নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অসামাজিক মানব
২২-২৩ বছরের একটা ছেলে যখন
GF নিয়ে আকাজ-কুকাজ করে, তখন
আমাদের খুব একটা মাথা ব্যাথা নেই।
আমরা বলি, "ইয়াং পোলাপান, একটু-আধটু এমন করেই। "
.
কিন্তু, এই ছেলেটাই যদি এই বয়েসে
বিয়ের মত পবিত্র সম্পর্কে জড়ায়,
তখন আমাদের মাথায় বাজ পড়ে।
তখন আমরা বলি, "এই টুকু একটা
দুধের ছেলে, বিয়ে করে ফেলল!"
আর কত আজে নোংরা মন্তব্য।
অধিক দুঃখের কথা হল আমরা যুব
সমাজও, যারা কম বয়েসে বিয়ে করেছে
তাদের নিয়ে মজা করতে পিছপা হইনা।
.
আর ভাই, ঐ ছেলেতো বিয়ে করে ফরজ
কাজ আদায় করেছে। কারণ ও পাপ
থেকে বাঁচতে চায়। তথাকথিত,
আধুনিকতার নামে ঐ ছেলেটি দু-চার টা
মেয়ের সাথে সম্পর্ক রেখে নিজের
চাহিদা মেটায় না। নিজেকে পবিত্র
রাখতে চায়।
যা, ইসলাম এবং সমাজ সব দিক দিয়েই
উত্তম।
.
কিন্তু সমাজের এই ঘৃণ্য কাজের জন্য,
অনেক যুবকরাই এই বয়েসে বিয়ের
প্রয়োজন হলেও লোক-কথার ভয়ে বিয়ে
করতে চায় না।
এর ফলাফল সরূপ, পতিতালয়ে দেখা
যায় ঐ ছেলেদের। সমাজে
বৃদ্ধি পায় পাপাচার। কুলষিত হয় মানব
জীবন।
.
তাই সবাইকে বলছি, বয়স কম
(২১-২৪) হলেও যে সকল যুবকের
বিয়ের প্রয়োজন এবং সামর্থ আছে,
তাদের নিয়ে কটু কথা না বলে তাদের
সাহায্য করুন।
একটা যুবক বেঁচে যাবে পাপাচার থেকে।
এই সমাজ বেঁচে যাবে অশ্নিলতা থেকে।
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮
মোহাম্মদ ইমরান হোসাইন বলেছেন: ভাই, আমি কিন্তু বলেছি যে সামর্থ থাকলে। সামর্থ না থাকলে ইসলামে বিয়ে করতে নিষেদ করা হয়েছে। আমাদের দেশে মোহরানার টাকা মোটেই কোনো ফ্যাক্ট না। বরং সমাজের কটুক্তির ভয়ে অনেকেই কম বয়েসে প্রয়োজন ও সামর্থ থাকার পরও বিয়ে করেনা বা করতে পারেনা।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০১
আহমাদ সালেহ বলেছেন: ভালো লাগলো পোস্ট
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯
মোহাম্মদ ইমরান হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১২
সরদার হারুন বলেছেন: মোহরনার টাকা পাবে কোথায় ? তা দিতে না পারলেতো বিযে হালাল হবে না ।শোনা যায় এ করণেই
সৈদি আরবে মেয়েদের বিয়েতে সমস্যা হয় ।কাজেই ছেলের সাধ্যমত মহরানা ধার্য করা উচিৎ সবার আগে ।
আপনার লেখার জন্য ধন্যবাদ