নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

@ ঘুরপাক פֿ ; সক্রিয় পাঠক

শূন্য হৃদয়ে ডঙ্কা বাজে এ কিসের, জানো কি হে!

জসিম

সবকিছূই যেন ঘুরে ঘুরে আসা। ঘুরপাক@ সবখানেই।

জসিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভয় নিয়ে ব্লগিং কি তবে এখন, রয়ে সয়ে ব্লগিং!

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১



সময় বদলানোর সাথে সাথে জ্ঞানের সংজ্ঞা, ব্যবহার এবং প্রয়োগ সবকিছুতেই বদলানোর হাওয়া লেগেছে. নানা পরিবর্তন দেখে এটা না বুঝার কোনো কারণ নেই. ব্লগ এসব পরিবর্তনেরই আরেক অংশ. পরিবর্তন যে মানুষগুলাকে ঘিরে ঘুরছে, সেখানে ব্লগের লেখক, পাঠকরাও আছে. বদলানোর কথা বলার কারণ নতুন জ্ঞান দেয়া বা আবিষ্কার করা-্এমন কিছু না.

আজ এই ব্লগে ৯ বছর পর মনে হচ্ছে , ব্লগে এখন মানুষ কিজন্য আসে বা আসলেই কি জন্য মানুষ ব্লগে আসছে বা লিখছে, পারস্পরিক মতবিনিময়, যুক্তিতর্কে জড়াচ্ছে! নিজে অন্য অনেক ব্লগের পাঠক হলেও লেখক শুধুমাত্র সামুতেই। ব্লগ যতদিন আছে, এখানে ব্লগার থাকবেই. এখন সময়ের কারণে সেখানে যে পরিবর্তন সেটা আসলে যারা ব্লগে যুক্ত হয়, হচ্ছেন, তাদের নিজেদের জ্ঞান, উপস্থাপনা, সৃষ্টিশীলতা এগুলোর মাধ্যমেই ফুটে উঠার কথা. যদি চোখ খুলে তাকানো যায় তাহলে হয়তো সেটা দেখা যাবে, ব্লগাররা আসলে নিজের সময়, জ্ঞান ও আরো অনেক কিছুর সমন্বয়ে এখানে কি পোস্ট দিচ্ছেন.

গন্ডি যখন সীমাবদ্ধ হয় তখন সেখানে কোন সেবা, পণ্যের দাম একরকম থাকে, আবার সেটা বিস্তৃত হলে সেবা বা পণ্যের দাম ,মাণেও পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়. ব্লগ যেহেতু এখন বিভিন্ন শ্রেণী, পেশা, শিক্ষাগত যোগ্যতার মানুষ ব্যবহার করছেন সে কারণে সবকিছুতেই তাদের নিজস্ব জ্ঞান, অবস্থানের প্রমাণ পাওয়া যায়, যাচ্ছে. তথ্য জানার জন্য এটা সব দিক দিয়েই ভালো. এতে করে মাণের প্রশ্ন, সুস্থ যুক্তি তর্কের প্রশ্ন বা সৃষ্টিশীলতার প্রশ্ন থাকাই স্বাভাবিক. এখন ব্লগে আসলে তা নিজেই দেখি অনেক. কেউ আবার মনে করে বসবেন না যে- ব্লগে এখন যা তা পোস্ট হয় বা আবাল পোস্টে ব্লগ ভরে গেছে- এমনটা নয়. আমি পরিবর্তনের সাথে সাথে অনেক কিছু ভালো-মন্দ এবং সেখানে অসুস্থ চর্চার প্রভাব বা আশংকার কথা্টাই বলছি.

ব্যক্তিগতভাবে আমি ব্লগে এসেছি ভয়ে ভয়ে. অনেক দিন শুধু দেখেছি অন্যরা কি পোস্ট দিয়েছে, আর কিভাবে এত্ কিছু জেনে লেখা এবং সেটা নিয়ে আলোচনায় অংশ নেয়া, আবার আলোচনায় নানামুখি যুক্তি. এতসব কিছু অসম্ভবই মনে হতো. বিষয়টা এজন্য হতো যে, ব্লগাররা পোস্ট দেয়ার সাথে সেই সম্পর্কে প্রচুর যে জানতেন সেটার প্রমাণ পাওয়া যেত. আলোচনায় +, ভাল লাগলো এসব কিছু খুবই, খুবই কম ছিলো. কারণ পোস্টগুলোর অধিকাংশই এত তথ্যবহুল হতো যে তাতে সংক্ষপে আছি, নাই বলা মুশকিল ছিল. নিজে এত সুন্দর করে গুছিয়ে লেখা নিয়েই ভয়ে থাকতাম প্রথম. অনেক পরে আস্তে আস্তে লেখা শুরু করেছি. আর এত কিছুর মাঝে শত শত ক্যাচাল বেড়েছে সময়ের সাথে সাথে. বিভিন্ন সময়, বিভিন্ন কারণে, বিষয়ে. এসব নিয়ে অনেকের অনেক লেখা আছে, এ নিয়ে এখানে বলার কিছু নাই.

এখন আমি দেখি আগের সুস্থ, যুক্তিপূর্ণ আলোচনার ভীড়ের জায়গায় স্থান নিয়েছে অসুস্থ , অযৌক্তিক, ফাঁকাবুলির আলোচনা, পোস্ট. অনুপাতে এসব কতটা কম বা বেশি সেটা অনেক বিশ্লেষণের বিষয়, কিন্তু নিজস্ব চিন্তা, জ্ঞান, যুক্তি আর সুস্থ ব্লগিং না হলে হাজার পোস্ট, শত ব্লগার থাকলেও তা এক সময় উদ্বেগে পরিণত হবে. ব্লগে ক্যাচাল হোক, আলোচনা, সমালোচনা, ভালো- মন্দ লাগা সবই হোক, তবে অসুস্থ চর্চা, সহ ব্লগারকে ব্ল্যাকমেইলিং আর হেনস্তা, ব্যক্তি আক্রমণের চেষ্টা এসব দূর করতে হবে. আগাছা সবখানেই থাকে, থাকবেও. তবে, নিয়মিত সেগুলা পরিষ্কার ও করতে হবে.

ব্লগের নিক একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিক. এটা এটা আইডেন্টিটি. একজন যখন ব্লগে অন্যদের সাথে পারষ্পরিক যোগাযোগ, আলোচনায় জড়িয়ে যান, ধীরে ধীরে ব্লগের সেই চরিত্র, নিক একজনের পরিচয় হয়ে উঠে. কারো যদি খুব বেশি অলস সময় না থাকে তাহলে নিজের একাধিক পরিচয় নিয়ে অন্যদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ অত্যন্ত কঠিন বা অসম্ভব. আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এটা খুবই অসম্ভব. একজন ব্যক্তি দীর্ঘ সময় ধরে একাধিক চরিত্র নিয়ে টিকে থাকতে পারেনা. বাস্তবতার কারণেই সম্ভব না. এখন কেউ যদি তা করেন সেজন্য তার সক্ষমতার প্রশংসা করতেই হবে. এতে আমি কোন সমস্যা দেখি না. কিন্তু আশংকার কথা হলো দুমুখো সাপের মতো. গল্পের বইয়ে আমরা যেটা পড়েছিলাম ডা. জেকিল এন্ড মি: হাইড. এখন কেউ যদি সালাম দেয়ার জন্য এক চরিত্র আর গালি দেয়ার জন্য আরেক চরিত্র একউসাথে ধারণ করে অপর প্রান্তের একই ব্যক্তির সাথে দু ধরনের সম্পর্ক বজায় রাখে সেটা অত্যন্ত ক্ষতিকারক. এখানে সুস্থ ব্লগিং বলে কিছু থাকে না. ব্ল্যাকমেইলিং, ব্যক্তি আক্রমণই সেখানে প্রাধাণ্য পায়. এ ধরনের কোনো দু-মুখী চরিত্র সব সময়ই ব্লগের জন্য ক্ষতিকর. এটা আগেও ছিলো, এখনো আছে. এসব অপ্রয়োজনীয়, অসুস্থ চর্চা বন্ধ হওয়া দরকার. নিজের এ চরিত্র থাকলে সেটা থেকে সেই ব্লগাররা দূরে সরে আসলে প্রকৃতপক্ষে তাদের নিজের জন্যই তা ভালো হবে. অবশ্য, ভালো কি হবে বা না হবে সেটা যার কাজ সেই ঠিক করবে, উদ্দেশ্য সে রকম থাকলে এখানে ভালো হবে- এমন কথা বলার মানে হলো বিরক্তরি উদ্রেক করা মাত্র. তারপরও আমি বলি অসুস্থ ব্লগিং চর্চা নিজের জন্য, ব্লগের জন্য, সবার জন্যই ক্ষতিকর. --এসব কিছুর জন্য অবশ্য কর্তৃপক্ষ আছে, অসুস্থদের সু্স্থ রাখার উপায় তাদের ভালো জানার কথা!

ছবি: আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শীতের ছবি. কয়েক দিন আগে তোলা.

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

"এখন আমি দেখি আগের সুস্থ, যুক্তিপূর্ণ আলোচনার ভীড়ের জায়গায় স্থান নিয়েছে অসুস্থ , অযৌক্তিক, ফাঁকাবুলির আলোচনা, পোস্ট. অনুপাতে এসব কতটা কম বা বেশি সেটা অনেক বিশ্লেষণের বিষয়, "

-আমার মনে হয়, আপনার এনালাইসিসে ভুল আছে; আগে দলাদলি, ক্যাচাল বেশী হতো। ব্লগিং সময়ের সাথে বদলাচ্ছে, ব্লগারেরা শিখছেন।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

জসিম বলেছেন: আপনি ঠিকই ধরেছেন. বিশ্লেষণ অনেক বিস্তৃত. আমি সেদিকে না যাবার চেষ্টা করেছি. দলাদলি, ক্যাচাল এখন নেই সেটা না, বলতে পারেন ভিন্ন রুপ অথবা আগের সেই প্রকৃতি অনুযায়ী কম. আর শেখার বিষয়টা তো সব সময়ই এমন. নতুন ব্লগার আসছেন, দেখছেন, শিখছেন. কিন্তু শেখা, চর্চার বিষয়টা সুস্থ ব্লগিং চর্চা করেই না হয় হোক!

ধন্যবাদ চাঁদগাজী.
ভালো থাকবেন.
শুভকামনা.

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসুস্থ ব্লগিং চর্চা নিজের জন্য, ব্লগের জন্য, সবার জন্যই ক্ষতিকর. --এসব কিছুর জন্য অবশ্য কর্তৃপক্ষ আছে, অসুস্থদের সু্স্থ রাখার উপায় তাদের ভালো জানার কথা!

ঠিক। ধন্যবাদ ভাই জসিম।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৭

জসিম বলেছেন:
ধন্যবাদ.
কৃতজ্ঞতা আবুহেনা মো: আশরাফুল ইসলাম.

শুভকামনা থাকলো.

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩

শায়মা বলেছেন: ব্লগের নিক একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিক. এটা এটা আইডেন্টিটি. একজন যখন ব্লগে অন্যদের সাথে পারষ্পরিক যোগাযোগ, আলোচনায় জড়িয়ে যান, ধীরে ধীরে ব্লগের সেই চরিত্র, নিক একজনের পরিচয় হয়ে উঠে. কারো যদি খুব বেশি অলস সময় না থাকে তাহলে নিজের একাধিক পরিচয় নিয়ে অন্যদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ অত্যন্ত কঠিন বা অসম্ভব. আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এটা খুবই অসম্ভব. একজন ব্যক্তি দীর্ঘ সময় ধরে একাধিক চরিত্র নিয়ে টিকে থাকতে পারেনা. বাস্তবতার কারণেই সম্ভব না. এখন কেউ যদি তা করেন সেজন্য তার সক্ষমতার প্রশংসা করতেই হবে. এতে আমি কোন সমস্যা দেখি না. কিন্তু আশংকার কথা হলো দুমুখো সাপের মতো. গল্পের বইয়ে আমরা যেটা পড়েছিলাম ডা. জেকিল এন্ড মি: হাইড. এখন কেউ যদি সালাম দেয়ার জন্য এক চরিত্র আর গালি দেয়ার জন্য আরেক চরিত্র একউসাথে ধারণ করে অপর প্রান্তের একই ব্যক্তির সাথে দু ধরনের সম্পর্ক বজায় রাখে সেটা অত্যন্ত ক্ষতিকারক. এখানে সুস্থ ব্লগিং বলে কিছু থাকে না. ব্ল্যাকমেইলিং, ব্যক্তি আক্রমণই সেখানে প্রাধাণ্য পায়. এ ধরনের কোনো দু-মুখী চরিত্র সব সময়ই ব্লগের জন্য ক্ষতিকর. এটা আগেও ছিলো, এখনো আছে. এসব অপ্রয়োজনীয়, অসুস্থ চর্চা বন্ধ হওয়া দরকার. নিজের এ চরিত্র থাকলে সেটা থেকে সেই ব্লগাররা দূরে সরে আসলে প্রকৃতপক্ষে তাদের নিজের জন্যই তা ভালো হবে. অবশ্য, ভালো কি হবে বা না হবে সেটা যার কাজ সেই ঠিক করবে, উদ্দেশ্য সে রকম থাকলে এখানে ভালো হবে- এমন কথা বলার মানে হলো বিরক্তরি উদ্রেক করা মাত্র. তারপরও আমি বলি অসুস্থ ব্লগিং চর্চা নিজের জন্য, ব্লগের জন্য, সবার জন্যই ক্ষতিকর. --এসব কিছুর জন্য অবশ্য কর্তৃপক্ষ আছে, অসুস্থদের সু্স্থ রাখার উপায় তাদের ভালো জানার কথা!


ভেরি গুড ভাইয়া।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

জসিম বলেছেন: ধন্যবাদ শায়মাপি.

সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা.

অনেক অনেক শুভকামনা.

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নিক একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিক. এটা এটা আইডেন্টিটি. একজন যখন ব্লগে অন্যদের সাথে পারষ্পরিক যোগাযোগ, আলোচনায় জড়িয়ে যান, ধীরে ধীরে ব্লগের সেই চরিত্র, নিক একজনের পরিচয় হয়ে উঠে

যদি খুব বেশি অলস সময় না থাকে তাহলে নিজের একাধিক পরিচয় নিয়ে অন্যদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ অত্যন্ত কঠিন বা অসম্ভব.

কিন্তু আশংকার কথা হলো দুমুখো সাপের মতো. গল্পের বইয়ে আমরা যেটা পড়েছিলাম ডা. জেকিল এন্ড মি: হাইড. এখন কেউ যদি সালাম দেয়ার জন্য এক চরিত্র আর গালি দেয়ার জন্য আরেক চরিত্র একউসাথে ধারণ করে অপর প্রান্তের একই ব্যক্তির সাথে দু ধরনের সম্পর্ক বজায় রাখে সেটা অত্যন্ত ক্ষতিকারক.

এ ধরনের কোনো দু-মুখী চরিত্র সব সময়ই ব্লগের জন্য ক্ষতিকর. এটা আগেও ছিলো, এখনো আছে. এসব অপ্রয়োজনীয়, অসুস্থ চর্চা বন্ধ হওয়া দরকার.
এসব কিছুর জন্য অবশ্য কর্তৃপক্ষ আছে, অসুস্থদের সু্স্থ রাখার উপায় তাদের ভালো জানার কথা!

প্রতিটা পয়েন্ট গুরুত্বপূর্ন্। ভাবার মতো। ধন্যবাদ আপনাকে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২১

জসিম বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু.

নানা জনের নানা মত থাকাটাই স্বাভাবিক, না থাকলে তো আর ব্লগ দরকার নেই. তাই বলে যেচে পড়ে অন্যের ক্ষতি করতে রাতদিন চর্চা- এসব না থাকাই ভালো.

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ.

ভালো থাকুন.
শুভকামনা

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৭

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ জসিম ভাই সুন্দর,দৃষ্টিনন্দন ও উপযোগী বিশ্লেষণধর্মী লেখার জন্য। আমি একজন নবীন ব্লগার হলেও বেশ পুরনো পাঠক। লেখার মত দুঃসাহস আসলে নাই তাই পড়ে সন্তুষ্ট থাকার চেষ্টা করি। অনেকের লেখা বেশ ভাল লাগে আর তা থেকেই লেখার প্রতি আগ্রহ আসে। আপনার এই দীর্ঘ ব্লগার জীবনের পর্যবেক্ষণ নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ। লেখার মান তো যেমন তেমন মন্তব্য আর প্রতিউত্তর বেশ বর্জনীয় অবস্থায় চলে এসেছে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় লেখার বিষয়বস্তুর বাইরে গিয়ে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে মন্তব্য প্রতিমন্তব্য করে। কখন কখনো তা শালীনতার পর্যায় অতিক্রম করে। আমার স্বল্প পরিসরে ব্লগের অভিজ্ঞতা আপনার পর্যবেক্ষণ এর সাথে সহমত প্রদানে তাগিদ দেয়। আবারও ধন্যবাদ ভাল থাকবেন সব সময়।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯

জসিম বলেছেন: মনোযোগী পাঠকই কিন্তু ভালো লেখক. সাহসের বিষয়টা কিছুটা আপেক্ষিক. কারণ লিখতে লিখতেই অনেক ভালো লেখা বের হবে.
মাণ সব সময় এক করকম হবে না এটাই স্বাভাবিক. আর যিনি ব্লগ লিখেন সেখানে তার ব্যক্তিগত আগ্রহ, বিষয়ের সাথে তার সম্পর্ক বা জ্ঞান, ব্যক্তির ইচ্ছাসহ অনেক কিছু জড়িত থাকে যেটা লেখাতে বা তার আলোচনায় ফুটে উঠে. আক্রমণ বলতে সমালোচনা হলে কোনো সমস্যা নেই, তবে সেটা হেয় করার জন্য বা অন্য কোন ক্ষতির উদ্দেশ্যে করা হলে তা বিপদজনক.

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ.
ভালো থাকুন.
শুভকামনা.

আর বেশি বেশি লিখুন.

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৭

সায়েম মুন বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ যুক্তিযুক্ত। তবে ইদানীং ক্যাচাল ট্যাচাল কমে গেছে। সবাই বেশ রয়ে সয়ে ব্লগিং করছে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

জসিম বলেছেন: ক্যাচাল কমে গেছে একথা বললে তো বুঝা যাবে ব্লগে কেউ লেখে না, বা লেখালেখি বোধ হয় কমেই গেছে :P
তাই ক্যাচাল বাড়ুক, ব্লগেও লোকজন বেশি বেশি লিখুক. মত, যুক্তি, আলোচনা, সমালোচনা সবই দরকার আছে. তবে সেটা সুন্দরভাবেই হোক. অসুস্থ কিছু থাকলে সেটার সুস্থতার জন্য নজর তো দিতেই হবে!

ভালো থাকুন কবি.
আমি কিন্তু আপনার কবিতার মনোযোগী পাঠক. কমেন্ট না করলেও বুঝে নিবেন কবিতা পড়ছি :P

শুভকামনা অনেক অনেক.

৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

শায়মা বলেছেন: তোমাকেও থ্যাংকস ভাইয়া

তবে সায়েমভাইয়ার কথা শুনে অবাক হলাম। ভাইয়া কই ছিলো আল্লাহ জানে!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

জসিম বলেছেন: ক্যাচাল বলতে সায়েম ভাই হয়তো আগের ক্যাচালের তুলনামূলক অবস্থার কথা বলতে চেয়েছেন. এছাড়া বিভিন্ন বিষয় কেন্দ্রিক তর্ক (বিতর্ক) কম সেটাও হতে পারে.
আর ব্যক্তি আক্রমণ ও নোংরামি যেটা অতি সম্প্রতি দেখা গেছে কয়েকজন ব্লগার/নিকের দ্বারা- সেটা অত্যন্ত নিন্দনীয়.

ভালো থাকুন সব সময়
শুভকামনা.

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন। তবে এতোটা বোধহয় নয়; এখন তো নেই আর! যারা নিক নিয়ে বাড়াবাড়ি করছিল তাদের এড়িয়ে যাওয়াটাই উচিৎ।
আমি এড়িয়ে গেছি, আমার চোখেও পড়ছে না!
এখন ব্লগে একটা সুস্থ অবস্থা বিরাজ করছে।
ধন্যবাদ, চমৎকার একটা পোস্ট

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫

জসিম বলেছেন: আলোচনায় গরম থাকা ভালো. নোংরামি দূরে থাকা আরো বেশিই ভালো!

অনেক ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল.

ভালো থাকুন.

শুভকামনা রইলো.

৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
ব্লগে ক্যাচাল হোক, আলোচনা, সমালোচনা, ভালো- মন্দ লাগা সবই হোক, তবে অসুস্থ চর্চা, সহ ব্লগারকে ব্ল্যাকমেইলিং আর হেনস্তা, ব্যক্তি আক্রমণের চেষ্টা এসব দূর করতে হবে. আগাছা সবখানেই থাকে, থাকবেও. তবে, নিয়মিত সেগুলা পরিষ্কার ও করতে হবে ।

-আপনার এ কথাটাই খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ ।

আপনার তুষার ঢাকা ছবিটা সুন্দর ।

আপনার লেখায় তো দেখি সকল দাঁড়ির জায়গায় ফুল স্টপ !!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৯

জসিম বলেছেন: ব্লগ লেখা শুরুর কিছুদিন পর একদিন খেয়াল করলাম দাড়ি দেয়ার চেয়ে ফুলস্টপ অনেক সহজ. আর ফুলস্টপ দিয়ে লেখার মাঝে এক ধরনের স্বাতন্ত্র আছে.
ছবিটা মোবাইল দিয়েই তোলা. এখানে এখন খুবই শীত. চারদিক বরফে ঢাকা. ছবিতে যতটুকু দেখা যায় তেমনি.
অনেক ধন্যবাদ এতকিছু মনোযোগ দিয়ে পর্যেবক্ষণের জন্য.

ভালো থাকুন.
শুভকামনা.

১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জসিম ভাই, আছেন কেমন? কোন এক ব্লগার আড্ডায় দেখা হয়েছিল মনে পড়ে। আপনার ভার্সিটির ছবিটা দেখে বেশ লাগল... :)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩

জসিম বলেছেন: মাঝখান দিয়ে আপনার সাথে একটু কথা বলেই নেই. আড্ডার কথা অবশ্যই মনে আছে. বসুন্ধরা তো সহজে ভুলা যাবে না. আর আপনার ইরান যাত্রার গল্প দেখেছি. যদিও সবগুলা পড়া হয় নাই. গল্পগুলা সুন্দর.
দূর থেকে বেশ নতুন কিছু জানাটা অনেক ভালো লাগার.
অ.ট- আমার এক ক্লাসমেট ছিলো ইরানের. বেচারীর বিয়ে হয়েছে কয়েক দিন গত বছর.

ভালো থাকবেন জহির ভাই.
শুভকামনা.

১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২১

জুন বলেছেন: যুক্তিপুর্ন লেখা
+

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

জসিম বলেছেন: ভালো-মন্দ মিলিয়ে ব্লগ যে-ই বলুক- আমি বলি, সুন্দর ও ভালো নিয়েই ব্লগ থাকুক.

অনেক ধন্যবাদ জুনাপু.
কৃতজ্ঞতা.

অনেক শুভকামনা.

১২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @শায়মাঃ সাম্প্রতিক সময়ে যা ঘটেছে তাকে ক্যাচাল বলা যায় না, তাকে বড় জোড় ব্যক্তিগত দ্বন্দ, কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি এবং নোংরামিই বলা যেতে পারে। কারা এই ধরনের নোংরামীর জন্য দায়ী - সেটা এই কয়দিনে ব্লগাররা চিহ্নিত করেছেন।

ব্লগে এখন ক্যাচাল, গালিবাজি, অযাচিত ব্যক্তি আক্রমন কমে এসেছে। এটা পজেটিভ ব্যাপার। কোন যৌক্তিক বিষয় নিয়ে আলোচনা, মতের অমিলকে ক্যাচাল বলে না।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৬

জসিম বলেছেন:
বাতাস থাকলে সেখানে ধূলে বালির প্রকোপ থাকা স্বাভাবিক. তবে সেখানে এমন যাতে না হয় শ্বাস নিতে কষ্ট হয়ে যায়. বিপদজনক অবস্থা দেখা দেয় তখনই. ব্লগের কর্তৃপক্ষ সেজন্য সজাগ দৃষ্টি রাখে সেটা খুবই আশার দিক.
আলোচনা, সমালোচনা সবই হোক, ব্লগে যুক্তিতর্ক আরো বেশি হোক. সেটা অন্যের মতকে শ্রদ্ধা করে, নোংরামি না করেই হওয়া দরকার.

ভালো থাকুন.

অনেক ধন্যবাদ.

১৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার লেখা ভাল লেগেছে
আপনার ব্লগিয় নিক আপনার ব্যাক্তিত্বের প্রতিফলন।
শুভ কামনা :)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪২

জসিম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা.

ভালো লাগার জন্য কৃতজ্ঞতা. আসলেই তাই. ব্লগে একটা নিক যা লিখে বা মত তুলে ধরে তাতে তার নিজের মত, জ্ঞান, ভালো-মন্দ, ইচ্ছা এগুলােই সাধারণত ফুটে উঠে.

ভালো থাকুন
শুভকামনা .

হ্যাপি ব্লগিং.

১৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

আরইউ বলেছেন: ব্লগ এখন অনেক শান্ত। কোয়ালিটি পোস্টের পরিমান কমে গেছে। নিয়মিত ব্লগারদের সংখ্যাও কিন্তু কমে গেছে।

তবে ব্লগে এখন আগের মত ক্যাচাল নেই। কাল্পনিক_ভালোবাসার সাথে আমিও একমত।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

জসিম বলেছেন:
শান্ত বলতে যদি আলোচনা , সমালোচনা, ভাল পোস্ট কমে যায়, সেটা তো হলো না- আপনি কি বলেন!

অনেক ধন্যবাদ.

ভালো থাকুন

১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪১

শ।মসীর বলেছেন: ব্লগিং মানেই ব্লগর ব্লগর :) :)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৫

জসিম বলেছেন: একমাত্র আপনেই আসল কথাটা বলতে পারলেন :P সব শেষে এটাই সত্য!

ভালো থাকেন.

শুভকামনা.

১৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আমি মনেকরি ব্লগীয় ক্যাচালের দরকার আছে। এটা সৃজনশীলতার উন্মেষ ঘটায়।

তবে নোংরামি থেকে সকলের দূরে থাকা উচিত। মনে রাখা উচিত আমার পোস্ট, আমার মন্তব্য, প্রতিমন্তব্য সবকিছুই আমার ব্যাক্তিত্বকে প্রতিফলিত করে।

আপনার বক্তব্যের সাথে সহমত।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

জসিম বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ.

ভালো থাকুন.

শুভকামনা.

১৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লেখা।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

জসিম বলেছেন:
ধন্যবাদ হামা ভাই.

শুভকামনা রইলো.

১৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় ভাই আপনার বিচার-বিশ্লেষন মুলক লিখাটি খুব ভাল লাগলো, আমি এই ব্লগে আপনাদের নতুন সদস্য।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৪

জসিম বলেছেন:
ব্লগে স্বাগতম.

লিখতে শুরু করুন, আর বেশি বেশি লিখুন. মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ.

আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইলো.
ভালো থাকুন.

১৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮

জেন রসি বলেছেন: ব্লগ নিজেদের চিন্তা ভাবনা শেয়ার করার একটি চমৎকার মাধ্যম। একজনের সাথে অপরের মতের মিল হবেনা এটাও স্বাভাবিক। সে জন্যই যুক্তি তর্কের মাধ্যমে আলোচনা করে নিজেদের আরো বিকশিত করার একটা সুযোগও থাকে। চর্চাটাও সেভাবেই হওয়া উচিৎ বলেই আমি মনে করি।

চমৎকার পোস্ট।

+++

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৩

জসিম বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে পুরােই একমত. যুক্তি, তর্ক আলোচনাতেই থাকা উচিত.

ভালো থাকুন.
হ্যাপি ব্লগিং.

শুভকামনা

২০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

বর্তমান সময়ের ব্লগিং সংস্কৃতির শুদ্ধ মূল্যায়ন হয়েছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪২

জসিম বলেছেন: আসলে ব্লগ অনেকটা চলন্ত গাড়ির মতো. চলা, থামা, নানা পরিস্থিতি, গাড়িতে বা আশে পাশে বা অন্য কিছু- এসব নিয়েই শেষ পর্যন্ত গন্তব্যে পৌঁছে. আবার চলে. এখানে সময়ে সময়ে নানা কীর্তি দেখাই স্বাভাবিক.

অনেক ধন্যবাদ মইনুল ভাই.
ভালো থাকুন.

২১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৪

শায়মা বলেছেন: কেচাল কাকে বলে জানিনা। হয়তো সায়েম ভাইয়া বা জসিমভাইয়া আগের সেসব গালাগালিকে কেচাল বলেছে।

কাভাভাইয়া ভেরিগুড........
এটা পজেটিভ ব্যাপার। কোন যৌক্তিক বিষয় নিয়ে আলোচনা, মতের অমিলকে ক্যাচাল বলে না। এই কাজটাই কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রমান করেছে এটাই হওয়া উচিৎ।

এই ক্ষেত্রে আমার মনে হয়েছে জেন রসি ভাইয়া আমাদের অগ্রদূত হতে পারে। ব্লগে কেচাল বা বাজে পরিস্থিতি মানেই ছিলো গালিবাজি, অযাচিত ব্যক্তি আক্রমন কমে এসেছে। সেসব কমে এসেছে বটে তবে গত দুদিনে এই গালিবাজি অযাচিত ব্যাক্তি আক্রমনও ছিলো। এবং সেটা গত দুদিন না বেশ কয়েকমাস ধরেই চলছিলো প্রায়ই।

জেন রসি ভাইয়ার সুচিন্তিত আলোচনাগুলিই শেষ পর্যন্ত অনেক সমস্যার সমাধান করেছে। আমার ধারণা আমিও মাথা ঠান্ডা রেখেই কথা বলতে পেরেছি এমনকি আমার ব্লগে আমার ব্লগ জীবনে দেখা সর্বোচ্চ নোংরামীর জবাবও আমি ঠান্ডা মাথাতেই দিতে পেরেছি। এবং এতদিন পরে আমি এটাও বুঝেছি নোংরামী যারা করে তারাই ঘৃন্য। যার সাথে বা যেখানে করা হয় তারা না।

ব্যাক্তিগত দ্বন্দ হোক আর যাই হোক এই রীতি বা আলোচনা কিভাবে হতে পারে এই চর্চা এর আগে আমরা দেখিনি। দেখেছি শুধুই কেউ খেপে গেলেই লাফ দিয়ে মা বাবা তুলে গালাগালি যার আসলে কোনো মানেই নেই বোকামী ছাড়া।

জেন রসিভাইয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা তিনি আমাদেরকে শিখিয়েছেন কিভাবে যুক্তিপূর্ণ আলোচনা করে অনেক সমস্যার সমাধান করা যায়।

আশাকরি এর পর থেকে নতুন কিছু মানুষ শিখবে।

গতকালও আমার মনে হয়েছে কেচাল শুধু কমেন্টে না পোস্টেও হতে পারে। এবং অনেকেই সেটা বুঝে বা না বুঝে দিয়েও বসে। সেখানেও আমার যুক্তিপূর্ন আলোচনার চেষ্টা করা কিছু কমেন্ট মুছে দেওয়া হয়েছে। যদিও আমার আচরণ ১০০% ভদ্র ছিলো। আমার ধারনা সেটা না করে সত্যি যদি কারো কোনো মতামত থাকে তবে মন্তব্য প্রতি মন্তব্য না মুছে যুক্তিযুক্ত আলোচনার আসা উচিৎ। কারণ কেচাল টাইপ পোস্ট দিয়ে আমি কেচাল হবার ভয়ে ভয় পেয়ে কমেন্ট মুছবো এমন ভাবার আগে তেমন পোস্ট না দেওয়াই ভালো। আর দিয়ে ফেল্লেই তার পক্ষে তার যুক্তি থাকতে হবে।

আর আশা করছি এখন থেকে সেটাই হবে মানুষ শিখবে কিভাবে বুদ্ধি বৃত্তিক চর্চা করতে হয়। অযথা অন্যের পিছে লেগে বা গালি না দিয়ে তাকে যুক্তিতে হারিয়েও যদি কিছু শেখানো যায় সেটাই মঙ্গল।


ব্লগবাসীর মনে শান্তি আসুক । আমরা নিজেদের ও অন্যের জন্য কিছু ভালো চিন্তা করি বা কাজ করি।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৫

জসিম বলেছেন: যা বলেছেন সবই ঠিক আছে. কিন্তু বিষয় হচ্ছে- সবকিছু সবার ভালো তো কখনোই লাগে না আর লাগবেও না. যার যে বিষয়ে বা যেখানে আগ্রহ সেখানে থাকলে তো দোষের কিছু নেই! সবার কবিতা ভালো লাগে না. কেউ বিজ্ঞান কাহিনী ছাড়া কিছু লিখেন না. এখন এজন্য তো সেটা কারো দোষ না. বিষয়টা এমনও না যে সামু বলছে- এটা লেখা যাবে না এমন কিছু.

আর আশা করছি এখন থেকে সেটাই হবে মানুষ শিখবে কিভাবে বুদ্ধি বৃত্তিক চর্চা করতে হয়। অযথা অন্যের পিছে লেগে বা গালি না দিয়ে তাকে যুক্তিতে হারিয়েও যদি কিছু শেখানো যায় সেটাই মঙ্গল।


ব্লগবাসীর মনে শান্তি আসুক । আমরা নিজেদের ও অন্যের জন্য কিছু ভালো চিন্তা করি বা কাজ করি।
এটাই থাকুক.

ধন্যবাদ.
ভালো থাকুন.

২২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৩

সায়েম মুন বলেছেন: @শায়মা আপি
ক্যাচাল বলতে ব্যক্তি আক্রমণ, ইট কাঠ পাথর কাদা ধূলোবালি ছোঁড়াছুড়ি, নোংরা গালিগালাজ---ইত্যাদিকে বুঝানো হয়েছে। বিশেষ করে আস্তিক নাস্তিক বা ধর্মীয় ইস্যুগুলোতে ব্লগ একদম গরম হয়ে যেত। এসব ব্যাপারে একশ হাত দূরে থাকার চেষ্ঠা করেও মাঝেমাঝে পরিস্থিতি কোন দিকে যায় তা উঁকিঝুঁকি দিয়ে দেখতে গিয়ে কত সময় যে পার হয়ে যেত... 8-|

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

জসিম বলেছেন: উকি দিয়ে ঝুঁকিতে পড়ার কোনো মানে নাই- কি বলেণ সায়েম ভাই!

উকি ছাড়াই ঝুঁকিমুক্ত থাকুন.
শুভকামনা

২৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

শায়মা বলেছেন: সায়েমভাইয়া তুমি কি ব্লগ ছেড়ে চলেই গেছো? :(

তোমার কেচাল বুঝলাম আর এখনকার কেচালও বুঝলাম তবে সব কেচাল দূর হোক! সবার শান্তি হোক।

২৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

সায়েম মুন বলেছেন: আমি আবার ব্লগ ছাড়বো কেন বি. আপি। 8-|
ইদানীং প্রতিদিন রাতের বেলা ব্লগাচ্ছিতো। পোস্ট দেয়া হয় না এই যা।
আর আমি কিন্তু কোন ক্যাচালে নাই। পৃথিবীর সর্বত্র শান্তি বিরাজ করুক। /:)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২০

জসিম বলেছেন:
ঠিক আছে. আপনি ভালো থাকেন. সেই কামনাই রইলো.

শান্ত্ই আসল কথা.

২৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪১

শায়মা বলেছেন: সুখে ও শান্তিতে সবাই লেখালিখির চর্চা করুক। অন্যের পিছে খোঁচাখুঁচি না করুক এবং যে যাই লিখুক তার উত্তর যেন তার নিজের কাছেই থাকে। অন্যের কাছে দেবার মত ও নিজের বিবেকের কাছে দেবার মত --- তাহলেই নিশ্চয় সবার মঙ্গল!!!!!!:)

০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩২

জসিম বলেছেন: শান্তি.

২৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: মানসম্মত পোষ্ট হবে কি করে আগের সেই বাঘা বাঘা্ ব্লগারা লেখা বন্ধ করে দিয়েছে। আর শুধু এই ব্লগে না সব ব্লগেরই একই অবস্থা একটি নিদ্রিষ্ট সময় পরে জনপ্রিয় সব ব্লাগারেরা লেখা বন্ধ করে দেয়। আর এর একটাই কারণ অফলাইনের ব্যাস্থতা। ব্লগিং করলে যে আসলেই অনেক সময় নষ্ট হয়।
এখন তো পোষ্ট হয় ফেসবুকিয় স্ট্যাটাস স্ট্যাইলের।
আসলেই আগের মত জ্ঞান গম্ভীর পোষ্ট এখন হয় না বললেই চলে ওই সব ব্লগ থেকে অনেক কিছু শিখা যেত।

আর এ সবই হচ্ছে বিবর্তনের ফসল কোন কিছুই বিবর্তনের বাহিরে না। :`>

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.