নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে যাই মনে করুক, আমার কিচ্ছু আসে যায় না। আমি যাই মনে করি, কারো কিচ্ছু আসে যায় না।
এই ছোট্ট জীবনে আল্লাহর রহমতে অনেক জাগায় যাওয়া হয়েছে, মোটামোটি দেশের ভেতর অনেকগুলো যায়গা দেখেছি, অনেক জাগায় আড্ডা দিয়েছি। অনেক স্পেশাল যাগায় বসার সুযোগ হয়েছে।
কিন্তু, সেন্টমার্টিন ভ্রমণের সময় এমন এক যায়গায় টানা ৩ দিন বসা হয়েছে যে, পূর্বের সকল স্থানের মজা এক মুহূর্তে গ্রাস করে দিয়েছে। যায়গাটি হচ্ছে সেন্টমার্টিন এর ঝেটি। যেখানে জাহাজ ট্রলার নৌকাগুলো ভিরে।
এই সেই স্থানঃ
এখান থেকে সূর্যাস্ত দেখা যায়, বেশ কয়েকটা সিড়ি আছে যেখানে বসা যায়। ২৪ ঘন্টা এখানে প্রচন্ড বেগে বাতাস বয়। আরো বড় কথা, এটা সমুদ্র তীরে থেকে প্রায় আদা কিলো সমুদ্রের দিকে। অর্থাৎ ঠিক নিচে যে পরিমান পানি আছে, সেখানে আমার ঠাই পাওয়া অসম্ভব!
প্রথমে যে ছবিটা দিয়েছি, সেখানেই মূলত জাহাজ আর ট্রলার থামে। জায়গাটা বেশ পিচ্ছিল। সাদা জামা কাপড় পরা কালো লোকটা আমি আর একটু বেশি ই গভীরে গিয়েছিলাম। তাই শক্তিশালি ঢেউগুলো বেশ জোরেই ধাক্কা দিচ্ছিল আমায়। ঝেটির সাথে ঢেউ ধাক্কা লেগে পানি ছিটে আসে গায়ে।
এ যে কেমন ভাল লাগা, এর কোন ব্যাক্ষা হয় না। পৃথিবীর কোন ভাষার কোন বাক্য দিয়ে সেই আনন্দ, সেই অনুভূতি প্রকাশ করা সম্ভব না। তবুও সৃতিগুলো ধরে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা।
জয়তু ভ্রমণ।
২৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: চারিদিকে তো পানি, চালিয়ে আর কোথায় যাব
২| ২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
ডেমোনিয়াক ম্যাডম্যান বলেছেন: যাইতে ইচ্ছা করের
২৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: ইচ্ছাকে শক্তি আর সাহসে রুপান্তরিত করে, কিছু পাগলা ফ্রেন্ড নিয়ে দৌড় দিতে হবে। নাহলে যাওয়া হবে না।
৩| ২৯ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:১৮
ইমরান আশফাক বলেছেন: আমার ও জায়গাটা মন্দ লাগে নাই, জেটির ঐ জায়গা থেকেই তো ছেড়া দ্বীপে যাওয়ার নৌকাগুলি ছাড়ে।
২৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: ছেড়া দ্বীপে আমরা হেটে গেছিলাম প্রায় ৩/৪ ঘন্টা সময় লাগছে। সাথে পুরা দ্বীপ চক্কর দিছি, এ টু জেড!
৪| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৩৭
লিখেছেন বলেছেন: সুনডর লাগল
২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৪৭
লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:০৯
কেএসরথি বলেছেন: চালিয়ে যান!