নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূর্বলতা একটাই “শেষ না দেখে কোনকিছু ছাড়তে পারিনা”

eajulhas

“স্বাগতম, আপনার আগমনে ধন্য এ অধম। অনুসরন করার মত কিছুই নেই, যদি করেই থাকেন তবে কৃতজ্ঞ”

eajulhas › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওঁ নমঃ শিবায় অসাধারণ শিল্পকর্ম | পীযূষ কুমার বিশ্বাস

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৫



মাগুরা শহরের অদুরে নড়াইল জেলা শহরের রাস্তা ধরে এগোলে শত্রুজিতপুর বাজারের পরের স্টপেজ পয়ারী ।পয়ারী গ্রামে প্রবেশ দাঁরে হাজরাতলা শিব মন্দির এর মূল ফটক, এর বাম পার্শ্বে মন্দিরের দেয়ালে অত্যন্ত মনোহরা এই শিল্পকর্ম্ টি শোভা পাচ্ছে। শিল্পকর্ম্ টি ক্যামেরাবন্দি করতেই হলো। অপরুপ শিল্পকর্ম্ টিতে শিবের মাহাত্ন্য স্পষ্ট সরূপ প্রকাশ পায়।

"শিব এব কেবলঃ"। সৃষ্টির পূর্বে শিবই একমাত্র অনাদি-অনন্তের স্বরুপে বর্তমান ছিলেন। বেদান্ত অনুসারে তিনিই মহা ঈম্বর প্রতিয়মান। তিনিই লীলাচ্ছলে ব্রম্মারূপে সৃষ্টি করেন, বিষ্ণুরুপে ধারন করে পালন করেন আবার রুদ্ররূপ ধারন করে সংহার করেন।

তিনিই সমস্ত জ্যোতির জ্যোতি, তুরীয়, অন্ধকারে অতীত, পরমেশ্বর, দৈবশক্তি, ধ্যান, শিল্পকলা, কাল, যোগ, ধ্বংসকর্তা দেবগনের প্রভু ত্রিমূর্তি।

যখন আলো ছিল না, অন্ধকারও ছিল না; দিন ছিল না, রাত্রিও ছিল না; সৎ ছিল না, অসৎও ছিল না- তখন কেবলমাত্র ভগবান শিবই ছিলেন।
উল্লেখ্য বেদান্ত বৈদিক সনাতন ধর্মের ভিত্তি তথা বেদের শিরোভাগে সম্পূর্ণ বেদান্তে শিব ব্যতীত কারো সম্পর্কে এভাবে বলা হয়নি। শুধুমাত্র শিবের ক্ষেত্রেই বলা হয়েছে।

শিবমূর্তির প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হলঃ তাঁর তৃতীয় নয়ন, গলায় বাসুকী নাগ, জটায় অর্ধচন্দ্র, জটার উপর থেকে প্রবাহিত গঙ্গা, অস্ত্র ত্রিশুল ও বাদ্য ডমরু। শিবকে সাধারণত ‘শিবলিঙ্গ’ নামক বিমূর্ত প্রতীকে পূজা করা হয়। সমগ্র হিন্দু সমাজে শিবপূজা প্রচলিত আছে। ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা রাষ্ট্রে বাংলাদেশের ও পাকিস্তানের কিছু অংশে শিবপূজার ব্যাপক প্রচলন পরিলক্ষিত হয়। সনাতন ধর্মীয় শাস্ত্রসমূহে শিব পূজা কে সর্বশ্রেষ্ঠও সর্বাধিক ফলপ্রদ বলে বর্ণনা করা হয়ে থাকে।

লেখক: পীযূষ কুমার বিশ্বাস

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। জানলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.