নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো অন্ধকারে যাই

সময়টা কি করে দেবে সেটা তার অধিকারী জানে, চাইলে পোকায় ধরে নষ্ট কাল ভেসে যাবে যমুনার বানে

স্বদেশ হাসনাইন

ছোট একটা ফার্মে কাজ করছি । সৌখিন লেখক । ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করি । পকেটে পয়সা থাকলে এদিক ঘুরে খরচ করে ফেলি । সুনীলের লেখার ভক্ত, শামসুর রাহমানের কবিতা পড়ি। বিদেশী লেখকের মধ্যে ড্যানিয়েল স্টীলের লেখা ভাল লাগে । সবচেয়ে ঘৃণা করি স্বাধীনতার বিরোধী শক্তিকে । একাত্তর আমার সবচেয়ে বড় অহংকার। ইমেইল: [email protected]

স্বদেশ হাসনাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তার আর পর নেই

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০০

তাহাকে মরিতে দাও খ্যাতিমান আইসিইউ। সাইনবোর্ডে মুমুর্ষ হয়ে বহু বছর শূন্যস্থান সরে যাচ্ছে না। নতুন মুমুর্ষু আসবে তাই সরাও, গ্রহণ করো ইসারার আবেদন, ইউথ্যানাজিয়ার।জিরো ক্যালরি সুইটেনারের জীবন। অগত্যা এ চরম সুইট মিট মরে যায়। বেদনার স্বর্গযাত্রায় - আকাঙ্খিত কবিতা, সরি, বাঁচানো গেল না, লাভ ইজ ডেড।

সো হ্যাপিনেস। ওই প্রেম মরা। তাকে পেরেক বিদ্ধ করে ঔশ্বর্যময় করতে পারা যায় না। কিন্তু নতুন এক হাওয়াই চিনি পেতে। গোল চিনির যন্ত্র ঘোরাও। ইউর অর্ণার, আপেক্ষিক ভালবাসায় ভাল রাখছিল কেউ।

ওকে সরিয়ে নিচ্ছে না আটক করিডোর থেকে। মৃত মেঘে জল জমছে। হাসের পায়ে কাদার মত খয়েরি অক্ষর, বহু বছর একই রেকর্ড বাজতে বাজতে পিনিয়ামের অসুখ হলো। সাফারিতে পাখি এল। জানিয়ে দিয়েছে যত্ন করে গড়া সংসার, করিডোর। আঠার কাজ করা সরু সেলাই, দালান ভেঙে নতুন কিছু প্রাচীনত্বের পুনর্নিমাণ। মাঝে মাঝে বহুবিধ স্ট্যাপল করা প্রেমঠোঁটে ইউরোপা কর্ডে গান বাজতো। নখঝরা গানে - ইয়েস এখানেও ছিল কিছু প্রাত্যাবর্তনের টিউন। অতশী কাচে রোদ পুড়ে ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন নাসারদ্ধ, সৌরভ কমে সেখানে কিছু নেই।

একটা কাঠ আছে। নিসঙ্গ ধাতব পাতের মত আঘাত পেলে কাঁপতে কাঁপতে কোথাও আর যেতে পারে ন। ধান চাইলো। খড় পেলো। আর কিছু শব্দ।

ভালবাসা ছাড়া অন্য শব্দ কোথায় পেতে হলে পুরনো প্রেমের শব সরাতেই হবে। এক বাদামী ফুলের আত্মঘাতী অসুখের কথা বলেছিলাম। ও সব পবিত্র হাসপাতালের উপরে ঝুলতে থাকা নগ্ন সিলিং ফ্যান। ফ্যান থেকে নেমে আসে এক মাকড়সা। আর সেই দু:স্বপ্নে কিছু নেই।

যোগবিয়োগের বোতাম তুলে নেক, যাক সরে মলা মাছের সাদা চোখ, অশ্লীল পেয়ালায় লবনের মত তেতো দানা, ধূসর এক চৌচির মসের ইট, মসজিদের বারান্দায় ডুবতে থাকা জলের তরঙ্গে কুটো হয়ে যায়। বুকে আসতে গিয়ে সজারুর মডেল হয়ে প্রেম আসে। বহুক্ষণ সে সজারু ওয়েটিং রুমে বসে থাকলো। ভাল হলো বাসি হওয়া নারকেলের রসের মত ফেলে দেয়া কিছু ..আজ কাল শূন্য হলে কিছু আসবে আবার। অনুরণিত হয় যেখানে বস্তু ও তরঙ্গ মিলে যায়। টিউনিং ফর্কের গবেষণায় এটাই প্রমাণিত।



-

ড্রাফট ১.০ / এটা শব্দের জট। কোন গল্প খুঁজতে যাবার মানে নেই। অনেক সময় মানে ছাড়াই আমরা কাগজ কলমে হিজি বিজি আঁকি। যাকে বলা হয় ডুডল। এমন হয় কয়টা দাগ এমন হয় যেন ছবি ছবি লাগে। কিছু মাথা ধরে যায়। অনেক সময় কাগজটা ছুঁড়ে ফেলে না দিয়ে পকেটে করে নিয়ে আসি। ভুল করে ধুয়ে না ফেললে বহুদিন পর তাকে আবার হাতে ফেরত পাই। মনে পড়ে ওয়েটিং রুমের বাইরে ট্রেনের শব্দ। অপেক্ষমাণ একজন যাত্রী। সরগোল এবং শুক্রবার সন্ধ্যা।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পড়েও বিপদে পড়লাম; কিছুই বুঝিনি বললে নিজে ছোট হই; যাক, ভালো বলেই কেটে পড়ি।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৪

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: পোস্ট এডিট করে নিচে লিখে দিলাম। উত্তর পেয়ে গেছেন হয়তো।

২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০১

শাহরিয়ার মামুন১ বলেছেন: bojar chests korchi

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.