নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবই ভাল

সবই ভাল

চলন বিল

সবই ভাল

চলন বিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনা এক সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছেন, ধর্ম নিয়ে কেউ খারাপ কিছু বললে তার সেন্টিমেন্টে লাগে

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩০



মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ, ধর্মীয় সেন্টিমেন্টের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন পূর্বক এই মূহুর্তে ক্ষমতা কোন পুরুষের হাতে ছেড়ে দিন।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

নিমগ্ন বলেছেন: তাহলে তো ইসলাম নারি'দের অবজ্ঞার চোখে দেখে এটা নিশ্চিত।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

চলন বিল বলেছেন: ইসলাম কাকে কিভাবে দেখে এইটা মূল বিশয় না, পয়েন্ট অব ভিউ হল বামাতিদের ২ নৌকায় পা দেয়া নীতি।

২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭

যোগী বলেছেন:
জার্মানি কী খুবই অসফল দেশ? ইন্ডিয়ার সফলতা কী ইন্দিরা গান্ধীর হাত ধরে আসেনি? জামাত কী নারী নেত্রীত্ব মেনে নেয় নি?

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

চলন বিল বলেছেন: অমুসলিমদের কাছ থেকে এসব প্রশ্ন আসাটাই স্বাভাবিক। এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে আমি অপারগ। পোস্টের উদ্দেশ্য হল,
আওয়ামি লীগের মুসলমান সমর্থকরা ব্যাপারটাকে কিভাবে দেখছে?

৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

এ আর ১৫ বলেছেন: নারী নেত্রী্ত্ব কি করে হারাম হয়। যে হাদিসের উদাহরন দেওয়া হয়েছে সেটা একটা কি সত্য না মিথ্যা ?? যদি নারী নেত্রী্ত্ব হারামই হবে তবে রসুল ( সা) নারী বিবি খাদিজার নেত্রী্ত্বে চাকুরী করলেন কেন এবং বিয়ের পরে নারীর নেত্রী্ত্বাধিন ব্যবসায় কেন সহযোগি হোলেন ??? ইসলাম ধর্মের ঊষা লগ্নে এই মহিয়শী নারীর আবাদান কি অসিকার করা যাবে। হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যনরত সময় গুলোতে ব্যবসার দেখভালতো ঐ মহিয়শী নারী যদি না করতেন তাহোলে কি রসুল (সাঃ) একাগ্র চিত্তে ধ্যন করতে পারতেন। তাহোলে ইসলাম ধর্মের জন্ম লগ্নে কি কোন নারী নেত্রী্ত্বের ও পৃষ্ঠপোষকতা ছিল না । নারী নেত্রী্ত্ব যদি হারাম হয় তাহোলে ইসলাম ধর্মের জন্ম প্রক্রিয়াটাইতো হারাম হয়ে যায় যেখানে নবী সয়ং নারী নেত্রী্ত্বের ব্যবসার সহযোগি ছিলেন এবং নারীর পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছেন এবং যে হাদিসের উদাহরন দেওয়া হয়েছে তা কত খানি গ্রহন যোগ্য !!!

৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১

এ আর ১৫ বলেছেন: নবীজীর তায়েফ আক্রমণের সময় (৮ হিজরিতে) কিছুতেই তায়েফের দুর্গ ভাঙ্গা যাচ্ছিল না। তখন তিনি ঘোষণা করে দিলেন, দুর্গের ভেতর থেকে যে সব ক্রীতদাস পালিয়ে আসবে তারা সবাই মুক্ত হবে। শুনে অনেক ক্রীতদাস তায়েফ দুর্গ থেকে পালিয়ে আসে, ফলে দুর্গের পতন হয়। বালক আবু বাকরা (হজরত আবু বকর রাঃ নন) ছিলেন সেই ক্রীতদাসের একজন। তারপর দীর্ঘ চব্বিশ বছর চলে গেছে, নবীজী দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন, সেই ক্রীতদাস বালক এখন বসরা নগরের গণ্যমান্য নাগরিক। তখন ঘটে গেল মুসলমানের ইতিহাসে প্রম রক্তাক্ত গৃহযুদ্ধ, হজরত ওসমান খুন হবার পরে হজরত আলীর বিরুদ্ধে হজরত আয়েশা-তালহাযুবায়ের দলের। উট শব্দটার আরবি হল “জামাল।” বিবি আয়েশা উটে চড়ে হজরত আলীর বিরুদ্ধে সৈন্য-পরিচালনা করেছিলেন বলে এ-যুদ্ধের নাম হয়েছে “জামাল-যুদ্ধ।” এধারে-ওধারে বারো হাজার সাহাবি খুন হয়েছেন এ-যুদ্ধে।

হজরত আলী ‘জামাল-যুদ্ধে’ জয়লাভ করে বিবি আয়েশাকে সসম্মানে মদীনায় পাঠিয়ে দেবার পর বসরায় প্রবেশ করে শহরের গণ্যমান্য লোকদের ডেকে পাঠান। আবু বাকরা তখন হজরত আলীকে এই হাদিস শোনান। নবীজীর সময় ৬২৯ থেকে ৬৩২ সাল পর্যন্ত রোম সম্রাট হিরাক্লিয়াসের আμμমণে ইরাণে খুব বিশৃঙ্খলা হয়েছিল। তখন সেখানে দু’জন নেত্রীর আবির্ভাব হয়েছিল। সে-কথা শুনে নবীজী নাকি আবু বাকরাকে এ-হাদিস বলেছিলেন। হাদিসটা হল − “আবু বাকরা বলিয়াছেন, জামাল-যুদ্ধের সময় আমি সাহাবীদের সহিত যোগ দিয়া (বিবি আয়েশার পক্ষে) যুদ্ধে প্রায় নামিয়া পড়িয়াছিলাম, কিন্তু নবী (দঃ)-এর একটি কথায় আলাহ আমাকে বড়ই উপকৃত করিয়াছেন। যখন নবীজী (দঃ)-কে বলা হইল যে (পারস্য সম্রাট) খসরুর মৃত্যুর পরে পারস্যের লোকেরা তাহার কন্যার উপর নেত্রীত্ব অর্পণ করিয়াছে, তখন তিনি বলিলেন − ‘কখনও উনড়বতি করিবে না সেই জাতি যে জাতি তাহাদের নেতৃত্ব অর্পণ করে নারীর উপরে” (সহি বোখারীর ইংরেজী অনুবাদ, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নম্বর ৭০৯)।

এটা বোখারীর যে কোন বাংলা অনুবাদে পেয়ে যাবেন, হাফেজ মোঃ আবদুল জলিলের ৯০ পৃষ্ঠার ২২২ নম্বরে তো পাবেনই, আজিজুল হক সাহেবের বোখারীর চর্তু খণ্ডের ২২৬ পৃষ্ঠাতেও পাবার কথা। অর্থাৎ আমরা পেলাম ঃ

এ হাদিস জানার পরেও তিনি বিবি আয়েশা (রাঃ)-র পক্ষে যুদ্ধে “প্রায় নেমে পড়ছিলেন,” পরে হঠাৎ মত পরিবর্তন করেন। অর্থাৎ হাদিসটা প্র মে তাঁর মনে পড়েনি।
এ হাদিস আবু বাকরা প্রকাশ করেছেন হজরত আয়েশা (রাঃ) পরাজিত হবার
পরে, আগে নয়।
এ হাদিস অনুসারে তাঁর উচিত ছিল বিবি আয়েশা (রাঃ)-র বিপক্ষে হজরত আলী (রাঃ)-র পক্ষে যুদ্ধ করার। তা তিনি করেননি।
বলেছেন নবীজীর মৃত্যুর সুদীর্ঘ ২৪ বছর পর, তার আগে একবারও বলেননি।
এ হাদিসে তিনি বড়ই উপকৃত হয়েছেন বলে জানান।
তিনি হজরত আলী (রাঃ)-কে বলেছেন, অন্য কাউকে না জানালেও তিনি নাকি শুধু হজরত আয়েশা (রাঃ)-কে জামাল-যুদ্ধের আগে চিঠি লিখে এ-হাদিসের কথা জানিয়েছিলেন। (অর্থাৎ তাঁকে নেত্রীত্ব ছাড়তে বলেছিলেন)।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ হাদিস নবীজী বর্ণনা করেছেন অনেক সাহাবীকে, কিন্তু যে-হাদিসের সাথে বিশ্বের সমস্ত মুসলিম নারীদের সম্মান ও অধিকার কেয়ামত পর্যন্ত বাঁধা, সেই অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ হাদিস নবীজী বলেছেন শুধু তাঁকেই, আর কোন সাহাবীকেই নয়, বিদায় হজ্জ্বের খোৎবাতেও নয়।
এবার কিছু সহজ হিসেব করা যাক।

আবু বাকরা বলেছেন “আমি বড়ই উপকৃত হইয়াছি।” কিভাবে ? তিনি কোন নেতা বা রাজা বাদশা ছিলেন না, কিভাবে তিনি ব্যক্তিগতভাবে বড়ই উপকৃত হলেন। প্রশড়বই ওঠে না। তিনি তো বিবি আয়েশার বিরুদ্ধে হজরত আলীর পক্ষে যুদ্ধও করেননি।
জামাল-যুদ্ধে যদি আয়েশা (রাঃ) জিতে যেতেন, তবে কি তিনি এ-হাদিস প্রকাশ করতেন ? কে জানে!!
জামাল-যুদ্ধ যদি না হত তবে তিনি এ-হাদিস বলতেন কি ? বোধহয় না, কারণ তিনি সুদীর্ঘ ২৪ বছরে এ-হাদিস বলেননি।
এবারে প্রমাণ।

চিঠিতে এ-হাদিস কথা জানাবার পরেও বিবি আয়েশা (রাঃ) নেত্রীত্ব ছেড়ে দেননি, যুদ্ধের নেত্রীত্ব দিয়েছেন। অর্থাৎ তিনি এ-হাদিস বিশ্বাস করেননি।
মওলানারা এ-হাদিস জানতেন না, এটা হতে পারে না। যুগে যুগে বেশির ভাগ মুসলিম সুলতানাদের সময় মওলানারা বিরোধীতা করেননি। অর্থাৎ তাঁরা এহাদি স বিশ্বাস করেননি।
মুসলিম জাহানের খলীফাদের দরবারে কোরাণ-হাদিসের প্রচণ্ড চর্চা হত। এ-হাদিস নিশ্চয়ই তাঁরা জানতেন। মুসলিম জাহানের খলীফারাও এ-হাদিস বিশ্বাস করেননি। তাঁদের সমর্থন ছাড়া সুলতানাদের মুদ্রা ও খোৎবা সম্ভব হত না।
অর্থাৎ ইসলামের ইতিহাসে বেশির ভাগ লোক এ-হাদিস বিশ্বাস করেনি। আইয়ুবের বিরুদ্ধে নির্বাচনে ফাতিমা জিনড়বার সমর্থক মওলানা মওদুদিও বিশ্বাস করেনি। কেন ? কারণটা তাঁরা হয়ত জানতেন, এ-হাদিস জাল-হাদিস। মাত্র তিনটি সূত্র দিচ্ছি, আরও বহু জায়গায় পেয়ে যাবেন :

সূত্র ১. আদালতে মিথ্যা সাক্ষ্য দিবার অপরাধে আবু বাকরাকে শাস্তি দেওয়াহইয়াছিল (“দ্য ফরগট্ন কুইন্স্ অব্ ইসলাম” − বিখ্যাত ইসলামি বিশেষজ্ঞ ফাতিমা মার্নিসি)।

সূত্র ২. এই হাদিসের অসত্যতা সুপ্রমাণিত শুধু ইতিহাসেই নয়, বরং ইহাও সত্য যে আবু বাকরা সম্বন্ধে মুসলমানের ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে যে মিথ্যা সাক্ষ্য দিবার অপরাধে তাহাকে জনসমক্ষে শাস্তি দেয়া হইয়াছিল। − উইমেন’স রাইট ইন ইসলাম − শরীফ চৌধুরী।

সূত্র ৩. ইহার বর্ণনাকারী আবু বাকরাকে নারী-ব্যাভিচারের মিথ্যা সাক্ষ্য দিবার অপরাধে হজরত ওমর শাস্তি দিয়াছিলেন। − উইমেন অ্যাণ্ড পলিটিক্স ইন্ ইসলাম

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

চলন বিল বলেছেন: তাহলে আপনার কথার মুল বক্তব্য হল হাদিসটা মিথ্যা, এইতো?

৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬

এ আর ১৫ বলেছেন: খোদ কোরাণের নির্দেশটাই দেখি না কেন আমরা। পড়ে দেখুন সুরা নামল আয়াত ২৩ − “আমি এক নারীকে সাবা-বাসীদের উপর রাজত্ব করতে দেখেছি।” সেই রাজত্ব করা রাণী যখন ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হল তখন ? তখন কোরাণ কি বলেছে তাকে সিংহাসন থেকে তাড়িয়ে দেয়া হল ? মোটেই নয়, মোটেই নয়, পড়ে দেখুন আয়াত ৪৪।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

চলন বিল বলেছেন: ২৭.৪৪ তাকে বলা হল, ‘প্রাসাদটিতে প্রবেশ কর’। অতঃপর যখন সে তা দেখল, সে তাকে এক গভীর জলাশয় ধারণা করল, এবং তার পায়ের গোছাদ্বয় অনাবৃত করল। সুলাইমান বলল, ‘এটি আসলে স্বচ্ছ কাঁচ-নির্মিত প্রাসাদ’। সে বলল, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমি আমার নিজের প্রতি যুলম করেছি। আমি সুলাইমানের সাথে সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ করলাম’।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

চলন বিল বলেছেন: হাদিসটা যদি মিথ্যা হয় তাহলে বলার কিছু নাই। ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান কম থাকায় উত্তর দিতে পারছি না, এ যাত্রায় বেচে গেলেন।

৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: আপনারা এই ছাগলটাকে বোঝাচ্ছেন কেন? এই ছাগলটা হলো এই ব্লগের সবচেয়ে গিয়ানী।

এই ছাগলটা হলো পিয়র জামাতী-জঙ্গী-আইএস। এটাকে বুঝিয়ে কোন লাভ নেই।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

চলন বিল বলেছেন: যতই গালি দিস না কেন, তোদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তোদের প্রিয় দল আওয়ামি লিগ কৌশলে তোদের মেরে কেটে দেশান্তরী করে জামাতিদের ফাঁসিতে ঝোলাবে। কিছুদিন পরেই বাংলাদেশে তোদের আর খুজেও পাওয়া যাবে না।

৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আসিফ মহিউদ্দিনের স্ট্যাটাস কপি পেস্ট।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩

চলন বিল বলেছেন: জানতাম না এই কথা আসিফ মহিউদ্দিন এমন স্ট্যাটাস আকারে দিয়ে গেছে। কোয়েনসিডেন্স, এত ছোট কথা মিলে যেতেই পারে। য

৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

হানিফঢাকা বলেছেন: হাদিস সম্পর্কে না জেনে মন্তব্য কারাটা ঠিক না। কোরআনে যেখানে নারীদের সম্মান দিয়েছে সেখানে হাদিসের এই ধরনের কথা বিশ্বাস করার কোন কারন নেই। কোন হদিস কোন নিদ্দির্স্ট হাদিস গ্রন্থে থাকলেই যে উহা সত্য বা সহি তা মনে করার কোন কারন নেই। বুখারিতেও অনেক জাল হাদিস আছে। এই কথা সব হাদিস গ্রন্থের বেলায় প্রযোজ্য।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

চলন বিল বলেছেন: হাদিস কি অনির্ভরযোগ্য? কোন হাদিস মানব আর কোনটা মানব না? আমরা কি কুরআন অনলি হয়ে যাব?

৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১

হানিফঢাকা বলেছেন: বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাই। হাদিস সম্পর্কে (এর ইতিহাস, রাজনৈতিক অবস্থা, প্রকারভেদ, সংগ্রহকারীদের কার্যকলাপ, হাদিস সংগ্রাহকদের হাদিস সংগ্রহের প্রক্রিয়া, তাদের নির্ধারণ করা ক্রাইটেরিয়া এবং বর্ণনাকারীদের একজনের সাথে আরেকজনের লিঙ্ক ইত্যাদি ) একটু লেখা পড়া করেন তাহলেই বুঝতে পারবেন। সমস্যা হচ্ছে অনেকেই হাদিস বই পড়েন কিন্তু এর পিছনের ইতিহাস জানেন না। বুখারি এবং মুসলিমে প্রচুর হাদিস আছে যা একটা আরেকটার বিপরীত, কোরআনের বিপরীত, এমনকি "সনদ" ঠিক থাকলেও "মাতন" ঠিক নাই। এইগুলি সাধারন মানুষ জানেনা। সুতরাং কোন হাদিস কোন নিদ্দৃস্ট বইয়ে থাকলেই উহা সত্য হয়ে যায়না।

সুতরাং আপনি নিজে একটু গবেষণা করে দেখুন। বুখারি দিয়েই শুরু করেন। তাহলে দেখবেন "কোন হাদিস মানব আর কোনটা মানব না"- নিজেই সিন্ধান্ত নিতে পারবেন।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭

চলন বিল বলেছেন: নাহ আমার এত ঠ্যাকা পরে নাই, পাঠ্য বইয়ের পড়া পড়ে শেষ করতে পারি না আর হাদিস নিয়ে গবেষণা তো দুরের কথা।
পূর্বেও বহু মানুষ এসব নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করেছিল যাতে নিত্য নতুন ফেরকা নতুন নতুন মাজহাব নতুন নতুন দলের উদ্ভব হয়। আমার সুস্থ মাথা ওদিকে নিয়ে যেয়ে অসুস্থ করতে চাই না, ধন্যবাদ।

১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখক বলেছেন: ২৭.৪৪ তাকে বলা হল, ‘প্রাসাদটিতে প্রবেশ কর’। অতঃপর যখন সে তা দেখল, সে তাকে এক গভীর জলাশয় ধারণা করল, এবং তার পায়ের গোছাদ্বয় অনাবৃত করল। সুলাইমান বলল, ‘এটি আসলে স্বচ্ছ কাঁচ-নির্মিত প্রাসাদ’। সে বলল, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমি আমার নিজের প্রতি যুলম করেছি। আমি সুলাইমানের সাথে সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ করলাম’।

এটা দিয়ে কি বোঝালেন?

হ্যা তিনি ইসলাম কবুল করেছীলেন। নিজের পূর্বতন স্রষ্ট সম্পর্কিত বিশ্বাসের ভুল বেঙ্গেছিল। কিন্তু তাতে কিন্তু সারা রাজত্ব পরিচালনা বৈধ নয় বলা হয়নি বোঝানোও হয়নি!
আর কেন স্ফটিকের গোলক ধাধা করা হযেছিল তার শানে নুযুল জানেন কি? না জনলে জেনে নিয়েন।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

চলন বিল বলেছেন: হ্যা আসলেই তো তাই
২৭.৪৪ আয়াতের কোথাও নারী নেতৃত্ব হালাল হওয়ার কথা বলা হয় নি। আজাইরা একখান রেফারেনস দিয়া ব্লগার @এ আর ১৫ বিরাট বড় জ্ঞানীর পার্ট মারতেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.