নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সদা-সর্বদা সুখি মানুষ। চরম পর্যায়ের পজেটিভ মাইন্ড। আমার প্রতিটা দিন ঈদের দিন, প্রতিটা রাত চান রাত।

http://fbcdn-sphotos-d-a.akamaihd.net/hphotos-ak-ash3/t1.0-9/p720x720/942496_584868144900444_1249669032_n.jpg

লাবিব ইত্তিহাদুল

যে যাই মনে করুক, আমার কিচ্ছু আসে যায় না। আমি যাই মনে করি, কারো কিচ্ছু আসে যায় না।

লাবিব ইত্তিহাদুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিলেট এর জনপ্রিয় পাঁচ ভাই হোটেল – পেট চুক্তি খানাপিনা (ভ্রমণ ভিডিও ব্লগ)

৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৩৪



এটা ছিল দ্বিতীয় বারের মত সিলেটে ঘুরত্রে যাওয়া। ট্যুরে যাওয়ার আগেই মানসিক প্ল্যান ছিল পাঁচ ভাই হোটেল এর ভর্তা আর কোয়েল রান্না খাওয়ার। তো, ফেরার দিন বাসের টিকিট কেটে ফাকা সময়ে দৌড় দিলাম এই পাঁচ ভাই হোটেল এর উদ্দেশ্যে।

সিলেটের জিন্দা বাজার পয়েন্ট থেকে খুব কাছেই এই পাঁচ ভাই হোটেল এবং ৫ ভাই মিলেই শুরু করেছেন এই হোটেল। ঢুকতেই প্রথমে চোখে পরল টিক্কা। একটা বড় কড়াইতে ভাজা হচ্ছে চিকেন টিক্কা। দেখেই লোভ লেগে গেল। ভেতরে ঢুকে দেখি বসার প্লেস নাই। পরে একজন ওয়েটার এসে ভেতরে নিয়ে গেল। ৪ জন বসার প্লেস পেলাম।



শুরুতেই ভর্তা দিয়ে শুরু। বাকি টা ইতিহাস। আস্ত কোয়েল পাখির ভূনা আর আঁচার টা আমার কাছে প্রচন্ড সুস্বাদু ছিল। পাঁচ ভাই হোটেল এর এই কোয়েল আর আঁচার এর স্বাদ দীর্ঘদিন মনে থাকবে আমার। খাবারের মান, পরিবেশ ও স্বাদ অনুপাতে দাম অনেক অনেক কম। আবার সিলেট গেলে আবার ও যাব বলে আশা করি।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: আপনার মুখের প্রশংসা করতে হয়, আস্ত কোয়েল পাখি পুরোটাই একবারে মুখে দিলেন কেমনে আর গিললেন কেমনে?

৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:০৫

লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: চাবায় খাওয়ার অংশ টা খেয়ে ফেলছি :-B এরপর উচ্ছিষ্ট ফেলে দিছি :#)

২| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৬

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। যেতে হবে একদিন.....!!

৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:০৭

লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: কোয়েলের সাথে আমার মিষ্টি আঁচার নিতে ভুল করবেন না কিন্তু :`>

৩| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:০৫

অশ্রুকারিগর বলেছেন: আমার ফেভারিট হচ্ছে টম্যাটো ভর্তা, কালা ভুনা, মুরগির রোস্ট, কোয়েল পাখি, কবুতর পাখি । ডেজার্ট হিসেবে পুডিং টা অনেক সুস্বাদু। বিকাল বেলা চালের রুটি দিয়ে গরুর মাংশ অথবা হালিম। সিলেট শহরে থাকি বলে যখন খুশি তখন খাই। Feeling Lucky ! :P

৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:০৮

লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: এই দিক থেকে আপনি সত্যি বেশ লাকি। আমি চিন্তা করছি কদিন পর পর ই সিলেট দৌড় দিব, এই হোটেলে খাওয়ার জন্য B-) B-)

৪| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১:০৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাদের তো কোন রুচিই ছিলো না। একবারে কিছু খাইতে পারলেন না। এই রকম কাস্টমার দোকানে নিয়মিত গেলে ঐ ৫ ভাইকে হোটেল ব্যবসা বন্ধ কইরা পুরান ব্রীজে ঠেলা মারার কাজ শুরু করতে হবে হে হে হে :P

তয় আপনার আইডিয়াটা পছন্দ হইছে। ভিডিও করে পোষ্টে দিছেন। ছবি আপলোডের কোন ঝামেলা নাই।

পোষ্টে পিলাচ। জীবনটা ১৫ আনাই মিছা হয়া গেলা। সিলাটে ৭ বছর থাকার পরেও এই হোটেলের সন্ধান পাইলাম না :((

০৩ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: আপনি সিলেট থেকেও এই হোটেলে যান নাই!! আপনারে বীষ দিমু নাকি দড়ি? :P

আমি সিলেটের লোকাল হলে ডেইলি চলে যাইতাম ওখানে।

৫| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১:৪২

কলাবাগান১ বলেছেন: সময় সল্পতার জন্য এত খাওয়া দাওয়া...সময় থাকলে তো আপনারা পুরা রেস্টুরেন্ট ই খেয়ে ফেলতেন

০৩ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: ওটা আমি না ভাই। আমার ট্যুর ম্যাট আলামিন ভাই। তার ট্রেনের টাইম হয়ে গেছিল তাই বেচারা দ্রুত চলে গেছে।

৬| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:১১

কোলড বলেছেন: Hotel is where you stay NOT where you eat.

০৩ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলে হোটেল বলতে আমরা খাওয়ার যায়গা ই বুঝি। আমাদের দেশে এমনটাই হয়ে গেছে।

৭| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫০

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আহা রে কতবছর ধইরা সিলেট যাই না.
এইবার গেলে পাঁচ ভাইয়ের ভর্তা টেরাই দিমু.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.