভাইয়েরা। আগেও আমাকে অনেক সাহায্য করেছে, আশা করি আজও নিরাশ হব না। :D
শুরু টা খুব বেশিদিন আগের না। আজ থেকে ১০ মাস ৫ দিন আগের কথা বলছি। মেয়েটার সাথে আমার পরিচয়টা হয়েছিল ভার্সিটিতে । মাস্টার্স লেভেল এ এসে, যদিও একই ভার্সিটিতে পরতাম তারপর ও, অনার্স এর সময়টা তাকে আমি দেখেছি বলে খুব একটা মনে পরে না। কারন মাস্টার্স এ এসে আমাদের পরিচয়টা হয় এক ফ্রেন্ড এর মাধ্যমে। খুব একটা গুরুত দেইনি তখন ব্যপারটা কে । কারন অনেকের সাথেই পরিচয় হয় সে সময়টায়। তবে কিছুটা ভাল লাগা কাজ করত।
দেখতে দেখতে আমার মাস্টার্স শেষ হল। তার এক সেমিস্টার বাকি। এর মাঝে তার সাথে আমার কিছু কোর্স একসাথে পরে যায়। মাঝে মাঝে দরকারি কথা হত। ফেসবুকে সে আমাকে এড করে। কিন্তু কথা হত না। লাইক পর্যন্ত ই। কিন্তু আমার মাস্টার্স শেষ হবার একমাস পর এর কথা, আমার সাথে তার রেগুলার কথা হয় শুধু মাত্র ফেসবুকে। জানলাম তার এক এক্স-বয়ফ্রেন্ড ছিল। অনেক দিন এর রিলেশন ছিল, ইত্যাদি। সে ছেলে একাধিক রিলেশন করত তাই, তাকে ছেড়ে দিয়েছে। পাশাপাশি বাসা ছিল তাদের। আমার সাথে তার আস্তে আস্তে সম্পরক আরও ক্লোস হল। সারা রাত ফেসবুকে কথা হত আমাদের। জীবনে প্রথম এমন হল, যে সারা রাত চ্যাট করলাম কারও সাথে।
৭/৮ দিনের মাথায় প্রপোজ করল, একসেপ্ট করলাম। আমার বাসা থেকে তার বাসা অনেক দূর। প্রায় ৪০ কিঃ মিঃ। সে প্রপোজের ৩ দিনের মাথায় আমার কাছে আসল। তাকে আনতে গেলাম। কিভাবে যে কি হল, বুজতে সিলাম না কিছুই। তাকে নিয়ে একটা ঘুরাবার মত পরিবেশে গেলাম। আমার জন্য সে একটা লাভ লেটার আর চকলেট নিয়ে আসছিল। আমি কিছুই না ! কারন আমার কোন পূর্ব প্রস্তুতি বা অভিজ্ঞতা ছিল না। যদিও অনার্সে থাকাকালিন বেশ কিছু প্রেমের প্রস্তাব পেয়েছিলাম, কিন্তু পড়াশুনা আর ক্যারিয়ার এর চিন্তায় আগের সব রিফিঊজ করেসিলাম। কিন্তু কেন জানি তাকেই ভাল লাগত আমার।
যাইহোক, প্রথমদিন আমি তার হাত ও ধরতে সাহস করিনি।
তাই একটা সময় সে বলে উঠলঃ তুমি খুব ভাল ।
আমি বললামঃ কেন?
বললঃ এতক্ষন আমার সাথে আছ, অনেক কিছুই করতে পারতা। আমি তো তোমার গার্ল ফ্রেন্ড।
আমি একথা শুনে তার হাত টা ধরলাম। (প্রথম কারও হাত ধরা, ২৪ বছর বয়সে)।
সে বলে উঠলঃ হাত টা কখনো ছেড়ে দিও না।
দিব না, জবাবে বললাম। আমার হাত কাপছিল তখন ও, সে খেয়াল করে বলল , কাপছো কেন? কই নাতো, জবাবে বললাম।
এরপর সে আমার কাধে মাথা রেখে বসেছিল অনেকটা সময়। ভালই লাগসিল, আবার ভয় ও কাজ করসিল, কারন নিজের এলাকা কে না কে দেখে ফেলবে।
এরপর শুরু হল আমাদের সাপ্তাহিক ডেটিং। বাসা দূরে হবার কারনে আমরা সপ্তাহে একদিন দেখা করতাম। আমি আসতাম তার কাছাকাছি কোথাও। সে আমাকে আসতে বলত। একটা ব্যাপার দেখলাম, রিলেশনে যা হবার ধিরে ধিরে , আমাদের ক্ষেত্রে সেটা অনেক ফাস্ট হচ্ছিল। এমনকি, কাছে আসার ব্যপার গূলোতে ও সে খুব ফাস্ট । আমার ১ম প্রেম, তাই জানি না কেমন হয়ে থাকে প্রেমের সম্পর্ক। মুভিতে যা দেখতাম, সে সব ভাবতাম মুভিতেই সম্ভব, বাস্তবে তাও আবার পার্কে বসে কিভাবে !!!
কিন্তু সে কিভাবে এত অকোতভয়! বুঝতে পারসিলাম না। যাইহোক ১ মাস পর একদিন আমার বাসা খালি আমি ওকে জানালাম। এমনি, অন্য কিছু মনে করে নয়। সময় টা ছিল রমজানের। সে আসার জন্য জুড়াজুরি করল, তাই না করলাম না। সে আমার বাসায় এসে ইফতার করল। নামায ও পরল। ভাল লাগল নামাজ পরতে দেখে। বাসা খালি বলে যে অনেক কিছু হবে, ব্যপার টা তেমন নয়। কারন আমি রিসার্ভ সিলাম। সে হয়ত কিছু চাচ্ছিল। জানি না আজও। এরপর তাকে তার বাসার দিকে দিয়ে আসলাম।
(সেরকম দিন মত পরিস্থিতি তার আগে বা পরে আর কখনো আসে নি। কিন্তু আমরা একে অপরের নিকট সৎ ছিলাম, তাই কিছুই হয় নি। )
সে প্রথম থেকেই আমাকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিল। আমি বললাম আমি আগে সেটেল হই, ২/১ বছর ওয়েট কর। মানুষ ২/৩ বছর প্রেম করে তারপর বিয়ে করে, কিন্ত সে যত তারাতাড়ি সম্ভব করতে বলল। বুজলাম না কেন? আমি ওকে ডেডলাইন দিলাম, ২০১৫ সাল। এদিকে আমার ও একটা মোটামুটি ভাল চাকরি মেলে। মামা-চাচা ছাড়াই।
নরমালি, দেখা করতাম সপ্তাহে একটা ছুটির দিনে। আমার বা তার কোন ফ্রেন্ড ব্যাপার টা জানে না। ৩ মাসের মাথায় আমি বাসায় জানাই। তারা রাজি না, কারন মেয়ের ফ্যামিলি আমার বাসার মানুসের পছন্দ হয় নি। মাঝে মাঝে ই টুক টাক ঝগড়া হয়। আবার ঠিক ও হয়ে যায়।
৬ মাস পর আমার জন্মদিনে সে আসে , তাকে সামনা সামনি দেখাই আমার বাসার মানুষদের। তারা কথা বলে ওর সাথে।
কিন্তু কিছুতেই মানতে পারে না আমার ফ্যামিলি তাকে। অনেক সমস্যার কথা বলে তারা। কিছু তুলে ধরলামঃ
১। সেইম এইজ
২। মেয়ের সমস্যা আসছে
৩। বাসা দূরে।
৪। ফ্যামিলির অবস্থা ভাল না।
৫। স্বামীর কথা শুনবে না বিয়ের পর।
৬। আমাকে ৭ বার বেচতে পারবে এমন চালাক নাকি সে।

ভালবাসার মানুষ টার একটা জব হয় কিছুদিন পর। সে জব করতে থাকে, আর তার ফ্যামিলি থেকে আমার কথা জিজ্ঞেস করে, কবে দেখতে যাব, ইত্যাদি। কিন্তু এদিকে বাসায় মানাতেই পারছি না।
আর এখন ঝগড়া খুব বেশি হয়, খুব বড় বড় কথা বলে সে। আমাকে কতটা ভালবাসে জানি না। কিন্তু ধারাবাহিক ভাবে সে আমাকে বিয়ের প্রেসার দিয়েই যাচ্ছে। আবার কোন কিছু জিজ্ঞেস করালেই ক্ষেপে যায়। সে একটা ব্যাপার কখনও ই লাইক করে না , তা হল আমার প্রশ্ন। জানি না কেন? আর অনেক কথার জবাব পাইনা তার কাছ থেকে । খুব কথা কাটাতে পারে। মনে হয়, কিছু হাইড করে এমন।
তার আগের প্রেমের কাহিনিটা একটু clear করে নিচ্ছি। যার সাথে প্রেম ছিল সেটা ৪/৫ বছরের (তার ভাষ্য অনুযায়ী) আর আমি জানতে পারি সেটা নাকি ১০/১১ বছরের। ওই প্রথম প্রেমটার প্রেমিক কে তারানোর জন্য সে আর একটা ছেলেকে নিয়ে আসে। ফেসবুক থেকে পরিচয় হয় সেই ছেলের সাথে। ছেলেটাকে আনার কারন হল, যাতে ১ম প্রেমিক মনে করে যে তার boyfrnd আছে। কিন্তু আমার সাথে রিলেশন এর আগে সব নাকি ক্লোজ করেছে সে। এখন আর নেই । তবে ২য় জন মাঝে মাঝে রাতে ফোন দিয়ে বিরক্ত করে। তাই নিজেকে বিবাহিত পরিচয় দেয় সে। আমি তার ১ম প্রেমিকের সাথে কথা বলি, সোসাল মিডিয়াতে, অনেক অবাক হবার মত তথ্য পাই। সেসব আমি আমার gf কে জিজ্ঞেস করে কোন সদুত্তর পাই না। উলটা আমাকে রাগ দেখায় সে। কেন আমি past নিয়ে আসি বার বার এজন্য। কিন্তু আমার কি জানার অধিকার নাই। এসব নিয়ে প্রায় ই ঝগড়া হত। এখন ভুলে থাকি সেসব।
মাঝে মাঝে এমন অবস্থা হয় এখন যে টুক টাক কিছু হলে ও ঝগড়া লাগে। আর সে কথা বলা অফ করে দেয় ।

এই যখন অবস্তা আমি শুধু এটাই জানতে চাই , যে আমি কি ওকে বিয়ে করে সুখী হব?

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৯

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: ভাই, সুখ-দুঃখ আপেক্ষিক ব্যাপার । তবে একটা কথা বলি, সব সময় মনে রাখবেন - আপনার পরিবার কখনই আপনার খারাপ চাইবে না । আর বিয়ের ব্যাপার ! সে আপনার নিজস্ব । আপনার পরিবার তাকে নিয়ে সংসার করবে না, করবেন আপনি । আপনি তাঁর সাথে খোলা খুলি সব কিছু আলাপ করুন, আর বিয়ের ব্যাপারে নিজের আবেগকে নিয়ন্ত্রণে রাখুন । আশা করি সমস্যা হবে না । পজিটিভ হলেও না নেগেটিভ হলেও না ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩২

একজন বেকার যুবক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই প্লাবন২০০৩ । অনেক ভাল একটা কথা বলেছেন। আসলেই পরিবার কখনই খারাপ চাইবে না। আর তাদের কথার অনেক মিল ও পেয়েছি আমি। কিন্তু আবেগকে বশ করা বড় কঠিন। এতদুর এসে যদি চলে যাই আমাকে সে বে-ঈমান ভাব্বে। আর কথা বলেছি অনেক বিষয়ে, কিন্তু সে আমাকে উল্টু কথা শুনায়। অনেক জেদি মেয়ে ভাই।
পুরান ঢাকা বলে কথা ।

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৮

হিচককের প্রেতাত্মা বলেছেন: প্রেমে ঝগড়া, খুনসুটি হবেই! তবে ঝগড়া যদি সবসময় একজনের কারনেই হয় তাহলে কিন্তু সমস্যা!


সিদ্ধান্ত অাপনাকেই নিতে হবে! তবে অামার মনে হয় না অাপনি যদি তাকে অবশ্যই চাইতেন তাহলে কারও পরামর্শ নিতেন! অাপনি নিজেই কনফিউজড যে তাকে বিয়ে করে সুখী হবেন কিনা!


অামি বলবো, অাপনি অারেকবার ভেবে দেখেন! ধন্যবাদ

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪০

একজন বেকার যুবক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, হিচককের প্রেতাত্মা ।
ঝগড়া ২ জনের জন্য ই হয়। তবে আমি কিছু জানতে চাইলে বেশি ঝগড়া বাধে। কারন সে নাকি কাউকে জবাবদিহি করতে পারবে না। ওর বাবা নেই। আর বাবার আদর কখনো ই পায় নাই।
কারন বাবার ২য় স্ত্রীর সন্তান সে। আর তার বাবা খুব কম আসত ওদের বাসায়।
আসলে ই ভেবে দেখার সময় এসেছে। কিন্তু ১০ মাসের সম্পর্ক কি খুব বেশি ?

এখন ছারাছারির কথা বললে বলেঃ কেন আমি তার ১০ মাস নষ্ট করলাম, মিথ্যা আশা দিয়ে। আমার থেকে ভাল ছেলে ছিল, যে বাসায় প্রপোজ করেসে। আরও কত কি ! তখন নিজেকে অপরাধি লাগে। দুটানায় পরে গেলাম। ভাল মানুষের দাম নাই দুনিয়ায়।

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৫

বাংলার ডাকু বলেছেন: আমি আপনার চেয়ে হয়ত অনেক ছোট (সবেমাত্র অনার্স ২য় বর্ষ) তারপরেও বলি আপনারা এখনও বিয়ে করেননি অর্থাত সারাক্ষন একসাথে থাকছেন না পস্পরের সাথে দেখাও কম হচ্ছে এখনি যদি আপনাদের একটুতেই মনমালিন্য হয় তাহলে যখন দুজন সবসময় একসাথে থাকবেন তখন কি হতেপারে| মেয়েটি ৪/৫ বছরের প্রেম ভেঙ্গে দিয়েছে তার কারন নিশ্চই ছেলেটিকে তার আর ভাললাগত না , দেখাযাচ্ছে ৪/৫ বছর পরে আপনাকেও তার ভাললাগছে না| যে তার প্রথম প্রেম ভাংতে পারে তারকাছে পরের প্রেমটা ভাঙ্গাও ব্যাপার না| আর মেয়েটি হয়ত তার অতিত নিয়ে হতাশ তাই তারাতারি বিয়ের জন্য তোরজোর করছে..

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

একজন বেকার যুবক বলেছেন: হ্যা, ভাই আপনি আমার থেকে বয়সে ছোট হলেও মন্দ বলেন নি। আপনার বলা কথাটি আমিও আগে ভেবেসি। এবং তাকে জিজ্ঞাস করি, জবাবে বলে তার আগের বয় ফ্রেন্ডের ২/৩ টা বান্ধবি ছিল, যা সে সয্য করতে পারে নি। এজন্য তাকে ছেড়ে দিয়েছে। আর আমার সাথে নাকি সে এমন করবে না সেটা ও স্বীকার করেছে। জানি না কি হবে। তবে তার মনে অনেক প্যাচ এটা বোঝা যায়।
হতাস সেটা ঠিক। তবে আমাকে নিয়ে বেশি হতাস কারন আমাকে এখন এমন কথা অ বলে যে আমি এমন জানলে আমার সাথে প্রেম করত না। আমাকে ইনোসেন্ট ভাবত। আমার অপরাধ তাকে প্রশ্ন করা।

৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪৭

নতুন বলেছেন: সম্পক`টা মেয়েটাই তৌরি করেছে.... আপনাকে টেনে এনেছে সম্পকে...

আপনি ভাল ছেলে... ( গুড বয় টাইপের) :)

আপনি যেহেতু পরামশ` চাইছেন তাই আপনিও বিয়ে করতে চাইছেন না...

চাইলে পরামশ` চাইতেন না... :)

আর মেয়েটি বুদ্ধিমতি... এখন যদি ভাল মনের মানুষ হয় তবে সংসার করতে সমস্যা হবার কথা না...

কিন্তু পরিবারে বাবা/মা সবার পছন্দের একটা ব্যপার আছে...আর তারাও অনেক অভিঙ্গ এবং তারা যেই পরামশ` দেবে তা আপনার ভালর জন্যই দেবে...

যেহেতু আপনি মেয়েটিকে পছন্দ করেন তাই তার দোষগুলি এখন আপনার চোখে পড়বেনা কিন্তু পরিবারের অন্যদের কাছে বিষয়টা দেখা দেবে...

এখন বিষয়টা হলো সম্পূন আপনার উপরে...

এখন বিষয়টা হলো মনের থেকে মেয়েটি আপনাকে কতটা ভালবাসে এবং আপনি তাকে কতটা ভালবাসেন...

মেয়েটা আপনার সাথে সারাজীবন বিশ্বস্ত থাকবে কিনা?

আপনার পরিবারের সাথে মিলে মিশে থাকবে কিনা?

মানুষ অতীতের ভুলে যদি সামনের জীবনে বিশ্বস্ত এবং ভালবাসা...সবার সাথে মিলেমিশে থাকে তবে তাকে নিয়ে সুখী সংসার করতে পারবেন...

কিন্তু বিয়ের পরে যদি আপনার পরিবারের সাথে ভাল সংম্পক` ভাল না থাকে এবং আপনাকে না ভালবাসে তবে সংসার আপনার জন্য নরকে পরিনত হবে...

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২০

একজন বেকার যুবক বলেছেন: অনেক দরজাল টাইপ হবে ভাই।
এখন ই যা দেখাইতেসে সে । কি আর বলব। মনে হয় বিয়ের পর নাকে দড়ি দিয়ে ঘুরাবে। জব করত ৬ মাস, কিন্তু বসের সাথে সমস্যা হইসে তাই রিসাইন লেটার জমা দিসে। ১মাস পর ছাড়বে। সব জাগাতেই তাকে নিয়ে সমস্যা।
আমার ফ্যামিলি আমার জন্য অনেক ভাল মেয়ের প্রোপজাল নিয়ে আসছে , কিন্তু আমি তার জন্য সব রিজেক্ট করে দিসি।
কিন্তু বিয়ের পরে যদি আমার পরিবারের সাথে সংম্পক ভাল না থাকে এবং আর আমাকে না ভালবাসে তবে সংসার করা আর হবে না। কারন তার মায়ের সাথে ই তার সম্পর্ক ভাল না। আর বাবা তো নাই । আমার পরিবারে যদি তেমন করে..............।

৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২৭

নতুন বলেছেন: তার সাথে কথা বলুন.....

আপনি মনে হয় সহজ টাইপের মানুষ.... তাই সে যেন সেই সুযোগটা না নেয়...

বিয়ে সারাজীবনের জন্য.... এবং নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরাবার জন্য নয়...

ভালবাসার সম্পকে কখনোই সমস্যা আসেনা... কারন দুজন দুজনের জন্য ছাড় দেয় তাই সমস্যা বড় হয় না...

তার সাথে কথা বলুন... যে ঝগড়া করে...রাগ দেখিয়ে...সম্পক হয়না...

তাকে বোঝান আপনার পরিবার আপনার কাছে কতটা গুরুত্বপূন`.... তাকে যদি আপনার সাথে সংসার করতে হয়... তবে আপনার প্রশ্নের জবাব তাকে দিতে হবে... আপনাকে এবং আপনার বাবা মা কে ভালবাসতে হবে...

আপনি যখন এই সব পয়েন্টে স্থির থাকবেন তখন সেই সিদ্ধান্ত নেবে এমনকি আপনার থেকে দুরে যেতেও পারে...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.