নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য কি তা জানা ও সবার না বলা কথাগুলি শোনান জন্য ব্লগে আসা। সত্য বলতে ও জানতে চাই
বর্তমান সময়ে যে দুটি পরীক্ষা নতুন করে উদ্ভাবন হইছে তা হল jsc মানে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট ও PSC অর্থ প্রাইমারি স্কুল সার্টিফিকেট। পরীক্ষা দুটি নিয়ে কোমলমতি ছোট বাচ্চাদের যে কি হয়রানি বা টেনসন এর মধ্য ফেলা হইছে তা বাস্তবে অনুধাবন না করলে বোঝা যায় না। বর্তমানে শিক্ষা ক্ষেত্রে সফলতা প্রমান করার জন্য পরীক্ষা দুটি ছোট ছেলেমেয়েদের মরার এপর খাড়ার ঘা বলে আমার কাছে প্রতীয়মান হয়। কেন বা কি কারনে এত নিচের স্তরে এই রকম পাবলিক পরীক্ষা প্রনয়ন করতে হবে তা বোধগম্য নয়। এ পরীক্ষা দুটি কোন সুফল বয়ে নিয়ে না আসলেে শিক্ষার নামে বানিজ্য এখান থেকে শুরু। যার ফলাফল কোটি কোটি টাকার কোচিং ও টিচিং ব্যবসা। যে দেশে অনার্স বা মাষ্টারস করার পরও একজন যোগ্য শিক্ষার্থী যোগ্যতা দিয়ে চাকরি নিতে না পেরে হতাশাগ্রস্ত হয় সেখানে এসব যেএসসি/পিএসসি কি মূল্য তা আমরা সবাই জানি। এছাড়া রয়েছে প্রশ্নফাস এর চুড়ান্ত রেকর্ড। তাই অযথা ছোট ছেলেমেয়েদের এসব অযাচিত পরীক্ষা বন্ধ করে তাদের স্বাভাবিক পড়াশোনায় ব্যাঘাত করা সমীচীন নয়। শুধু স্তরে স্তরে পরীক্ষা সিস্টেম চালু করে শিক্ষার মান বাড়ানোর হীন প্রতিযোগিতা বন্ধ করে, শুধু পাসের হার না বাড়িয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার লক্ষ্য হয়া উচিত আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৪
ফ্রিটক বলেছেন: মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। আমারও তাই মনে হয়
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । বিষয়টি সকলে ভেবে দেখতে পারেন । নীজ নীজ স্কুলের নিয়মিত বাৎসরিক পরীক্ষা হলেই চলে । প্রতিটি স্খুলের জন্য একটি নিদৃষ্ট মানদন্ড নির্ধারিত করে দিলেই ভাল হয় বলে মনে হয় । প্রতিটি স্কুলের শিক্ষার মান মনিটর করার জন্য সরকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে, প্রতিটি উপজেলায় রয়েছে শিক্ষা কর্মকর্তা , রয়েছে আরো বহু প্রকারের বিদ্যালয় পরিদর্শক বাহিনী । তারা নিয়মিত তাদের কাজ করে বেতন ভাতাদি নিচ্ছেন । তার পরেও ছাত্র ছাত্রীদের নীজ নীজ স্কুলের পরীক্ষার ব্যাপারে সরকার কেন আস্থাশীল নয়? এই আস্থাহীনতার দায় কার, স্খুলের না সরকারের মনিটিরিং ব্যবস্থার । সরকারী ব্যর্থতার দায় কেন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বইতে হবে ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৮
ফ্রিটক বলেছেন: গঠনমূলক কথা বলেছেন। বিষয়টি ভাবার বিষয় বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সুনজরই যথেষ্ট।
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন ।
বাচ্চাদের যখন দেখি বড় ব্যাগ ঝুলিয়ে হেঁটে যাচ্ছে , তখন কি যে মায়া লাগে । খেলার কিংবা আত্মীয় দের বাসায় যাবার ও সময় ওদের মিলে না । কি অমানবিক পরিশ্রম টা না করছে এই অবুঝ বাচ্চারা ।
কি হবে এতো পড়ে , শুধু সার্টিফিকেট সংখ্যায় বেড়ে যাওয়া ছাড়া আধো কি কোন উন্নতি হচ্ছে ।
বরং ওদের শৈশব গলা টিপে মারা হচ্ছে ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২১
ফ্রিটক বলেছেন: মন্তব্যে মতামত প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।বর্তমানে যে আজগুবি পরীক্ষা হচ্ছে এটা কোন সুফল নিয়ে আসছে না।
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২০
উম্মে সায়মা বলেছেন: এত ছোট ছোট বাচ্চাদের এত প্রেশার দেখে সত্যি খুব খারাপ লাগে। সেদিন একজনের ফেসবুকে দেখলাম তার বাচ্চার ব্যাপারে লিখেছে যে বাচ্চা বলছে, 'মা, আমি আর পিএসসি স্টুডেন্ট থাকতে চাইনা। আমি নরমাল স্টুডেন্ট হতে চাই!' কারণ পিএসসির স্টুডেন্টরা যা-ই করতে নেয় সবটাতেই বাধা কারণ তারা বোর্ড পরীক্ষা দেবে। খেলতে মানা, ঘুরতে মানা, সব মানা। আহা বেচারা
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৪
ফ্রিটক বলেছেন: নরমাল ব্যাপার কে আমাদের শিক্ষামন্ত্রী সাহেব দিন দিন অ্যাবনরমাল করছেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: আসলেই , এসব করেই কিনা শিক্ষার মান দিন দিন নিচে নেমে যাচ্ছে। অনেক নাম্বার পাচ্ছে কিন্তু প্রকৃত মেধা খুঁজে পাওয়া যায় না।
এত অল্প বয়স থেকেই শিশুদের উপর যে বোঝা চাপানো হচ্ছে, নামান্তরে অদের ক্ষতি করা হচ্ছে।সবার টনক নড়ুক।শিশুরা অযাচিত যন্ত্রণা থেকে রেহাই পাক,এই শুভ কামনা।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৭
ফ্রিটক বলেছেন: ভাইরে, নম্বর দিয়ে কি হবে, খাতা দেখার সময় কি ইন্সট্রাকসন দেয়া হচ্ছে, এটা তো সবার জানা। খাতায় লেখা থাকলে মার্ক দিতে হবে। কি লিখল তা মুখ্য বিষয় নয়। এভাবে কি শিক্ষার মান বাড়ে
৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এতদিন দেশের বারোট বাজিয়েছে সরকারগুলো। এখন বাচ্চাদের তথা শিক্ষা ব্যবস্থারও বারোটা বাজাচ্ছে...
৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩১
ফ্রিটক বলেছেন: ভাইয়া, বারোটা বাজার আর বেশি দেরি নেই। পাগলা ঘোড়ার মত বানিজ্যিককরন শিক্ষা ব্যবস্হা। বিরম্বনা যেন দিন কে দিন বেড়েই যাচ্ছে।মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪
করুণাধারা বলেছেন: ধ্বংস করার কাজটা মনে হয় একেবারে গোড়া থেকে শুরু করেছে। খুব কষ্ট হয় যখন মনে হয় ক্লাস ফোর পর্যন্তই একটা বাচ্চা নিশ্চিন্তে থাকতে পারে।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
ফ্রিটক বলেছেন: বাচ্চাদের শান্তি নষ্ট করার ঔষধ হল এই আজগুলি পরীক্ষা।
৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
কালীদাস বলেছেন: জেএসসি/পিএসসি সিম্পলি আগের ক্লাস ফাইভ/এইটের বৃত্তি পরীক্ষাকে রিপ্লেস করেছে। আগে প্রত্যেকটা স্কুল তাদের সিলেক্টেড ছেলেমেয়েগুলোকে পাঠাত, এখন সব "কুমুলমুতি"র জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সেটা মেজর না। আমার আপত্তি হচ্ছে ওভারঅল মানটা পড়ছে কেন? এই যে এক সৃজনশীল নামের যে ঢং চালু করা হয়েছে, এটা ঠিক থাকলে তো কোয়ালিটি অনেক বেটার হওয়ার কথা; কোয়ালিটি আগের চেয়ে খারাপ হয়েছে কেন? কাঁধে আটার বস্তা আমরাও ক্যারি করেছি, সৃজনশীল আসলে তো আটার প্যাকেট হওয়ার কথা, হয়নি কেন? কুচিং ভানিজ্য তো বিন্দুমাত্র কমেনি। তাহলে লাভটা হল কোথায়? এই অদম্য মেধাবিরা ভার্সিটিগুলোর ভর্তি পরীক্ষায় গণহারে ডাব্বা মারে কেন? সৃজনশীল তখন কাজ করে না কেন?
যত্তসব
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
ফ্রিটক বলেছেন: সহমত
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ছাগলদের হাতে দায়িত্ব পড়লে এসবই হবে।