নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জঙ্গি তৎপরতায় সরকার পক্ষের কান্নায় শরিক হয়েছে প্রকৃতি। সবাই সম:স্বরে কাদছে। গুলশান ও শোলকিয়ার সন্ত্রাসি ঘটনায় সরকার বাহাদুর একটু লড়েচরে বসেছেন। তাবিজ, কবজ, পানিপড়া ও ঝারফুর মতো উপসম প্রক্রিয়া গুলি ইতিমধ্যেই চালু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কেউ একটিবারও ভেবে দেখছেন না, কেন? কেন এমন ঘটনা গুলি বার বার ঘটছে। জঙ্গি মোকাবেলায় সরকার তথা দেশ আজ দিশাহারা। প্রধানমন্ত্রী বলছেন আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি কিন্তু বিএনপি তার সঙ্গে নেই। বিএনপিও তার মতো করে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। আমরা আম জনতা তাদের পৈত্রিক সম্পদ।
আজ সবাই বলছেন, জঙ্গি তৈরী হচ্ছে কেন? কেন জানি কেউ এর প্রকৃত কারনটা খুজে পাচ্ছেন না। কেউ কেউ সামাজীক মুল্যবোধের অবক্ষয়, র্দুনীতি ও সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা হয়নি বলে দোষারোপ করছেন। ১৯৭৫ এর পর থেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্রে ধর্ম ব্যাবহারের যে মহাউৎসব চলছে তাকে কিন্তু কেউ দায়ী করছেন না। যে দেশের সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ও ধর্মিও রাজনীতির মতো অনুসঙ্গ গুলি গ্রন্থিত সেই দেশে এই গুলিতো স্বাভাবিক ঘটনা। তেতুল গাছে আমের ফলন যেমন অসম্ভব তেমনি ধর্ম ব্যাবহারে সেকুলার কল্পনাও অসম্ভব।
বঙ্গবন্ধু অনেক স্বাধ করে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখেছিলেন। ১৯৭৫ পরবর্তি সব সরকার মিলে দেশটার আজ এই হাল করেছে। শেখ হাসিনাও এদের বাইরে নয়। বিশমিল্লাহ দিয়ে শহিদ জিয়া শুরু করেছিলেন বিদায় হজ্বের বানী দিয়ে শেষ করেছেন শেখ হাসিনা।
২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্ট লিখকের যুক্তিতে ধার বেশী ।
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: বিদ্যুৎ চমক , কোন ইসলামী আইন। ইসলাম বলতে বহু মতবাদের এক সাধারন নাম। কারন ইসলাম নামের অধিনে বহু উপদল আছে। সাধারণ গনতন্ত্রে কিছুটা হলেও গনতন্ত্র থাকে, যখন খোদার নামে মানব রচিত আইন চলে সেখানে সাধারণ মানুষের মুখ স্তব্ধ করা হয় এই বলে যে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলা মানে আল্লহর আইনের বিরুদ্ধে কথা বলা।
৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১১
খন্দকার আঃ মোমিন বলেছেন: বিসমিললাহ লিখতে যার ভুল হয় সে যায় জঙ্গিবাদের জন্য ইসলাম কে দায়ী করতে , অবশ্য এমন লোক গুলাই আবল তাবল বকে থাকে ।
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৮
রাসেল সরকার বলেছেন: কোন সন্দেহ নাই, ইসলামই একমাত্র মনোনীত জীবন বিধান কিন্তু যারা ধর্মের নাম ব্যবহার করে বা ধর্মের লেবাশ ধারণ করে নিরপরাধ মানুষ হত্যা করে তারাই হচ্ছে, যুগের এজিদবাদী চক্র ।
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮
অেসন বলেছেন: @বিদ্যুৎ চমক , মর্ডান সোসাইটি, নাইট ক্লাব, মদ, জুয়া আধুনিকতা বলতে যা বোঝায় তাতে অভ্যস্ত ছিল যারা তাদের হতাশাগ্রস্থ
মনে ইসলামের নামে ব্রেন ওয়াশ করে জঙ্গি বানানো সহজ নয় কি ? লজিক দিয়ে একটু ভাবুন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২০
বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: পবিত্র কুরআন অনুযায়ী দেশ চললে জঙ্গীবাদ দমন করা যেত, কারণ পবিত্র কুরআনে বিনা কারণে অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যাকে অপরাধ বলে ঘোষনা করা হয়েছে। মানুষের আদর্শ গড়ার কারীগর ইসলাম ধ্বংশ করে মানুষের পার্থিব লোভ, লালসা, নেতাদের ক্ষমতালিপ্সা দ্বন্ধের জন্য জঙ্গীবাদের উত্থান, আর আজ যারা জঙ্গীবাদী তারা এবং তাদের ফ্যামিলি সব সময় ইসলাম থেকে দুরে ছিল। মর্ডান সোসাইটি, নাইট ক্লাব, মদ, জুয়া আধুনিকতা বলতে যা বোঝায় তাতে অভ্যস্ত ছিল জঙ্গীবাদে যারা জড়িত তাদের বেশির ভাগই। তাই গাজাখুরী না বলে লজিক দিয়ে ভাবতে হবে।