নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

@ ঘুরপাক פֿ ; সক্রিয় পাঠক

শূন্য হৃদয়ে ডঙ্কা বাজে এ কিসের, জানো কি হে!

জসিম

সবকিছূই যেন ঘুরে ঘুরে আসা। ঘুরপাক@ সবখানেই।

জসিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

পোল্যান্ড ভ্রমণ: ঘুরে দেখি ওয়ারমিয়া মাজুরি প্রদেশ

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

পোল্যান্ড ঘুরতে যাবো এমন কোনো প্লান ছিলো না. একজন যখন ফ্রি যাওয়া আসাসহ খরচের ব্যবস্থা দিয়ে সাথে নিয়ে যাবে বললো, তখন আর না করি কিভাবে বলেন! তো হ্যাঁ হওয়ার ফলাফল হলো পোল্যান্ড দেখা. সেখানে আমি গিয়েছিলাম ওয়ারমিয়া এবং মাজুরি রিজিওনে (Warmia mazury) যেটা পোল্যান্ডের উত্তর দিকে অবস্থিত. সেখানে মূলত নতুন শিল্প কারখানা, টেকনোলজি, হাইটেক পার্ক, আর আছে নানা প্রজাতির মাছ, পর্যটনের জন্য এ অঞ্চলে আছে আরো অনেক কিছু.

স্মৃতি হারিয়ে কোথায় রয়ে যায় তা টের পেলাম ছবি খুঁজতে গিয়ে. অনেক ছবির হদিস না. আর এখন এখানে যেগুলা আছে তার সবগুলাই মোবাইলে তোলা. তার চেয়ে বড় কথা হলো যে মোবাইলে তোলা, সেইটাই আর নাই. গত শীতের সময় সাইকেল থেকে পড়ে গিয়ে এঠার বারোটা বেজে গেছে. তো কি করা যায়! গুগলের অটো সেভ অপশনে গিয়ে গুগল ফটোস থেকে পাওয়া গেলো পোল্যান্ড স্মৃতির খন্ডিত বাকসো. এখন সেই বাক্সের ফুটো দিয়ে আপনি দেখতে পাবেন কেমন ছিলো সেই ভ্রমণ. দেরি কেন, চলুন ছবির সাথে ঘুরে আসি পোল্যান্ডে.

সময় ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর. হেলসিংকি থেকে ফিনএয়ার ফ্লাইট নিয়ে গেলো বার্লিন, সেখান থেকে এক ঘন্টার বিরতিতে এয়ার বার্লিনে পোল্যান্ডের দনসক (gdansk) বিমানবন্দর. সেখান গিয়ে দেখা গেলো আগে থেকেই সাইনবোর্ড নিয়ে কয়েকজন দাড়িয়ে আছেন. তাদেরকে গিয়ে পরিচয় দিতে হলো না. দেখেই বুঝে ফেললেন তাদের অতিথি. বাসে করে গন্তব্য ওলস্টিন (Olsztyn) শহরে অবস্থিত ওয়ারমিয়া মাজুরি বিশ্ববিদ্যালয়


ওয়ারমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে রেক্টরের অফিসের প্রবেশ পথ


ভেতরে ঢুকেই চোখে পড়লো মহান এই ভাস্কর্য


রেক্টরের অফিসের বাইরে


এই বাণীর মর্মার্থ মনে নাই. পোলিশ কেউ থাকলে তরজমা করে দিতে পারেন.

মাজুরি রিজিেনের ইকো ম্যারিনা সেখানে ট্যুরিজমে অনকে বড় অবদান রাখছে, ছবিতে নিজস্ব ইয়াটে নিয়ে সেখানে সাগরে স্বল্পদৈর্ঘ্য ট্যুর


ওলস্টিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগার


বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগার


এটা এলব্লগ, এখানে ডানদিকের দ্বিতীয় দোকানে গেছিলাম ল্যাপটপের চার্জার খুঁজতে. আসার সময় ব্যাগে ঢুকাতে ভুলে যাওয়ার শাস্তি


হোটেল এলব্লগ হোটেলের ঠিকানা


হোটেল এলব্লগ-২


ইকো ম্যারিনা, সাগরে


গলফ জীবনে কোনোদিন খেলি নাই. আজকে সেই সুযোগ. স্যান্ড ভ্যালি গলফ এন্ড কান্ট্রি ক্লাব


সিকলি পিয়েস, তিন ধরনের পানীয় একসাথে মিশায়ে তিনটাই যেভাবে দৃশ্যমান হয়, সেই এক শট


বানানসহ সিকলি পিয়েস


ইকো ম্যারিনার সামনে ইকোম্যারিনার বিস্তারিত


ইকো ম্যারিনা


ইকো ম্যারিনা

ইকো ম্যারিনা ট্যুর


কাপড় পড়নে যাই ছিল, সেই নিয়াই ঝাপায়া পড়লাম গলফ মাঠে


গলফ খেলায় অন্য আরো অনেকেই আছে


গলফ মাঠে ওস্তাদ, হাতে কলমে ধরে শিখালেন লাঠি ধরা থেকে শুরু করে অন্য সব নিয়ম কানুন


স্যান্ড ভ্যালি গলফ গার্ডেন


গলফ গার্ডেন


স্যান্ড ভ্যালি গলফ গার্ডেন


ইকো ম্যারিনা- দূর থেকে

ইকো ম্যারিনা- দূর থেকে
'

ইকো ম্যারিনা- ট্যুরের সময়


ইকো ম্যারিনা-




ইকো ম্যারিনা- ট্যুরের সময়


নিজেকে চিনতে যখন সমস্যা হচ্ছিল


এলব্লগ শহরে


বিড়ি ছাড়ার উপদেশ বাণী


এলব্লগ শহরের রাস্তা

গিয়েছিলাম এলব্লগ শহরের টেকনোলজি পার্ক এলক- এ
- ছবিখানা আমার তোলা নয়.



সব কিছু শেষ হবার পর অনেক স্মৃতি নিয়া সেই একইপথে দনসক থেকে বার্লিন হয়ে ঘরে ফেরত.
দেখতে দেখতে এভাবেই ইতি ঘটে কয়েকদিনের পোল্যান্ড ভ্রমণ. টআ টা !:#P

পোস্টটি আগে কারিগরি ক্রুটির কারনে নতুন করে পোস্ট করা হলো। ধন্যবাদ @কামরুন নাহার বীথি

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা না একবার পোস্ট করেছিলেন? প্রথম পাতায় ছিলো না তাই না? এখন ঠিক আছে মনে হয়।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:০৯

জসিম বলেছেন:
হুম. সেটাই. দু:খ মোচন করে কাব্য শেষ করে এখন আবার পোস্ট করলাম নতুন করে. এখন ঠিকঠাকই আছে সব.

ধন্যবাদ হামা ভাই.

২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: cos ty zrobil
dla realized plan

মিনিংটা মোটামুটি এইরকম-
তুমি কি করেছ আর কি প্লান করেছিলে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

জসিম বলেছেন:
কথা সেটাই. কি ভেবেছিলে আর দেখতে পেলে. সাথে কি নিয়ে এলে.

সবকিছুই ছিলো সেই রকম.

ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার.

ভালো থাকুন.

৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০১

ভিটামিন সি বলেছেন: বিস্কুট আর চিপসের খালি প্যাকেট তো একটাও চোখে পড়লো না। হেরা কি বিস্কুট আর চিপস খায় না।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩২

জসিম বলেছেন: কি আর করবেন বলেন, আমরা তো সেরা জাতি. আমাদের সাথে পাল্লা দেয়ার মতো সাহস খুব কম লোকজনেরই আছে. এরা খায়. কিন্তু কোথায় যে এগুলা যায় কেউ দেখে না. কিন্তু আমরা অনেক ভালো. খাই, সাথে সাথে ফেলেও যাই, আবার ফেলতে ফেলতে বাড়ি পর্যন্ত ফেরত যাই. বাড়িতে গিয়েও ফেলি. আমাদের চোখ শান্তি পায় না সব সময় চোখে চোখে না রাখলে. বর্জ্য আমাদের অনেক আপন.

এবার আপনি নিশ্চয়ই কারণ বুঝতে পেরেছেন!
তাই বলে সব ভিটামিন আবার নিজের কাছে রাখবেন না :P

ভালো থাকুন.

৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

সুমন কর বলেছেন: ছবিব্লগে ভালো লাগা রইলো।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪

জসিম বলেছেন:
ধন্যবাদ সুমন কর. ভালো লাগা আপনার জন্যও.

সময় ভালো কাটুক.
ভালো থাকুন.

৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:


ইকো মেরিনা বেশী ভালো লাগলো।
সুন্দর পোষ্টে +

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

জসিম বলেছেন:

ইকো ম্যারিনা এবং এর চারপাশ আসলেই অনেক সুন্দর. গ্রীষ্মে এটা ওখানকার অন্যতম প্রধান পর্যটন স্পট. ওয়াটারস্পোর্টসসহ বিভিন্ন কারণে প্রচুর পর্যটক যায় সেখানে প্রায় সারা বছরই. পাশে আরো অনেক স্থাপত্য নিদর্শনও ঘুরে দেখার মতো.

ভালো থাকুন আমিনুর রহমান.
শুভকামনা.

৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
মানুষ কই? হেগো দেশে কি মানুষ নাই?

যা হোক, ছবিগুলো অনেক সুন্দর... ঝকঝকে।
ওদের দেশগুলো এমনিতেও ঝকঝকে তকতকে... :)

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

জসিম বলেছেন:
আপনার কথাই ঠিক. মানুষ আসলেই নাই. ঢাকা শহরের হিসাব করলে মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল. তার চেয়ে বড় কথা হলো মানুষ (বেশি মানুষ) যুক্ত ছবি এখানে পরিহার করা হয়েছে. স্থান, প্রকৃতি যখন মুখ্য তখন মানুষ না থাকলে বা কম থাকলেই ভালো.
মানুষসহ ছবি আছে, সেগুলা ইচ্ছা করেই এখানে দেয়া হয়নি. আর দু একটা রাস্তার যা ছবি, সেটা দিনের ঐ সময়টাতে এমনই ছিলো. তারপরও কথা থাকে- ঐ . ছবি তোলার সময় মানুষ এড়ানোর চেষ্টা.
আশা করি বুঝেছেন, কেন মানুষ দেখা যাচ্ছে না.

ভালো থাকুন মাঈনউদ্দিন মইনুল.
শুভকামনা

৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭

জুন বলেছেন: পোল্যান্ডের আধুনিক ইতিহাস থেকে জানি আমেরিকান দাবার গুটি লেস ওয়ালেসা যার হাত ধরে সেদেশে অর্থাৎ ইউরোপে গনতন্ত্রের তথাকথিত উত্থান, তারপর রাশিয়ার গর্বাচেভ / বরিস ইইয়েলেতসিন যারা কিনা মার্কিন পদলেহী হিসেবে দুনিয়ার বুকে চিনহিত। কাজ শেষে যাদের ছুড়ে ফেলে দেয় আমেরিকা । সোভিয়েত রাশিয়াকে টুকরো টুকরো করা এমন নানাবিধ কাজকারবার কম্যুনিষ্ট ব্লক নিয়ে যার সুত্রপাত ঘটে এই পোল্যান্ডের লেস অয়ালেসার তথাকথিত গনতন্ত্রের আন্দোলনের মাধ্যমে। সে সম্পর্কে পোল্যান্ড গিয়ে কিছু জানলেন কি জসিম?
ভালোলাগলো ছবিগুলো।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

জসিম বলেছেন:
জুনাপু অনেক ধন্যবাদ এত্তগুলা বিষয় জানানোর জন্য. আসলে নিজে ওভাবে এত ঐতিহাসিক বিষয়গুলা জানার চেষ্টা করিনি. তবে কিছু যোগ করা যায়. সেখানে গিয়ে দেখার মূল উদ্দেশ্য ছিল কিভাবে পোল্যান্ড নতুন করে অবকাঠামো ও অন্যান্য ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে. ইউ তে অন্তর্ভূক্ত হবার পর থেকে ইউ সেখানে প্রচুর পরিমাণ সহায়তা দিয়ে আসছে. সে কারণে যোগাযোগ ব্যবস্থা থেকে শুরু করে অনেক বড় বড় প্রকল্প সেই টাকায় বাস্তবায়ন করা হচ্ছে. গিয়েও সেটা দেখলাম. প্রায় সবকিছুতেই নতুন নির্মাণ ও আধুনিকতার ছাপ. মাজুরি রিজিয়নে মালবুর্কে ইউনেস্কাের বিশ্ব ঐতিহ্য ভুক্ত ক্যাসলসহ Castle of the Teutonic Order in Malbork অথবা কাছাকাছি আরেক শহরে যেদিক দিয়ে ঘুরে আসা হয়েছে কিন্তু সেখানে যাওয়া সম্ভব হয়নি সময়ের কারণে সেই টরুন মেডাইভেল টাউন এরকম বেশ কিছু স্থাপনা অনেক আগের রয়ে গেছে. মাজুরিতে একটা গ্রামই আছে যেখানে কোনো ইট, সিমেন্টের ঘর নাই. সেটা অনেক বড়ও বটে. লোকজন মূলত লেক, মাছ কেন্দ্রিক জীবন নির্বাহ করে. অনেক লেক আছে সে এলাকায়.
আমি কথা বলছিলাম এসব বিষয়ে যে, এখনো অনেক নতুন, পোলিশরা কি করে মানে চাকরি বাকরি. সেখানকার লোকজনের কথা হলো- বেশিরভাগ তরুণের প্রধান গন্তব্য পার্শ্ববর্তী জার্মানী. এরপর অন্যান্য দেশ. জীবনযাত্রার মান সেই পূর্ব ইউরোপের দেশের মধ্যে সাধারণই. সাম্প্রতিককালে যে উন্নয়ন হচ্ছে তার মূল অর্থ যোগানদাতা ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন. অবস্থা এখন বদলাচ্ছে আস্তে আস্তে.

৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর সব ছবিগুলো। বেশ ভাল লাগল্

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০

জসিম বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা ঢাকাবাসী. পোল্যান্ডের প্রকৃতি, বিশেষ করে সাগর তীরবতী শহর অনেক সুন্দর.

সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ.

ভালো থাকুন.

৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

জসিম বলেছেন:
হানিফ ভাই ঘুরে যাবার জন্য অনেক ধন্যবাদ.

ভালো থাকুন.

১০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

লালপরী বলেছেন: সব ছবিগুলা সুন্দর ভাইয়া :)

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫

জসিম বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম. অনেক কৃতজ্ঞতা.

ধন্যবাদ ঘুরে যাবার জন্য.

লালপরীকে শুভকামনা.

ভালো থাকুন.

১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৫

মহান অতন্দ্র বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

জসিম বলেছেন: প্রিয় হবার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা.

ধন্যবাদ রইলো.

ভালো থাকুন.

১২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

রোদেলা বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম,পর্যটন বিচিত্রায় কাজে দিব। ;)

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

জসিম বলেছেন: :D :) কাজে দিলেই হইলো. অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা.

শুভকামনা.

ভালো থাকুন.

১৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

মানস চোখ বলেছেন: ছোটবেলায় যখন ডাকটিকিট জমাতাম তখন একটা দেশের টিকেট পেতাম নাম ছিল 'Polaska' কিন্তু মানচিত্রে এই দেশ কখনো খুঁজে পেতাম না। পরে আমরা অনেক ঘাটাঘাটি করে জানতে পারি এইটা হল 'পোল্যান্ড'। ডাকটিকেট গুলো অনেক সুন্দর ছিল, সুন্দর সুন্দর ট্রামের ছবি, রাস্তাঘাটের ছবি.......ঠিক আপনার দেয়া ছবি গুলোর মত। অনেকদিন পরে আপনার এই পোষ্ট দেখে আমার 'Polaska' র ডাকটিকেট গুলোর কথা মনে পড়ল।
সুন্দর পোষ্ট....... ভালো লাগলো।
:) :) :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮

জসিম বলেছেন:
ভালো লাগলো আপনার সুন্দর অভিজ্ঞতার কথা জেনে. দেশের নাম আমরা যেভাবে জানি সেটা অনেক ক্ষেত্রে উচ্চারণ বা বলার দিক দিয়ে ভিন্ন. এখানে ফিনল্যান্ডে বিভিন্ন দেশকে আলাদা আলাদা নামে ডাকে. পোল্যান্ডকে বলে পুঅলা. এস্তােনিয়াকে বলে ভিরো, ইউএসএ কে বলে উহদুসভালতা. এইরকম খিচুরি মার্কা বিভিন্ন নাম.

শুভকামনা

ভালো থাকুন

১৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৩৪

সোহাগ সকাল বলেছেন: সকাল বেলায় বেডে শুয়ে শুয়ে পোল্যান্ড ঘুরে আসলাম।

শুভ কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.