নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদার শেষ আমার কাছে , আমি সুখী, রাজ্য- প্রজাহীন রাজা , ......

অর্ধ চন্দ্র

আমি মানুষ,আমি গর্বিত এবং দৃঢ় চিত্তে ভীষণ উচ্ছ্বাসিত, স্বপ্নীল সোঁনার বাংলার বিশ্বে মাথা উঁচু, আপনা পূর্ণতা নিয়ে।

অর্ধ চন্দ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

শ্রেষ্ঠ মহাপাপিষ্ঠ কাজের জন্য নিশ্চয় ইরান আক্রমন করা হবে !

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১



মুহাম্মাদ ( সাঃ ) এর জীবনি নিয়ে ...
২৬ আগস্ট মুক্তি পেয়েছে , ১৭১ মিনিটের , ৫৫ কোটি ডলার ব্যয়ে ইরানের তৈরি ছায়াছবি ( নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক ) !!!! নবীজি ও তার পরিবারের যে কনো কারো চরিত্রে অভিনয় করার মতো অনু পরিমান যোগ্যতা, দুঃসাহস কি যামানার কেহ রাখে ????
এই শ্রেষ্ঠ মহাপাপিষ্ঠ কাজের জন্য ইরানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ইসলাম অবমাননা " রক্ষা স্কোয়াড বাহিনীর দৃশ্যমান ভূমিকা দেখতে চাই ,

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভাইয়া, সিনেমাটি কি আপনি দেখে ফেলেছেন? কি হয়েছে বলেন তো সিনেমাতে?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: তিনি এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের চরিত্রে অভিনয় করার মতো কোনো মানব আছে কি বর্তমান !!!

২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭

প্রামানিক বলেছেন: খাইছে রে- - - -- -

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: মনে হচ্ছে উল্টো পথে..

৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমিও চাই। এই অবমাননার প্রতিবাদে নিজের গলায় ছুরি চালাইয়া এই স্কোয়াডের সদস্যরা আত্মাহুতি দিতে পারে

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা অতি উত্তম কথা বৈকি !

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

জাবের তুহিন বলেছেন: পাপিষ্ট মানে যে পাপ করেছে সম্ভবত ।
মহাপাপিষ্ট কাজ বলে কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না ।
আর আপনার পোস্টের মূল বক্তব্য বুঝতে অক্ষম । সার্কাজম ছিল নাকি ? :/

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: মনে হয় আমি অক্ষম .. !

৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভাইয়া, সিনেমাটি কি আপনি দেখে ফেলেছেন? কি হয়েছে বলেন তো সিনেমাতে?

যিনি দেখেছেন তার মতামত দেখূন

মহানবী (সাঃ) কে নিয়ে অসাধারণ চলচিত্র----------
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে ইরানের ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল চলচ্চিত্র ‘মুহাম্মদ: আল্লাহর রাসুল (সা.)’ দেখলাম।
বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ৪০ মিনিটে শুরু হওয়া মুভিটি দেখলাম তেহরানের কৌরশ সিনেপ্লেক্সে। ইরানের সবচেয়ে বড় সিনেপ্লেক্স এটি। এখানে ১৪টি সিনেমা হল রয়েছে। আসন সংখ্যা ২৮০০টি।

বিরতিহীনভাবে চলা প্রায় তিন ঘণ্টার মুভিটি কখন যে শেষ হয়ে গেল টেরও পেলাম না! নিঃসন্দেহে এটা আমার জীবনে দেখা সেরা চলচ্চিত্র।

মুভিটির ঘটনাপ্রবাহ হযরত মুহাম্মদকে (সা.) কেন্দ্র করে আবর্তিত হলেও তার মুখমণ্ডল দেখানো হয়নি। এমনকি যে শিশুটি মুহাম্মদ (সা.) এর চরিত্রে অভিনয় করেছে তার নামও দেখানো হয়নি। ফলে এতদিন যেসব অপপ্রচার চলছিল তা মিথ্যা প্রমাণিত হল।

তবে, মুভিতে আবদুল মোত্তালিব, আবু তালিব, রাসূল সা. এর মাতা আমিনা, দুধমাতা হালিমা, আবু সুফিয়ান, আবু লাহাবসহ তৎকালীন নেতৃবৃন্দের চরিত্রে অভিনয়কারীদের দেখানো হয়েছে।

মুহাম্মাদ (সা) এর জীবনীভিত্তিক ট্রিলজি’র প্রথম পর্বে রাসূলের জন্ম-পূর্ববর্তী কিছু ঘটনা ছিল ফ্ল্যাশ-ব্যাকে। শৈশবেই সীমাবদ্ধ ছিল প্রথম পর্ব।

ছবির শুরুটা হয়- শোয়াবে আবু তালিব উপত্যকায় মুসলমানদের অবরুদ্ধ জীবনের দুঃখ-কষ্টের চিত্র তুলে ধরার মাধ্যমে। কুরাইশদের নির্যাতনমূলক চুক্তির ফলে মুসলমানরা নিদারুণ কষ্টে জীবনযাপন করে আবু তালিব উপত্যকায়। সে সময় বিবি খাদিজা বিভিন্নভাবে মুসলমানদের সহযোগিতা করেছেন। তবে মুভিতে হযরত খাদিজাকে দেখানো হয়নি।

শোয়াবে আবু তালিবের ঘটনাপ্রবাহ ২০ মিনিট দেখানো হলেও রাসূল (সা.) কে একবারও দেখানো হয়নি। এক পর্যায়ে সূরা ফিলে বর্ণিত ঘটনা প্রবাহ দেখানো হয়। ইয়েমেনি বাদশাহ আবরাহার হস্তিবাহিনী নিয়ে মক্কায় আক্রমণ ও আবাবিল পাখির মাধ্যমে মহান আল্লাহর প্রতিরোধ চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।


ছবিটি না দেখেই যারা এতদিন সমালোচনা করেছেন, তারা যদি তা দেখেন তাহলে মাজিদ মাজিদিকে নিশ্চয়ই ধন্যবাদ দেবেন।
ইসলামী ইরান এর আগেও বিভিন্ন নবী-রাসূলগণের জীবনীর ওপর চলচ্চিত্র ও সিরিয়াল নির্মাণ করেছে। যেমন: হযরত ইউসুফ (আ.), হযরত মারিয়াম (আ.), হযরত সুলাইমান (আ.), হযরত ইব্রাহীম (আ.), হযরত আইয়ুব (আ.) প্রভৃতি। কিন্তু মুহাম্মাদ (সা.) চলচ্চিত্রটির মতো এত চমৎকার ছবি ইরান কেন, গোটা মুসলিম বিশ্বে আর হয়নি।

আল-শাহ্‌রিয়ার ভঅইয়ের ব্লগ লীংক
http://www.somewhereinblog.net/blog/shahriar8272/30066600#c11047601

আল্লাহ আমাদের মূর্খতা আর ফেতনাবাজদের থেকে হেফাত করুন।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: প্রিয় নবী ও তার পরিবারের সদস্যগনের চরিত্রে অভিনয় করার মতো কনো মানুষ দুনিয়াতে কি আছে !!!!! আর এই একই ছায়াছবি যদি কনো ভিন্ন ধর্মের মানুষ তৈরি করতো !!!!! হ্যাঁ নিশ্চয় সকল ক্ষেত্রেই আল্লাহ আমাদের ধর্ম ব্যাবসা, মূর্খতা আর ফেতনাবাজদের থেকে হেফজত করুন। আমিন ।।

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১১

সাহসী সন্তান বলেছেন: সিনেমাটি যেহেতু আজ পর্যন্ত দেখতে পারিনি, সুতরাং এটা সম্পর্কে মন্তব্য নিঃস্প্রয়জন! আগে দেখি তারপর না হয় মন্তব্য করবো!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: না দেখাই ভালো !

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৮

নতুন বলেছেন: কান নিয়েছে চিলে.... এমন কবিতা আমার মনে হয় অন্য কোন ভাষায় কবিরা লেখেনাই্।

হুজুগে দৌড়ানোর অভ্যাস যতদিন না যাবে ততদিন আমাদের উন্নতি হবে কিভাবে?

আপনি একটা জিনিস না দেখেই বলে দিলেন যে খারাপ?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: দেখা তো দুরের ,চিন্তা করাও মহাপাপ , কারণ প্রিয় নবী ও তার পরিবারের সদস্যগনের চরিত্রে অভিনয় করার মতো কনো মানুষ দুনিয়াতে কি আছে !

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৯

রামন বলেছেন: ছবিতে মা আমিনা এবং উপস্থিত সহচরীদের মাথায় হিজাব নেকাব দেখে নিশ্চিন্ত হলাম যে, তখনকার আরব সমাজেও মেয়েদের মাথা ঢাকার রেওয়াজ ছিল৷ অর্থ্যাৎ বর্তমানে বহুল আলোচিত হিজাব-নিকাব নামক চাদরটি আরব সংস্কৃতির একটি অংশ যা আইমাম জাহেলিয়ার যুগেও অবিশ্বাসী- কাফেরদের পোশাকের অন্তর্ভুক্ত ছিল৷.

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: আপনি অবশেষে এটি দেখার পর নিশ্চিন্ত হলেন !

৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৪

অগ্নি সারথি বলেছেন: হুজুগ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: কিসের উপরে আছেন !

১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

গোধুলী রঙ বলেছেন: @রামন - হিজাব - নিকাব কে শুধু মাত্র সংস্কৃতির অংশ না বানিয়ে এটাকে পোশাকের স্বাধীনতা বলতে বাধা কি? হাজারো বছরের বাংগালী সংস্কৃতিতে কোথাও কি লেগিংস বা চুরিদার, টপস অথবা স্যুট খুজে পাবেন? তবুও আমরা এগুলোকে মেনে নিয়েছি পোশাকের স্বাধীনতা হিসেবে।

কোন মেয়ে যদি হিজাব দিয়ে নিজেকে নিরাপদ ভাবতে পারে তবে আমাদের পুরুষের কি সমস্যা থাকতে পারে। আর ইসলামের কোন বিধানে কোন নির্দিষ্ট পোষাক কে নির্ধারন করে দেওয়া হয়নি, শুধু পোষাকের ধরন বলে দেওয়া হয়েছে। নারী পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে পোষাক ঢিলেঢালা হতে হবে, বলে নাই ঢিলেঢালা পোষাক হিসেবে খালি পাঞ্জাবী আর বোরখা পরতে হবে।

ইসলামের বিধান মানতে গেলে, পোষাকের সেই ধরন মেনেই পরতে হবে, তা সেটা বোরখা-হিজাব দিয়াই হোক আর সলোয়ার কামিজ দিয়া হোক, শার্ট-প্যান্ট দিয়াই হোক আর পাঞ্জাবী-পাজামা দিয়াই হোক।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: এক্কেবারে খাঁটি কথা ,

১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০২

মামু১৩ বলেছেন: সিনেমাটি দেখার প্রয়োজন নেই, না দেখেই-না শুনেই-না পড়েই-না বুঝেই আমরা চাপাতি চালাতে প্রস্তুত( যদি প্রপাগান্ডা, পয়সা ইত্যাদি পাই)। মওদুদী কোরান অবমাননা করলেও পীর মানি, লতিফ সিদ্দিকী হক কথা বললেও ফাঁসি চাই---আমরা এমনই মুসলীম!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: হাহাহাহাহা ভাইলোগ কইতে মানা , ওর করলে লিলা, আমি করলে কল্লা !!!

১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

রামন বলেছেন: গোধুলী রঙ@
অনেকই হিজাব নেকাবকে মুসলিম পোশাক হিসেবে দাবী করে এবং তাদের দাবী যে সঙ্গত নয় সেটাই বলতে চেয়েছি।


এই ছবিটি বানানো হয়েছে পশ্চিমা বিশ্ব ও অমুসলিমদের জন্য যাদের ইসলাম ধর্ম ও মোহামদ সা. এর সম্পর্কে কোন ধারণা নেই৷ মুসলিমদের ছবিটি না দেখলেও চলবে কারণ তারা এমনিতেই বেশী বুঝে এবং বেশী জানে।

১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: হুমমমমমম !

১৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮

মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: খাইছে রে!

১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: কই ভাই ,খাওয়া দাওয়া আর চাপাতির গর্জন তো হাওয়া !!!

১৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:১০

যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল) বলেছেন: জনাব আমিও লিখেছিলাম এই সামু কিন্তু আমার ব্লগ টি ড্রাফটে জমা পরে গেছে ্‌্‌্‌,প্রসঙ্গ ঃ চলচিত্র মুহাম্মাদ (সঃ) কে নিয়ে ।

হে মুসলিম তোমাদেরকে ভাল পন্থায় ধোকা দেওয়া হচ্ছে ।আর সাইয়্যিদাতুন ন্নিসা ফাতেমা (রাযিঃ)কে তারা ন্যাশনাল পতিতার দ্বারা (নাউজুবিল্লাহ)উপস্থাপন ও রাসুলুল্লাহ (সঃ)এর প্রতিচ্ছবি মুমিনদের কল্পনার সাগরে শামায়েলের মাধ্যমে অঙ্কিত তা মুচে ফেলার জন্য এই চলচিত্র নির্মান।

এই আলোচনা করার আগে জেনে যাক ধোকা সম্বন্ধে ,ধোকা বা ওয়াসওয়াসা এটা দুইভাবে আসতে পারে (১) খারাপ পন্থায় আরেক (২) ভাল পন্থায় ।আর এই ওয়াসওয়াসাহ টা হয়ত শয়তানের পক্ষ থেকে আসে নয় মানুষ বেশি শয়তান খান্নাসের পক্ষ থেকে আর হুজুর (সঃ) কে নিয়ে ইরানের কাফের সিয়া সম্প্রদায় মুসলমানদের কে ভাল পন্থায় ধোকা দিচ্ছে তাই সাবধান ।স্বপ্ন যোগে কেহ যদি রাসুলুল্লাহর (সঃ)কে দেখল তাহলে সে সঠিক দেখল কারন রাসুলুল্লাহর(সঃ) আকৃতি শয়তান ধারন করতে পারেনা ।আর শয়তান তিনার আকৃতি ছাড়া সব রুপ ধারন করতে পারে । তাহলে আমরা শামায়েলের হাদিস পড়ে কল্পনার জগতে একটা প্রতিচ্ছবি ধারন করেছি তার সাথে আসলেই কারো মিল নেই সেটা কল্পনা ।আর এই সিনেমা দেখে সদাসর্বদা সেই সিনেমার প্রতিচ্ছবি আমাদের অন্তরে লেগে যাবে আর সবসময় সেই আকৃতি থাকবে ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ , একেবারে খাঁটি সত্য,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.