নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেয়ামত যে কোন সময়!

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৬



আজ ফেসবুকে আহলে হাদীসের শির্কের একটা লম্বা তালিকা দেখলাম। যেমন, তারা বলে জাতীয় সংগীত গাওয়া শির্ক, এ ফতুয়ায় শতকরা কতজন মুসলিম শির্কে নিমজ্জিত? এ ছাড়া আরো ৮৪ শির্কের আইটেম দেখলাম। তাতে তারা ছাড়া শির্কের বাইরে আর কেউ থাকেনা।
অন্যরা বলছে আল্লাহর আকার সাব্যস্ত করা শির্ক। আর যেহেতু আহলে হাদীস আল্লাহর আকার সাব্যস্ত করে সেহেতু শির্কের বাইরে আর কেউ থাকলনা। তাছাড়া আরো অনেক আইটেমেই তাদের শির্ক সাব্যস্ত করা হয়। উভয় পক্ষের মত ক্বোরআন ও হাদীস দ্বারা প্রমাণীত। সুতরাং নিরপেক্ষ বিচারে পৃথিবী মুসলিম মুক্ত ঘোষণা দেওয়া ছাড়া উপায় থাকলনা।
হাদীসে আছে পৃথিবী মুসলিম মুক্ত হলেই কেয়ামত সংগঠিত হবে। কাজেই যে কোন সময় কেয়ামত এসে যেতে পারে!

[ছবি ইন্টার নেট]

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২৪/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



হুজুরদের মতে, ইসলাম নিয়ে কথা বলার সময়, শব্দের এদিক ওদিক হলেই "ব্লাসফেমী" (গুনাহ ) হয়ে যায়; সেজন্য ইসলাম নিয়ে আলোচনা করা মোটামুটি অসম্ভব!

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেকের জন্যই এটা অসম্ভব। তথাপি অনেকে রিস্ক নিয়ে করে।

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: তাহলে তো তাই হয়...!!!!!

হা হা হা

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:১০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি!

৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:১৬

হাফিজ রাহমান বলেছেন: মতবৈচিত্র মানুষের একটি স্বভাবজাত ধর্ম। পৃথিবীতে সর্বদিক বিবেচনায় মতৈক্যপূর্ণ বিষয়ের উপস্থিতি নিতান্তই বিরল। সহজাতিক এ বিষয়টি জাগতিক অঙ্গন ছাপিয়ে ধর্মীয় অঙ্গনেও সমানভাবে বিদ্যমান। মহান আল্লাহ তাআলা জ্ঞানবৈচিত্র, মতবৈচিত্র এবং বিবেক ও রুচিবৈচিত্র দিয়েই মানব জাতিকে সৃজন করেছেন। সৃষ্টিগত এ প্রাকৃতিক প্রবাহকে অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। তবে ধর্মীয় অঙ্গনে মতবিচিত্রা ও মতস্বাতন্ত্র্য গ্রহণ বর্জনের স্বীকৃত কিছু নীতিমালা রয়েছে। মূলগত বিষয়ে মতবৈচিত্র ও মতভিন্নতার ক্ষেত্রে শিথিলতা ও উদার নীতি গ্রহণের কোনো সুযোগ নেই। এক্ষেত্রে বিশুদ্ধ কুরআন-হাদীস আশ্রিত মতটিই প্রবলভাবে প্রাধান্য পাবে। বিপরীত মতটিকে সাহসিকতার সাথেই ছুড়ে ফেলতে হবে। এক্ষেত্রে নমনীয়তার কোনোই অবকাশ নেই। পক্ষান্তরে শাখাগত বিষয়ে উদারনৈতিক মনোভাব ব্যক্ত করার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। বরং এক্ষেত্রে কাঠিন্য মনোভাব পরিহারপূর্বক শিথিলতা গ্রহণই ইসলামী শরীয়তের রুচিসঙ্গত নির্দেশনা। আজ শাখাগত মতবৈচিত্রগুলো মুসলিম অমুসলিম প্রভেদের পর্যায়ে গিয়ে উন্নীত (!) হয়েছে। আমাদের সমাজের কিছু অতি উৎসাহী ভ্রাতা মহোদয় এ ক্ষেত্রটিতে এসে চরম প্রান্তিকতার পরিচয় দিচ্ছেন। অথচ বিষয়গুলো নিতান্তই শাখাগত এবং উত্তম অনুত্তম পর্যায়ের প্রভেদ; ঢাল-তলোয়ার জাতীয় প্রভেদ নয়। কিন্তু তাঁদের বাক অসিতে রক্তাক্ত হচ্ছে চারিধার। সত্যের পথে আহ্বান, সত্যের প্রচারণা এবং মিথ্যার অপনোদন প্রক্রিয়াতেও রয়েছে চমৎকার নববী আদর্শ। সত্যের প্রচারণায় আগ্রহদীপ্ত ভ্রাতামণ্ডলীর ক্ষেত্রে সে আদর্শ চরমভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে। শরীয়াগত দায়িত্ব পালন ও পুণ্যার্জনের পথে তাঁরা শরীয়তরে স্বতঃসিদ্ধ নীতিমালাকে চরমভাবে লঙ্ঘন কর চলছেন।
তবে ফরিদ ভাই ! আপনি শিরকের কোন তালিকাটি দেখেছেন তা আমাদের সামনে নেই। সেখানে যদি বাস্তবিক অর্থেকই সমাজে প্রচলিত শিরকের কথাগুলো থেকে থাকে তাহলে সেগুলোর ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখা প্রতিটি মুসলিমের অবশ্য কর্তব্য। এক্ষেত্রে সামান্যতম শিথিলতার সুযোগ নেই। কারণ আল্লাহ সবকিছুই ক্ষমা করেন। কিন্তু শিরককে ক্ষমা করেন না। কারণ শিরক ঈমানকে সমূলে ধ্বংস করে দেয়। শিরকের ক্ষেত্রে মতভিন্নতার বিষয়টি টেনে এনে এটাকে সাহজিক করার কোনো অবকাশ নেই। আর আপনার পোষ্টের বিষয়ের সাথে পিকচরটি খুবই বেমানান হয়েছে। তাই সম্পাদনা করে পিকচারটি ফেলে দিতে বিনীত অনুরোধ করছি। অনেক ভাই মন্তব্যে মতভিন্নতার কারণে ইসলাম এবং এর ধারক বাহকদের উপর ক্ষোভ ও আক্রোশ প্রকাশ করেছেন। তবে কি তারা এ মতভিন্নতার কারণে নিজেদেরকে মুসলিম পরিচয় দিবেন না ? এ মতভিন্নতাকে উপজীব্য করে যদি তারা ইসলাম সম্বন্ধে বিরূপ মন্তব্য করেন এবং ইসলাম পালন থেকে নিজেদেরকে বিরত রাখেন তাহলে কি পরকালে মতভিন্নতার দোহাই দিয়ে পার পেয়ে যাবেন ? এ জাতীয় মতভিন্নতা তো চিকিৎসা শাস্ত্রেও রয়েছে। তাই বলে কি ডাক্তারদের ব্যবস্থাপত্র গ্রহণ না করে এমনি এমনি ধুকে ধুকে মরে যাবো ? কিছু হিন্দু ভাইয়েরা ভারত বর্ষের পুরাতন ধর্মে ফিরে যেতে বলেছেন। আমরাও বলি, আপনারা আপনাদের ধর্মের প্রাচীন অবস্থায় ফিরে যান। তাহলে দেখবেন হিন্দু মুসলিম একাকার হয়ে যাবে। সবাই ভাল থাকুন। ধন্যবাদ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এক হুজুর আমারে বল্লেন, সুপারী গাছের মত সোজা হয়ে নামাজে দাঁড়ানো খেকে বসতে হবে, আবার ঐ রকম করে সোজা হয়ে বসাথেকে দাঁড়াতে হবে। আমি বল্লাম নয়তো কি হবে? তিনি বল্লেন, নয়তো নামাজ হবেনা। আমি বল্লাম, কেন? তিনি বল্লেন, একটু ঝুঁকে গেলেই রুকু তিনটা হবে। একরাকাতে রুকু একটা সেই জায়গায় তিনটা হলে নামাজ হবে কিভাবে? আমি বল্লাম তো আপনি দেখান কেমনে রুকু করলে রুকু হবে? তিনি দেখালেন। আমি বল্লাম এ ভাবে রুকু না করলে কি রুকু হবে? তিনি বল্লেন না। তো আমি বল্লাম তবে একটু ঝুকলে রুকু হবে কেন? আপনি যে জিমনাষ্টিক নামাজের কথা বল্লেন, এমন নামাজতো মানুষের পক্ষে পড়া সম্ভব নয়। তো আপনার মনমত নামাজ না হলে যদি নামাজ না হয় তবেতো মানুষ নামাজই ছেড়ে দেবে। কারণ যে কাজে লাভ নেই মানুষ আর পাঁচকাজ ছেড়ে নামাজ পড়বে কেন?

৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২৫

কামালপা বলেছেন: অনেক কমেন্ট পেয়েছেন দেখি। হিন্দুগুলি এখানে মজা মারতে এসেছে?

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:২৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ৭১ মুসলীম দুই পক্ষ যুদ্ধ করেছে কিন্তু তাতে হিন্দুদের জান মালের ক্ষয় ক্ষতি কম হয়নি। এখনো যদি মাজহাবী লামাজহাবী গৃহ যুদ্ধ হয় তাতে অমুসলীমদের কোন ক্ষয় ক্ষতি হবেনা এমন নিশ্চয়তা দিতে পারবেন কি? ওদের মজার চেয়ে আতংকের গুরত্ব বেশী দিলে মনে হয় ভাল হয়।

৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২৭

কামালপা বলেছেন: হিন্দুগুলিকে গোবর খেতে নিষেধ করুন। গোবর দেখলে ওয়াক থু করতে হয়। গোবরে গন্ধ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:২৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনারা যা করছেন তাকি খুব সু ঘ্রাণ। নিজেদের দোষ নিজেরা দেখলে অপরকে কষ্ট করে সেটা দেখাতে হয় না। এইটুকু বোধ মনে হয় সবার থাকা দরকার।

৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:২৬

কানিজ রিনা বলেছেন: হিন্দু আর মুসলিম বলেন সবই নিজ নিজ
ধর্মের প্রতি উদাসীন ও মুর্খ। কথায় আছে
সাধু হও সাধু স্যাজনা। জ্ঞানী বিবেক বান
মানুষ কখনও কারও ধর্ম নিয়ে অপমান
করেনা। একে অপরের ধর্মের প্রতি কৌতহল
থাকলে ধর্মের বইগুল নিয়ে অনুশীনন করুন
কোনটা ভুল কোনটা নির্ভুল নিজেই বুঝবেন।

অল্প বিদ্যায় ভয়ংকরী হওয়া ঠিকনা। পৃথিবী
একদিন ধ্বংশ হবে সত্য তবে এখন বা
কখন তা কেউ বলতে পারেনা।

তবে আহলে হাদীসের মৌদুদী হাদীসে কিছু
রুপক হাদীস পাওয়া যা জ্ঞানী ব্যাক্তিরা
নিজের মনের থেকে বাতিল করে দেন তা
নিয়ে হাও খাও কখনও ঠিক না।

০১ লা মে, ২০১৭ দুপুর ১:২৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কিন্তু তারা ব্যাপক বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।

৭| ০১ লা মে, ২০১৭ রাত ১২:২২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: চৌধুরী ভাইয়ের প্রতিউত্তর গুলো খুব ভালো লাগলো। হাফিজ ভাই আর কানিজ আপুর কথাগুলোও বোঝা উচিৎ।

০১ লা মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: হাফিজ সম্ভবত নিজেও বিভ্রান্তি ছড়ানো এক লোক। যেমন তার ধারণা বিশেষ দিনে বিশেষ এবাদত করা যাবেনা, এমনটা সে বলে বেড়ায়। মকসুদুল মোমিনিন এদেশের ঘরে ঘরে সে সেটরও সমালোচনা করে।

৮| ০১ লা মে, ২০১৭ রাত ১:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মহান রাব্বুল আলামিন আল্লার ইচ্ছায় যখন তখন কিয়ামত হতেই পারে,
তিনি হুকুম দেয়ার সাথে সাথে ইস্রাফীল( আ) শিংগায় ফু দেয়া মাত্রই বিশ্ব
ব্রম্মান্ড তুলা তুলা হয়ে উড়ে যাবে ।

০১ লা মে, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মহোদয় পোষ্টের মর্ম বুঝতে পারার জন্য অফুরন্ত ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৯| ০১ লা মে, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

টমাটু খান বলেছেন: লা মাজহাবিৱা মুলত তাদেৱ ইমাম ইবনু তাইয়িমাৱ কথা অনুসৱণ করে ৷লা মাজহাবী তথা আহলে হাদিসেৱ অনুসারী তিনজন ইমাম ছিলেন ৷প্রথমত তাদেৱ বড় ইমাম ইবনু তাইমিয়াৱ বক্তব্য হলো আল্লাহ পাক আৱশে আজিমে যে কুরশীতে বসে আছেন সেই কুরশীটা যত বড় মহান আল্লাহ পাক নাকি ততবড় ৷মহান আল্লাহ পাক কুরশী থেকে ছোটও নয় বড় ও নয় ৷একথা লা মাজহাবীৱা বিশ্বাস করে অথচ মহান আল্লাহ পাকেৱ কোন আকাৱ নেই ৷তিনি নিৱাকাৱ ৷অথচ মহান আল্লাহ পাকেৱ সম্পর্কে একথা বলা মানে কাফিৱ হয়ে যাওয়া ৷লা মাজহাবীৱা কালেমা অর্ধেক স্বীকাৱ করে আৱ অর্ধেক স্বীকাৱ করে না ৷তাদেৱ আরেক ইমাম জওজিৱ ভাষ্য এ ৱকম ৷আরেক ইমাম আব্দুল ওহাব নদভী তাৱ মতে আমাদেৱ প্রিয়নবী হুজুর পাক (সাঃ)কে তাৱা হায়াতুন্নবী বলে স্বীকাৱ করে না ৷তাছাড়া আরো একটা বিষয় হলো এই আব্দুল ওহাব নদভীৱ মতবাদ হলো মাজহাব মানার দরকাৱ দরকাৱ নেই ৷মাহজাব মানা নাকি মৱা পশুর গোশত খাওয়া সমান ৷আরো অনেক ফিতনাৱ কথা তাৱা বলে ৷এজন্য মোফ্ফাসেরে কোৱঅান এবং ইসলামী চিন্তাবিদৱা লা মাজহাবী মুসলমান বলে স্বীকাৱ করে না ৷কারণ তাদেৱ আকিদা হলো ইসলাম বিৱোধী ৷যুগে যুগে এ ৱকম ফেতনা ফ্যাসাদকারীৱ আবির্ভাব হয়ে ইসলামকে হুমকীৱ মুখে ফেলবে একথা কোরআন পাকেই মহান আল্লাহ পাক উল্লেখ করেছেন ৷আমাদেৱ এবিষয়ে সজাগ থাকতে হবে ৷

০১ লা মে, ২০১৭ দুপুর ১:২২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শুধু সজাগ থাকলেই চলবেনা, শয়তানদের বিভ্রান্তির বিরুদ্ধে রীতিমত লড়াই করতে হবে।

১০| ০১ লা মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩

ফকির জসীম উদ্দীন বলেছেন: আমরা বেক্তির সমালোচনা না করে মোল্লা-মুন্সীর গুষ্ঠীরমাথা খাই, কেন? মুসলমান তো মুসলমান এর সমালোচনা কেন? জাতীর পিতার রেখে যাওয়া আদর্শের বাস্তবায়নের ১৪শ বছর চলে গেছে। আহলে হাদীস মাযহাব না মানলেও নিজেরাই একটা মাযহাব বা সতন্ত্র দল। হানাফি রা আবু হানিফা (র:) সম্পর্কে জানেই না তেমন, পীরপন্থীগন মনে করে পীরই সব ইত্যাদি। এখন আমিই যদি আমার দীনের অস্তিত্ব সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করি কতিপয় কিছু মূর্খ ও গোয়ার্তমি দেখে, তা কি হয়। যারা প্ররকৃত মুসলমান তারা তো আর আমাদের মত নয়, একদম সাদাসিধে, মেলানো যায় না। আর তাদের সংখ্যা খুবই কম।

০১ লা মে, ২০১৭ দুপুর ১:২০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আহলে হাদীসরা প্রতিনিয়ত ক্বোরআন ও হাদীসের অপব্যাখ্যা দিয়ে গোমরাহী ছড়িয়েই চলেছে।

১১| ০১ লা মে, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭

নাগরিক কবি বলেছেন: হাদীসে আছে পৃথিবী মুসলিম মুক্ত হলেই কেয়ামত সংগঠিত হবে। কাজেই যে কোন সময় কেয়ামত এসে যেতে পারে!

রেফারেন্স টা দিলে উপকৃত হবো।


আপনারা ইসলাম নিয়ে লিখেন, আলোচনা করেন। অনেক ভাল লাগে। অনেক কিছু শিখতে পারি। তবে আপনি এই পোস্ট যদি ধর্ম ভিত্তিক পোস্ট দেন, তাহলে উপরের ছবিতে আমার আপত্তি আছে।

০১ লা মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তাঁর মুনাজাতের দৃশ্য যেমন ইসলামের মডেল নয়, তেমনি টাই পরা কোবরেজ জাকির নায়কও ইসলামের মডেল নয়। অথচ তার দল আহলে হাদীস বিশ্বের শতকরা নিরানব্বই জনের বেশী মুসলীম যারা হানাফী শাফেঈ হাম্বলী মালেকী শীয়া ও ইবাদী মাজহাব অনুসারী তাদেরকে বলছে মুশরীক ও বিদয়াতী। অনেকটা ভুতের মুখে রাম-নামের মতো। আর এ পোষ্ট মূলত ফান পোষ্ট। মুসলমান হুজুররা নিজেরা বসে জটিল বিষয়ের সমাধান করতে পারে। তা’না করে তারা অজ্ঞ লোকদের সামনে পাল্টা-পাল্টি ফতোয়া ঝাড়ছে। যাতে অনেকেই বিরক্ত।
এখন তাদের ফতোয়া অনুযায়ী কেউ যদি মুসলমানই না হয় তবে উপরের ছবিতে দোষটা কোথায়? আর যদি মুসলমানই যদি কেউ না হয় তবে ইসলামের বিধি-নিষেধতো বেকার। হানাফিরা ঐ হারামজাদাদের আহলে ছুন্নত ওয়াল জামায়াতের পঞ্চম দল মেনে নিয়েছিল। কিন্তু তারা সেই হানাফীদেরকেই বলে মুশরীক ও বিদয়াত। কাহিনীটা বুঝেন! বাস্তবে কোবরেজ জাকির নায়েকের দলকে হীট করার জন্যই পোষ্টটি এভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পারায় হানাফী বিদগ্ধজন ডঃ এম এ আলী দেখেন না কেমন মন্তব্য করেছে।

১২| ০১ লা মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

নাগরিক কবি বলেছেন: ;)

০১ লা মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.