নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশপ্রেমিক

দেশপ্রেমিক রাতুল

ধন্য আমি জন্মেছি এই দেশে ।

দেশপ্রেমিক রাতুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনার সামান্য অনুদান [রক্ত (O+) ও টাকা] বাঁচাতে পারে একটি মেধাবী প্রাণ

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

নাম তার নুসরাত জেরিন জিনিয়া। (প্লিজ কেউ এড়িয়ে যাবে না)

৩৯তম ব্যাচ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজির (আইআইটি) প্রথম ব্যাচ। স্নাতক পর্যায়ে ব্যাচ এবং বিভাগের প্রথম স্থান অধিকারী।
জন্ম ১৯৯১ সালের ৭ই জুন গাজিপুরের টঙ্গীতে। ছোটবেলা থেকেই সে ছিল ক্লাসের ফার্স্ট গার্ল। কিন্তু বইয়ে মুখ গুজে থাকতোনা মোটেই। সদা হাস্যোজ্জ্বল সে মেয়েটির চোখে স্বপ্ন ছিল একদিন অনেক বড় হবার। স্কুল কলেজের পাট চুকিয়ে ভর্তি হল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন টেকনোলজিতে, সেখান থেকেও বের হল ডিপার্টমেন্টের প্রথম হয়ে। ৫ ফেব্রয়ারি সমাবর্তন ও হল, যেদিন সে নিয়ে এল তার স্বপ্নের সনদপত্র। তার কয়েকদিন পরেই এল খবরটা।
হালকা অসুস্থতা আগেই ছিল, কিন্তু হঠাৎ করেই বেশি অসুস্থ হয়ে যাওয়ায় রক্ত পরীক্ষা করা হল । আর তাতেই ধরা পড়লো মরণব্যাধি ব্লাড ক্যান্সার। আর তা পৌঁছে গেছে তার ক্ষতিকর পর্যায়ে , যাকে সচরাচর বলা হয়ে থাকে Acute Myeloid Leukemia (AML). যেখানে একটি দিন দেরি মানেই অবস্থা ক্রমান্বয়ে খারাপ হতে থাকে।

ডাক্তারদের কথা অনুযায়ী প্রাথমিক ভাবে এখন জরুরী ভিত্তিতে কেমোথেরাপি এবং পরবর্তীতে হয়তো বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করতে হবে। কিন্তু কেমোথেরাপি দিতে হবে এখনি। যত দেরি হবে , ততই অবস্থা খারাপের দিকে যাবে।
না, হেরে যেতে চায়না জিনিয়া। আর চাইলেই বা আমরা তাকে হারতে দেবো কেন? মানুষ পরাজিত হবে সামান্য ক্যান্সারের কাছে, তা কিছুতেই হতে পারেনা। আমরা তা হতে দিতে পারিনা!
নুসরাত জেরিন জিনিয়া – এখন পিজি হাসপাতালে ভর্তি।
দিন যত যাচ্ছে অবস্থা তত খারাপ হচ্ছে।
প্রতিদিন ৩-৪ ব্যাগ O+ রক্ত লাগছে...

যারা রক্ত দিতে আগ্রহী তারা নিচের ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিন। জিনিয়ার রক্তের গ্রুপ ও-পজেটিভ (O+)।
গ্রপের লিংক:Blood Collection for Zenia]


একবার ভাবুন, প্রতিদিন এই পরিমাণ রক্ত জোগাড় করা কত কঠিন! প্রাথমিকভাবে রক্তের জন্য আর দেশে কেমোথেরাপির জন্য খরচ হবে হয়তো ১০-১২ লক্ষ টাকা। নিয়মিত এই কাজ দুটা করতে না পারলে, সম্ভাবনাময় এই মেয়েটার প্রাণ ধীরে ধীরে হাতে নিয়ে নিবে যমদূত!

বিদেশে নিয়ে গিয়ে ‘বোন ম্যারো ট্র্যান্সপ্ল্যান্ট’ করতে লাগবে ৬০-৬৫ লক্ষ টাকা। মানে, পুরো চিকিৎসাটা প্রায় ৭৫-৮০ লক্ষ টাকার মামলা...
জিনিয়ার বন্ধুরা জিনিয়াকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্নভাবে অর্থ সংগ্রহ করছেন। ছুটছে ঢাকার বড় বড় মার্কেট ‍গুলোতে। জিনিয়াকে যে বাঁচাতে হবেই।
আসুন না ওর দুরারোগ্য ব্যাধিটাকে একটা ধাক্কা মারি সবাই মিলে...

আমরা অনেক তো রাজনীতি-সমাজনীতি-ব্যক্তিগত অনুভূতি নিয়ে কথা বলছি... একটু না হয় জিনিয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ি... ফেসবুকে এমন অনেকেই আছেন, যাঁরা একটা স্ট্যাটাস দিলে দশ লক্ষ টাকা পর্যন্ত উঠে আসা সম্ভব ওই স্ট্যাটাসের মাধ্যমে...

পৃথিবীর উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু, বাংলাদেশের যে যেখানেই থাকুন না কেন সবাই এগিয়ে আসি প্লিজ... আসুন না সবাই মিলে বলি-- জিনিয়া জিতবেই...

**************************************
জিনিয়াকে আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়ার জন্য ওর বড় ভাই মো: জসিম উদ্দীন-এর
বিকাশ নং – 01738275127
এছাড়া, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে একটা অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। টাকা, ডলার অথবা যেকোন বৈদেশিক অর্থ পাঠানো যাবে
Account Name: Md. Jashim Uddin (Zenia's Brother)
Account No-18117105901
Standard Chartered Bank
Gulshan North Branch
Branch Routing No- 215261900
SWIFT Codes for Bangladesh: SCBLBDDX
জিনিয়ার বড় ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন এই নম্বরে- জ়সিম- 01714361789
***
____________________

*** পিজি হাসপাতালে O+ রক্ত দেয়ার জন্য
hematology unit (floor-14)
ward room number -1511
bed number - FP(Green 3)
*******************************************
যারা রক্ত দিতে আগ্রহী তারা নিচের ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিন। জিনিয়ার রক্তের গ্রুপ ও-পজেটিভ (O+)।
গ্রপের লিংক:Blood Collection for Zenia


মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬

দেশপ্রেমিক রাতুল বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

যোগী বলেছেন:
আল্লাহ নিঃশ্চয় হৃদয়বান মানুষের উছিলায় তাকে সাহায্য করবেন।

পোস্টটি স্টিকি করার জন্য অনুরোধ করছি।

৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

আল্লাহ নিঃশ্চয় হৃদয়বান মানুষের উছিলায় তাকে সাহায্য করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.